আলী ওসমান শেফায়েত
ইসলামী শরীয়তে বিবাহ একটি পবিত্র বন্ধন যা শুধুমাত্র একজন পুরুষ (স্বামী) এবং একজন নারীর (স্ত্রী) মধ্যে সীমাবদ্ধ। এর মৌলিক ধারণা কুরআন ও সুন্নাহর অকাট্য নির্দেশের উপর প্রতিষ্ঠিত। বিবাহের প্রধান উদ্দেশ্য হলো বংশবৃদ্ধি, মানসিক শান্তি এবং একটি সুসংগঠিত পরিবার গঠন, যা সমলিঙ্গ বিবাহের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণরূপে অসম্ভব। ইসলামী আইনে, সমকামিতা একটি মারাত্মক গুনাহ এবং এর ওপর ভিত্তি করে কোনো প্রকার বিবাহের অধিকার ইসলামে স্বীকৃত নয়; বরং তা সরাসরি প্রত্যাখ্যাত।
বিবাহের ভিত্তি ও কুরআনের নির্দেশনা
ইসলামে বিবাহের ভিত্তি স্থাপন প্রসঙ্গে আল্লাহ তা’আলা স্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছেন: “আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে থেকে তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের জোড়া (স্ত্রী)-কে সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তি পাও; আর তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয় এর মধ্যে চিন্তাশীল লোকদের জন্য বহু নিদর্শন রয়েছে।” — (সূরা রূম, আয়াত: ২১)
এই আয়াতটি স্পষ্টভাবে পুরুষ ও নারীর মধ্যেকার প্রাকৃতিক সম্পর্ককে সমর্থন করে, যেখানে স্বামী তার স্ত্রীর কাছে মানসিক শান্তি ও সুখ খুঁজে পায়। এই সম্পর্ক প্রজননগত ও মনস্তাত্ত্বিকভাবে পূর্ণতা দেয়, যা সমলিঙ্গ সম্পর্কের মাধ্যমে পূরণ হতে পারে না।
সমকামিতার মর্মান্তিক পরিণতি
কুরআনে সমকামিতাকে শুধু অপছন্দনীয় নয়, বরং ‘ফাহিশা’ (জঘন্য কর্ম) হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এর ভয়াবহতার চূড়ান্ত প্রমাণ পাওয়া যায় নবী লূতের (আ.) সম্প্রদায়ের (কওমে লূত) ঘটনায়। তারা কাম-তৃপ্তির জন্য নারীদের ছেড়ে পুরুষদের কাছে যেত, যা ছিল সীমালঙ্ঘনের চূড়ান্ত দৃষ্টান্ত। আল্লাহ তায়ালা কওমে লূতের নিন্দা করে বলেন: “তোমরা কি এমন অশ্লীল কাজ করছো যা তোমাদের পূর্বে বিশ্বের কেউ করেনি। তোমরা তো কাম-তৃপ্তির জন্য নারীদের ছেড়ে পুরুষের কাছে যাও, বরং তোমরা সীমা-লংঘনকারী সম্প্রদায়।” — (সূরা আ'রাফ, আয়াত: ৮০-৮১)
এই জঘন্য পাপাচারের ফলে আল্লাহ তাদের জনপদকে উল্টিয়ে ধ্বংস করে দেন এবং তাদের উপর কঠিন পাথর বর্ষণ করা হয়। এটি সমলিঙ্গ যৌন সম্পর্কের আল্লাহর বিধানের পরিপন্থী হওয়ার চূড়ান্ত নিদর্শন।
সমকামিতার শরীয়তে শাস্তির বিধান ও অভিশাপ
ইসলামের দৃষ্টিতে সমকামী আচরণ একটি কঠোরভাবে নিন্দিত অপরাধ। অধিকাংশ ফিকহবিদদের মতে, এর চূড়ান্ত শাস্তি হলো মৃত্যুদণ্ড। রাসূল (সা.) বলেছেন: “তোমরা যদি কাউকে লূতের সম্প্রদায় যা করতো তা করতে দেখো, তবে যে করে এবং যার সাথে করা হয়, উভয়কে হত্যা করো।” — (আবু দাউদ- ৪৪৬২)
এই জঘন্য কাজের জন্য আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা.) বারবার অভিশাপ (লা’নত) দিয়েছেন। রাসূল (সা.) আরও ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন: “আমার উম্মতের উপর সমকামেরই বেশি আশঙ্কা করছি।” (তিরমিযী- ১৪৫৭)
আধুনিক ব্যাধি ও নবীজীর ভবিষ্যদ্বাণীর বাস্তবায়ন
সমকামিতার ব্যাপক প্রচার-প্রসার প্রসঙ্গে রাসূল (সা.)-এর আরেকটি ভবিষ্যদ্বাণী আজ আধুনিক প্রেক্ষাপটে সত্য প্রমাণিত। তিনি বলেছেন: ‘‘কোনো সম্প্রদায়ের মাঝে ব্যভিচার তথা অশ্লীলতা প্রকাশ্যে ছড়িয়ে পড়লে তাদের মধ্যে অবশ্যই মহামারি ও বহু প্রকারের রোগ-ব্যাধি ছড়িয়ে পড়বে যা তাদের পূর্ববর্তীদের মধ্যে ছিলো না।” — (ইবনু মাজাহ- ৪০৯১)
আজ আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রতিনিয়ত HIV/AIDS, সিফিলিস, গনোরিয়া এবং অন্যান্য নতুন-নতুন রোগ আবিষ্কার করছে, যা মূলত অনৈতিক ও বিকৃত যৌন আচরণের সরাসরি ফল। এগুলি আমাদের প্রিয় নবীর (সা.) দূরদর্শী ভবিষ্যদ্বাণীর বাস্তব প্রতিফলন।
বাংলাদেশে চলমান ষড়যন্ত্র ও নীরবতা
নব্বই শতাংশের বেশি মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশে সমলিঙ্গ বিবাহের অধিকার দাবি, বিশেষ করে শহীদ মিনারের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে প্রকাশ্যে অনশন করা, বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়—এটি একটি বড় পরিকল্পনার অংশ। এই দাবি আদায়ে ইন্ধন দেওয়া হচ্ছে মূলত বাংলাদেশের রক্ষণশীল মুসলিম সমাজের প্রতিক্রিয়া পরীক্ষা করার জন্য।
যখন একজন স্বঘোষিত সমকামী প্রকাশ্যে এই দাবি জানায় এবং তা জাতীয় প্রচারমাধ্যমে গুরুত্ব পায়, তখন এটি দেশের নৈতিক ভিত্তি দুর্বল হওয়ারই ইঙ্গিত। দুঃখজনকভাবে, প্রশাসনের একটি অংশের গোপন সহযোগিতা এবং রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর নীরবতা এই জঘন্য অপকর্মকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বৈধতা দেওয়ার পথকে সুগম করতে পারে। এই নীরবতা এক প্রকার মৌন সমর্থন, যা দেশের নৈতিক ভবিষ্যৎকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে পারে।
শেষকথা
ইসলামী শরীয়াহ অনুযায়ী সমকামিতা এবং সমলিঙ্গ বিবাহের কোনো স্থান নেই। বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন (৩৭৭-ধারা) অনুযায়ীও এটি একটি দণ্ডনীয় অপরাধ। একটি মুসলিমপ্রধান দেশে এই বিকৃত যৌনাচারের আইন কখনোই প্রতিষ্ঠা পেতে দেওয়া যায় না। এই ক্রমবর্ধমান ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ঈমানী ও নৈতিক সচেতনতা নিয়ে রুখে দাঁড়ানো আজ সময়ের অপরিহার্য দাবি। এই ফিতনার মোকাবেলায় ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ ছাড়া দেশের রক্ষণশীলতা এবং ইসলামী মূল্যবোধকে রক্ষা করা অসম্ভব।
ইসলামী শরীয়তে বিবাহ একটি পবিত্র বন্ধন যা শুধুমাত্র একজন পুরুষ (স্বামী) এবং একজন নারীর (স্ত্রী) মধ্যে সীমাবদ্ধ। এর মৌলিক ধারণা কুরআন ও সুন্নাহর অকাট্য নির্দেশের উপর প্রতিষ্ঠিত। বিবাহের প্রধান উদ্দেশ্য হলো বংশবৃদ্ধি, মানসিক শান্তি এবং একটি সুসংগঠিত পরিবার গঠন, যা সমলিঙ্গ বিবাহের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণরূপে অসম্ভব। ইসলামী আইনে, সমকামিতা একটি মারাত্মক গুনাহ এবং এর ওপর ভিত্তি করে কোনো প্রকার বিবাহের অধিকার ইসলামে স্বীকৃত নয়; বরং তা সরাসরি প্রত্যাখ্যাত।
বিবাহের ভিত্তি ও কুরআনের নির্দেশনা
