লিপিকা আফরোজ
বর্ষাকাল মানেই যখন-তখন বৃষ্টি। যেকোনো সময় অন্ধকার ঘনিয়ে নামতে পারে ঝুম বৃষ্টি। এ সময় বাইরে থাকলে সবার আগে ভেজে জুতা। তাই জুতা নিয়ে অনেকে খুব চিন্তিত হন।
জুতা ভিজে গেলেই নষ্ট হওয়ায় আশঙ্কা থাকে। আর এ সময়ে পায়ে যদি থাকে সুন্দর ফ্যাশনেবল জুতা, তাহলে কেমন হবে! ভাবতেই কেমন কেমন লাগছে, তাই না?
বর্ষায় চামড়ার জুতা এড়িয়ে চলাই ভালো, কারণ র্যাক্সিন বা চামড়ার জুতা ভিজলে তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া এতে পায়ের ত্বকেরও ক্ষতি হতে পারে। বৃষ্টির দিনে তাই প্লাস্টিক বা পানিনিরোধক স্যান্ডেল-জুতা বেছে নেওয়াই হলো বুদ্ধিমত্তার কাজ। চলুন জেনে নেওয়া যাক বর্ষার দিনে যেসব জুতায় মিলবে আরাম। যা পানিতে ভিজলেও নষ্ট হবে না।
* বৃষ্টির দিনের জন্য আদর্শ হচ্ছে ফ্লিপ-ফ্লপ স্যান্ডেল। ওয়াই আকৃতির স্ট্র্যাপসহ স্যান্ডেলই হচ্ছে ফ্লিপ-ফ্লপ। এগুলো ঝটপট পরে বের হয়ে যাওয়া যায়। কাদাপানি লাগলেও সহজে পরিষ্কার করা যায়।
* বাদলা দিনে স্লাইডার জুতা বেশ মানানসই। ভিজে গেলেও খুব একটা ক্ষতি হয় না। আবার জিনস, টপ বা অন্যান্য পোশাকের সঙ্গেও বেশ মানিয়ে যায়।
* বর্ষার জুতা হিসেবে রাবার বা প্লাস্টিকের স্যান্ডেল বেছে নিতে পারেন। প্লাস্টিকের ব্যালেরিনা শু হতে পারে চমৎকার বিকল্প। এগুলো সহজে পিছলে যায় না, আবার ধুয়ে দিলে শুকিয়ে যায় দ্রুত।
* কাপড়ের জুতাও বর্ষার জন্য ভালো। কাদাপানি লেগে গেলেও শুকাতে খুব একটা সময় নেয় না। তবে কাদা লেগে গেলে সঙ্গে সঙ্গে ঘষবেন না এ ধরনের জুতা। এতে দাগ বসে যাবে। শুকিয়ে গেলে টিস্যু দিয়ে উঠিয়ে এরপর ধুয়ে নিন।
* এছাড়া পা ঢাকা ক্রক্স জুতা রাখতে পারেন জুতার আলমারিতে। ক্রক্স জুতার নকশায় ছোট ছোট ছিদ্র থাকে, ফলে পা ভিজে গেলেও দ্রুত শুকিয়ে যায়। এতে ছত্রাক সংক্রমণের ভয় থাকে না।
* স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করলে স্নিকার্স পরতে পারেন। এ ধরনের জুতা বেশ আরামদায়ক, পিছলে যাওয়ার ঝুঁকি কম। তবে ভিজে গেলে শুকাতে সময় বেশি নেয়।
যেসব জুতা এড়িয়ে চলবেন
বর্ষার সময় পেন্সিল হিল, বড় হিল, স্যান্ডেল, চপ্পল—এগুলো ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ আমাদের শহরের রাস্তাগুলোয় পানি জমে একাকার হয়ে যায় । কখনো হাঁটুপানি তো কখনো কোমরপানি। পানির জন্য রাস্তাঘাট ভেঙে গর্তের সৃষ্টি হয়। তাই পড়ে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হওয়ারও যথেষ্ট আশঙ্কা থাকে।
বর্ষাকাল মানেই যখন-তখন বৃষ্টি। যেকোনো সময় অন্ধকার ঘনিয়ে নামতে পারে ঝুম বৃষ্টি। এ সময় বাইরে থাকলে সবার আগে ভেজে জুতা। তাই জুতা নিয়ে অনেকে খুব চিন্তিত হন।
জুতা ভিজে গেলেই নষ্ট হওয়ায় আশঙ্কা থাকে। আর এ সময়ে পায়ে যদি থাকে সুন্দর ফ্যাশনেবল জুতা, তাহলে কেমন হবে! ভাবতেই কেমন কেমন লাগছে, তাই না?
বর্ষায় চামড়ার জুতা এড়িয়ে চলাই ভালো, কারণ র্যাক্সিন বা চামড়ার জুতা ভিজলে তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া এতে পায়ের ত্বকেরও ক্ষতি হতে পারে। বৃষ্টির দিনে তাই প্লাস্টিক বা পানিনিরোধক স্যান্ডেল-জুতা বেছে নেওয়াই হলো বুদ্ধিমত্তার কাজ। চলুন জেনে নেওয়া যাক বর্ষার দিনে যেসব জুতায় মিলবে আরাম। যা পানিতে ভিজলেও নষ্ট হবে না।
* বৃষ্টির দিনের জন্য আদর্শ হচ্ছে ফ্লিপ-ফ্লপ স্যান্ডেল। ওয়াই আকৃতির স্ট্র্যাপসহ স্যান্ডেলই হচ্ছে ফ্লিপ-ফ্লপ। এগুলো ঝটপট পরে বের হয়ে যাওয়া যায়। কাদাপানি লাগলেও সহজে পরিষ্কার করা যায়।
* বাদলা দিনে স্লাইডার জুতা বেশ মানানসই। ভিজে গেলেও খুব একটা ক্ষতি হয় না। আবার জিনস, টপ বা অন্যান্য পোশাকের সঙ্গেও বেশ মানিয়ে যায়।
* বর্ষার জুতা হিসেবে রাবার বা প্লাস্টিকের স্যান্ডেল বেছে নিতে পারেন। প্লাস্টিকের ব্যালেরিনা শু হতে পারে চমৎকার বিকল্প। এগুলো সহজে পিছলে যায় না, আবার ধুয়ে দিলে শুকিয়ে যায় দ্রুত।
* কাপড়ের জুতাও বর্ষার জন্য ভালো। কাদাপানি লেগে গেলেও শুকাতে খুব একটা সময় নেয় না। তবে কাদা লেগে গেলে সঙ্গে সঙ্গে ঘষবেন না এ ধরনের জুতা। এতে দাগ বসে যাবে। শুকিয়ে গেলে টিস্যু দিয়ে উঠিয়ে এরপর ধুয়ে নিন।
* এছাড়া পা ঢাকা ক্রক্স জুতা রাখতে পারেন জুতার আলমারিতে। ক্রক্স জুতার নকশায় ছোট ছোট ছিদ্র থাকে, ফলে পা ভিজে গেলেও দ্রুত শুকিয়ে যায়। এতে ছত্রাক সংক্রমণের ভয় থাকে না।
* স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করলে স্নিকার্স পরতে পারেন। এ ধরনের জুতা বেশ আরামদায়ক, পিছলে যাওয়ার ঝুঁকি কম। তবে ভিজে গেলে শুকাতে সময় বেশি নেয়।
যেসব জুতা এড়িয়ে চলবেন
বর্ষার সময় পেন্সিল হিল, বড় হিল, স্যান্ডেল, চপ্পল—এগুলো ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ আমাদের শহরের রাস্তাগুলোয় পানি জমে একাকার হয়ে যায় । কখনো হাঁটুপানি তো কখনো কোমরপানি। পানির জন্য রাস্তাঘাট ভেঙে গর্তের সৃষ্টি হয়। তাই পড়ে গিয়ে দুর্ঘটনার শিকার হওয়ারও যথেষ্ট আশঙ্কা থাকে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৬ ঘণ্টা আগে