মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
তথ্যপ্রযুক্তির দুয়ার খোলা। একে বন্ধ বা আটকানোর কোনো উপায় নেই। কিন্তু আপনি কিছু শেয়ার দেওয়ার আগে অল্প কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে পারেন। সামান্য সময়ের ব্যাপার। কোনো কিছু নিয়ে সন্দেহ হলে নিজেই যাচাই করতে পারেন। কীভাবে যাচাই করবেন, সেই উপায়ের কথা জানিয়েছেন সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ শুভ আহমেদ সানিন।
ফ্যাক্ট চেকিং কী?
ফ্যাক্ট চেক হলো কোনো ছবি, রিপোর্ট, ভিডিও ইত্যাদির নির্ভুলতা যাচাই করার প্রক্রিয়া। ঘটনাটি আসলেই ওই সময়ের কি না। ছবিটি আসলে ওই ঘটনার, নাকি আগে ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনার। ছবিটি এআই দিয়ে তৈরি কি না? এসব জানা। এক কথায় সত্যতা যাচাই করা।
কীভাবে ফ্যাক্ট চেক করবেন?
এমন কোনো প্রযুক্তি, সফটওয়্যার ও টুল নেই, যেখানে ছবি বা ভিডিও আপলোড করলে তারা শতভাগ নির্ভুল বলে দেবে। ছবি বা ভিডিওটি বানানো কি না। মেধা এবং কিছু টুল ব্যবহার করে ফ্যাক্ট চেকাররা সিদ্ধান্তে আসেন।
ইনভিট কী?
ইনভিট হলো ফ্যাক্ট চেকিংয়ের ওপেন সোর্স সফটওয়্যার । এই সফটওয়্যারের একটা ভার্সন নেটে পাওয়া যায়। গুগলে সার্চ বারে গিয়ে ইনভিট ক্রোম এক্সটেশন লিখে সার্চ দিন। এটি অ্যাড ক্রোম দিয়ে গুগল স্ট্যাটাস বারে অ্যাড করে নিতে পারেন। স্ট্যাটাস বারে পিন করা থাকলে সেখানে ক্লিক করে ওপেন টুলবক্সে ক্লিক করতে হবে। তাহলে আপনি মূল মেন্যুতে চলে যেতে পারবেন।
ইনভিটে ভিডিও অ্যানালাইসিস, কী-ফ্রেম অ্যানালাইসিস, থাম্বেনাইলস, ডেটা অ্যানালাইসিসসহ অনেক টুল আছে। ধরুন আপনি কোনো ভিডিও অ্যানালাইসিস করতে চান, তাহলে ভিডিওটির লিংক কপি করে এটি অ্যানালাইসিস সার্চ বারে পেস্ট করে সাবমিটে ক্লিক করুন। তখন ওই ভিডিও প্রথম কোথায় আপলোড হয়েছে তা জানতে পারবেন। পাশাপাশি ভিডিওর কিছু ইমেজ দেখাবে। এ ইমেজের ওপর রাইট ক্লিক করে রিভার্স ইমেজ সার্চ করতে পারবেন। এছাড়া এখানে ওই ছবি গুগল লেন্স, বিং, বাইডো, ইয়ানডেক ইত্যাদিতেও চেক করা যাবে।
ইমেজ চেকিং
ফ্যাক্ট চেকিংয়ের জন্য ইনভিটের ইমেজ অপশনটা দারুণ কার্যকর। এখানে ইমেজের আন্ডারে অনেক টুল আছে। যার মধ্যে ম্যাগনিফাই অন্যতম। ম্যাগনিফাইয়ের সার্চ বারে ছবিটি আপলোড করুন। এরপর ছবির ভেতরে, পেছনে কিছু থাকলে তা কার্সর নিয়ে দেখা যাবে, যেটি মূল ছবিটি আসেনি। আশুলিয়ায় ছাত্রদের লাশ ভ্যানে তোলার ঘটনাটা সেখানকার একজনের পোস্টারের ম্যাগনিফাই করেই স্থান বের করা হয়েছে। এখানে ফাইল চেকিংয়েরও সুযোগ আছে।
গুগল লেন্স
সবচেয়ে সহজ উপায় হলো ছবিটি গুগল লেন্সে আপলোড করা। তারপর ফাইন্ড ইমেজ সোর্সে ক্লিক করলে গুগল এই ছবির সব হিস্ট্রি দেখাবে। কে কবে এর আগে অপলোড করেছে এসব। পুরোনো, আগের ছবি পোস্ট দিলে সেটি এভাবে সহজেই ধরা সম্ভব। ভিডিও থেকে ইমেজ কেটে সেটি গুগল লেন্সে দিয়ে দেখা যেতে পারে।
টিন আই রিভার্স ইমেজ সার্চ
সত্যতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে এটি খুবই জনপ্রিয়। রিভার্স ইমেজ সার্চে ছবিটি আপলোড করুন। তখন ওয়েবসাইটি বলে দেবে ওই ছবিটি কে, কবে, কখন আপলোড করেছেন।
রয়টার্স
আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা বিভিন্ন সংবাদ, ছবি, ভিডিওর ফ্যাক চেকিং করে দিয়ে রাখে তাদের ওয়েবসাইটে। সেখানে গেলেও কিছু ফ্যাক্ট জানতে পারবেন।
এএফপি ফ্যাক্ট চেক
এটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। এখানে প্রচুর নিউজ, ছবির সত্যতা যাচাই করে দেওয়া আছে। কিছুদিন আগে গণভবনে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিছানায় বসে মোবাইল চালাচ্ছিল একদল তরুণ। আসলে ছবিটি ছিল শ্রীলঙ্কার। এএফপি ফ্যাক্ট চেক করে সেটি জানিয়েছে।
এআইর তৈরি কনটেন্ট চেনার উপায়
এ আইয়ের বানানো ছবি দৃশ্যত দেখতে সুন্দর মনে হলেও কিছু না কিছু অসংগতি থাকেই। এই ধরুন হাতে পাঁচটির জায়গায় ছয়টি আঙুল। চোখের মণি, মানুষের হাত-পা ঠিকঠাক না থাকা। হাত ও পায়ের আঙুল দেখতে অস্বাভাবিক লাগে। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ, বিশেষ করে হাত ও পায়ের আকৃতি অন্য রকম দেখায়। অনেক সময় হাত ও পায়ের অবস্থান, দিক ঠিক থাকে না। মাইক্রোসফটস এআই ইমেজ জেনারেটর, মিডজার্নি, ডাল ই, ডিপএআই—এ ধরনের বিভিন্ন ইঞ্জিন ব্যবহারের মাধ্যমে ছবি তৈরি করে এআই। এ জন্য ছবিটি বিশদভাবে আপনাকে দেখতে হবে। এআই দিয়ে বানানো ছবিতে মানুষের নাক, বিশেষ করে নারীদের নাক একটু বেশিই লম্বা দেখা যায়। ছবিতে কোনো টেক্সট বা বার্তা থাকলে, সেখানে গড়বড় থাকতে পারে। মানুষের চেহারায় যে ন্যাচারাল ভাব, সেটি এআই দিয়ে বানানো ছবিতে নাও থাকতে পারে।
মানুষ যেসব ছবি তোলে, তার সঙ্গে কোথায় তুলেছে, সময় ইত্যাদি থাকে। কিন্তু এআইয়ের ছবিতে এসব কিছু পাওয়া যাবে না। যেটি ছবিটি ‘রিভার্স ইমেজ সার্চ দিলে বোঝা সম্ভব। ছবিটির সূত্র যাচাই করতে আপনি গুগল লেন্স ব্যবহার করতে পারেন।
