শফিক রেহমান
গত বছরে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে যে দেশপ্রেমিক ব্যক্তিরা হতাহত হয়েছেন, তাদের আত্মত্যাগের ফলে আমরা আজ কথা বলতে পারছি। আমি নিজেও সাত বছর নির্বাসিত থাকার পর স্বদেশে ফিরতে পেরেছি। তবে মনে রাখতে হবে, জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের ক্ষেত্র তৈরি হয়েছিল প্রায় পনেরো বছরজুড়ে।
এই ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছিল প্রধানত বিএনপি। বিএনপির বহু নেতাকর্মী সেই পনেরো বছরজুড়ে নির্যাতিত হয়েছেন, মামলায় পড়েছেন এবং অন্যায় দমন-পীড়নের শিকার হয়েছেন, জেল খেটেছেন, ফাঁসিতে ঝুলেছেন, আত্মগোপনে থাকতে বাধ্য হয়েছেন।
বিএনপির এই দেড় দশকের আন্দোলনের শেষ অংশে দেশজুড়ে এগারোটি বিরাট জনসমাবেশ ঘটিয়েছেন। পাশাপাশি জামায়াত ও হেফাজতেরও বহু নেতাকর্মী নির্যাতিত হয়েছেন। হেফাজতের বহু কর্মী নিহত হয়েছেন ঢাকার শাপলা চত্বরে।
এখানে আরেকটি কথা মনে রাখতে হবে, এদের সবারই আন্দোলন ছিল অহিংস, শান্তিপূর্ণ এবং সংযত। তাই আজ বিএনপি নেতাকর্মীদের মুক্তকণ্ঠে প্রশংসা করতে চাই তাদের এগারোটি বিশাল জনসভার এই সাফল্যের জন্য। এতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, শান্তির ভাষা হতে পারে সফল প্রতিবাদের ভাষা।
এসবের পেছনে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন বিএনপির নেত্রী ম্যাডাম খালেদা জিয়া। আমার দেশের একটি সংবাদের হেডলাইন ছিল- ‘খালেদা জিয়াকে কাতার আমিরের বিশেষ সম্মান।’
এই চমৎকার হেডলাইনেই ফুটে উঠেছে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনার, যিনি এখনও মনে করেন তিনিই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। না। শেখ হাসিনা, আপনি বাংলাদেশের সবচেয়ে ঘৃণিত ব্যক্তি। শুধু আপনি নন। আপনার পরিবারের সবাই।
বিবেচনা করুন দুই নেত্রীর মধ্যে কি আকাশ-পাতাল তফাত! হাসিনা আগে পাঁচ বছর এবং তার পরে একটানা পনেরো বছর ভুয়া নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়া সত্ত্বেও, ৫ আগস্টে একটি মালবাহী বিমানে দেশ থেকে গোপনে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন। আর খালেদা জিয়া, সেদিন গেলেন প্রকাশ্যে একটি রাজকীয় বিমানে লন্ডনে চিকিৎসার জন্য।
হাসিনাকে বিদায় জানানোর জন্য একটি মানুষও ছিল না এয়ারপোর্টে। আর খালেদাকে বিদায় জানাতে সন্ধ্যাবেলা ও রাতে তার বাড়ি থেকে এয়ারপোর্ট পর্যন্ত পথে পথে ছিল জনতার ঢল। রাজধানীর সব পথে ছিল চকা ব্লক ট্রাফিক জ্যাম।
মানুষের এই ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা অর্জন করেছেন খালেদা। আমি নির্দ্বিধায় বলতে পারি, খালেদাই বাংলাদেশের প্রথম মহিলা বীরশ্রেষ্ঠ!
এই সম্মান তাকে অর্জন করতে হয়েছে বহু কষ্টে ও ত্যাগের মধ্যে। তাই তার প্রতি অসীম শ্রদ্ধা দেশের বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে।
শেখ হাসিনাকে ইন্ডিয়া আশ্রয় দিতে বাধ্য হয়েছে। তিনি লন্ডনে যেতে চাইলেও যেতে পারেননি। বৃটিশ সরকার এদিকে কোনো আগ্রহ দেখায়নি।
অন্যদিকে খালেদা জিয়া গেলেন লন্ডনে, লন্ডন ক্লিনিকে। তিনি আমেরিকাও যেতে পারেন। কিন্তু হাসিনা সেখানেও যেতে পারবেন না। সেখানে তার কুকুরকামী পুত্রসন্তান জয়ের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংয়ের তদন্ত চলছে।
আমরা এটাও এখন জানি, বৃটেনেও তদন্ত চলছে হাসিনার বোন রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে। টিউলিপ সেখানে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির সদস্য এবং একজন মন্ত্রী হওয়া সত্ত্বেও অভিযুক্ত হয়েছেন বিভিন্ন পত্রপত্রিকায়। কারণ? তিনি বাংলাদেশে রূপপুর আণবিক প্রকল্পে দুর্নীতি করেছেন তার খালা হাসিনার সহযোগিতায়। টিউলিপকে চায়নায় যেতে দেওয়া হয়নি। আগে তার বিরুদ্ধে তদন্ত হতে হবে, বলেছে বৃটিশ পত্রিকা।
অর্থাৎ, এই শেখ পরিবারের দুর্নীতি শুধু বাংলাদেশই নয়Ñ ইওরোপে বৃটেন পর্যন্ত গড়িয়ে গেছে। অন্যদিকে খালেদার সুনাম ছড়িয়ে গেছে বৃটেন, আমেরিকা ও সকল মুসলিম দেশে। এটা এক দিন বা এক বছরে হয়নি। হয়েছে বত্রিশ বছরজুড়ে।
১৯৯১-এ গালফ যুদ্ধের পরে কুয়েতের মরুভূমিতে মাইন সরানোর কাজে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে খালেদা পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু ১৯৯৪-এ ইরাক যুদ্ধের সময়ে তিনি সেখানে সেনা পাঠাতে রাজি হননি। সেখানে সেনা পাঠানোর জন্য তাকে রাজি করতে ঢাকায় এসেছিলেন আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলিন পাওয়েল এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডোনাল্ড রামসফেল্ড।
কিন্তু খালেদা আপস করেননি। এসব কারণেই তিনি ইসলামি বিশ্বে শ্রদ্ধা ও সম্মান অর্জন করেছিলেন। তাই এখন কাতারের আমির তার রাজকীয় বহর পাঠিয়েছেন খালেদার চিকিৎসার সাহায্যে। পুরো ইসলামি বিশ্ব, বিশেষত আরব দুনিয়া তাকে শ্রদ্ধা করে, সম্মান করে।
তার এই অর্জনে তাকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। সাব-জেল খেটেছেন, জেল খেটেছেন, গৃহবন্দি থেকেছেন, বিদেশে চিকিৎসা বঞ্চিত থেকেছেন। সবচেয়ে বড় কষ্ট হয়েছে, তিনি তার জীবিত একমাত্র সন্তান, অর্থাৎ তারেক রহমানের কাছ থেকে বহু বহু দূরে থাকতে বাধ্য হয়েছেন। অকাল বিধবা এই নারী তার পারিবারিক জীবনে বঞ্চিত হয়েছেন, তার স্বামীর স্মৃতিবিজড়িত বাড়ি থেকে বিতাড়িত হয়েছেন।
কিন্তু সবকিছুরই যে একটা শেষ আছে সেটা প্রমাণিত হয়েছে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে এবং শেষটা হয়েছে ভালো। খালেদা দেখলেন শাশ্বত মূল্যবোধই যে কাম্য, শালীনতা, মার্জিত রুচি, ভদ্রতা, নম্রতাই যে সাধারণ মানুষ চায়, সেটাই সত্য। তাই খালেদাই বিজয়ী বীরশ্রেষ্ঠ মহিলা।
বলাবাহুল্য, তাকে পূর্ণ সহযোগিতা করেছেন লন্ডনপ্রবাসী তারেক, যিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন রূপে গুরুভার দায়িত্ব পালন করেছেন প্রায় দেড় দশকজুড়ে। তিনি সফলভাবে বিএনপিকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
আমরা সবাই আশা করছি, মা ও ছেলে শিগগিরই স্বদেশে ফিরে এসে বিএনপিকে আগামী নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত করবেন এবং বিজয়ী হবেন।
গত বছরে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে যে দেশপ্রেমিক ব্যক্তিরা হতাহত হয়েছেন, তাদের আত্মত্যাগের ফলে আমরা আজ কথা বলতে পারছি। আমি নিজেও সাত বছর নির্বাসিত থাকার পর স্বদেশে ফিরতে পেরেছি। তবে মনে রাখতে হবে, জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের ক্ষেত্র তৈরি হয়েছিল প্রায় পনেরো বছরজুড়ে।
এই ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছিল প্রধানত বিএনপি। বিএনপির বহু নেতাকর্মী সেই পনেরো বছরজুড়ে নির্যাতিত হয়েছেন, মামলায় পড়েছেন এবং অন্যায় দমন-পীড়নের শিকার হয়েছেন, জেল খেটেছেন, ফাঁসিতে ঝুলেছেন, আত্মগোপনে থাকতে বাধ্য হয়েছেন।
বিএনপির এই দেড় দশকের আন্দোলনের শেষ অংশে দেশজুড়ে এগারোটি বিরাট জনসমাবেশ ঘটিয়েছেন। পাশাপাশি জামায়াত ও হেফাজতেরও বহু নেতাকর্মী নির্যাতিত হয়েছেন। হেফাজতের বহু কর্মী নিহত হয়েছেন ঢাকার শাপলা চত্বরে।
এখানে আরেকটি কথা মনে রাখতে হবে, এদের সবারই আন্দোলন ছিল অহিংস, শান্তিপূর্ণ এবং সংযত। তাই আজ বিএনপি নেতাকর্মীদের মুক্তকণ্ঠে প্রশংসা করতে চাই তাদের এগারোটি বিশাল জনসভার এই সাফল্যের জন্য। এতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, শান্তির ভাষা হতে পারে সফল প্রতিবাদের ভাষা।
এসবের পেছনে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন বিএনপির নেত্রী ম্যাডাম খালেদা জিয়া। আমার দেশের একটি সংবাদের হেডলাইন ছিল- ‘খালেদা জিয়াকে কাতার আমিরের বিশেষ সম্মান।’
এই চমৎকার হেডলাইনেই ফুটে উঠেছে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে আওয়ামী লীগ নেত্রী শেখ হাসিনার, যিনি এখনও মনে করেন তিনিই বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। না। শেখ হাসিনা, আপনি বাংলাদেশের সবচেয়ে ঘৃণিত ব্যক্তি। শুধু আপনি নন। আপনার পরিবারের সবাই।
বিবেচনা করুন দুই নেত্রীর মধ্যে কি আকাশ-পাতাল তফাত! হাসিনা আগে পাঁচ বছর এবং তার পরে একটানা পনেরো বছর ভুয়া নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়া সত্ত্বেও, ৫ আগস্টে একটি মালবাহী বিমানে দেশ থেকে গোপনে পালিয়ে যেতে বাধ্য হন। আর খালেদা জিয়া, সেদিন গেলেন প্রকাশ্যে একটি রাজকীয় বিমানে লন্ডনে চিকিৎসার জন্য।
হাসিনাকে বিদায় জানানোর জন্য একটি মানুষও ছিল না এয়ারপোর্টে। আর খালেদাকে বিদায় জানাতে সন্ধ্যাবেলা ও রাতে তার বাড়ি থেকে এয়ারপোর্ট পর্যন্ত পথে পথে ছিল জনতার ঢল। রাজধানীর সব পথে ছিল চকা ব্লক ট্রাফিক জ্যাম।
মানুষের এই ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা অর্জন করেছেন খালেদা। আমি নির্দ্বিধায় বলতে পারি, খালেদাই বাংলাদেশের প্রথম মহিলা বীরশ্রেষ্ঠ!
এই সম্মান তাকে অর্জন করতে হয়েছে বহু কষ্টে ও ত্যাগের মধ্যে। তাই তার প্রতি অসীম শ্রদ্ধা দেশের বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে।
শেখ হাসিনাকে ইন্ডিয়া আশ্রয় দিতে বাধ্য হয়েছে। তিনি লন্ডনে যেতে চাইলেও যেতে পারেননি। বৃটিশ সরকার এদিকে কোনো আগ্রহ দেখায়নি।
অন্যদিকে খালেদা জিয়া গেলেন লন্ডনে, লন্ডন ক্লিনিকে। তিনি আমেরিকাও যেতে পারেন। কিন্তু হাসিনা সেখানেও যেতে পারবেন না। সেখানে তার কুকুরকামী পুত্রসন্তান জয়ের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংয়ের তদন্ত চলছে।
আমরা এটাও এখন জানি, বৃটেনেও তদন্ত চলছে হাসিনার বোন রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে। টিউলিপ সেখানে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির সদস্য এবং একজন মন্ত্রী হওয়া সত্ত্বেও অভিযুক্ত হয়েছেন বিভিন্ন পত্রপত্রিকায়। কারণ? তিনি বাংলাদেশে রূপপুর আণবিক প্রকল্পে দুর্নীতি করেছেন তার খালা হাসিনার সহযোগিতায়। টিউলিপকে চায়নায় যেতে দেওয়া হয়নি। আগে তার বিরুদ্ধে তদন্ত হতে হবে, বলেছে বৃটিশ পত্রিকা।
অর্থাৎ, এই শেখ পরিবারের দুর্নীতি শুধু বাংলাদেশই নয়Ñ ইওরোপে বৃটেন পর্যন্ত গড়িয়ে গেছে। অন্যদিকে খালেদার সুনাম ছড়িয়ে গেছে বৃটেন, আমেরিকা ও সকল মুসলিম দেশে। এটা এক দিন বা এক বছরে হয়নি। হয়েছে বত্রিশ বছরজুড়ে।