ইসলামে বিবাহের ভিত্তি স্থাপন প্রসঙ্গে আল্লাহ তা’আলা স্পষ্ট ঘোষণা দিয়েছেন: “আর তাঁর নিদর্শনাবলীর মধ্যে থেকে তিনি তোমাদের জন্য তোমাদের জোড়া (স্ত্রী)-কে সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা তাদের কাছে শান্তি পাও; আর তোমাদের মধ্যে ভালোবাসা ও দয়া সৃষ্টি করেছেন। নিশ্চয় এর মধ্যে চিন্তাশীল লোকদের জন্য বহু নিদর্শন রয়েছে।” — (সূরা রূম, আয়াত: ২১)
এই আয়াতটি স্পষ্টভাবে পুরুষ ও নারীর মধ্যেকার প্রাকৃতিক সম্পর্ককে সমর্থন করে, যেখানে স্বামী তার স্ত্রীর কাছে মানসিক শান্তি ও সুখ খুঁজে পায়। এই সম্পর্ক প্রজননগত ও মনস্তাত্ত্বিকভাবে পূর্ণতা দেয়, যা সমলিঙ্গ সম্পর্কের মাধ্যমে পূরণ হতে পারে না।
সমকামিতার মর্মান্তিক পরিণতি
কুরআনে সমকামিতাকে শুধু অপছন্দনীয় নয়, বরং ‘ফাহিশা’ (জঘন্য কর্ম) হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এর ভয়াবহতার চূড়ান্ত প্রমাণ পাওয়া যায় নবী লূতের (আ.) সম্প্রদায়ের (কওমে লূত) ঘটনায়। তারা কাম-তৃপ্তির জন্য নারীদের ছেড়ে পুরুষদের কাছে যেত, যা ছিল সীমালঙ্ঘনের চূড়ান্ত দৃষ্টান্ত। আল্লাহ তায়ালা কওমে লূতের নিন্দা করে বলেন: “তোমরা কি এমন অশ্লীল কাজ করছো যা তোমাদের পূর্বে বিশ্বের কেউ করেনি। তোমরা তো কাম-তৃপ্তির জন্য নারীদের ছেড়ে পুরুষের কাছে যাও, বরং তোমরা সীমা-লংঘনকারী সম্প্রদায়।” — (সূরা আ'রাফ, আয়াত: ৮০-৮১)
এই জঘন্য পাপাচারের ফলে আল্লাহ তাদের জনপদকে উল্টিয়ে ধ্বংস করে দেন এবং তাদের উপর কঠিন পাথর বর্ষণ করা হয়। এটি সমলিঙ্গ যৌন সম্পর্কের আল্লাহর বিধানের পরিপন্থী হওয়ার চূড়ান্ত নিদর্শন।
সমকামিতার শরীয়তে শাস্তির বিধান ও অভিশাপ
ইসলামের দৃষ্টিতে সমকামী আচরণ একটি কঠোরভাবে নিন্দিত অপরাধ। অধিকাংশ ফিকহবিদদের মতে, এর চূড়ান্ত শাস্তি হলো মৃত্যুদণ্ড। রাসূল (সা.) বলেছেন: “তোমরা যদি কাউকে লূতের সম্প্রদায় যা করতো তা করতে দেখো, তবে যে করে এবং যার সাথে করা হয়, উভয়কে হত্যা করো।” — (আবু দাউদ- ৪৪৬২)
এই জঘন্য কাজের জন্য আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সা.) বারবার অভিশাপ (লা’নত) দিয়েছেন। রাসূল (সা.) আরও ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন: “আমার উম্মতের উপর সমকামেরই বেশি আশঙ্কা করছি।” (তিরমিযী- ১৪৫৭)
আধুনিক ব্যাধি ও নবীজীর ভবিষ্যদ্বাণীর বাস্তবায়ন
সমকামিতার ব্যাপক প্রচার-প্রসার প্রসঙ্গে রাসূল (সা.)-এর আরেকটি ভবিষ্যদ্বাণী আজ আধুনিক প্রেক্ষাপটে সত্য প্রমাণিত। তিনি বলেছেন: ‘‘কোনো সম্প্রদায়ের মাঝে ব্যভিচার তথা অশ্লীলতা প্রকাশ্যে ছড়িয়ে পড়লে তাদের মধ্যে অবশ্যই মহামারি ও বহু প্রকারের রোগ-ব্যাধি ছড়িয়ে পড়বে যা তাদের পূর্ববর্তীদের মধ্যে ছিলো না।” — (ইবনু মাজাহ- ৪০৯১)
আজ আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান প্রতিনিয়ত HIV/AIDS, সিফিলিস, গনোরিয়া এবং অন্যান্য নতুন-নতুন রোগ আবিষ্কার করছে, যা মূলত অনৈতিক ও বিকৃত যৌন আচরণের সরাসরি ফল। এগুলি আমাদের প্রিয় নবীর (সা.) দূরদর্শী ভবিষ্যদ্বাণীর বাস্তব প্রতিফলন।
বাংলাদেশে চলমান ষড়যন্ত্র ও নীরবতা
