চট্টগ্রামে সমন্বয় সভায় হাসনাত আব্দুল্লাহ

চট্টগ্রাম ব্যুরো

জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, দলীয় কোন্দলে গুলি খেয়ে মরতে না চাইলে এনসিপির রাজনীতিতে যোগ দিন। আজকে যিনি গুলি খেয়েছে তিনি একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী, তিনি কিন্তু গুলি খেতে চাননি। তাই রাস্তা-ঘাটে এভাবে গুলি খেতে না চাইলে জাতীয় নাগরিক পার্টির রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হউন।
বুধবার সন্ধ্যায় নগরের ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটে দলের সমন্বয় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা এ সমন্বয় সভার আয়োজন করে।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, অস্ত্রের রাজনীতি, চাঁদাবাজির রাজনীতিতে মানুষ অতিষ্ঠ। আগামীর ভোট হবে মাফিয়া, চাঁদাবাজ ও বুলেটের বিরুদ্ধে। চট্টগ্রামে ব্যালটের চেয়ে বুলেট শক্তিশালী হয়েছে। যারা ব্যালটের চেয়ে বুলেটকে শক্তিশালী করেছে তাদের বিচার হবে।’
তিনি বলেন, ‘যারা বিএনপির মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছেন, তারা যদি আগামীর বাংলাদেশ গড়তে চান তাদের এনসিপিতে স্বাগতম। এনসিপি জোটে বিশ্বাসী নয়, আমরা নির্বাচনে সিট পুনর্বণ্টনে নয়, রাষ্ট্র পুনর্গঠনে বিশ্বাসী। এনসিপি যেই অবস্থান নেয় বিএনপি জামায়াত সেখানে আসতে বাধ্য হয়। এসময় সরকারের দুই উপদেষ্টা ও তাদের কার্যক্রম নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন হাসনাত আব্দুল্লাহ।
সরকারের সবচেয়ে ব্যর্থ প্রজেক্ট স্বাস্থ্য উপদেষ্টা উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বুঝেন না স্বাস্থ্য। উনি বোঝেন কেবল কোন জেলা থেকে কিস্তি নেবে, মেডিসিন বিক্রি করলে কত লাভ। তার ব্যর্থতার দায় আমাদের সারাজীবন টানতে হবে। খুলনায় জুলাই যোদ্ধার চোখ হারানোর দায় স্বাস্থ্য উপদেষ্টার। এসময় তিনি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টার প্রতিও অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ‘জুলাই যোদ্ধাদের পাওয়া মিটিয়ে দিতে উপদেষ্টা নানা প্রটোকল দেখাচ্ছেন। পাওনা শিগগির মিটিয়ে দেয়া না হলে প্রটোকলে থাকা দামি গাড়ির কালো গ্লাসের ভেতর থেকে টেনে বের করে তা আদায় করা হবে।
তিনি আরও বলেন, এনসিপির নেতাকর্মীরা এস আলম গ্রুপের প্রশ্রয়ে থাকা মাফিয়াতন্ত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছে। তাদের অনেক চ্যানেল আছে, পত্রিকা আছে। যেগুলোকে আমাদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা এমন একটা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছি যারা নিজের দলের লোকদের গুলি করে রাস্তায় নিজেরাই মেরে ফেলছে।
এনসিপির রাজনীতি প্রসঙ্গে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, শুধুমাত্র আন্দোলনে যারা ছিল তাদেরকে দলে আনলে হবে না। রাজনীতি সচেতন সবাইকে আনতে হবে। সফল, সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য, শিক্ষিত, মার্জিত লোকদের আনতে হবে। যারা টাকা দিয়ে আসতে চায় তাদেরকে আটকান। তারা আমাদের দলে আসতে পারবে না। আওয়ামী লীগের লেসপেন্সারদের আটকান। এনসিপিতে যারা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে তারা আসতে পারবে। যারা আন্দোলন করেননি কিন্তু আন্দোলনেক অসম্মান করে না তারা আসতে পারবে। এনসিপিতে সম্মান দিতে পারবেন এই শর্ত দিয়েই নাগরিকদের আনেন। আর কিছু আমরা দিতে পারব না। সংগঠন বড় করতে হলে আমাদের প্রতি মাসে রিক্রুটমেন্ট লাগবে।
এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এ এস এম সুজা উদ্দিন, দক্ষিণ জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মোহাম্মদ হাসান আলীসহ জেলা, মহানগরের নেতৃবৃন্দ।

জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, দলীয় কোন্দলে গুলি খেয়ে মরতে না চাইলে এনসিপির রাজনীতিতে যোগ দিন। আজকে যিনি গুলি খেয়েছে তিনি একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী, তিনি কিন্তু গুলি খেতে চাননি। তাই রাস্তা-ঘাটে এভাবে গুলি খেতে না চাইলে জাতীয় নাগরিক পার্টির রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হউন।
বুধবার সন্ধ্যায় নগরের ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটে দলের সমন্বয় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা এ সমন্বয় সভার আয়োজন করে।
হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, অস্ত্রের রাজনীতি, চাঁদাবাজির রাজনীতিতে মানুষ অতিষ্ঠ। আগামীর ভোট হবে মাফিয়া, চাঁদাবাজ ও বুলেটের বিরুদ্ধে। চট্টগ্রামে ব্যালটের চেয়ে বুলেট শক্তিশালী হয়েছে। যারা ব্যালটের চেয়ে বুলেটকে শক্তিশালী করেছে তাদের বিচার হবে।’
তিনি বলেন, ‘যারা বিএনপির মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছেন, তারা যদি আগামীর বাংলাদেশ গড়তে চান তাদের এনসিপিতে স্বাগতম। এনসিপি জোটে বিশ্বাসী নয়, আমরা নির্বাচনে সিট পুনর্বণ্টনে নয়, রাষ্ট্র পুনর্গঠনে বিশ্বাসী। এনসিপি যেই অবস্থান নেয় বিএনপি জামায়াত সেখানে আসতে বাধ্য হয়। এসময় সরকারের দুই উপদেষ্টা ও তাদের কার্যক্রম নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন হাসনাত আব্দুল্লাহ।
সরকারের সবচেয়ে ব্যর্থ প্রজেক্ট স্বাস্থ্য উপদেষ্টা উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বুঝেন না স্বাস্থ্য। উনি বোঝেন কেবল কোন জেলা থেকে কিস্তি নেবে, মেডিসিন বিক্রি করলে কত লাভ। তার ব্যর্থতার দায় আমাদের সারাজীবন টানতে হবে। খুলনায় জুলাই যোদ্ধার চোখ হারানোর দায় স্বাস্থ্য উপদেষ্টার। এসময় তিনি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টার প্রতিও অসন্তোষ প্রকাশ করেন।
তিনি বলেন, ‘জুলাই যোদ্ধাদের পাওয়া মিটিয়ে দিতে উপদেষ্টা নানা প্রটোকল দেখাচ্ছেন। পাওনা শিগগির মিটিয়ে দেয়া না হলে প্রটোকলে থাকা দামি গাড়ির কালো গ্লাসের ভেতর থেকে টেনে বের করে তা আদায় করা হবে।
তিনি আরও বলেন, এনসিপির নেতাকর্মীরা এস আলম গ্রুপের প্রশ্রয়ে থাকা মাফিয়াতন্ত্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছে। তাদের অনেক চ্যানেল আছে, পত্রিকা আছে। যেগুলোকে আমাদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা এমন একটা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে নেমেছি যারা নিজের দলের লোকদের গুলি করে রাস্তায় নিজেরাই মেরে ফেলছে।
এনসিপির রাজনীতি প্রসঙ্গে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, শুধুমাত্র আন্দোলনে যারা ছিল তাদেরকে দলে আনলে হবে না। রাজনীতি সচেতন সবাইকে আনতে হবে। সফল, সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য, শিক্ষিত, মার্জিত লোকদের আনতে হবে। যারা টাকা দিয়ে আসতে চায় তাদেরকে আটকান। তারা আমাদের দলে আসতে পারবে না। আওয়ামী লীগের লেসপেন্সারদের আটকান। এনসিপিতে যারা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে তারা আসতে পারবে। যারা আন্দোলন করেননি কিন্তু আন্দোলনেক অসম্মান করে না তারা আসতে পারবে। এনসিপিতে সম্মান দিতে পারবেন এই শর্ত দিয়েই নাগরিকদের আনেন। আর কিছু আমরা দিতে পারব না। সংগঠন বড় করতে হলে আমাদের প্রতি মাসে রিক্রুটমেন্ট লাগবে।
এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এ এস এম সুজা উদ্দিন, দক্ষিণ জেলার প্রধান সমন্বয়কারী মোহাম্মদ হাসান আলীসহ জেলা, মহানগরের নেতৃবৃন্দ।

এনসিপির পক্ষ থেকে নিষেধ করার পরও গত ১২ অক্টোবর লোকজন নিয়ে মুনতাসির সেখানে বিক্ষোভ করেন। ওই দিন রেড ক্রিসেন্টের বোর্ড সভায় তাকে চাকরি থেকে অপসারণের সিদ্ধান্ত হয়। বোর্ড সভায় উপদেষ্টার ভাই মাহবুব আলমও ছিলেন। সভার পর রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি থেকে বের হতে গেলে তাকে অবরুদ্ধ করেন মুনতাসির মাহমুদের অনুসারীরা।
৪ ঘণ্টা আগে
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ার থিওলজি অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ অনুষদের সাবেক ডিন এবং আল কোরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এএইচএম ইয়াহইয়ার রহমানের ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
৫ ঘণ্টা আগে
ড. হেলাল উদ্দিন বলেন, নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের ভিত্তি হচ্ছে জুলাই সনদ। এই সনদের আদেশ জারি করে নভেম্বরের মধ্যে গণভোট দেওয়ার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিয়ে সেই আলোকেই ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করতে হবে।
৫ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামে (বিএনপি) প্রার্থী ও তার সহকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত প্রকৃত দোষীদের শাস্তি দাবি করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। বুধবার নিজের ফেসবুক পেজে দেয়া পোস্টে তিনি এই দাবি জানান।
৫ ঘণ্টা আগে