
রহিমা আক্তার মৌ

ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধে নারীদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ থাকলেও প্রমাণপত্রে পুরুষদের তুলনায় নারীদের নিয়ে কাজ খুব কম হয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে সরাসরি অংশ নেন অনেক নারী। আন্দোলনে সরাসরি অংশগ্রহণ করা সাবরিনা শশীকে নিয়ে আজকের লেখা।
জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের সূত্রপাত কোটা আন্দোলন দিয়ে শুরু হলেও শেষ পর্যন্ত তা সরকার পতনে গড়ায়। জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে শুরু হলেও আস্তে আস্তে তা গড়িয়ে যায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে—এরপর সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে বাংলার অলিগলিতে আর আমজনতার মুখে মুখে। ১০ জুলাই ঢাকায় আসেন সাবরিনা শশী। প্রথম থেকে বেশ অনেক দিনই তিনি আন্দোলনে অংশ নেন। তবে ১৮ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত প্রায় ছয়-সাত দিনই রাজপথে অংশগ্রহণ করেন।
‘বরিশালের বাসিন্দা সাবরিনা শশী একটি কাজে এসে আটকে যান ঢাকায়। আন্দোলন কমলে ফিরে যাবেন বলে অপেক্ষা করছিলেন। কিন্তু এরই মধ্যে দূরপাল্লার বাস বন্ধ হয়ে যায় এবং বরিশাল যাওয়ার সম্ভাবনা কমতে শুরু করে। শশী আন্দোলনে অংশ নেন ১৮ জুলাই। ঢাকায় পরিচিত কেউ না থাকায় একেক দিন একেক স্থানের আন্দোলনে যোগ দিতেন। ধানমন্ডি-২৭ থেকে সায়েন্সল্যাব হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার কিংবা প্রেস ক্লাবের মতো জায়গায়ও আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। তিনি আন্দোলনে অংশ নেওয়ার প্রথম দিন ১৮ জুলাই আহত হন। ধানমন্ডি-২৭ এ মুখোমুখি সংঘর্ষের মাঝে পড়ে যান শশী। ইটপাটকেল ও রাবার বুলেটে তিনি আহত হন।
শশী বলেন, ‘আমাদের দিকে প্রবল বেগে প্যালেট, রাবার বুলেট ও টিয়ারগ্যাস ছোড়া হচ্ছিল, মাঝেমধ্যে গুলিও করা হচ্ছিল। অনেকেই আমার চোখের সামনে আহত হয়েছেন। নিজেও আহত হয়েছি। কিন্তু চোখের সামনে এত ছোট-বড় ভাইবোনদের হতাহত অবস্থায় দেখে নিজের ক্ষতগুলো তুচ্ছ মনে হচ্ছিল। কিছু রাবার বুলেট শরীরে ছিল। তবে জেদ ধরেছিলাম, এই স্বৈরশাসকের পতন নিশ্চিত না করে তা শরীর থেকে বের করব না। কিন্তু শ্বাসকষ্টের রোগী, তার ওপর আন্দোলনে চশমা হারিয়ে চোখের দশাও করুণ—এ অবস্থায় রাবার বুলেট ও প্যালেটের থেকেও টিয়ারগ্যাস বেশি কষ্ট দিয়েছিল।’
বেশ অনেকগুলো দিন তার বিভীষিকাময় কেটেছে। চোখের সামনে ছোট-বড় ভাইবোনগুলোকে আহত হতে দেখেছেন, পঙ্গু হতে দেখেছেন, মারা যেতে দেখেছেন। শশী বলেন, ‘এসব নিয়ে কথা বলতে খুব কষ্ট লাগে, চোখ ভারী হয়ে আসে। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর ৭ আগস্ট সাবরিনা শশী বরিশালে ফিরে যান।’
আন্দোলন ও বিগত সরকার সম্পর্কে শশী বলেন, ‘আমার জন্ম ২০০১ সালে। বোধ-বুদ্ধি হওয়ার পর থেকে একই সরকার দেখতে দেখতে আমি ক্লান্ত। তার ওপর সরকার ও তাদের নেতাকর্মীদের কাজকর্ম ছিল বিরক্তির। তারা মানুষকে একপ্রকার জিম্মি করে রেখেছিল। কেউ কোনোভাবে সত্যি বললেই তার গলা চেপে ধরা হতো। তারা শিল্প-সংস্কৃতির মুখ চেপে ধরেছে। কোনো কার্টুনিস্ট চাইলেই ইচ্ছামতো আর্ট করতে পারবে না, তাদের মতের সঙ্গে মিল নেই এমন কোনো গায়ক গান গাইতে পারবে না। কোনো সাংবাদিক এমন সত্য প্রচার করতে পারবে না, যা তাদের বিরুদ্ধে যায়। লেখক চাইলেই ইচ্ছামতো লিখতে পারবে না। আরও কতভাবে যে তারা সব শ্রেণির সাধারণ জনগণের স্বাধীনতার অধিকার হরণ করেছে, তার হিসাব নেই। সত্যি বলতে, একটা স্বাধীন, সার্বভৌম ও মুক্ত বাংলাদেশের প্রত্যাশায় আন্দোলনে অংশ নিই।’