নব্বই শতাংশের বেশি মুসলিম অধ্যুষিত বাংলাদেশে সমলিঙ্গ বিবাহের অধিকার দাবি, বিশেষ করে শহীদ মিনারের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্থানে প্রকাশ্যে অনশন করা, বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়—এটি একটি বড় পরিকল্পনার অংশ। এই দাবি আদায়ে ইন্ধন দেওয়া হচ্ছে মূলত বাংলাদেশের রক্ষণশীল মুসলিম সমাজের প্রতিক্রিয়া পরীক্ষা করার জন্য।
যখন একজন স্বঘোষিত সমকামী প্রকাশ্যে এই দাবি জানায় এবং তা জাতীয় প্রচারমাধ্যমে গুরুত্ব পায়, তখন এটি দেশের নৈতিক ভিত্তি দুর্বল হওয়ারই ইঙ্গিত। দুঃখজনকভাবে, প্রশাসনের একটি অংশের গোপন সহযোগিতা এবং রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর নীরবতা এই জঘন্য অপকর্মকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বৈধতা দেওয়ার পথকে সুগম করতে পারে। এই নীরবতা এক প্রকার মৌন সমর্থন, যা দেশের নৈতিক ভবিষ্যৎকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলতে পারে।
শেষকথা
ইসলামী শরীয়াহ অনুযায়ী সমকামিতা এবং সমলিঙ্গ বিবাহের কোনো স্থান নেই। বাংলাদেশের বিদ্যমান আইন (৩৭৭-ধারা) অনুযায়ীও এটি একটি দণ্ডনীয় অপরাধ। একটি মুসলিমপ্রধান দেশে এই বিকৃত যৌনাচারের আইন কখনোই প্রতিষ্ঠা পেতে দেওয়া যায় না। এই ক্রমবর্ধমান ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ঈমানী ও নৈতিক সচেতনতা নিয়ে রুখে দাঁড়ানো আজ সময়ের অপরিহার্য দাবি। এই ফিতনার মোকাবেলায় ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ ছাড়া দেশের রক্ষণশীলতা এবং ইসলামী মূল্যবোধকে রক্ষা করা অসম্ভব।
মক্কার মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম। কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত এ স্থানটি মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও নামাজ আদায়ের আকাঙ্ক্ষিত জায়গা। এখানে শৃঙ্খলাপূর্ণ উপায়ে ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
২১ ঘণ্টা আগেখাদ্যগ্রহণ যেমন ক্ষুধা মেটানোর জন্য অপরিহার্য, প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হিসেবে খাদ্যগ্রহণের ক্ষেত্রে উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার অনুসরণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ যা খায়, যেভাবে খায়—তা তার চরিত্র, নীতি ও রুচির পরিচয় বহন করে। তাই ইসলাম আমাদের খাওয়ার উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার শিখিয়েছে।
২ দিন আগেসম্প্রতি ইসলামি আলোচক আমীর হামজা আল্লাহর রাসুল (সা.)–কে ‘সাংবাদিক’ বলেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন, যেহেতু নবী (সা.) ছিলেন আল্লাহর বার্তাবাহক, তাই রূপক অর্থে তাঁকে সাংবাদিক বলা যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এই তুলনা ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে বিভ্রান্তিকর এবং রাসুলের মর্যাদার পরিপন্থী।
৫ দিন আগেআমাদের সমাজে বেশ পরিচিত দুটি শব্দ হলো অলি-আওলিয়া। বাঙালি মুসলমান সমাজে সাধারণত মুসলমানদের একটি বিশেষ শ্রেণিকে অলি-আওলিয়া মনে করা হয়। অলি-আওলিয়াদের বিশেষ মর্যাদা ও ক্ষমতা আছে এমন বিশ্বাসও সাধারণ মুসলমানদের রয়েছে।
৫ দিন আগে