লাইফস্টাইল ডেস্ক
সব মানুষই কমবেশি চায় তার নিজের ঘরটাকে একটু মনের মতো করে সাজাতে-গোছাতে। আর সুন্দর একটি পরিপাটি ঘর আপনার রুচিশীল মনেরই বহিঃপ্রকাশ। দৈনন্দিন কর্মব্যস্ততার মাঝে প্রতিদিন ঘরের দিকে খুব একটা মনোযোগ দেওয়া হয় না। তবে কোনো উৎসবের সময় তো আর আলসেমি করলে চলবে না। আর তা যদি হয় ঈদ তাহলে তো কথাই নেই। আর কদিন পরেই কোরবানির ঈদ। বছরজুড়ে ঘর গোছানোর ব্যাপারে গা-ছাড়া ভাব কাজ করলেও ঈদের সময় সবাই ঘর গোছানোয় বেশ তোড়জোড় শুরু করে দেয়। ঘর ছোট হোক কিংবা বড়, বিলাসবহুল হোক কিংবা সাদামাটা—ঈদের সময় আপন গৃহ থাকা চাই একদম পরিপাটি। বিশেষ করে বসার ঘরটি হওয়া চাই ছিমছাম, রুচিসম্মত ও সুন্দর।
ঈদে ঘর গোছাতে গেলে অনেকেই খুব দিশাহারাবোধ করেন। কীভাবে কী করবেন বা কোন কাজটি দিয়ে ঘর গোছানো শুরু করবেন বুঝে উঠতে পারেন না।
সারা বছর খুব একটা মেহমান না থাকলেও ঈদের সময় তো অবশ্যই বাসায় বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন আসবেই। আর তাই এই বিশেষ দিনে আপনার ঘরটিতেও আনতে হবে উৎসবের আমেজ। সুন্দর ও রুচিসম্মতভাবে নিজের ঘরটিকে সাজানোর মাধ্যমেই তুলে ধরতে পারেন আপনার মননশীলতা। আর তাই কিছু সহজ উপায়ে খুব সুন্দরভাবে ভিন্নরূপে ঈদে ঘর সাজাতে পারেন।
ঘরোয়া যেকোনো অনুষ্ঠানে সাধারণত আমরা নিজ বাড়িতেই অতিথিদের আমন্ত্রণ করে থাকি। অতিথিদের আপ্যায়নে যেন কোনো ত্রুটি না থাকে, সে ব্যাপারেও যথেষ্ট তৎপর থাকি। একইসঙ্গে নিজের বাড়ির পরিবেশটাও যেন অতিথিদের এক ধরনের প্রশান্তি দিতে পারে, সে চেষ্টাতেও আমরা কমতি রাখি না। বাড়ির মূল দরজা দিয়ে অতিথিরা প্রথমে বসার ঘরেই প্রবেশ করেন। আর তাই নিমন্ত্রিত অতিথির কাছে স্বচ্ছন্দ অনুভূতি দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমেই আমাদের নজর দিতে হবে বসার ঘরের দিকে। কীভাবে সাজাবেন বসার ঘর জেনে নেওয়া যাক সেটাই।
বসার ঘরের আসবাবের জায়গা ঈদকে কেন্দ্র করে বদল করুন। খুব বেশি আসবাব ঘরে থাকলে অপ্রয়োজনীয় কিছু আসবাব ঘর থেকে সরিয়ে ফেলুন।
বদ্ধ ঘরটা থেকে যখন আসবাবপত্র কমিয়ে একটু খোলা জায়গা ছেড়ে দেবেন, তাতেই কিন্তু তার রূপ বাড়বে।
বসার ঘরে সোফার কুশনকভার আগের থেকে ভিন্ন নকশায় অন্য কোনো রঙে সাজান। আর তাতেই সোফার পুরোনো ভাবটা একদম উধাও হয়ে যাবে, আসবে নতুনত্ব ও উৎসবের আমেজ।
* বসার ঘরের পরিবেশকে প্রাণবন্ত করার জন্য পর্যাপ্ত আলো ব্যবহার করুন। আলোর উৎসগুলোয় নিয়ে আসুন বৈচিত্র্য। টেবিল ল্যাম্প, স্ট্যান্ড ল্যাম্প ও হ্যাঙ্গিং ল্যাম্প ব্যবহার করতে পারেন। অতিথিদের জন্য আরামদায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করতে ভালো মানের একটি ঝাড়বাতি রাখতে পারেন। দেয়ালের রঙের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং চোখে যেন সরাসরি আলো না লাগে, এমন জায়গায় লাইট স্থাপন করুন। চোখে জ্বালা করবে এমন সরাসরি আলো নির্বাচন করা থেকে বিরত থাকুন।
* বসার ঘরে সোফা রাখার জন্য একটি সুন্দর জায়গা বেছে নিন। খুব ভারী বিশালাকৃতির সোফা না রেখে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে টু সিটার ও সিঙ্গেল সিটার সোফা ব্যবহার করুন। এ ছাড়া ফ্লোর কুশনেও বসার আয়োজন রাখতে পারেন। এতে অতিথিদের গাদাগাদি করে এক জায়গায় বসতে হবে না। দেয়ালের রঙের সঙ্গে মানানসই কার্পেট ও ফ্লোর ম্যাট রাখুন। সোফায় মানানসই কুশন ব্যবহার করুন।
* বসার ঘরের দেয়ালকে আকর্ষণীয় করতে আর্টওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারেন। দেয়ালের এমন একটি জায়গায় ওয়ালম্যাট বা প্রকৃতির কোনো ফটোগ্রাফ রাখুন যেন সবার নজর কাড়ে। বিচিত্র ধরনের ফ্রেম করা আয়না ও মেটাল শোপিসও রাখতে পারেন।
* বসার ঘরে কিছু ইনডোর প্ল্যান্ট অবশ্যই ব্যবহার করুন। যাদের বাড়ির বসার ঘরে জানালার কাছাকাছি সূর্যের আলো আসে, তারা এমন জায়গায় মানিপ্ল্যান্ট, স্নেকপ্ল্যান্ট ও পামজাতীয় গাছ রাখতে পারেন। গাছ রাখার জন্য যে তাকগুলো পাওয়া যায়, সেগুলোতেও ছোট ছোট প্ল্যান্ট পট রাখতে পারেন। এ ছাড়া তাজা ফুলও বসার ঘরকে সুন্দর করে তুলতে পারে।
* বসার ঘরে খুব বেশি আসবাবপত্র রাখবেন না। বসার আয়োজন ছাড়া ছিমছাম একটি কর্নারে শোপিস শেলফ বা বইয়ের খাটো শেলফ, যেটার ওপরে গাছও রাখতে পারবেন, এমন দু-একটি আসবাবপত্র রাখুন। এগুলো যেন যথাসম্ভব সমন্বয়পূর্ণভাবে গোছানো থাকে।
* বসার ঘরে সেন্টেড মোমবাতি ব্যবহার করতে পারেন। এটাও অথিতিকে এক ধরনের সুন্দর অনুভূতি দেবে। এ ছাড়া আজকাল অনেকে পানিতে ফুল আর ফ্লোটিং ক্যান্ডেল দিয়েও ঘর সাজান। অতিথি আসবে বলে কখনোই কড়া কোনো এয়ার ফ্রেশনার ব্যবহার করবেন না।
* বসার ঘরে বিনোদনের জন্য টিভি বা বড় স্ক্রিন রাখতে পারেন। তবে বন্ধুবান্ধব এলেই কেবল এটার ব্যবহার ভালো দেখায়। ফরমাল দাওয়াতে টিভিটা বন্ধ রাখাই ভালো।
সব মানুষই কমবেশি চায় তার নিজের ঘরটাকে একটু মনের মতো করে সাজাতে-গোছাতে। আর সুন্দর একটি পরিপাটি ঘর আপনার রুচিশীল মনেরই বহিঃপ্রকাশ। দৈনন্দিন কর্মব্যস্ততার মাঝে প্রতিদিন ঘরের দিকে খুব একটা মনোযোগ দেওয়া হয় না। তবে কোনো উৎসবের সময় তো আর আলসেমি করলে চলবে না। আর তা যদি হয় ঈদ তাহলে তো কথাই নেই। আর কদিন পরেই কোরবানির ঈদ। বছরজুড়ে ঘর গোছানোর ব্যাপারে গা-ছাড়া ভাব কাজ করলেও ঈদের সময় সবাই ঘর গোছানোয় বেশ তোড়জোড় শুরু করে দেয়। ঘর ছোট হোক কিংবা বড়, বিলাসবহুল হোক কিংবা সাদামাটা—ঈদের সময় আপন গৃহ থাকা চাই একদম পরিপাটি। বিশেষ করে বসার ঘরটি হওয়া চাই ছিমছাম, রুচিসম্মত ও সুন্দর।
ঈদে ঘর গোছাতে গেলে অনেকেই খুব দিশাহারাবোধ করেন। কীভাবে কী করবেন বা কোন কাজটি দিয়ে ঘর গোছানো শুরু করবেন বুঝে উঠতে পারেন না।
সারা বছর খুব একটা মেহমান না থাকলেও ঈদের সময় তো অবশ্যই বাসায় বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন আসবেই। আর তাই এই বিশেষ দিনে আপনার ঘরটিতেও আনতে হবে উৎসবের আমেজ। সুন্দর ও রুচিসম্মতভাবে নিজের ঘরটিকে সাজানোর মাধ্যমেই তুলে ধরতে পারেন আপনার মননশীলতা। আর তাই কিছু সহজ উপায়ে খুব সুন্দরভাবে ভিন্নরূপে ঈদে ঘর সাজাতে পারেন।
ঘরোয়া যেকোনো অনুষ্ঠানে সাধারণত আমরা নিজ বাড়িতেই অতিথিদের আমন্ত্রণ করে থাকি। অতিথিদের আপ্যায়নে যেন কোনো ত্রুটি না থাকে, সে ব্যাপারেও যথেষ্ট তৎপর থাকি। একইসঙ্গে নিজের বাড়ির পরিবেশটাও যেন অতিথিদের এক ধরনের প্রশান্তি দিতে পারে, সে চেষ্টাতেও আমরা কমতি রাখি না। বাড়ির মূল দরজা দিয়ে অতিথিরা প্রথমে বসার ঘরেই প্রবেশ করেন। আর তাই নিমন্ত্রিত অতিথির কাছে স্বচ্ছন্দ অনুভূতি দেওয়ার ক্ষেত্রে প্রথমেই আমাদের নজর দিতে হবে বসার ঘরের দিকে। কীভাবে সাজাবেন বসার ঘর জেনে নেওয়া যাক সেটাই।
বসার ঘরের আসবাবের জায়গা ঈদকে কেন্দ্র করে বদল করুন। খুব বেশি আসবাব ঘরে থাকলে অপ্রয়োজনীয় কিছু আসবাব ঘর থেকে সরিয়ে ফেলুন।
বদ্ধ ঘরটা থেকে যখন আসবাবপত্র কমিয়ে একটু খোলা জায়গা ছেড়ে দেবেন, তাতেই কিন্তু তার রূপ বাড়বে।
বসার ঘরে সোফার কুশনকভার আগের থেকে ভিন্ন নকশায় অন্য কোনো রঙে সাজান। আর তাতেই সোফার পুরোনো ভাবটা একদম উধাও হয়ে যাবে, আসবে নতুনত্ব ও উৎসবের আমেজ।
* বসার ঘরের পরিবেশকে প্রাণবন্ত করার জন্য পর্যাপ্ত আলো ব্যবহার করুন। আলোর উৎসগুলোয় নিয়ে আসুন বৈচিত্র্য। টেবিল ল্যাম্প, স্ট্যান্ড ল্যাম্প ও হ্যাঙ্গিং ল্যাম্প ব্যবহার করতে পারেন। অতিথিদের জন্য আরামদায়ক পরিবেশ নিশ্চিত করতে ভালো মানের একটি ঝাড়বাতি রাখতে পারেন। দেয়ালের রঙের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং চোখে যেন সরাসরি আলো না লাগে, এমন জায়গায় লাইট স্থাপন করুন। চোখে জ্বালা করবে এমন সরাসরি আলো নির্বাচন করা থেকে বিরত থাকুন।
* বসার ঘরে সোফা রাখার জন্য একটি সুন্দর জায়গা বেছে নিন। খুব ভারী বিশালাকৃতির সোফা না রেখে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে টু সিটার ও সিঙ্গেল সিটার সোফা ব্যবহার করুন। এ ছাড়া ফ্লোর কুশনেও বসার আয়োজন রাখতে পারেন। এতে অতিথিদের গাদাগাদি করে এক জায়গায় বসতে হবে না। দেয়ালের রঙের সঙ্গে মানানসই কার্পেট ও ফ্লোর ম্যাট রাখুন। সোফায় মানানসই কুশন ব্যবহার করুন।
* বসার ঘরের দেয়ালকে আকর্ষণীয় করতে আর্টওয়ার্ক ব্যবহার করতে পারেন। দেয়ালের এমন একটি জায়গায় ওয়ালম্যাট বা প্রকৃতির কোনো ফটোগ্রাফ রাখুন যেন সবার নজর কাড়ে। বিচিত্র ধরনের ফ্রেম করা আয়না ও মেটাল শোপিসও রাখতে পারেন।
* বসার ঘরে কিছু ইনডোর প্ল্যান্ট অবশ্যই ব্যবহার করুন। যাদের বাড়ির বসার ঘরে জানালার কাছাকাছি সূর্যের আলো আসে, তারা এমন জায়গায় মানিপ্ল্যান্ট, স্নেকপ্ল্যান্ট ও পামজাতীয় গাছ রাখতে পারেন। গাছ রাখার জন্য যে তাকগুলো পাওয়া যায়, সেগুলোতেও ছোট ছোট প্ল্যান্ট পট রাখতে পারেন। এ ছাড়া তাজা ফুলও বসার ঘরকে সুন্দর করে তুলতে পারে।
* বসার ঘরে খুব বেশি আসবাবপত্র রাখবেন না। বসার আয়োজন ছাড়া ছিমছাম একটি কর্নারে শোপিস শেলফ বা বইয়ের খাটো শেলফ, যেটার ওপরে গাছও রাখতে পারবেন, এমন দু-একটি আসবাবপত্র রাখুন। এগুলো যেন যথাসম্ভব সমন্বয়পূর্ণভাবে গোছানো থাকে।
* বসার ঘরে সেন্টেড মোমবাতি ব্যবহার করতে পারেন। এটাও অথিতিকে এক ধরনের সুন্দর অনুভূতি দেবে। এ ছাড়া আজকাল অনেকে পানিতে ফুল আর ফ্লোটিং ক্যান্ডেল দিয়েও ঘর সাজান। অতিথি আসবে বলে কখনোই কড়া কোনো এয়ার ফ্রেশনার ব্যবহার করবেন না।
* বসার ঘরে বিনোদনের জন্য টিভি বা বড় স্ক্রিন রাখতে পারেন। তবে বন্ধুবান্ধব এলেই কেবল এটার ব্যবহার ভালো দেখায়। ফরমাল দাওয়াতে টিভিটা বন্ধ রাখাই ভালো।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
৫ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৫ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৭ ঘণ্টা আগে