
তমুদ্দুন মজলিসের আলোচনা সভায় বক্তারা
বক্তারা বলেন, উপমহাদেশের পূর্বাঞ্চলে বাংলাদেশ নামে যে স্বতন্ত্র স্বাধীন দেশ হিসেবে বিদ্যমান তার অভ্যুদয় সম্ভবই হতো না, যদি এই অঞ্চলে বিশ্বনবীর আদর্শের অনুসারীদের বিপুল সংখ্যাধিক্য প্রতিষ্ঠিত না হতো। কিন্তু দুঃখের বিষয় আজকের মুসলিম বিশ্বও মহানবীর আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়ে জিল্লতীর মধ্যে দিনাতিপাত করছে।
ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, মহানবী (সা.) হলেন মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার অগ্রপথিক। তিনি পনেরশ' বছর আগে মানবাধিকারের কথা বলে গেছেন।
মহানবী (সা.) ছিলেন সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী। যে চরিত্র কোরআনের বাস্তব রূপ। মহানবীর দয়া ও ক্ষমা, মহানুভবতা এবং সহিষ্ণুতার দৃষ্টান্ত অসংখ্য। কয়েকটি তুলে ধরছি-
প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ বলেছেন, ‘মহানবী (সা.) মানবতার মুক্তি, সাম্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার যে মহৎ দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, তা আজও আমাদের জন্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। তিনি শিখিয়েছেন, ন্যায়বিচার কোনো ব্যক্তিবিশেষের জন্য সীমাবদ্ধ নয়; বরং তা সমগ্র মানবজাতির মৌলিক অধিকার।’