
স্টাফ রিপোর্টার

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’-এর সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে নয়াপল্টনে আজ শুক্রবার দুপুর থেকেই ঢল নামে বিএনপির নেতা–কর্মীদের। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুরো এলাকা পরিণত হয় জনসমুদ্রে। র্যালি পূর্ব আলোচনা সভাকে ঘিরে ব্যানার–ফেস্টুন আর স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে নয়াপল্টন চত্বর।
দুপুর দেড়টার পর থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন দিক থেকে মিছিল আসতে থাকে নয়াপল্টনে। ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদলসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কর্মীরা দলীয় পতাকা, প্ল্যাকার্ড, গাড়ি ও ট্রাকে সাজানো প্রদর্শনী নিয়ে যোগ দেন অনুষ্ঠানে।
বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সহ–প্রচার সম্পাদক আসাদুল শাহিন ও সহ–যুববিষয়ক সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় নেতারা মঞ্চে আসেন।
জনতার ভিড়ে নানা ধরনের প্রতীকী প্রদর্শনও দেখা যায়। জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের একটি ছোট পিকআপে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রতীকী মডেল তৈরি করা হয়। সেখানে কয়েদির পোশাকে ছয়জনকে রাখা হয়, যাদের শরীরে লেখা—‘আমরা সবাই ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র' এর দালাল’। আরেকজনের গায়ে লেখা—‘আমি সালমান, আমি ব্যাংক লুট করি’, ‘আমি আনিসুল, আমি আইনমন্ত্রী, আমি আইন ভঙ্গ করি’ ইত্যাদি ব্যঙ্গাত্মক বার্তা। আরেকটি ভ্যানে লোহার খাঁচায় আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি রাখা হয়, যা জনতার দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
দলীয় সূত্র জানায়, আলোচনা সভা শেষে বিএনপি নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করবে, যা কারওয়ান বাজারে গিয়ে শেষ হওয়ার কথা।

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’-এর সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে নয়াপল্টনে আজ শুক্রবার দুপুর থেকেই ঢল নামে বিএনপির নেতা–কর্মীদের। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুরো এলাকা পরিণত হয় জনসমুদ্রে। র্যালি পূর্ব আলোচনা সভাকে ঘিরে ব্যানার–ফেস্টুন আর স্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে নয়াপল্টন চত্বর।
দুপুর দেড়টার পর থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন দিক থেকে মিছিল আসতে থাকে নয়াপল্টনে। ঢাকার উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদলসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের কর্মীরা দলীয় পতাকা, প্ল্যাকার্ড, গাড়ি ও ট্রাকে সাজানো প্রদর্শনী নিয়ে যোগ দেন অনুষ্ঠানে।
বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সহ–প্রচার সম্পাদক আসাদুল শাহিন ও সহ–যুববিষয়ক সম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় নেতারা মঞ্চে আসেন।
জনতার ভিড়ে নানা ধরনের প্রতীকী প্রদর্শনও দেখা যায়। জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের একটি ছোট পিকআপে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রতীকী মডেল তৈরি করা হয়। সেখানে কয়েদির পোশাকে ছয়জনকে রাখা হয়, যাদের শরীরে লেখা—‘আমরা সবাই ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র' এর দালাল’। আরেকজনের গায়ে লেখা—‘আমি সালমান, আমি ব্যাংক লুট করি’, ‘আমি আনিসুল, আমি আইনমন্ত্রী, আমি আইন ভঙ্গ করি’ ইত্যাদি ব্যঙ্গাত্মক বার্তা। আরেকটি ভ্যানে লোহার খাঁচায় আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি রাখা হয়, যা জনতার দৃষ্টি আকর্ষণ করে।
দলীয় সূত্র জানায়, আলোচনা সভা শেষে বিএনপি নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের করবে, যা কারওয়ান বাজারে গিয়ে শেষ হওয়ার কথা।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, খুব স্পষ্টভাবে বলতে চাই—নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। নির্বাচন আর গণভোট একই দিনে হতে হবে এবং সেই নির্বাচন ২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসেই অনুষ্ঠিত হতে হবে। অন্যথায় বাংলাদেশের মানুষ কিছুতেই তা মেনে নেবে না।
৪২ মিনিট আগে
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে রাজধানীতে বর্ণাঢ্য র্যালি করছে বিএনপি। বিকেল ৪টায় রাজধানীর নয়াপল্টনের বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে এ র্যালি শুরু হয়ে নয়াপল্টন থেকে কাকরাইল, মালিবাগ, বাংলামোটর ও সোনারগাঁও হোটেলের সামনে গিয়ে শেষ হবে।
১ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জুলাই সনদের পথে আমরা রয়েছি, এটি বাস্তবায়িত হবেই। সনদের আদেশ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দিতে হবে। সনদে কোনো নোট অব ডিসেন্ট থাকবে না। দ্রুত জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করে নির্বাচনের দিকে যেতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে টর্চার সেল বন্ধ হয়েছে, গাঁজা-মদের আড্ডা বন্ধ হয়েছে। ডালের ঘনত্ব বেড়েছে বলেছেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ড. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেন, ছাত্রশিবির পরপর চারটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীদের ম্যান্ডেট লাভ করেছে।
৩ ঘণ্টা আগে