১৯৯১-এ গালফ যুদ্ধের পরে কুয়েতের মরুভূমিতে মাইন সরানোর কাজে বাংলাদেশের সেনাবাহিনীকে খালেদা পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু ১৯৯৪-এ ইরাক যুদ্ধের সময়ে তিনি সেখানে সেনা পাঠাতে রাজি হননি। সেখানে সেনা পাঠানোর জন্য তাকে রাজি করতে ঢাকায় এসেছিলেন আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কলিন পাওয়েল এবং প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডোনাল্ড রামসফেল্ড।
কিন্তু খালেদা আপস করেননি। এসব কারণেই তিনি ইসলামি বিশ্বে শ্রদ্ধা ও সম্মান অর্জন করেছিলেন। তাই এখন কাতারের আমির তার রাজকীয় বহর পাঠিয়েছেন খালেদার চিকিৎসার সাহায্যে। পুরো ইসলামি বিশ্ব, বিশেষত আরব দুনিয়া তাকে শ্রদ্ধা করে, সম্মান করে।
তার এই অর্জনে তাকে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। সাব-জেল খেটেছেন, জেল খেটেছেন, গৃহবন্দি থেকেছেন, বিদেশে চিকিৎসা বঞ্চিত থেকেছেন। সবচেয়ে বড় কষ্ট হয়েছে, তিনি তার জীবিত একমাত্র সন্তান, অর্থাৎ তারেক রহমানের কাছ থেকে বহু বহু দূরে থাকতে বাধ্য হয়েছেন। অকাল বিধবা এই নারী তার পারিবারিক জীবনে বঞ্চিত হয়েছেন, তার স্বামীর স্মৃতিবিজড়িত বাড়ি থেকে বিতাড়িত হয়েছেন।
কিন্তু সবকিছুরই যে একটা শেষ আছে সেটা প্রমাণিত হয়েছে জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে এবং শেষটা হয়েছে ভালো। খালেদা দেখলেন শাশ্বত মূল্যবোধই যে কাম্য, শালীনতা, মার্জিত রুচি, ভদ্রতা, নম্রতাই যে সাধারণ মানুষ চায়, সেটাই সত্য। তাই খালেদাই বিজয়ী বীরশ্রেষ্ঠ মহিলা।
বলাবাহুল্য, তাকে পূর্ণ সহযোগিতা করেছেন লন্ডনপ্রবাসী তারেক, যিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন রূপে গুরুভার দায়িত্ব পালন করেছেন প্রায় দেড় দশকজুড়ে। তিনি সফলভাবে বিএনপিকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।
আমরা সবাই আশা করছি, মা ও ছেলে শিগগিরই স্বদেশে ফিরে এসে বিএনপিকে আগামী নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত করবেন এবং বিজয়ী হবেন।
এই বছর অর্থনীতির নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে উদ্ভাবন ও সৃজনশীল ধ্বংসের প্রক্রিয়া (creative destruction) কীভাবে দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে সেই গবেষণার ওপর। নতুন প্রযুক্তি ও ধারণা পুরোনো ব্যবস্থাকে প্রতিস্থাপন করে সমাজ যখন পরিবর্তনের জন্য উন্মুক্ত থাকে, তখনই টেক
১৩ ঘণ্টা আগে‘মনের তালা খুলল কে, চাবিওয়ালা, চাবিওয়ালা!’ প্রখ্যাত শিল্পী রুনা লায়লার সেই সুরেলা প্রশ্নের উত্তর আজও খুঁজে বেড়াচ্ছি! তবে ব্যক্তিগত জীবনে নয়, রাষ্ট্রীয় জীবনে। এই রাষ্ট্রের জীবনেও একটা বিশেষ তালা আছে, আর তার নাম আর্টিকেল ৭০! এই তালা লাগানো হয়েছিল সেই সব মাননীয়র জন্য, যাদের মধ্যে ‘ছাগলীয়’ প্রবৃত্তি রয়ে
১৩ ঘণ্টা আগেভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইসরাইলের যুদ্ধাপরাধী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে প্রায়ই তার পরম বন্ধু বলে বেশ গৌরবের সঙ্গে প্রচার করে থাকেন। ভিন্ন দেশের এ দুই রাজনীতিবিদের প্রগাঢ় বন্ধুত্বের মূল সূত্র হলো মুসলমানদের প্রতি তাদের তীব্র ঘৃণা। বর্তমান বিশ্বে ইসলামোফোবিয়ায় আক্রান্ত শীর্ষ দুটি
১৪ ঘণ্টা আগেগাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে যখন হতাশা চরমে, তখনই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন এক নতুন ‘২০ দফার শান্তি পরিকল্পনা’। সেখানে তিনি নিজেকে বসিয়েছেন একটি তথাকথিত ‘বোর্ড অব পিস’-এর চেয়ারম্যান হিসেবে।
২ দিন আগে