স্টাফ রিপোর্টার
সবচেয়ে প্রভাবশালী ছাত্র উপদেষ্টা সংস্কার ও বিচার না করে কেন পদত্যাগ করে দল গঠন করলো?- এমন প্রশ্ন তুলেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।
প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে তিনি বলেন, চেয়ারে থাকলে যা করা যায়, আজকে চিৎকার করেও যে তা করা যাবে না, সেটা কি অনুমেয় ছিল না?
প্রশ্নগুলো ছুড়ে দিয়েছেন রাশেদ খান। বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) রাতে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি প্রশ্ন ছুড়ে দেন।
পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘এতোদিন প্রধান উপদেষ্টা খুব ভাল ছিলো। কিন্তু তিনি এখন হয়ে গেছেন গণঅভ্যুত্থানের চেতনার বিরোধী শক্তি! অথচ কিছুদিন আগেও তিনি ছিলেন তাদের কাছে খুব প্রিয়। তাদের যন্ত্রণায় সরকারের গঠনমুলক সমালোচনা পর্যন্ত করা যেত না। অথচ সেই তারা প্রধান উপদেষ্টাকে নগ্ন ভাষায় সমালোচনা করছে! মানে নির্বাচনের রোডম্যাপ দেওয়া যাবেনা।’
‘নির্বাচন হয়ে গেলে তো তাদের বিচারপতি নিয়োগ, ডিসি নিয়োগ, ভিসি নিয়োগের খবরদারি থাকবেনা। তাই যেকোনভাবে সংস্কার ও বিচারের দোহাই দিয়ে নির্বাচন আটকাতে হবে। কিন্তু সংস্কার ও বিচার না করে কেন সবচেয়ে প্রভাবশালী ছাত্র উপদেষ্টা পদত্যাগ করে দল গঠন করলো? চেয়ারে থাকলে যা করা যায়, আজকে চিল্লাচিল্লি করেও যে তা করা যাবেনা, সেটা কি অনুমেয় ছিলো না? সরকার সেদিনই দুর্বল হয়ে পড়েছে, যেদিন থেকে পদত্যাগ শুরু হয়েছে।’
‘শোনা যাচ্ছে, সামনে আরও পদত্যাগ করে নির্বাচন বা রাজনীতিতে কয়েকজন উপদেষ্টা নাম লেখাবে। তখন তো এই সরকার আরও দুর্বল হবে। আচ্ছা নতুন সংবিধান চান, তবে মুজিবাদী সংবিধান মেনে যে শপথ নিলেন, তখন মনে ছিলো না? সংবিধানকে স্বীকৃতি দিয়ে, হাসিনার রাষ্ট্রপতির হাতে শপথ নিয়ে আবার তাহাকে অবৈধ বলা যায়?’
‘নিত্য-নতুন দাবি করে নির্বাচন আটকানোর চেষ্টা করে দেশে ১/১১ নামিয়ে আনলে লাভটা কিন্তু হাসিনার হবে। তখন কিন্তু আমি আপনি আমরা কেউ বাঁচতে পারবো না। সুতরাং একগুঁয়ে মনোভাব না দেখিয়ে ঐক্যমতের ভিত্তিতে সংস্কার ও বিচারের পথপ্রক্রিয়া আবিষ্কার করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রস্তুতি সবার নেওয়া উচিত।’
‘আপনি ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না তো হাসিনা ফিরে আসার পর আরেকটি ফখরুদ্দিন মঈনুদ্দিনের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চান? নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত রোডম্যাপকে সাধুবাদ জানাতে পারছেন না কেন? এই নির্দেশনা তো ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস দিয়েছেন, তা কি জানেন না?’
সবচেয়ে প্রভাবশালী ছাত্র উপদেষ্টা সংস্কার ও বিচার না করে কেন পদত্যাগ করে দল গঠন করলো?- এমন প্রশ্ন তুলেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান।
প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে তিনি বলেন, চেয়ারে থাকলে যা করা যায়, আজকে চিৎকার করেও যে তা করা যাবে না, সেটা কি অনুমেয় ছিল না?
