মিশরের প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নাবিল ফাহমি

আমার দেশ অনলাইন

মিশরের প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নাবিল ফাহমি বলেছেন, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের ঘটনার সম্পূর্ণ দায় হামাসের একার নয়; ইসরাইলের দীর্ঘদিনের দখলদারিত্বই এ সংঘাতের মূল কারণ। তিনি বলেন, “ইসরাইলি দখলদারিত্ব ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে এবং এই বাস্তবতাকে উপেক্ষা করে ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করা যায় না।”
বৃহস্পতিবার মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল সন্ধ্যায় এমবিসি মাসর চ্যানেলের “ইয়াহদুস ফি মিসর” (মিশরে ঘটছে) অনুষ্ঠানে সাংবাদিক শেরিফ আমেরের সঙ্গে আলাপকালে ফাহমি বলেন, “৮ অক্টোবর গাজায় ইসরাইলি সামরিক অভিযান ছিল আগের দিনের ঘটনার প্রতিক্রিয়া, তবে সেই প্রতিক্রিয়ারও সীমা থাকা উচিত ছিল।”
হামাসের ৭ অক্টোবরের অভিযানের পরিণতি বিবেচনা করা উচিত ছিল—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি পাল্টা বলেন, “যদি আমরা একই যুক্তিতে কথা বলি, তাহলে কেন ইসরাইল তার দখলদারিত্বের পরিণতি বিবেচনা করেনি, যার ফলেই ৭ অক্টোবরের মতো ঘটনা ঘটেছে? উভয় পক্ষের পদক্ষেপই ভুল, এবং উভয়ই বিপজ্জনক।”
ফাহমি আরও বলেন, ইসরাইলের E1 বসতি প্রকল্প, পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারীদের ক্রমবর্ধমান অস্ত্রধারণ এবং নেসেটের অধিগ্রহণ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের কারণে পুরো পশ্চিম তীর বর্তমানে “আগুনে জ্বলছে এবং মারাত্মক হুমকির মুখে” রয়েছে।
তিনি গাজা পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে জনমতের পরিবর্তনের কথাও উল্লেখ করেন। তাঁর ভাষায়, “গাজায় ধারাবাহিক হত্যাযজ্ঞ ও প্রাণহানির ছবি এখন এমন এক বাস্তবতা তৈরি করেছে, যা পূর্ব বা পশ্চিমের হাজারো বক্তৃতা বা রাজনৈতিক প্রচারণার চেয়ে অনেক বেশি প্রভাব ফেলছে।”
ফাহমি বলেন, “এখন আর আমেরিকান জনগণ ইসরাইলের প্রচারিত সেই ধারণা গ্রহণ করছে না—যে তারা একটি জঙ্গলের মধ্যে দুর্বল রাষ্ট্র। কারণ, কেউই এমন যুক্তি মেনে নিতে পারে না যে ১,২০০ জনের মৃত্যুর প্রতিক্রিয়ায় ৬৫,০০০ জনকে হত্যা করা ন্যায্য প্রতিক্রিয়া।”
এই কূটনীতিক আরো বলেন, “সম্প্রতি যখন আমাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল ইসরাইলের সবচেয়ে বড় শত্রু কে, আমি বলেছিলাম—ইসরাইল নিজেই।”

