মোখতারুল ইসলাম মিলন
শীতের কুয়াশা ভেদ করে যখন বসন্ত আসে, প্রকৃতি তখন নতুন প্রাণ ফিরে পায়। নিষ্প্রাণ বৃক্ষের ডালপালা সবুজে ঢেকে যায়, ফুলের বাগান রঙিন হয়ে ওঠে, আর বাতাসে ভাসে এক মিষ্টি সুবাস। বসন্ত শুধু একটি ঋতু নয়, এটি প্রকৃতির এক অপূর্ব সৃষ্টি।
বসন্ত আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রকৃতি তার পুরোনো রুক্ষতা ঝেড়ে ফেলে নতুন সাজে সেজে ওঠে। শিমুল, পলাশ ও কৃষ্ণচূড়ার মতো আগুনরাঙা ফুল প্রকৃতিকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে যায়। ফাগুনের বাতাস যখন দোল খায়, তখন মনে হয় প্রকৃতি নিজেই সুর তুলে দুলছে।
বসন্তের সময় প্রকৃতিতে এক বিশেষ পরিবর্তন দেখা যায়। চারপাশে গাছে গাছে নতুন পাতা গজায়, শুকনো ডালপালায় প্রাণ ফিরে আসে। ফুলে ফুলে রঙিন হয়ে ওঠে গাছপালা। বাতাসে মিষ্টি ফুলের সুবাস ছড়িয়ে পড়ে, বিশেষ করে বকুল, নাগকেশর, গন্ধরাজ ও চাঁপা ফুলের সুবাস মন মাতিয়ে তোলে। পাখির কূজন বেড়ে যায়, বিশেষ করে দোয়েল, কোয়েল, ময়না ও বুলবুলি বসন্তের গান শোনায়। প্রজাপতির ওড়াউড়ি বেশি দেখা যায়, মৌমাছিরা ফুলে ফুলে মধু খুঁজে বেড়ায়। অনেক গাছে নতুন কচি পাতা আসে, যা প্রথমে লালচে রঙের হয়, পরে সবুজ হয়ে যায়। ফাল্গুন আর চৈত্র মাসজুড়ে বসন্ত উৎসব হয়, রঙের খেলা চলে আর সারা পরিবেশকে মোহিত করে রাখে।
এই ঋতুতে ফসলের ক্ষেতেও নতুন প্রাণ ফিরে আসে। আম, লিচু ও কাঁঠাল গাছ মুকুলে মুকুলে ছেয়ে যায়। সরিষার ক্ষেত দিগন্তজোড়া সোনার চাদর বিছিয়ে দেয়। কৃষকের মুখে হাসি ফুটে ওঠে, কারণ বসন্ত মানেই আশার প্রতীক।
বসন্ত শুধু প্রকৃতিকেই নয়, মানুষের মনকেও প্রভাবিত করে। এই ঋতুতে মনে এক ধরনের প্রশান্তি কাজ করে, সৃষ্টিশীলতা বৃদ্ধি পায়। কবি-সাহিত্যিকেরা বসন্তকে নিয়ে অগণিত কবিতা ও গান রচনা করেছেন। বসন্ত উৎসব, দোলযাত্রা, পহেলা ফাল্গুন—এসবই মানুষের মনের আনন্দ উদ্যাপনের প্রতিচ্ছবি।
বসন্ত প্রকৃতির এক অনন্য উপহার। এটি কেবল রূপের নয়, এটি নবজীবনের, নবসৃষ্টির ঋতু। এই ঋতু আমাদের মনে করিয়ে দেয়—প্রতিটি কঠিন সময়ের পরই আসে নতুন সূর্যোদয়। প্রকৃতি তার চিরন্তন ছন্দে বসন্তকে বরণ করে নেয়, আর আমরা মুগ্ধ বিস্ময়ে তার সৌন্দর্য উপভোগ করি।
শীতের কুয়াশা ভেদ করে যখন বসন্ত আসে, প্রকৃতি তখন নতুন প্রাণ ফিরে পায়। নিষ্প্রাণ বৃক্ষের ডালপালা সবুজে ঢেকে যায়, ফুলের বাগান রঙিন হয়ে ওঠে, আর বাতাসে ভাসে এক মিষ্টি সুবাস। বসন্ত শুধু একটি ঋতু নয়, এটি প্রকৃতির এক অপূর্ব সৃষ্টি।
বসন্ত আসার সঙ্গে সঙ্গে প্রকৃতি তার পুরোনো রুক্ষতা ঝেড়ে ফেলে নতুন সাজে সেজে ওঠে। শিমুল, পলাশ ও কৃষ্ণচূড়ার মতো আগুনরাঙা ফুল প্রকৃতিকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে যায়। ফাগুনের বাতাস যখন দোল খায়, তখন মনে হয় প্রকৃতি নিজেই সুর তুলে দুলছে।
বসন্তের সময় প্রকৃতিতে এক বিশেষ পরিবর্তন দেখা যায়। চারপাশে গাছে গাছে নতুন পাতা গজায়, শুকনো ডালপালায় প্রাণ ফিরে আসে। ফুলে ফুলে রঙিন হয়ে ওঠে গাছপালা। বাতাসে মিষ্টি ফুলের সুবাস ছড়িয়ে পড়ে, বিশেষ করে বকুল, নাগকেশর, গন্ধরাজ ও চাঁপা ফুলের সুবাস মন মাতিয়ে তোলে। পাখির কূজন বেড়ে যায়, বিশেষ করে দোয়েল, কোয়েল, ময়না ও বুলবুলি বসন্তের গান শোনায়। প্রজাপতির ওড়াউড়ি বেশি দেখা যায়, মৌমাছিরা ফুলে ফুলে মধু খুঁজে বেড়ায়। অনেক গাছে নতুন কচি পাতা আসে, যা প্রথমে লালচে রঙের হয়, পরে সবুজ হয়ে যায়। ফাল্গুন আর চৈত্র মাসজুড়ে বসন্ত উৎসব হয়, রঙের খেলা চলে আর সারা পরিবেশকে মোহিত করে রাখে।
এই ঋতুতে ফসলের ক্ষেতেও নতুন প্রাণ ফিরে আসে। আম, লিচু ও কাঁঠাল গাছ মুকুলে মুকুলে ছেয়ে যায়। সরিষার ক্ষেত দিগন্তজোড়া সোনার চাদর বিছিয়ে দেয়। কৃষকের মুখে হাসি ফুটে ওঠে, কারণ বসন্ত মানেই আশার প্রতীক।
বসন্ত শুধু প্রকৃতিকেই নয়, মানুষের মনকেও প্রভাবিত করে। এই ঋতুতে মনে এক ধরনের প্রশান্তি কাজ করে, সৃষ্টিশীলতা বৃদ্ধি পায়। কবি-সাহিত্যিকেরা বসন্তকে নিয়ে অগণিত কবিতা ও গান রচনা করেছেন। বসন্ত উৎসব, দোলযাত্রা, পহেলা ফাল্গুন—এসবই মানুষের মনের আনন্দ উদ্যাপনের প্রতিচ্ছবি।
বসন্ত প্রকৃতির এক অনন্য উপহার। এটি কেবল রূপের নয়, এটি নবজীবনের, নবসৃষ্টির ঋতু। এই ঋতু আমাদের মনে করিয়ে দেয়—প্রতিটি কঠিন সময়ের পরই আসে নতুন সূর্যোদয়। প্রকৃতি তার চিরন্তন ছন্দে বসন্তকে বরণ করে নেয়, আর আমরা মুগ্ধ বিস্ময়ে তার সৌন্দর্য উপভোগ করি।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
১ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
২ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৪ ঘণ্টা আগে