প্রশ্নগুলো ছুড়ে দিয়েছেন রাশেদ খান। বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) রাতে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে তিনি প্রশ্ন ছুড়ে দেন।
পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘এতোদিন প্রধান উপদেষ্টা খুব ভাল ছিলো। কিন্তু তিনি এখন হয়ে গেছেন গণঅভ্যুত্থানের চেতনার বিরোধী শক্তি! অথচ কিছুদিন আগেও তিনি ছিলেন তাদের কাছে খুব প্রিয়। তাদের যন্ত্রণায় সরকারের গঠনমুলক সমালোচনা পর্যন্ত করা যেত না। অথচ সেই তারা প্রধান উপদেষ্টাকে নগ্ন ভাষায় সমালোচনা করছে! মানে নির্বাচনের রোডম্যাপ দেওয়া যাবেনা।’
‘নির্বাচন হয়ে গেলে তো তাদের বিচারপতি নিয়োগ, ডিসি নিয়োগ, ভিসি নিয়োগের খবরদারি থাকবেনা। তাই যেকোনভাবে সংস্কার ও বিচারের দোহাই দিয়ে নির্বাচন আটকাতে হবে। কিন্তু সংস্কার ও বিচার না করে কেন সবচেয়ে প্রভাবশালী ছাত্র উপদেষ্টা পদত্যাগ করে দল গঠন করলো? চেয়ারে থাকলে যা করা যায়, আজকে চিল্লাচিল্লি করেও যে তা করা যাবেনা, সেটা কি অনুমেয় ছিলো না? সরকার সেদিনই দুর্বল হয়ে পড়েছে, যেদিন থেকে পদত্যাগ শুরু হয়েছে।’
‘শোনা যাচ্ছে, সামনে আরও পদত্যাগ করে নির্বাচন বা রাজনীতিতে কয়েকজন উপদেষ্টা নাম লেখাবে। তখন তো এই সরকার আরও দুর্বল হবে। আচ্ছা নতুন সংবিধান চান, তবে মুজিবাদী সংবিধান মেনে যে শপথ নিলেন, তখন মনে ছিলো না? সংবিধানকে স্বীকৃতি দিয়ে, হাসিনার রাষ্ট্রপতির হাতে শপথ নিয়ে আবার তাহাকে অবৈধ বলা যায়?’
‘নিত্য-নতুন দাবি করে নির্বাচন আটকানোর চেষ্টা করে দেশে ১/১১ নামিয়ে আনলে লাভটা কিন্তু হাসিনার হবে। তখন কিন্তু আমি আপনি আমরা কেউ বাঁচতে পারবো না। সুতরাং একগুঁয়ে মনোভাব না দেখিয়ে ঐক্যমতের ভিত্তিতে সংস্কার ও বিচারের পথপ্রক্রিয়া আবিষ্কার করে নির্বাচনে অংশগ্রহণের প্রস্তুতি সবার নেওয়া উচিত।’
‘আপনি ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন না তো হাসিনা ফিরে আসার পর আরেকটি ফখরুদ্দিন মঈনুদ্দিনের অধীনে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে চান? নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত রোডম্যাপকে সাধুবাদ জানাতে পারছেন না কেন? এই নির্দেশনা তো ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস দিয়েছেন, তা কি জানেন না?’
প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা হলেন- জামায়াত ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, জামায়াত ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মাছুম ও জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান।
৩৩ মিনিট আগেবিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, জুলাই সনদ মোটাদাগে সবাই মেনে নিয়েছে। এতে থাকা প্রতিশ্রুতিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়ন করা উচিত।
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বুধবার বিকেলে বৈঠকে বসেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। বৈঠকে নেতৃত্ব আছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে চলছে বিভিন্ন মেরূকরণ। এ নির্বাচনে কোন দল ক্ষমতায় আসবে, কোন দল কার সঙ্গে সমঝোতা বা জোট করে ভোট করবে-এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা ও তৎপরতাও জোরদার হচ্ছে। বিশেষ করে ইসলামি দলগুলোকে নিয়ে সাধারণ ভোটারদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মহলে বিশেষ আগ্রহ তৈরি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে