ড. মো. মুনিরুল ইসলাম
১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে মরহুম শেখ মুজিবুর রহমান তার হৃদয়ে লালিত গোপন অভিলাষ বাকশাল জন্মদানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ আগমনের সুপ্ত বার্তাটি জাতির সামনে প্রকাশ করেন। বিস্ময়কর হলেও সত্য, তৎকালীন ৩০০ সংসদ সদস্যের মধ্যে মাত্র দুজন ছাড়া সবাই মুজিবের গণতন্ত্র হত্যার আয়োজনকে সম্মতি দিয়েছিলেন।
১৯৭৫ সালে বাকশাল পরাজিত হলেও অঙ্কুরিত ফ্যাসিবাদের বিষবৃক্ষের চারাটি থেকেই যায়। বাকশাল-পরবর্তী সময়ে পরিচর্যার অভাবে ফ্যাসিবাদ বেড়ে উঠতে না পারলেও শেখ হাসিনা দ্বিতীয়বার ক্ষমতারোহণ ও তা কুক্ষিগত করে সফল হলে পিতার বপনকৃত অঙ্কুরিত ফ্যাসিবাদের বিষবৃক্ষের চারাটি পরিচর্যার দারুণ সুযোগ পায় দিল্লির সেবাদাস হাসিনা সরকার।
ফলে যা হওয়ার তাই হলো। ফ্যাসিবাদের বিষবৃক্ষের পত্রপল্লব থেকে বাহিত সমীরণে দেড় দশকে দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া আর সামান্যও অবশিষ্ট থাকল না। একটি গণতান্ত্রিক দেশে যদি এমন ফ্যাসিবাদ কায়েম হয়, যে শাসন থেকে রেহাই পাওয়ার কোনো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া থাকে না, তাহলে এর ঐতিহাসিক পরিণাম অনিবার্য হয়ে পড়ে। তখন শক্তি প্রয়োগ করে ফ্যাসিবাদের অপসারণ ছাড়া আর কোনো বিকল্প থাকে না।
বাকশাল পতন না হলে ফ্যাসিবাদের বিষাক্ত ছোবল অনেক আগেই জাতি আস্বাদন করত হয়তোবা। শেখ হাসিনা ও তার দলের লালিত আকাঙ্ক্ষা ছিল তাদের জন্য কোনো খারাপ পরিণতি অনিবার্য হয়ে উঠবে না। কেননা তারা অনেক ম্যাচিউর এবং তাদের যারা সীমান্তের ওপার থেকে বুদ্ধি-পরামর্শ দেন, তারাও বিচক্ষণ।
কিন্তু তাদের এ ধারণা মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে মুজিব হত্যার পর দেশে কেউ সামান্য প্রতিবাদও করেনি বলে ইতিহাস আমাদের সঙ্গে কথা বলে। যে ফ্যাসিবাদ আকাশছোঁয়া জনপ্রিয় মুজিবকে বেওয়ারিস লাশে পরিণত করল, সেই ফ্যাসিবাদকে তার মেয়ে নিজের ক্ষমতাকে স্থায়ী করার জন্য গ্রহণ করে নিলেন! এর মাধ্যমে শেখ হাসিনা রাজনীতির ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূত্রপাত করলেন- নিজ দেশের নাগরিকের বুকে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে টিকতে না পেরে সব এমপি, মন্ত্রী, আমলা, পদস্থ সামরিক ও বেসামরিক রাজন্যবর্গসহ সদলবলে দেশ ছেড়ে পালায়ন করলেনÑ সভ্য দুনিয়ার ইতিহাসে যা বিরল!
