চ্যাম্পিয়নস লিগ: রিয়াল মাদ্রিদ-আর্সেনাল
স্পোর্টস ডেস্ক
রিয়াল মাদ্রিদের সামনে এখন দুটি শব্দ ঘুরপাক খাচ্ছে। রেমনতাদা আর ধ্বংসযজ্ঞ। যার মানে প্রত্যাবর্তন নাকি আরেকটি চরম ব্যর্থতা। কোনটা জুটবে চ্যাম্পিয়নস লিগের রাজাদের ভাগ্যে? এটা নিয়েই চলছে এখন চুলচেরা বিশ্লেষণ। ফুটবল অনুরাগী থেকে বিশ্লেষক সবার চিন্তার কেন্দ্রবিন্দু এখন এই শব্দযুগল। আজ বুধবার রাতে কোচ কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা কি ঘুরে দাঁড়াতে পারবে? নাকি ফের তাদের ওপর ধ্বংসযজ্ঞ চালাবে আর্সেনাল। ‘সুইট সিক্সটিন’ জয়ের স্বপ্ন জিইয়ে রাখতে রিয়ালকে লিখতে হবে প্রত্যাবর্তনের রোমাঞ্চকর রূপকথার গল্প।
ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাকর টুর্নামেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালের ফিরতি লেগে শুধু জিতলেই হবে না। জয়ের ব্যবধানটা হতে হবে অন্তত ৪-০! কেননা ১৫ বারের ইউরোপিয়ান কাপ জয়ীরা গত সপ্তাহে এমিরেটসে স্বাগতিক আর্সেনালের কাছে বিধ্বস্ত হয়েছে ৩-০ গোলে। শেষ আটের প্রথম লেগে যাই হোক না কেন। লড়াই এবার সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে। ঘরের মাঠে তো এমনিতেই এগিয়ে থাকবে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন রিয়াল। তার ওপর বার্নাব্যু ফ্যাক্টর কাজে লাগিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চমৎকার গল্প আর ইতিহাস লেখার দারুণ খ্যাতি রয়েছে লস ব্লাঙ্কোসদের। এবারও তেমন কিছুরই পুনঃমঞ্চায়ন করতে চায় স্বাগতিকরা। গানারদের উড়িয়ে দিয়ে ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের এলিট টুর্নামেন্টটির সেমিফাইনালের টিকিট কাটতে চায় কিলিয়ান এমবাপ্পে-ভিনিসিয়াস জুনিয়র-জুড বেলিংহ্যামরা। নিতে চায় আগের ম্যাচে ধসে যাওয়ার মধুর প্রতিশোধ!
লড়াইটা শুধু রিয়াল আর আর্সেনালের নয়। শ্বাসরুদ্ধকর এই মহারণের মাঝেও রয়েছে ছোট ছোট ব্যক্তিগত দ্বৈরথ। লড়াইটা ঠিক জমবে কিলিয়ান এমবাপ্পে-ডেকলান রাইসের মধ্যে। প্রথম লেগে নিজেদের মাঠে দাপুটে পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন ১০৫ মিলিয়ন পাউন্ড ম্যান রাইস। ফুটবল দুনিয়া উপভোগ করেছে তার ১২ মিনিটের অবিশ্বাস্য ঝড়। সরাসরি ফ্রি কিক থেকে চোখধাঁধানো বাঁকানো শটে এ ইংলিশ ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার রিয়ালের জালে বল জড়িয়েছেন দুবার। নর্থ লন্ডনের মাঠে সেট-পিস থেকে রাইস ঝলক দেখিয়ে ফুটবল বিশ্বের নজর কেড়েছেন গত সপ্তাহে। কিন্তু এমবাপ্পে এখনো রিয়ালের জার্সিতে সরাসরি ফ্রি কিক থেকে গোল করতে পারেননি। রিয়াল কিংবদন্তি রবার্তো কার্লোসের ফ্রি কিক নেওয়ার স্মৃতি ফিরিয়ে রাইস নিজেদের মাঠে দেখিয়েছেন জাদু। এবার ঘরের মাঠে ম্যাজিক্যাল পারফরম্যান্স উপহার দেওয়ার পালা এমবাপ্পের। দুজনের দ্বৈরথটা জমে উঠলে, সেটা দেখার মতো।
এমিরেটস স্টেডিয়ামের ইতিহাসের সবচেয়ে স্মরণীয় একটি রাত উল্লাস আর উচ্ছ্বাসে মেতে উপভোগ করেছেন দর্শকরা। বিপরীতে রিয়াল নর্থ লন্ডন থেকে ফিরেছে খালি হাতে। জয়টা তাদের প্রাপ্যও ছিল না। এ নিয়ে নিজেদের ইতিহাসে চ্যাম্পিয়নস লিগের নকআউট পর্বের প্রথম লেগে তিন বা তার চেয়ে বেশি ব্যবধানে হারল রিয়াল এ নিয়ে পঞ্চমবারের মতো। সেই পাঁচবারের মধ্যে রিয়াল বিদায় নিয়েছে চারবার। কিন্তু একটি ম্যাচে তারা প্রত্যাবর্তনের ইতিহাস গড়েছিল তারা। ইংলিশ প্রতিপক্ষ ডার্বি কাউন্টির কাছে প্রথম লেগে রিয়াল হার মেনেছিল ৪-১ গোলে। কিন্তু ১৯৭৫-৭৬ মৌসুমে শেষ ষোলোর ফিরতি লেগে ৫-১ গোলে জিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল তারা। এবারও রিয়ালের সামনে প্রতিপক্ষ ইংলিশ জায়ান্ট। লক্ষ্যও একই।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবগুলোর বিপক্ষে রিয়াল বরাবরই দুর্দান্ত। সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপারটা এমন- ম্যানচেস্টার সিটি আর চেলসি বার্নাব্যুতে খেলা মানেই চ্যাম্পিয়নস লিগ রাত শেষ এই দুই ইংলিশ জায়ান্টের, একথা আগেই বলে দেওয়া যায়। শুধু ডার্বিকে কমপক্ষে চার গোলে হারায়নি রিয়াল। তাদের শিকার হয়েছিল টটেনহ্যাম হটস্পারও। ২০১১ সালে কোয়ার্টার ফাইনালে স্পারদের ৪-০ গোলে ধসিয়ে দিয়েছিল স্প্যানিশ জায়ান্টটি।
প্রথম লেগের হারের অস্বস্তি ভুলে নিজেদের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে আজ ফিরতি লেগে ঘুরে দাঁড়াতে দৃঢ়প্রত্যয়ী রিয়াল। তারকা ফুটবলার লুকাস ভাস্কেস জানিয়ে রেখেছেন সেই আত্মবিশ্বাসের কথা, ‘লড়াইটা এখন খুবই কঠিন। তবে বিশ্বে কোনো দল যদি ৩-০ গোলে পিছিয়ে থেকে ঘুরে দাঁড়াতে পারে, সেটি রিয়াল মাদ্রিদই, আমাদের মাঠে আমাদের সমর্থকদের সঙ্গী করে নিয়ে।’
মিকেল মেরিনো রিয়ালের প্রত্যাবর্তনের পুরোনো অভ্যাসটা মেনে নিয়েছেন। তবে আর্সেনাল মিডফিল্ডার ছাড়তে চান না, ‘৩ গোলের ব্যবধান ঘুচিয়ে রিয়াল জিততে পারবে কি না। দেখা যাক… এর বাইরে আমি কী বলতে পারি? তারা আগেও এমন কিছু করেছে, তাই না? আমরা এমন মানসিকতায় মাঠে নামব, যেন লড়াইটা এখনো উন্মুক্ত। আমরা জয়ের মানসিকতা নিয়ে খেলব।’
রিয়ালের সাবেক ফরোয়ার্ড হোসেলু বলছে অন্য কথা। শুরুর দিকে গোল পেলে বাকিটা এনে দেবে প্রিয় মাঠের এক্স-ফ্যাক্টর, ‘আর্সেনালের বিপক্ষে জিততে হলে কী করতে হবে? আমার মনে হয়, রিয়ালের প্রথম যে কাজটা করতে হবে, সেটা হলো যত দ্রুত সম্ভব গোল করা। সেটা করতে পারলে বাকিটা বার্নাব্যু করে দেবে। গুরুত্বপূর্ণ হলো সেমিফাইনালে যাওয়া। গুরুত্বপূর্ণ হলো শুরুর দিকে গোল করা। এরপর বাকিটা বার্নাব্যুয়ের ওপর ছেড়ে দিন।’
মুখোমুখি
রিয়াল মাদ্রিদ-আর্সেনাল
ইন্টার মিলান-বায়ার্ন মিউনিখ
রিয়াল মাদ্রিদের সামনে এখন দুটি শব্দ ঘুরপাক খাচ্ছে। রেমনতাদা আর ধ্বংসযজ্ঞ। যার মানে প্রত্যাবর্তন নাকি আরেকটি চরম ব্যর্থতা। কোনটা জুটবে চ্যাম্পিয়নস লিগের রাজাদের ভাগ্যে? এটা নিয়েই চলছে এখন চুলচেরা বিশ্লেষণ। ফুটবল অনুরাগী থেকে বিশ্লেষক সবার চিন্তার কেন্দ্রবিন্দু এখন এই শব্দযুগল। আজ বুধবার রাতে কোচ কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা কি ঘুরে দাঁড়াতে পারবে? নাকি ফের তাদের ওপর ধ্বংসযজ্ঞ চালাবে আর্সেনাল। ‘সুইট সিক্সটিন’ জয়ের স্বপ্ন জিইয়ে রাখতে রিয়ালকে লিখতে হবে প্রত্যাবর্তনের রোমাঞ্চকর রূপকথার গল্প।
ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের সবচেয়ে মর্যাদাকর টুর্নামেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালের ফিরতি লেগে শুধু জিতলেই হবে না। জয়ের ব্যবধানটা হতে হবে অন্তত ৪-০! কেননা ১৫ বারের ইউরোপিয়ান কাপ জয়ীরা গত সপ্তাহে এমিরেটসে স্বাগতিক আর্সেনালের কাছে বিধ্বস্ত হয়েছে ৩-০ গোলে। শেষ আটের প্রথম লেগে যাই হোক না কেন। লড়াই এবার সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে। ঘরের মাঠে তো এমনিতেই এগিয়ে থাকবে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন রিয়াল। তার ওপর বার্নাব্যু ফ্যাক্টর কাজে লাগিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চমৎকার গল্প আর ইতিহাস লেখার দারুণ খ্যাতি রয়েছে লস ব্লাঙ্কোসদের। এবারও তেমন কিছুরই পুনঃমঞ্চায়ন করতে চায় স্বাগতিকরা। গানারদের উড়িয়ে দিয়ে ইউরোপিয়ান ক্লাব ফুটবলের এলিট টুর্নামেন্টটির সেমিফাইনালের টিকিট কাটতে চায় কিলিয়ান এমবাপ্পে-ভিনিসিয়াস জুনিয়র-জুড বেলিংহ্যামরা। নিতে চায় আগের ম্যাচে ধসে যাওয়ার মধুর প্রতিশোধ!
লড়াইটা শুধু রিয়াল আর আর্সেনালের নয়। শ্বাসরুদ্ধকর এই মহারণের মাঝেও রয়েছে ছোট ছোট ব্যক্তিগত দ্বৈরথ। লড়াইটা ঠিক জমবে কিলিয়ান এমবাপ্পে-ডেকলান রাইসের মধ্যে। প্রথম লেগে নিজেদের মাঠে দাপুটে পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন ১০৫ মিলিয়ন পাউন্ড ম্যান রাইস। ফুটবল দুনিয়া উপভোগ করেছে তার ১২ মিনিটের অবিশ্বাস্য ঝড়। সরাসরি ফ্রি কিক থেকে চোখধাঁধানো বাঁকানো শটে এ ইংলিশ ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার রিয়ালের জালে বল জড়িয়েছেন দুবার। নর্থ লন্ডনের মাঠে সেট-পিস থেকে রাইস ঝলক দেখিয়ে ফুটবল বিশ্বের নজর কেড়েছেন গত সপ্তাহে। কিন্তু এমবাপ্পে এখনো রিয়ালের জার্সিতে সরাসরি ফ্রি কিক থেকে গোল করতে পারেননি। রিয়াল কিংবদন্তি রবার্তো কার্লোসের ফ্রি কিক নেওয়ার স্মৃতি ফিরিয়ে রাইস নিজেদের মাঠে দেখিয়েছেন জাদু। এবার ঘরের মাঠে ম্যাজিক্যাল পারফরম্যান্স উপহার দেওয়ার পালা এমবাপ্পের। দুজনের দ্বৈরথটা জমে উঠলে, সেটা দেখার মতো।
এমিরেটস স্টেডিয়ামের ইতিহাসের সবচেয়ে স্মরণীয় একটি রাত উল্লাস আর উচ্ছ্বাসে মেতে উপভোগ করেছেন দর্শকরা। বিপরীতে রিয়াল নর্থ লন্ডন থেকে ফিরেছে খালি হাতে। জয়টা তাদের প্রাপ্যও ছিল না। এ নিয়ে নিজেদের ইতিহাসে চ্যাম্পিয়নস লিগের নকআউট পর্বের প্রথম লেগে তিন বা তার চেয়ে বেশি ব্যবধানে হারল রিয়াল এ নিয়ে পঞ্চমবারের মতো। সেই পাঁচবারের মধ্যে রিয়াল বিদায় নিয়েছে চারবার। কিন্তু একটি ম্যাচে তারা প্রত্যাবর্তনের ইতিহাস গড়েছিল তারা। ইংলিশ প্রতিপক্ষ ডার্বি কাউন্টির কাছে প্রথম লেগে রিয়াল হার মেনেছিল ৪-১ গোলে। কিন্তু ১৯৭৫-৭৬ মৌসুমে শেষ ষোলোর ফিরতি লেগে ৫-১ গোলে জিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছিল তারা। এবারও রিয়ালের সামনে প্রতিপক্ষ ইংলিশ জায়ান্ট। লক্ষ্যও একই।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাবগুলোর বিপক্ষে রিয়াল বরাবরই দুর্দান্ত। সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাপারটা এমন- ম্যানচেস্টার সিটি আর চেলসি বার্নাব্যুতে খেলা মানেই চ্যাম্পিয়নস লিগ রাত শেষ এই দুই ইংলিশ জায়ান্টের, একথা আগেই বলে দেওয়া যায়। শুধু ডার্বিকে কমপক্ষে চার গোলে হারায়নি রিয়াল। তাদের শিকার হয়েছিল টটেনহ্যাম হটস্পারও। ২০১১ সালে কোয়ার্টার ফাইনালে স্পারদের ৪-০ গোলে ধসিয়ে দিয়েছিল স্প্যানিশ জায়ান্টটি।
প্রথম লেগের হারের অস্বস্তি ভুলে নিজেদের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে আজ ফিরতি লেগে ঘুরে দাঁড়াতে দৃঢ়প্রত্যয়ী রিয়াল। তারকা ফুটবলার লুকাস ভাস্কেস জানিয়ে রেখেছেন সেই আত্মবিশ্বাসের কথা, ‘লড়াইটা এখন খুবই কঠিন। তবে বিশ্বে কোনো দল যদি ৩-০ গোলে পিছিয়ে থেকে ঘুরে দাঁড়াতে পারে, সেটি রিয়াল মাদ্রিদই, আমাদের মাঠে আমাদের সমর্থকদের সঙ্গী করে নিয়ে।’
মিকেল মেরিনো রিয়ালের প্রত্যাবর্তনের পুরোনো অভ্যাসটা মেনে নিয়েছেন। তবে আর্সেনাল মিডফিল্ডার ছাড়তে চান না, ‘৩ গোলের ব্যবধান ঘুচিয়ে রিয়াল জিততে পারবে কি না। দেখা যাক… এর বাইরে আমি কী বলতে পারি? তারা আগেও এমন কিছু করেছে, তাই না? আমরা এমন মানসিকতায় মাঠে নামব, যেন লড়াইটা এখনো উন্মুক্ত। আমরা জয়ের মানসিকতা নিয়ে খেলব।’
রিয়ালের সাবেক ফরোয়ার্ড হোসেলু বলছে অন্য কথা। শুরুর দিকে গোল পেলে বাকিটা এনে দেবে প্রিয় মাঠের এক্স-ফ্যাক্টর, ‘আর্সেনালের বিপক্ষে জিততে হলে কী করতে হবে? আমার মনে হয়, রিয়ালের প্রথম যে কাজটা করতে হবে, সেটা হলো যত দ্রুত সম্ভব গোল করা। সেটা করতে পারলে বাকিটা বার্নাব্যু করে দেবে। গুরুত্বপূর্ণ হলো সেমিফাইনালে যাওয়া। গুরুত্বপূর্ণ হলো শুরুর দিকে গোল করা। এরপর বাকিটা বার্নাব্যুয়ের ওপর ছেড়ে দিন।’
মুখোমুখি
রিয়াল মাদ্রিদ-আর্সেনাল
ইন্টার মিলান-বায়ার্ন মিউনিখ
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
২ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
২ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
২ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে