এ ছাড়া জুন মাসে বিভিন্ন ধরনের উপকারী গাছপালা রোপণ করেও লাভবান হওয়া যায়। ফলস, বনজ এবং পরিবেশবান্ধব গাছ রোপণ করা যেতে পারে। বৃষ্টির মাস হওয়ায় এ সময় মাটির উর্বরা শক্তি অনেক বেশি থাকে। তবে এ সময় সবজি চাষ বা বৃক্ষরোপণের জন্য অবশ্যই উঁচু জমি নির্বাচন করতে হবে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরে বাজেটে তামাকজাত পণ্যের কর ও মূল্য বৃদ্ধির দাবি জানিয়েছে তামাকবিরোধী তরুণ ফোরাম। মঙ্গলবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে নারী মৈত্রী আয়োজিত মানববন্ধনে এ দাবি জানান তারা।
গ্যাসের দাম না বাড়িয়ে লুটপাট বন্ধের দাবি করেছেন ভোক্তারা। তাদের দাবি, জ্বালানি খাতে বিগত সরকারের সীমাহীন লুটপাটের তদন্ত ও বিচার না করে নতুন করে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। দেশের শিল্প কারখানা ধ্বংসের চক্রান্ত শুরু হয়েছে।
সম্প্রতি বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত তিন মাসে প্রায় ১১০ শতাংশ পর্যন্ত ওষুধের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে।
পতিত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের আমলেই গত দেড় দশকে ৩০০ শতাংশ পর্যন্ত ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে। ১৯৮২ সালে করা ওষুধ নীতির কয়েক দফা পরিবর্তন হলেও বাড়েনি সরকার নিয়ন্ত্রিত অত্যাবশকীয় ওষুধের তালিকা।
'শেখ হাসিনা দেশের জনগণের ক্ষমতা কেড়ে নিয়েছিল। সেই ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে হবে। এই দেশে কে সরকার গঠন করবে তা নির্ধারণ করবে দেশের জনগণ। কিন্তু শেখ হাসিনা সেটা করতে দেয়নি। ছাত্র-জনতার রক্তঝরা গণ-আন্দোলনে ভয়ংকর ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে গিয়েছে
নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ না পাওয়ায় রুগ্ন হয়ে পড়েছে অনেক প্রতিষ্ঠান। গ্যাসের চাপ ১৫ পিএসআই (চাপ প্রতি বর্গইঞ্চি) পাওয়ার কথা। সেখানে দুই, কখনও শূন্যতেও নেমে আসছে। নির্দিষ্ট মাত্রায় গ্যাস না পেলে উৎপাদন প্রক্রিয়ায় থাকা পণ্য তৎক্ষণাত নষ্ট হয়ে যায়। বিগত বছরে গ্যাস সরবরাহ যথাযথ না থাকায় উৎপাদন ব্যহত হয়েছে
ভোক্তাপর্যায়ে এলপি গ্যাসের নতুন মূল্য ঘোষণা করা হয়েছে। প্রতি ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৪৫৯ টাকা থেকে ১৯ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ৪৭৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
কারওয়ানবাজারে পাকিস্তানি কক মুরগি বিক্রি হয়েছে ৩৫০ থেকে ৩৬০ টাকায়, যা সপ্তাহ খানেক আগেও ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ ছাড়া ব্রয়লার মুরগি ২২০ থেকে ২৩০ টাকা, লেয়ার ৩০০ থেকে ৩১০ টাকায় বিক্রি হয়েছে।