শেখ মুজিবুর রহমান বাকশালের মাধ্যমে একনায়ক হতে গিয়ে পরিবার-পরিজনসহ নিজেকে নিঃশেষ করলেন, তার কন্যা পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করেÑ ফ্যাসিবাদ লালন ও ধারণ করতে গিয়ে আওয়ামী রাজনীতিকে হত্যা করলেন। প্রচণ্ড প্রতাবশালী পরাজিত এ শক্তির পক্ষে এখন কেউ নেই। মূলত ফ্যাসিবাদ দুনিয়ার কোথাও কখনো স্থায়ী হয়নি, খোদ বেনিটো মুসোলিনি তার এই জুলুমতান্ত্রিক মতবাদ ধরে রাখতে পারেনি এবং ফ্যাসিবাদও তাকে বাঁচাতে পারেনি।
২৫ জুলাই ১৯৪৩ পর্যন্ত ফ্যাসিবাদের আদিগুরু ইতালি শাসন করেন। বেনিটো মুসোলিনির করুণ পরিণতির কথা কে না জানে? তাকে হত্যা করার পর লাশে লাথি ও থুতু মারার উৎসব করে ইতালির মুক্তিকামী মানুষ। এরপর গ্যাস স্টেশনের ছাদ থেকে উল্টো করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল এই ফ্যাসিবাদী গুরুর মরদেহ। বেসামরিক নাগরিকরা দলে দলে নিচের থেকে পাথর মেরে মেরে অত্যাচারের আইকনকে ছিন্নভিন্ন করে ফেলে- যেন কোনো ফ্যাসিবাদী আর লড়াই চালিয়ে যাওয়ার দুঃসাহস না দেখায়।
ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগী একজন মুসোলিনির ব্যাপারে বলেছিলেন, ‘তিনি একজন দেবতা’। তাকে গুলি করে মেরে ঠিক আগে তার নেতাকে যা করা হয়েছিল, তাকেও অনুরূপভাবে মুসোলিনির লাশের পাশে তার লাশ ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। মৃতদেহ প্রদর্শনের পর মুসোলিনিকে একটি চিহ্নহীন কবরে সমাধিস্থ করা হয়েছিল। মুসোলিনির অন্তরঙ্গ বন্ধু হিটলারের পরিণতিও কারো অজানা নয়।
তদুপরি আমাদের দেশের পরাজিত ফ্যাসিবাদীরা এবং তাদের সহযোগীরা আশায় বুক বেঁধে আছেন- আবার ফ্যাসিবাদের রানি নাকি ফিরে আসবে! সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাদের হুংকার শোনা যায়Ñ আমরা ভয়ংকর রূপ নিয়ে ফিরছি শিগগিরই। কেউ বলছেন, চট করে ঢুকে পড়ব! দারুণ না? এত অপরিণামদর্শী বাচনিক যুদ্ধ জাতি দেড় দশক দেখেছে, পুলিশ ছাড়া তারা বরাবরই ছিল ভীতু ও কাপুরুষ।
জেন-জিদের বাংলাদেশে আর কোনো ফ্যাসিবাদ ও ফ্যাসিবাদী চেতনার উন্মেষ ঘটুক তা কেউ চায় না। কিন্তু ষড়যন্ত্র থেমে নেই, সীমান্তের ওপারের নেতাদের মনঃকষ্টের নষ্টকাব্য শেষ হচ্ছে না। তারা এরই মধ্যে বুঝে গেছে, পুরাতন ফ্যাসিবাদী শক্তিকে বাংলাদেশে রিস্টোর করা অত সহজ হবে না, তাই তারা এখানের রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্য থেকে কাউকে পছন্দ করে দালালে পরিণত করাকেই অগ্রাধিকার দেবে।
দৃঢ়তার সঙ্গে জাতিকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে পারলে ফ্যাসিবাদ চূড়ান্ত ও অনিবার্য পরিণতি বরণ করতে বাধ্য হবে। চলমান বিপ্লবকে সার্বক্ষণিক পাহারা দিয়ে ফ্যাসিবাদের ধ্বংসস্তূপের ওপর জাতি পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে অনাবিল শান্তি ও সমৃদ্ধির এক নতুন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করবে।
লেখক : গবেষক, শিক্ষাবিদ ও ব্যাংকার
এমবি
১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে মরহুম শেখ মুজিবুর রহমান তার হৃদয়ে লালিত গোপন অভিলাষ বাকশাল জন্মদানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদ আগমনের সুপ্ত বার্তাটি জাতির সামনে প্রকাশ করেন। বিস্ময়কর হলেও সত্য, তৎকালীন ৩০০ সংসদ সদস্যের মধ্যে মাত্র দুজন ছাড়া সবাই মুজিবের গণতন্ত্র হত্যার আয়োজনকে সম্মতি দিয়েছিলেন।
১৯৭৫ সালে বাকশাল পরাজিত হলেও অঙ্কুরিত ফ্যাসিবাদের বিষবৃক্ষের চারাটি থেকেই যায়। বাকশাল-পরবর্তী সময়ে পরিচর্যার অভাবে ফ্যাসিবাদ বেড়ে উঠতে না পারলেও শেখ হাসিনা দ্বিতীয়বার ক্ষমতারোহণ ও তা কুক্ষিগত করে সফল হলে পিতার বপনকৃত অঙ্কুরিত ফ্যাসিবাদের বিষবৃক্ষের চারাটি পরিচর্যার দারুণ সুযোগ পায় দিল্লির সেবাদাস হাসিনা সরকার।
ফলে যা হওয়ার তাই হলো। ফ্যাসিবাদের বিষবৃক্ষের পত্রপল্লব থেকে বাহিত সমীরণে দেড় দশকে দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া আর সামান্যও অবশিষ্ট থাকল না। একটি গণতান্ত্রিক দেশে যদি এমন ফ্যাসিবাদ কায়েম হয়, যে শাসন থেকে রেহাই পাওয়ার কোনো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া থাকে না, তাহলে এর ঐতিহাসিক পরিণাম অনিবার্য হয়ে পড়ে। তখন শক্তি প্রয়োগ করে ফ্যাসিবাদের অপসারণ ছাড়া আর কোনো বিকল্প থাকে না।
বাকশাল পতন না হলে ফ্যাসিবাদের বিষাক্ত ছোবল অনেক আগেই জাতি আস্বাদন করত হয়তোবা। শেখ হাসিনা ও তার দলের লালিত আকাঙ্ক্ষা ছিল তাদের জন্য কোনো খারাপ পরিণতি অনিবার্য হয়ে উঠবে না। কেননা তারা অনেক ম্যাচিউর এবং তাদের যারা সীমান্তের ওপার থেকে বুদ্ধি-পরামর্শ দেন, তারাও বিচক্ষণ।
কিন্তু তাদের এ ধারণা মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে মুজিব হত্যার পর দেশে কেউ সামান্য প্রতিবাদও করেনি বলে ইতিহাস আমাদের সঙ্গে কথা বলে। যে ফ্যাসিবাদ আকাশছোঁয়া জনপ্রিয় মুজিবকে বেওয়ারিস লাশে পরিণত করল, সেই ফ্যাসিবাদকে তার মেয়ে নিজের ক্ষমতাকে স্থায়ী করার জন্য গ্রহণ করে নিলেন! এর মাধ্যমে শেখ হাসিনা রাজনীতির ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূত্রপাত করলেন- নিজ দেশের নাগরিকের বুকে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে টিকতে না পেরে সব এমপি, মন্ত্রী, আমলা, পদস্থ সামরিক ও বেসামরিক রাজন্যবর্গসহ সদলবলে দেশ ছেড়ে পালায়ন করলেনÑ সভ্য দুনিয়ার ইতিহাসে যা বিরল!
শেখ মুজিবুর রহমান বাকশালের মাধ্যমে একনায়ক হতে গিয়ে পরিবার-পরিজনসহ নিজেকে নিঃশেষ করলেন, তার কন্যা পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করেÑ ফ্যাসিবাদ লালন ও ধারণ করতে গিয়ে আওয়ামী রাজনীতিকে হত্যা করলেন। প্রচণ্ড প্রতাবশালী পরাজিত এ শক্তির পক্ষে এখন কেউ নেই। মূলত ফ্যাসিবাদ দুনিয়ার কোথাও কখনো স্থায়ী হয়নি, খোদ বেনিটো মুসোলিনি তার এই জুলুমতান্ত্রিক মতবাদ ধরে রাখতে পারেনি এবং ফ্যাসিবাদও তাকে বাঁচাতে পারেনি।
২৫ জুলাই ১৯৪৩ পর্যন্ত ফ্যাসিবাদের আদিগুরু ইতালি শাসন করেন। বেনিটো মুসোলিনির করুণ পরিণতির কথা কে না জানে? তাকে হত্যা করার পর লাশে লাথি ও থুতু মারার উৎসব করে ইতালির মুক্তিকামী মানুষ। এরপর গ্যাস স্টেশনের ছাদ থেকে উল্টো করে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল এই ফ্যাসিবাদী গুরুর মরদেহ। বেসামরিক নাগরিকরা দলে দলে নিচের থেকে পাথর মেরে মেরে অত্যাচারের আইকনকে ছিন্নভিন্ন করে ফেলে- যেন কোনো ফ্যাসিবাদী আর লড়াই চালিয়ে যাওয়ার দুঃসাহস না দেখায়।
ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগী একজন মুসোলিনির ব্যাপারে বলেছিলেন, ‘তিনি একজন দেবতা’। তাকে গুলি করে মেরে ঠিক আগে তার নেতাকে যা করা হয়েছিল, তাকেও অনুরূপভাবে মুসোলিনির লাশের পাশে তার লাশ ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। মৃতদেহ প্রদর্শনের পর মুসোলিনিকে একটি চিহ্নহীন কবরে সমাধিস্থ করা হয়েছিল। মুসোলিনির অন্তরঙ্গ বন্ধু হিটলারের পরিণতিও কারো অজানা নয়।
তদুপরি আমাদের দেশের পরাজিত ফ্যাসিবাদীরা এবং তাদের সহযোগীরা আশায় বুক বেঁধে আছেন- আবার ফ্যাসিবাদের রানি নাকি ফিরে আসবে! সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাদের হুংকার শোনা যায়Ñ আমরা ভয়ংকর রূপ নিয়ে ফিরছি শিগগিরই। কেউ বলছেন, চট করে ঢুকে পড়ব! দারুণ না? এত অপরিণামদর্শী বাচনিক যুদ্ধ জাতি দেড় দশক দেখেছে, পুলিশ ছাড়া তারা বরাবরই ছিল ভীতু ও কাপুরুষ।
জেন-জিদের বাংলাদেশে আর কোনো ফ্যাসিবাদ ও ফ্যাসিবাদী চেতনার উন্মেষ ঘটুক তা কেউ চায় না। কিন্তু ষড়যন্ত্র থেমে নেই, সীমান্তের ওপারের নেতাদের মনঃকষ্টের নষ্টকাব্য শেষ হচ্ছে না। তারা এরই মধ্যে বুঝে গেছে, পুরাতন ফ্যাসিবাদী শক্তিকে বাংলাদেশে রিস্টোর করা অত সহজ হবে না, তাই তারা এখানের রাজনৈতিক শক্তিগুলোর মধ্য থেকে কাউকে পছন্দ করে দালালে পরিণত করাকেই অগ্রাধিকার দেবে।
দৃঢ়তার সঙ্গে জাতিকে সামনের দিকে নিয়ে যেতে পারলে ফ্যাসিবাদ চূড়ান্ত ও অনিবার্য পরিণতি বরণ করতে বাধ্য হবে। চলমান বিপ্লবকে সার্বক্ষণিক পাহারা দিয়ে ফ্যাসিবাদের ধ্বংসস্তূপের ওপর জাতি পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে অনাবিল শান্তি ও সমৃদ্ধির এক নতুন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করবে।
লেখক : গবেষক, শিক্ষাবিদ ও ব্যাংকার
এমবি
এই বছর অর্থনীতির নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়েছে উদ্ভাবন ও সৃজনশীল ধ্বংসের প্রক্রিয়া (creative destruction) কীভাবে দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে সেই গবেষণার ওপর। নতুন প্রযুক্তি ও ধারণা পুরোনো ব্যবস্থাকে প্রতিস্থাপন করে সমাজ যখন পরিবর্তনের জন্য উন্মুক্ত থাকে, তখনই টেক
৮ ঘণ্টা আগে‘মনের তালা খুলল কে, চাবিওয়ালা, চাবিওয়ালা!’ প্রখ্যাত শিল্পী রুনা লায়লার সেই সুরেলা প্রশ্নের উত্তর আজও খুঁজে বেড়াচ্ছি! তবে ব্যক্তিগত জীবনে নয়, রাষ্ট্রীয় জীবনে। এই রাষ্ট্রের জীবনেও একটা বিশেষ তালা আছে, আর তার নাম আর্টিকেল ৭০! এই তালা লাগানো হয়েছিল সেই সব মাননীয়র জন্য, যাদের মধ্যে ‘ছাগলীয়’ প্রবৃত্তি রয়ে
৮ ঘণ্টা আগেভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ইসরাইলের যুদ্ধাপরাধী প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে প্রায়ই তার পরম বন্ধু বলে বেশ গৌরবের সঙ্গে প্রচার করে থাকেন। ভিন্ন দেশের এ দুই রাজনীতিবিদের প্রগাঢ় বন্ধুত্বের মূল সূত্র হলো মুসলমানদের প্রতি তাদের তীব্র ঘৃণা। বর্তমান বিশ্বে ইসলামোফোবিয়ায় আক্রান্ত শীর্ষ দুটি
৮ ঘণ্টা আগেগাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে যখন হতাশা চরমে, তখনই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন এক নতুন ‘২০ দফার শান্তি পরিকল্পনা’। সেখানে তিনি নিজেকে বসিয়েছেন একটি তথাকথিত ‘বোর্ড অব পিস’-এর চেয়ারম্যান হিসেবে।
১ দিন আগে