‘২০১৫ সালে স্কুলের কাছ থেকে আমার মা দোকান ডিড করে নেয়। ২০১৮ সালে আমি ইউসুফের কাছে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি করি। এর এক বছর পরে ইউসুফের স্ত্রী সন্তানসহ আমাকে রাস্তায় আটকিয়ে তারা তাদের টাকা ফেরত নেয়। আমার দোকান ঘর সংস্কার করতে গেলে ইউসুফ ঘরের মালিকানা দাবি করেন।’