শশী আরও বলেন, ‘আমি অনেক ছোট থেকেই রাজনীতি, পারিপার্শ্বিক পরিবেশ, বিভিন্ন মানুষের ভিন্ন ভিন্ন জীবনদর্শন—এসব নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে পছন্দ করি। আমার বাবা একসময় বিডিআরে ছিলেন। সেই সুবাদেও অনেক কিছু জেনেছি। রিসার্চ করে বের করেছি, বিডিআর বিদ্রোহের আসল ঘটনা কী ছিল। এছাড়া আইন না মেনে সাধারণ জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া এবং শুধু সত্যি বলার কারণে মানুষকে জেলে নিয়ে গিয়ে হেনস্তা করা হতো। পরোক্ষভাবে আমার একটা বইয়ে এটা নিয়ে লিখেছিলাম, কিন্তু রাজনৈতিক পার্টগুলো থাকায় আমার বইটি প্রকাশিত হতে পারেনি। সরকার পতনের পর যেসব অরাজকতা চলেছে, ভাঙচুর হয়েছে, মানুষের ওপর হামলা হয়েছে—এসবের পক্ষপাতও করি না আমি।’
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ২০২৪ সালের ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজন করা হয় ‘জুলাইয়ের কন্যারা আমরা তোমাদের হারিয়ে যেতে দেব না’ শীর্ষক নারী সমাবেশের অনুষ্ঠান। এতে জুলাই মাসে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন। ওই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বাংলাদেশে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া মেয়েদের ইতিহাস পরিবর্তনের নায়িকা বলে সম্বোধন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, ‘তোমরা বাংলাদেশকে যে পর্যায়ে নিয়ে গেছ, সেটা একটা ঐতিহাসিক ঘটনা। এই ঐতিহাসিক ঘটনার নায়িকারা বাংলাদেশে যা ঘটিয়েছে, তা পৃথিবীর অন্য কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। পৃথিবীতে অনেক অভ্যুত্থান হয়েছে; কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ভিন্ন রকমের। কেউ তোমাদের উদ্বুদ্ধ করেনি। তোমরা নিজেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়েছ। এটা তোমাদের সম্পূর্ণ নিজেদের হাতে গড়া এক বিপ্লব।

ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধে নারীদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ থাকলেও প্রমাণপত্রে পুরুষদের তুলনায় নারীদের নিয়ে কাজ খুব কম হয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে সরাসরি অংশ নেন অনেক নারী। আন্দোলনে সরাসরি অংশগ্রহণ করা সাবরিনা শশীকে নিয়ে আজকের লেখা।
জুলাই-আগস্টের আন্দোলনের সূত্রপাত কোটা আন্দোলন দিয়ে শুরু হলেও শেষ পর্যন্ত তা সরকার পতনে গড়ায়। জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে শুরু হলেও আস্তে আস্তে তা গড়িয়ে যায় সব বিশ্ববিদ্যালয়ে—এরপর সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে বাংলার অলিগলিতে আর আমজনতার মুখে মুখে। ১০ জুলাই ঢাকায় আসেন সাবরিনা শশী। প্রথম থেকে বেশ অনেক দিনই তিনি আন্দোলনে অংশ নেন। তবে ১৮ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত প্রায় ছয়-সাত দিনই রাজপথে অংশগ্রহণ করেন।
‘বরিশালের বাসিন্দা সাবরিনা শশী একটি কাজে এসে আটকে যান ঢাকায়। আন্দোলন কমলে ফিরে যাবেন বলে অপেক্ষা করছিলেন। কিন্তু এরই মধ্যে দূরপাল্লার বাস বন্ধ হয়ে যায় এবং বরিশাল যাওয়ার সম্ভাবনা কমতে শুরু করে। শশী আন্দোলনে অংশ নেন ১৮ জুলাই। ঢাকায় পরিচিত কেউ না থাকায় একেক দিন একেক স্থানের আন্দোলনে যোগ দিতেন। ধানমন্ডি-২৭ থেকে সায়েন্সল্যাব হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার কিংবা প্রেস ক্লাবের মতো জায়গায়ও আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। তিনি আন্দোলনে অংশ নেওয়ার প্রথম দিন ১৮ জুলাই আহত হন। ধানমন্ডি-২৭ এ মুখোমুখি সংঘর্ষের মাঝে পড়ে যান শশী। ইটপাটকেল ও রাবার বুলেটে তিনি আহত হন।
শশী বলেন, ‘আমাদের দিকে প্রবল বেগে প্যালেট, রাবার বুলেট ও টিয়ারগ্যাস ছোড়া হচ্ছিল, মাঝেমধ্যে গুলিও করা হচ্ছিল। অনেকেই আমার চোখের সামনে আহত হয়েছেন। নিজেও আহত হয়েছি। কিন্তু চোখের সামনে এত ছোট-বড় ভাইবোনদের হতাহত অবস্থায় দেখে নিজের ক্ষতগুলো তুচ্ছ মনে হচ্ছিল। কিছু রাবার বুলেট শরীরে ছিল। তবে জেদ ধরেছিলাম, এই স্বৈরশাসকের পতন নিশ্চিত না করে তা শরীর থেকে বের করব না। কিন্তু শ্বাসকষ্টের রোগী, তার ওপর আন্দোলনে চশমা হারিয়ে চোখের দশাও করুণ—এ অবস্থায় রাবার বুলেট ও প্যালেটের থেকেও টিয়ারগ্যাস বেশি কষ্ট দিয়েছিল।’
বেশ অনেকগুলো দিন তার বিভীষিকাময় কেটেছে। চোখের সামনে ছোট-বড় ভাইবোনগুলোকে আহত হতে দেখেছেন, পঙ্গু হতে দেখেছেন, মারা যেতে দেখেছেন। শশী বলেন, ‘এসব নিয়ে কথা বলতে খুব কষ্ট লাগে, চোখ ভারী হয়ে আসে। ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর ৭ আগস্ট সাবরিনা শশী বরিশালে ফিরে যান।’
আন্দোলন ও বিগত সরকার সম্পর্কে শশী বলেন, ‘আমার জন্ম ২০০১ সালে। বোধ-বুদ্ধি হওয়ার পর থেকে একই সরকার দেখতে দেখতে আমি ক্লান্ত। তার ওপর সরকার ও তাদের নেতাকর্মীদের কাজকর্ম ছিল বিরক্তির। তারা মানুষকে একপ্রকার জিম্মি করে রেখেছিল। কেউ কোনোভাবে সত্যি বললেই তার গলা চেপে ধরা হতো। তারা শিল্প-সংস্কৃতির মুখ চেপে ধরেছে। কোনো কার্টুনিস্ট চাইলেই ইচ্ছামতো আর্ট করতে পারবে না, তাদের মতের সঙ্গে মিল নেই এমন কোনো গায়ক গান গাইতে পারবে না। কোনো সাংবাদিক এমন সত্য প্রচার করতে পারবে না, যা তাদের বিরুদ্ধে যায়। লেখক চাইলেই ইচ্ছামতো লিখতে পারবে না। আরও কতভাবে যে তারা সব শ্রেণির সাধারণ জনগণের স্বাধীনতার অধিকার হরণ করেছে, তার হিসাব নেই। সত্যি বলতে, একটা স্বাধীন, সার্বভৌম ও মুক্ত বাংলাদেশের প্রত্যাশায় আন্দোলনে অংশ নিই।’
শশী আরও বলেন, ‘আমি অনেক ছোট থেকেই রাজনীতি, পারিপার্শ্বিক পরিবেশ, বিভিন্ন মানুষের ভিন্ন ভিন্ন জীবনদর্শন—এসব নিয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে পছন্দ করি। আমার বাবা একসময় বিডিআরে ছিলেন। সেই সুবাদেও অনেক কিছু জেনেছি। রিসার্চ করে বের করেছি, বিডিআর বিদ্রোহের আসল ঘটনা কী ছিল। এছাড়া আইন না মেনে সাধারণ জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া এবং শুধু সত্যি বলার কারণে মানুষকে জেলে নিয়ে গিয়ে হেনস্তা করা হতো। পরোক্ষভাবে আমার একটা বইয়ে এটা নিয়ে লিখেছিলাম, কিন্তু রাজনৈতিক পার্টগুলো থাকায় আমার বইটি প্রকাশিত হতে পারেনি। সরকার পতনের পর যেসব অরাজকতা চলেছে, ভাঙচুর হয়েছে, মানুষের ওপর হামলা হয়েছে—এসবের পক্ষপাতও করি না আমি।’
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে ২০২৪ সালের ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে আয়োজন করা হয় ‘জুলাইয়ের কন্যারা আমরা তোমাদের হারিয়ে যেতে দেব না’ শীর্ষক নারী সমাবেশের অনুষ্ঠান। এতে জুলাই মাসে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়া বিভিন্ন কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রীরা উপস্থিত ছিলেন। ওই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বাংলাদেশে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেওয়া মেয়েদের ইতিহাস পরিবর্তনের নায়িকা বলে সম্বোধন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, ‘তোমরা বাংলাদেশকে যে পর্যায়ে নিয়ে গেছ, সেটা একটা ঐতিহাসিক ঘটনা। এই ঐতিহাসিক ঘটনার নায়িকারা বাংলাদেশে যা ঘটিয়েছে, তা পৃথিবীর অন্য কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না। পৃথিবীতে অনেক অভ্যুত্থান হয়েছে; কিন্তু এটা সম্পূর্ণ ভিন্ন রকমের। কেউ তোমাদের উদ্বুদ্ধ করেনি। তোমরা নিজেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নিয়েছ। এটা তোমাদের সম্পূর্ণ নিজেদের হাতে গড়া এক বিপ্লব।

আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
২ ঘণ্টা আগে
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৩ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৫ ঘণ্টা আগে