মিশরের প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নাবিল ফাহমি বলেছেন, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরের ঘটনার সম্পূর্ণ দায় হামাসের একার নয়; ইসরাইলের দীর্ঘদিনের দখলদারিত্বই এ সংঘাতের মূল কারণ। তিনি বলেন, “ইসরাইলি দখলদারিত্ব ৭০ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে এবং এই বাস্তবতাকে উপেক্ষা করে ঘটনাগুলো বিশ্লেষণ করা যায় না।”
বৃহস্পতিবার মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক গণমাধ্যম মিডল ইস্ট মনিটর এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
গতকাল সন্ধ্যায় এমবিসি মাসর চ্যানেলের “ইয়াহদুস ফি মিসর” (মিশরে ঘটছে) অনুষ্ঠানে সাংবাদিক শেরিফ আমেরের সঙ্গে আলাপকালে ফাহমি বলেন, “৮ অক্টোবর গাজায় ইসরাইলি সামরিক অভিযান ছিল আগের দিনের ঘটনার প্রতিক্রিয়া, তবে সেই প্রতিক্রিয়ারও সীমা থাকা উচিত ছিল।”
হামাসের ৭ অক্টোবরের অভিযানের পরিণতি বিবেচনা করা উচিত ছিল—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি পাল্টা বলেন, “যদি আমরা একই যুক্তিতে কথা বলি, তাহলে কেন ইসরাইল তার দখলদারিত্বের পরিণতি বিবেচনা করেনি, যার ফলেই ৭ অক্টোবরের মতো ঘটনা ঘটেছে? উভয় পক্ষের পদক্ষেপই ভুল, এবং উভয়ই বিপজ্জনক।”
ফাহমি আরও বলেন, ইসরাইলের E1 বসতি প্রকল্প, পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারীদের ক্রমবর্ধমান অস্ত্রধারণ এবং নেসেটের অধিগ্রহণ সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের কারণে পুরো পশ্চিম তীর বর্তমানে “আগুনে জ্বলছে এবং মারাত্মক হুমকির মুখে” রয়েছে।
তিনি গাজা পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে জনমতের পরিবর্তনের কথাও উল্লেখ করেন। তাঁর ভাষায়, “গাজায় ধারাবাহিক হত্যাযজ্ঞ ও প্রাণহানির ছবি এখন এমন এক বাস্তবতা তৈরি করেছে, যা পূর্ব বা পশ্চিমের হাজারো বক্তৃতা বা রাজনৈতিক প্রচারণার চেয়ে অনেক বেশি প্রভাব ফেলছে।”
ফাহমি বলেন, “এখন আর আমেরিকান জনগণ ইসরাইলের প্রচারিত সেই ধারণা গ্রহণ করছে না—যে তারা একটি জঙ্গলের মধ্যে দুর্বল রাষ্ট্র। কারণ, কেউই এমন যুক্তি মেনে নিতে পারে না যে ১,২০০ জনের মৃত্যুর প্রতিক্রিয়ায় ৬৫,০০০ জনকে হত্যা করা ন্যায্য প্রতিক্রিয়া।”
এই কূটনীতিক আরো বলেন, “সম্প্রতি যখন আমাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল ইসরাইলের সবচেয়ে বড় শত্রু কে, আমি বলেছিলাম—ইসরাইল নিজেই।”

পুতিন বলেন, ‘প্রথমবারের মতো, আমরা এটি কেবল ক্যারিয়ার সাবমেরিন থেকে লঞ্চ ইঞ্জিন দিয়ে উৎক্ষেপণ করতেই সক্ষম হইনি, বরং এর সাথে পারমাণবিক শক্তি ইউনিটটিও উৎক্ষেপণ করতে সক্ষম হয়েছি’। তিনি আরো বলেন, পোসেইডনকে আটকানোর কোনও কিছুই নেই।
১৭ মিনিট আগে
সূত্রগুলো জানিয়েছে, প্রথম দফার বৈঠকে কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় উভয় পক্ষ একে অপরকে ব্যর্থতার জন্য দোষারোপ করেছে। তবে, তুরস্ক ও কাতারের মধ্যস্থতায় আবারো সীমান্ত ইস্যু ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে তারা একমত হয়েছেন।
৩৪ মিনিট আগে
বাংলাদেশের ওড়াকান্দিতে তার জন্ম হলেও গত কয়েক বছর ধরে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার হৃদয়পুরে বসবাস করছে তার পরিবার। কনিকা বিশ্বাস ১৯৭৩ সালে প্রথম জাতীয় সংসদের নারী আসন-১১ থেকে মনোনীত সংসদ সদস্য ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
ফিলিস্তিনের প্রায় এক লক্ষ পরিবার জলপাই উৎপাদনের ওপর নির্ভর করে, আর জলপাই তেল তাদের অর্থনীতির প্রধান স্তম্ভ। তবে চলমান যুদ্ধ ও অবরোধের কারণে গাজার বেশিরভাগ জলপাই গাছে সেচ ও সার দেওয়া বন্ধ হয়ে গেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) জানিয়েছে, ২০২৫ সালের জুলাই নাগাদ গাজার ৮৬ শতাংশ কৃষি কূপ ধ্বংস
৫ ঘণ্টা আগে