র্যাব জানায়, আটক তিনজন হলেন টেকনাফ সদর ইউনিয়নের হাতিয়ারঘোনা এলাকার জাফর আলমের ছেলে আক্তার হোসেন (৩৪), উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ৪ নম্বর রেজিস্টার্ড রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মো. কাছিমের ছেলে মো. হামিম (২১) এবং একই উপজেলার বালুখালী ১৯ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের আবদুর রহমানের ছেলে আরাফাত উল্লাহ (২৬)।
আদালত থেকে বাড়ি ফেরার পথে চারজনকে অপহরণ করা হয়েছিল। তাদেরকে পণবন্দি করে দু’লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে অভিযুক্তরা। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় বিশেষ অভিযানে দুই অভিযুক্ত গ্রেপ্তার এবং অপহৃত চারজনকে উদ্ধার করা হয়।
কোর্ট বিল্ডিং এলাকা থেকে মোহাম্মদ ইদ্রিসকে তুলে নেয়া হয়। পরে দুদিনের মাথায় বাকলিয়া এলাকা থেকে ওই ঠিকাদারকে উদ্ধার করে বিশেষ একটি সংস্থা। এ ঘটনায় কোতোয়ালি থানায় মামলা করেন ঠিকাদার ইদ্রিস।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া নাসিরনগরে অপহরণের ৬ দিন পর ব্যবসায়ী নয়ন দাস (২৬) কে ২১ মার্চ রাতে ঢাকা থেকে অভিযান চালিয়ে উদ্ধার করেছে পুলিশ। অপহরণের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয়েছে পাঁচজনকে।