এআই ইমেজ ডিটেক্টর
আপনার সন্দেহ হতে পারে এ ছবিটি এআই দিয়ে তৈরি। তাহলে আপনি যেটি করতে পারেন তা হলো, এআই ইমেজ ডিটেক্টরের সাহায্য নিতে পারেন। এআই ইমেজ ডিটেক্টরের একাধিক অ্যাপ ও ওয়েবসাইট রয়েছে। এসব অ্যাপ বা সাইটে গিয়ে যেকোনো ছবি দিলেই মুহূর্তের মধ্যে বুঝতে পারবেন, ছবিতে এআইয়ের যোগ আছে কি না।
গুগল বার্ড
গুগল বার্ড দিয়ে চেক সম্ভব। এ জন্য আপনাকে গুগল বার্ডে প্রমোট সেকশনে যেতে হবে। সেখানে ছবিটি দিয়ে আপনি যা জানতে চান, সে-সংক্রান্ত প্রশ্নগুলো করতে হবে। যেমন—আপনি লিখলেন—ছবি সম্পর্কে আমাকে আরো বলুন ছবিটি কোথায় তোলা হয়েছিল? যত ভালো প্রশ্ন দেবেন, তত ভালো উত্তর পাবেন।
রিউমার স্ক্যানার বাংলাদেশ
একটি স্বাধীন সাংবাদিকতার উদ্যোগ যার প্রধান লক্ষ্য, দেশের চলমান গুজব ও ভুয়া খবর নির্মূল করা এবং সঠিক তথ্য জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়া। ১৭ মার্চ ২০২০ তারিখে রিউমার স্ক্যানার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। এদের ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয়ে ফ্যাক্ট চেকিং করে দেওয়া থাকে। এমনকি আপনি চাইলে কোনো বিষয়ে ছবি, ভিডিও নিয়ে ফ্যাক্ট চেকিংয়ের অনুরোধ করতে পারবেন।
তথ্যপ্রযুক্তির দুয়ার খোলা। একে বন্ধ বা আটকানোর কোনো উপায় নেই। কিন্তু আপনি কিছু শেয়ার দেওয়ার আগে অল্প কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখতে পারেন। সামান্য সময়ের ব্যাপার। কোনো কিছু নিয়ে সন্দেহ হলে নিজেই যাচাই করতে পারেন। কীভাবে যাচাই করবেন, সেই উপায়ের কথা জানিয়েছেন সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ শুভ আহমেদ সানিন।
ফ্যাক্ট চেকিং কী?
ফ্যাক্ট চেক হলো কোনো ছবি, রিপোর্ট, ভিডিও ইত্যাদির নির্ভুলতা যাচাই করার প্রক্রিয়া। ঘটনাটি আসলেই ওই সময়ের কি না। ছবিটি আসলে ওই ঘটনার, নাকি আগে ঘটে যাওয়া কোনো ঘটনার। ছবিটি এআই দিয়ে তৈরি কি না? এসব জানা। এক কথায় সত্যতা যাচাই করা।
কীভাবে ফ্যাক্ট চেক করবেন?
এমন কোনো প্রযুক্তি, সফটওয়্যার ও টুল নেই, যেখানে ছবি বা ভিডিও আপলোড করলে তারা শতভাগ নির্ভুল বলে দেবে। ছবি বা ভিডিওটি বানানো কি না। মেধা এবং কিছু টুল ব্যবহার করে ফ্যাক্ট চেকাররা সিদ্ধান্তে আসেন।
ইনভিট কী?
ইনভিট হলো ফ্যাক্ট চেকিংয়ের ওপেন সোর্স সফটওয়্যার । এই সফটওয়্যারের একটা ভার্সন নেটে পাওয়া যায়। গুগলে সার্চ বারে গিয়ে ইনভিট ক্রোম এক্সটেশন লিখে সার্চ দিন। এটি অ্যাড ক্রোম দিয়ে গুগল স্ট্যাটাস বারে অ্যাড করে নিতে পারেন। স্ট্যাটাস বারে পিন করা থাকলে সেখানে ক্লিক করে ওপেন টুলবক্সে ক্লিক করতে হবে। তাহলে আপনি মূল মেন্যুতে চলে যেতে পারবেন।
ইনভিটে ভিডিও অ্যানালাইসিস, কী-ফ্রেম অ্যানালাইসিস, থাম্বেনাইলস, ডেটা অ্যানালাইসিসসহ অনেক টুল আছে। ধরুন আপনি কোনো ভিডিও অ্যানালাইসিস করতে চান, তাহলে ভিডিওটির লিংক কপি করে এটি অ্যানালাইসিস সার্চ বারে পেস্ট করে সাবমিটে ক্লিক করুন। তখন ওই ভিডিও প্রথম কোথায় আপলোড হয়েছে তা জানতে পারবেন। পাশাপাশি ভিডিওর কিছু ইমেজ দেখাবে। এ ইমেজের ওপর রাইট ক্লিক করে রিভার্স ইমেজ সার্চ করতে পারবেন। এছাড়া এখানে ওই ছবি গুগল লেন্স, বিং, বাইডো, ইয়ানডেক ইত্যাদিতেও চেক করা যাবে।
ইমেজ চেকিং
ফ্যাক্ট চেকিংয়ের জন্য ইনভিটের ইমেজ অপশনটা দারুণ কার্যকর। এখানে ইমেজের আন্ডারে অনেক টুল আছে। যার মধ্যে ম্যাগনিফাই অন্যতম। ম্যাগনিফাইয়ের সার্চ বারে ছবিটি আপলোড করুন। এরপর ছবির ভেতরে, পেছনে কিছু থাকলে তা কার্সর নিয়ে দেখা যাবে, যেটি মূল ছবিটি আসেনি। আশুলিয়ায় ছাত্রদের লাশ ভ্যানে তোলার ঘটনাটা সেখানকার একজনের পোস্টারের ম্যাগনিফাই করেই স্থান বের করা হয়েছে। এখানে ফাইল চেকিংয়েরও সুযোগ আছে।
গুগল লেন্স
সবচেয়ে সহজ উপায় হলো ছবিটি গুগল লেন্সে আপলোড করা। তারপর ফাইন্ড ইমেজ সোর্সে ক্লিক করলে গুগল এই ছবির সব হিস্ট্রি দেখাবে। কে কবে এর আগে অপলোড করেছে এসব। পুরোনো, আগের ছবি পোস্ট দিলে সেটি এভাবে সহজেই ধরা সম্ভব। ভিডিও থেকে ইমেজ কেটে সেটি গুগল লেন্সে দিয়ে দেখা যেতে পারে।
টিন আই রিভার্স ইমেজ সার্চ
সত্যতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে এটি খুবই জনপ্রিয়। রিভার্স ইমেজ সার্চে ছবিটি আপলোড করুন। তখন ওয়েবসাইটি বলে দেবে ওই ছবিটি কে, কবে, কখন আপলোড করেছেন।
রয়টার্স
আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা বিভিন্ন সংবাদ, ছবি, ভিডিওর ফ্যাক চেকিং করে দিয়ে রাখে তাদের ওয়েবসাইটে। সেখানে গেলেও কিছু ফ্যাক্ট জানতে পারবেন।
এএফপি ফ্যাক্ট চেক
এটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। এখানে প্রচুর নিউজ, ছবির সত্যতা যাচাই করে দেওয়া আছে। কিছুদিন আগে গণভবনে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিছানায় বসে মোবাইল চালাচ্ছিল একদল তরুণ। আসলে ছবিটি ছিল শ্রীলঙ্কার। এএফপি ফ্যাক্ট চেক করে সেটি জানিয়েছে।
এআইর তৈরি কনটেন্ট চেনার উপায়
এ আইয়ের বানানো ছবি দৃশ্যত দেখতে সুন্দর মনে হলেও কিছু না কিছু অসংগতি থাকেই। এই ধরুন হাতে পাঁচটির জায়গায় ছয়টি আঙুল। চোখের মণি, মানুষের হাত-পা ঠিকঠাক না থাকা। হাত ও পায়ের আঙুল দেখতে অস্বাভাবিক লাগে। শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ, বিশেষ করে হাত ও পায়ের আকৃতি অন্য রকম দেখায়। অনেক সময় হাত ও পায়ের অবস্থান, দিক ঠিক থাকে না। মাইক্রোসফটস এআই ইমেজ জেনারেটর, মিডজার্নি, ডাল ই, ডিপএআই—এ ধরনের বিভিন্ন ইঞ্জিন ব্যবহারের মাধ্যমে ছবি তৈরি করে এআই। এ জন্য ছবিটি বিশদভাবে আপনাকে দেখতে হবে। এআই দিয়ে বানানো ছবিতে মানুষের নাক, বিশেষ করে নারীদের নাক একটু বেশিই লম্বা দেখা যায়। ছবিতে কোনো টেক্সট বা বার্তা থাকলে, সেখানে গড়বড় থাকতে পারে। মানুষের চেহারায় যে ন্যাচারাল ভাব, সেটি এআই দিয়ে বানানো ছবিতে নাও থাকতে পারে।
মানুষ যেসব ছবি তোলে, তার সঙ্গে কোথায় তুলেছে, সময় ইত্যাদি থাকে। কিন্তু এআইয়ের ছবিতে এসব কিছু পাওয়া যাবে না। যেটি ছবিটি ‘রিভার্স ইমেজ সার্চ দিলে বোঝা সম্ভব। ছবিটির সূত্র যাচাই করতে আপনি গুগল লেন্স ব্যবহার করতে পারেন।
এআই ইমেজ ডিটেক্টর
আপনার সন্দেহ হতে পারে এ ছবিটি এআই দিয়ে তৈরি। তাহলে আপনি যেটি করতে পারেন তা হলো, এআই ইমেজ ডিটেক্টরের সাহায্য নিতে পারেন। এআই ইমেজ ডিটেক্টরের একাধিক অ্যাপ ও ওয়েবসাইট রয়েছে। এসব অ্যাপ বা সাইটে গিয়ে যেকোনো ছবি দিলেই মুহূর্তের মধ্যে বুঝতে পারবেন, ছবিতে এআইয়ের যোগ আছে কি না।
গুগল বার্ড
গুগল বার্ড দিয়ে চেক সম্ভব। এ জন্য আপনাকে গুগল বার্ডে প্রমোট সেকশনে যেতে হবে। সেখানে ছবিটি দিয়ে আপনি যা জানতে চান, সে-সংক্রান্ত প্রশ্নগুলো করতে হবে। যেমন—আপনি লিখলেন—ছবি সম্পর্কে আমাকে আরো বলুন ছবিটি কোথায় তোলা হয়েছিল? যত ভালো প্রশ্ন দেবেন, তত ভালো উত্তর পাবেন।
রিউমার স্ক্যানার বাংলাদেশ
একটি স্বাধীন সাংবাদিকতার উদ্যোগ যার প্রধান লক্ষ্য, দেশের চলমান গুজব ও ভুয়া খবর নির্মূল করা এবং সঠিক তথ্য জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়া। ১৭ মার্চ ২০২০ তারিখে রিউমার স্ক্যানার আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে। এদের ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইটে বিভিন্ন বিষয়ে ফ্যাক্ট চেকিং করে দেওয়া থাকে। এমনকি আপনি চাইলে কোনো বিষয়ে ছবি, ভিডিও নিয়ে ফ্যাক্ট চেকিংয়ের অনুরোধ করতে পারবেন।
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৩ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগে