শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও আশপাশের কয়েকটি ডায়াগনস্টিক সেন্টারে দালাল সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্যের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অভিযান পরিচালিত হয়েছে। এ অভিযানে চারজনকে কারাদণ্ড ও তিনজনকে অর্থদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এ সময় বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থার সার্জেন্ট মো. আল মামুনের সরবরাহকৃত তথ্যের ভিত্তিতে সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. তৌহিদ হাসানের নেতৃত্বে মৎস্য বিভাগ অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। পরে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধারকৃত ৬৫ কেজি ভেজাল চিংড়ি জনসম্মুখে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়। একই সঙ্গে ভ্রাম্যমাণ আদালত ইসহাক আলী
অবৈধভাবে সুন্দরবনের অভয়ারণ্যে প্রবেশ করে মাছ শিকারের অভিযোগে আট জেলেকে আটক করেছে বন বিভাগ। সোমবার রাতেই সুন্দরবন সাতক্ষীরা রেঞ্জের নটাবেকী অভয়ারণ্য এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। মঙ্গলবার দুপুরে আটক ব্যক্তিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়।
ফিরে আসা জেলেরা হলেন শ্যামনগর উপজেলার মীরগাং গ্রামের সাকাত সরদারের ছেলে মো. ইব্রাহিম, পারশেখালী গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে আব্দুল হামিদ, টেংরাখালী গ্রামের সুজন মুন্ডার ছেলে সুজিত, কালিন্চি গ্রামের কেনা গাজীর ছেলে রকিবুল ইসলাম, কেউবাচলির আব্দুস সাত্তারসহ কালিন্চি কলোনি পাড়ার আরো দু’জন।