সেঁজুতি রহমান
ঘর শৈল্পিকভাবে আকর্ষণীয় করে সাজাতে অট্টালিকার প্রয়োজন নেই। কুঁড়েঘরকেও নিজের মনের মতো শৈল্পিকভাবে সাজানো যায়। আপনার ঘরে ছোট্ট একটি কর্নার শোকেস, কর্নার টেবিলও নান্দনিকতার ছোঁয়া আনতে পারে। ঘরের একটি কোনায় থাকা শোকেস ও টেবিলটি যেমন আপনার ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করছে, তেমনি আপনার রুচিবোধও ফুটিয়ে তুলছে।
কারো বাসায় গিয়ে ঘরের আসবাবপত্রের নান্দনিকতা দেখলেই বোঝা যায় বাসায় বসবাসকারী মানুষের রুচিবোধ ও আভিজাত্য। আসবাবপত্রে শুধু সৌন্দর্য থাকলেই হবে না, সেই সৌন্দর্যের শিল্পনন্দন ভাবটাও বজায় থাকতে হবে।
অন্দরসজ্জায় অনেক সময়ই ঘরের কর্নারের কম গুরুত্ব দেওয়া হয়। এমনও কেউ আছেন, ঘর ঝাড়ু দিয়ে কর্নারে এসে জমা করেন। বেশির ভাগ কর্নার দরজার আড়ালেই থেকে যায়। আড়ালে থাকা ঘরের কর্নার নিয়েই আজকের আয়োজন।
অতিথি বাড়িতে ঢোকার পরই বিশেষ যত্নে সাজানো-গোছানো ড্রয়িংরুম নজরে পড়ে। তাই অন্যদের চেয়ে একটু আলাদাভাবে ঘরটি কীভাবে শৌখিন উপকরণ দিয়ে আকর্ষণীয় করে সাজানো যায়, অন্যদের থেকে ভিন্ন করা যায়, সে জন্য যত্ন করে সাজাতে হয়। ড্রয়িংরুম সাজানোর সময় স্বাভাবিকভাবেই বসার ব্যবস্থা রাখা হয়। সেই সঙ্গে একটি সেন্টার টেবিল ও সাইড টেবিলও রাখা হয়। ড্রয়িংরুমে রাখার জায়গা থাকলে কর্নারে একটি ছোট শোকেস রাখতে পারেন। কিংবা রাখতে পারেন একটি ছোট্ট কর্নার টেবিল। আর এভাবে সাজালে ঘরটি পাবে শৌখিনতা ও আভিজাত্যের ছোঁয়া। ড্রয়িংরুমের সেন্টার টেবিল, সাইড টেবিল এবং কর্নার শোকেসে বিভিন্ন ধরনের সেন্টার পিস অথবা শোপিস ব্যবহার করা যেতে পারে।
তবে এই ক্ষেত্রে নানা ধরনের শোপিস দিয়ে সাজালে ঘরের এক কোণে রাখা আসবাবপত্র সবার নজর কাড়বে। ঘরের সৌন্দর্যও বাড়িয়ে দেবে। এসবের মধ্যে কর্নারে থাকা পাতলা এবং দেখতে বেশ চিকুন আকৃতির টেবিল অন্যতম। এগুলো হয়ে থাকে অ্যান্টিক শোপিস। এগুলো শুধু আপনার ঘরের সৌন্দর্যই বৃদ্ধি করে না, ঘরে আনে এক ভিন্নরূপ আর রুচিবোধের মধ্যে এক বিশাল পার্থক্য। কর্নারে থাকা এই টেবিলগুলোর ওপরে আপনি রাখতে পারেন সুন্দর একটি রিসিভার ফোন কিংবা কাচের সুন্দর ফুলদানি। টেবিলের ওপর বিভিন্ন ধরনের ক্রিস্টাল, সিরামিক, কাচের শোপিস অথবা নানা ধরনের ফুলদানি সাজিয়ে রাখতে পারেন।
বড় ক্রিস্টাল অথবা কাচের পাত্রে পানি দিয়ে ফুলের পাপড়িসহ ফ্লোটিং মোমবাতিও রাখতে পারেন সেন্টার টেবিলে। আপনি যদি ফুল ভালোবাসেন, তাহলে তো কথাই নেই, টেবিলের ওপর একটি চমৎকার ইকেবানা সাজাতে পারেন। সে ক্ষেত্রে সেন্টার টেবিলটি একটু বড় হলে ভালো।
সেন্টার টেবিল যদি কাচের এবং কম উচ্চতার হয়, তবে বেশি ভারী শোপিস না রাখাই ভালো। সে ক্ষেত্রে ছোট অনেকগুলো শোপিস বিভিন্ন স্টাইলে সাজালে নান্দনিক লাগবে। ওপরে একটি সুন্দর ক্রিস্টাল অথবা চীনামাটির ঢাকনাসহ বাটিতে রাখতে পারেন চকলেট অথবা ড্রাইফ্রুট।
সাইড টেবিলে রাখতে পারেন বিভিন্ন ধরনের ল্যাম্পশেড ও বনসাই।
অনেকের আবার নানা ধরনের জিনিস সংগ্রহ করার বিষয়ে আগ্রহ থাকে। যেমন বিভিন্ন ধরনের মগ, মূর্তি, স্থাপত্যশিল্পের শোপিস ইত্যাদি। এসব সামগ্রী সাজিয়ে রাখতে পারেন আপনার কর্নার টেবিল বা কর্নার শোকেসটিতে।
অনেক কর্নার শোকেসে তাকগুলো কাচের হয় এবং আর্টিফিশিয়াল আলোর ব্যবস্থাও রাখা হয়। সে ক্ষেত্রে নানা ধরনের ক্রিস্টালের, কাচের অথবা সিরামিকের শোপিস রেখে তার ওপর আলো ফেললে তৈরি হবে এক বর্ণিল পরিবেশ। এ ছাড়া কর্নার শোকেসটি বিভিন্ন ধরনের কাচের ও সিরামিকের জিনিস দিয়ে সাজাতে পারেন।
এসব টেবিলের ওপর রাখতে পারেন বিশাল আয়নাও। এই আয়নাতেও থাকে নানা কাজ, যেমনÑলতাপাতা, কিংবা কোনো গৃহবধূ, কাঁথার বুকে সুঁই আর সুতার সই পাতাতে থাকা গ্রামের ঘোমটা মাথায় দেওয়া বউ। তাতে আবার রঙের সাহায্যে আনা হয় বৈচিত্র্য।
কোথায় পাবেন: বিভিন্ন অ্যান্টিকের দোকানে আপনি পেয়ে যাবেন আপনার পছন্দের এই অ্যান্টিক টেবিল শোপিসগুলো। এই অ্যান্টিক শোপিস টেবিলের দাম ৭ হাজার থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
ঘর শৈল্পিকভাবে আকর্ষণীয় করে সাজাতে অট্টালিকার প্রয়োজন নেই। কুঁড়েঘরকেও নিজের মনের মতো শৈল্পিকভাবে সাজানো যায়। আপনার ঘরে ছোট্ট একটি কর্নার শোকেস, কর্নার টেবিলও নান্দনিকতার ছোঁয়া আনতে পারে। ঘরের একটি কোনায় থাকা শোকেস ও টেবিলটি যেমন আপনার ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করছে, তেমনি আপনার রুচিবোধও ফুটিয়ে তুলছে।
কারো বাসায় গিয়ে ঘরের আসবাবপত্রের নান্দনিকতা দেখলেই বোঝা যায় বাসায় বসবাসকারী মানুষের রুচিবোধ ও আভিজাত্য। আসবাবপত্রে শুধু সৌন্দর্য থাকলেই হবে না, সেই সৌন্দর্যের শিল্পনন্দন ভাবটাও বজায় থাকতে হবে।
অন্দরসজ্জায় অনেক সময়ই ঘরের কর্নারের কম গুরুত্ব দেওয়া হয়। এমনও কেউ আছেন, ঘর ঝাড়ু দিয়ে কর্নারে এসে জমা করেন। বেশির ভাগ কর্নার দরজার আড়ালেই থেকে যায়। আড়ালে থাকা ঘরের কর্নার নিয়েই আজকের আয়োজন।
অতিথি বাড়িতে ঢোকার পরই বিশেষ যত্নে সাজানো-গোছানো ড্রয়িংরুম নজরে পড়ে। তাই অন্যদের চেয়ে একটু আলাদাভাবে ঘরটি কীভাবে শৌখিন উপকরণ দিয়ে আকর্ষণীয় করে সাজানো যায়, অন্যদের থেকে ভিন্ন করা যায়, সে জন্য যত্ন করে সাজাতে হয়। ড্রয়িংরুম সাজানোর সময় স্বাভাবিকভাবেই বসার ব্যবস্থা রাখা হয়। সেই সঙ্গে একটি সেন্টার টেবিল ও সাইড টেবিলও রাখা হয়। ড্রয়িংরুমে রাখার জায়গা থাকলে কর্নারে একটি ছোট শোকেস রাখতে পারেন। কিংবা রাখতে পারেন একটি ছোট্ট কর্নার টেবিল। আর এভাবে সাজালে ঘরটি পাবে শৌখিনতা ও আভিজাত্যের ছোঁয়া। ড্রয়িংরুমের সেন্টার টেবিল, সাইড টেবিল এবং কর্নার শোকেসে বিভিন্ন ধরনের সেন্টার পিস অথবা শোপিস ব্যবহার করা যেতে পারে।
তবে এই ক্ষেত্রে নানা ধরনের শোপিস দিয়ে সাজালে ঘরের এক কোণে রাখা আসবাবপত্র সবার নজর কাড়বে। ঘরের সৌন্দর্যও বাড়িয়ে দেবে। এসবের মধ্যে কর্নারে থাকা পাতলা এবং দেখতে বেশ চিকুন আকৃতির টেবিল অন্যতম। এগুলো হয়ে থাকে অ্যান্টিক শোপিস। এগুলো শুধু আপনার ঘরের সৌন্দর্যই বৃদ্ধি করে না, ঘরে আনে এক ভিন্নরূপ আর রুচিবোধের মধ্যে এক বিশাল পার্থক্য। কর্নারে থাকা এই টেবিলগুলোর ওপরে আপনি রাখতে পারেন সুন্দর একটি রিসিভার ফোন কিংবা কাচের সুন্দর ফুলদানি। টেবিলের ওপর বিভিন্ন ধরনের ক্রিস্টাল, সিরামিক, কাচের শোপিস অথবা নানা ধরনের ফুলদানি সাজিয়ে রাখতে পারেন।
বড় ক্রিস্টাল অথবা কাচের পাত্রে পানি দিয়ে ফুলের পাপড়িসহ ফ্লোটিং মোমবাতিও রাখতে পারেন সেন্টার টেবিলে। আপনি যদি ফুল ভালোবাসেন, তাহলে তো কথাই নেই, টেবিলের ওপর একটি চমৎকার ইকেবানা সাজাতে পারেন। সে ক্ষেত্রে সেন্টার টেবিলটি একটু বড় হলে ভালো।
সেন্টার টেবিল যদি কাচের এবং কম উচ্চতার হয়, তবে বেশি ভারী শোপিস না রাখাই ভালো। সে ক্ষেত্রে ছোট অনেকগুলো শোপিস বিভিন্ন স্টাইলে সাজালে নান্দনিক লাগবে। ওপরে একটি সুন্দর ক্রিস্টাল অথবা চীনামাটির ঢাকনাসহ বাটিতে রাখতে পারেন চকলেট অথবা ড্রাইফ্রুট।
সাইড টেবিলে রাখতে পারেন বিভিন্ন ধরনের ল্যাম্পশেড ও বনসাই।
অনেকের আবার নানা ধরনের জিনিস সংগ্রহ করার বিষয়ে আগ্রহ থাকে। যেমন বিভিন্ন ধরনের মগ, মূর্তি, স্থাপত্যশিল্পের শোপিস ইত্যাদি। এসব সামগ্রী সাজিয়ে রাখতে পারেন আপনার কর্নার টেবিল বা কর্নার শোকেসটিতে।
অনেক কর্নার শোকেসে তাকগুলো কাচের হয় এবং আর্টিফিশিয়াল আলোর ব্যবস্থাও রাখা হয়। সে ক্ষেত্রে নানা ধরনের ক্রিস্টালের, কাচের অথবা সিরামিকের শোপিস রেখে তার ওপর আলো ফেললে তৈরি হবে এক বর্ণিল পরিবেশ। এ ছাড়া কর্নার শোকেসটি বিভিন্ন ধরনের কাচের ও সিরামিকের জিনিস দিয়ে সাজাতে পারেন।
এসব টেবিলের ওপর রাখতে পারেন বিশাল আয়নাও। এই আয়নাতেও থাকে নানা কাজ, যেমনÑলতাপাতা, কিংবা কোনো গৃহবধূ, কাঁথার বুকে সুঁই আর সুতার সই পাতাতে থাকা গ্রামের ঘোমটা মাথায় দেওয়া বউ। তাতে আবার রঙের সাহায্যে আনা হয় বৈচিত্র্য।
কোথায় পাবেন: বিভিন্ন অ্যান্টিকের দোকানে আপনি পেয়ে যাবেন আপনার পছন্দের এই অ্যান্টিক টেবিল শোপিসগুলো। এই অ্যান্টিক শোপিস টেবিলের দাম ৭ হাজার থেকে শুরু করে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
৬ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৭ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৮ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৯ ঘণ্টা আগে