স্টাফ রিপোর্টার
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপা সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনার গদি আর বাংলাদেশে ভারতের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দিশেহারা নরেন্দ্র মোদী। শেখ হাসিনার মত ড. ইউনুসকে বশ করতে না পেরে ভারত রাগ-দুঃখে আমাদের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল করেছে।
তারা ভূলে গেছে তাদের সাতরাজ্য চাতক পাখির মত অপেক্ষায় থাকে বাংলাদেশের ট্রানজিট এবং করিডোর ব্যবহারের আশায়।
রোববার সকালে পল্টনের শফিউল আলম প্রধান মিলনায়তনে জাগপা আয়োজিত ‘ভারত কতৃক ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলের প্রতিবাদে, ভারতকে দেওয়া সকল ট্রানজিট-করিডোর বাতিলের দাবিতে’ প্রতিবাদ সভার প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সেভেন সিস্টার্স স্থলবেষ্টিত এবং অত্র অঞ্চলে বাংলাদেশই একমাত্র সমুদ্রের নিয়ন্ত্রক। তাই অন্তর্বর্তী সরকারকে আহবান জানাই ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিলের পাল্টা জবাব দিন। অবিলম্বে হাসিনার শাসনামলে ঢাকা-দিল্লির সব ধরনের গোপন চুক্তি জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে এবং ভারতকে দেয়া সকল ট্রানজিট-করিডোর সুবিধা বাতিল করতে হবে।
রাশেদ প্রধান বলেন, হিন্দুস্তান কখনোই আমাদের বন্ধু ছিল না। ৭১ থেকে ২৪ বাংলাদেশকে ভারতের করদ রাজ্য বানানোর নিলনকশায়, তারা বন্ধুত্বের অভিনয় করেছে। তাদের নোংরা অভিনয় এবং ভারতীয় সংস্কৃতি থেকে দূরে থাকার লক্ষে দেশে ভারতীয় স্যাতেলাইট চ্যানেল বন্ধ করা প্রয়োজন। নরেন্দ্র মোদি গরু এবং পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করেছিল, অমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ ভারত ভ্রমণ এবং চিকিৎসা সেবা নেওয়া বন্ধ করেছে তাতেই ভারতের ব্যবসায়ীদের ক্রন্দন থামছে না। আমরা এবার পরিপূর্ণরূপে ভারত এবং ভারতীয় পণ্য বয়কট করবো। ৫ আগস্ট ভারতের আগ্রাসন এবং আধিপত্যবাদ থেকে যেই মুক্তি এসেছে তাঁকে সমুন্নত করতে হবে।
জাগপা সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেনের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন জাগপা'র প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, যুব জাগপা সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, জাগপা ছাত্রলীগ সভাপতি আব্দুর রহমান ফারুকী, ঢাকা মহানগর জাগপা'র সদস্য সচিব মাহিদুর রহমান বাবলা, ঢাকা জেলা জাগপা সহসভাপতি জিয়াউল আনোয়ার এবং জাগপা ছাত্রলীগ সহসভাপতি রেজাউল ইসলাম, যুব জাগপার ক্রীড়া সম্পাদক জনি নন্দী প্রমূখ।
জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি জাগপা সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনার গদি আর বাংলাদেশে ভারতের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দিশেহারা নরেন্দ্র মোদী। শেখ হাসিনার মত ড. ইউনুসকে বশ করতে না পেরে ভারত রাগ-দুঃখে আমাদের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল করেছে।
তারা ভূলে গেছে তাদের সাতরাজ্য চাতক পাখির মত অপেক্ষায় থাকে বাংলাদেশের ট্রানজিট এবং করিডোর ব্যবহারের আশায়।
রোববার সকালে পল্টনের শফিউল আলম প্রধান মিলনায়তনে জাগপা আয়োজিত ‘ভারত কতৃক ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলের প্রতিবাদে, ভারতকে দেওয়া সকল ট্রানজিট-করিডোর বাতিলের দাবিতে’ প্রতিবাদ সভার প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সেভেন সিস্টার্স স্থলবেষ্টিত এবং অত্র অঞ্চলে বাংলাদেশই একমাত্র সমুদ্রের নিয়ন্ত্রক। তাই অন্তর্বর্তী সরকারকে আহবান জানাই ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিলের পাল্টা জবাব দিন। অবিলম্বে হাসিনার শাসনামলে ঢাকা-দিল্লির সব ধরনের গোপন চুক্তি জনসমক্ষে প্রকাশ করতে হবে এবং ভারতকে দেয়া সকল ট্রানজিট-করিডোর সুবিধা বাতিল করতে হবে।
রাশেদ প্রধান বলেন, হিন্দুস্তান কখনোই আমাদের বন্ধু ছিল না। ৭১ থেকে ২৪ বাংলাদেশকে ভারতের করদ রাজ্য বানানোর নিলনকশায়, তারা বন্ধুত্বের অভিনয় করেছে। তাদের নোংরা অভিনয় এবং ভারতীয় সংস্কৃতি থেকে দূরে থাকার লক্ষে দেশে ভারতীয় স্যাতেলাইট চ্যানেল বন্ধ করা প্রয়োজন। নরেন্দ্র মোদি গরু এবং পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করেছিল, অমরা স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছি। কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ ভারত ভ্রমণ এবং চিকিৎসা সেবা নেওয়া বন্ধ করেছে তাতেই ভারতের ব্যবসায়ীদের ক্রন্দন থামছে না। আমরা এবার পরিপূর্ণরূপে ভারত এবং ভারতীয় পণ্য বয়কট করবো। ৫ আগস্ট ভারতের আগ্রাসন এবং আধিপত্যবাদ থেকে যেই মুক্তি এসেছে তাঁকে সমুন্নত করতে হবে।
জাগপা সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ইকবাল হোসেনের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন জাগপা'র প্রেসিডিয়াম সদস্য আসাদুর রহমান খান, যুব জাগপা সভাপতি নজরুল ইসলাম বাবলু, জাগপা ছাত্রলীগ সভাপতি আব্দুর রহমান ফারুকী, ঢাকা মহানগর জাগপা'র সদস্য সচিব মাহিদুর রহমান বাবলা, ঢাকা জেলা জাগপা সহসভাপতি জিয়াউল আনোয়ার এবং জাগপা ছাত্রলীগ সহসভাপতি রেজাউল ইসলাম, যুব জাগপার ক্রীড়া সম্পাদক জনি নন্দী প্রমূখ।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, জনগণের রক্ষক সেনাবাহিনীকে কোনদিন যেন জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো না হয়।
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা)’র সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধান বলেছেন, সোনার বাংলাকে শ্মশানে পরিণত করার জন্য হিন্দুস্তান ও আওয়ামী লীগ ৭১ সাল থেকেই একসাথে কাজ করছে। যুগে যুগে তাদের সহযোগিতা করেছে জাতীয় পার্টি ও ১৪ দল।
১ ঘণ্টা আগেকারাগারে পাঠানো সেনা কর্মকর্তারা হলেন—র্যাবের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, ব্রিগেডিয়ার কে এম আজাদ, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা হুমায়ুন কবিরকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ক) হিসেবে পদায়ন করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে