
আমার দেশ অনলাইন

জলপাই গাছ ফিলিস্তিনিদের একটি গুরুত্বপূর্ণ আয়ের উৎস, যা তাদের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে গভীর প্রভাব ফেলে। তবে সম্প্রতি ফিলিস্তিনিদের জলপাই বাগানের ওপর দখলদার ইসরাইলি বসতি স্থাপনকারীদের আক্রমণ বেড়েই চলছে। জাতিসংঘের অধিকার অফিস জানিয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথমার্ধে, ৭৫৭টি বসতি স্থাপনকারীদের আক্রমণের ঘটনা রেকর্ড করেছে, যার ফলে সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াও অনেক হতাহত হয়েছে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) মিডল ইস্ট আই-এর প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জলপাই বাগানের ওপর এসব হামলার মূল লক্ষ্য ফিলিস্তিনিদের আয়ের উৎস ধ্বংস করা এবং ভয় দেখিয়ে তাদের জমি থেকে উচ্ছেদ করা। জাতিসংঘের তথ্যমতে, অনেক ক্ষেত্রে ইসরাইলি সেনারা এসব হামলায় বসতি স্থাপনকারীদের সহযোগিতা করেছে।
ফিলিস্তিনের প্রায় এক লক্ষ পরিবার জলপাই উৎপাদনের ওপর নির্ভর করে, আর জলপাই তেল তাদের অর্থনীতির প্রধান স্তম্ভ। তবে চলমান যুদ্ধ ও অবরোধের কারণে গাজার বেশিরভাগ জলপাই গাছে সেচ ও সার দেওয়া বন্ধ হয়ে গেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) জানিয়েছে, ২০২৫ সালের জুলাই নাগাদ গাজার ৮৬ শতাংশ কৃষি কূপ ধ্বংস হয়েছে।
২০২৫ সালের আগস্ট মাসে, ইসরাইলি সেনাবাহিনী পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি গ্রাম আল মুগাইয়েরের তিন দিনের অবরোধের সময় ১০,০০০ জলপাই গাছ ধ্বংস করে দেয়। এখানকার কিছু গাছ এক শতাব্দীরও বেশি পুরানো ছিল। গাজার উপর অবরোধ আরোপের পর থেকে, ইসরাইল কয়েক দশক ধরে জলপাই পণ্যের রপ্তানি কঠোরভাবে সীমিত করেছে এবং গত দুই বছরের ধ্বংসযজ্ঞের মধ্যে রপ্তানি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে গেছে।
জাতিসংঘের মানবিক বিষয়ক সমন্বয় অফিস অনুসারে, প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন যে, ইসরাইলি সেনাবাহিনী আক্রমণকারীদের কমপক্ষে ৩৮ বার সহায়তা করেছে। গাজায়, যেখানে একসময় নিজস্ব জলপাই শিল্প ছিল, ইসরাইলের দুই বছরের অভিযানে প্রায় সমস্ত কৃষিজমি ধ্বংস হয়ে গেছে, যেখানে ৬৮,০০০ এরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
এছাড়াও, কৃষিক্ষেত্রের উপর অন্যান্য আক্রমণের অব্যাহত রয়েছে। জল সরবরাহ বন্ধ করা, কূপ ভরাট করা, গবাদি পশু জবাই করা এবং গ্রামীণ বাড়িঘর ভাঙচুর বা ধ্বংস করা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরাইলিদের বসতি স্থাপনকারা।
জলপাই গাছকে ফিলিস্তিনিদের অস্তিত্বের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। এই গাছ তাদের ভূমি, ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক পরিচয়ের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। ফলে জলপাই বাগান ধ্বংসের মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের শুধু অর্থনৈতিক নয়, সাংস্কৃতিকভাবেও আঘাত করছে দখলদার ইসরাইলি শক্তি। জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধানরা এসব হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

জলপাই গাছ ফিলিস্তিনিদের একটি গুরুত্বপূর্ণ আয়ের উৎস, যা তাদের অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে গভীর প্রভাব ফেলে। তবে সম্প্রতি ফিলিস্তিনিদের জলপাই বাগানের ওপর দখলদার ইসরাইলি বসতি স্থাপনকারীদের আক্রমণ বেড়েই চলছে। জাতিসংঘের অধিকার অফিস জানিয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথমার্ধে, ৭৫৭টি বসতি স্থাপনকারীদের আক্রমণের ঘটনা রেকর্ড করেছে, যার ফলে সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াও অনেক হতাহত হয়েছে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) মিডল ইস্ট আই-এর প্রকাশিত এক নিবন্ধে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জলপাই বাগানের ওপর এসব হামলার মূল লক্ষ্য ফিলিস্তিনিদের আয়ের উৎস ধ্বংস করা এবং ভয় দেখিয়ে তাদের জমি থেকে উচ্ছেদ করা। জাতিসংঘের তথ্যমতে, অনেক ক্ষেত্রে ইসরাইলি সেনারা এসব হামলায় বসতি স্থাপনকারীদের সহযোগিতা করেছে।
ফিলিস্তিনের প্রায় এক লক্ষ পরিবার জলপাই উৎপাদনের ওপর নির্ভর করে, আর জলপাই তেল তাদের অর্থনীতির প্রধান স্তম্ভ। তবে চলমান যুদ্ধ ও অবরোধের কারণে গাজার বেশিরভাগ জলপাই গাছে সেচ ও সার দেওয়া বন্ধ হয়ে গেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (FAO) জানিয়েছে, ২০২৫ সালের জুলাই নাগাদ গাজার ৮৬ শতাংশ কৃষি কূপ ধ্বংস হয়েছে।
২০২৫ সালের আগস্ট মাসে, ইসরাইলি সেনাবাহিনী পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি গ্রাম আল মুগাইয়েরের তিন দিনের অবরোধের সময় ১০,০০০ জলপাই গাছ ধ্বংস করে দেয়। এখানকার কিছু গাছ এক শতাব্দীরও বেশি পুরানো ছিল। গাজার উপর অবরোধ আরোপের পর থেকে, ইসরাইল কয়েক দশক ধরে জলপাই পণ্যের রপ্তানি কঠোরভাবে সীমিত করেছে এবং গত দুই বছরের ধ্বংসযজ্ঞের মধ্যে রপ্তানি সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে গেছে।
জাতিসংঘের মানবিক বিষয়ক সমন্বয় অফিস অনুসারে, প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন যে, ইসরাইলি সেনাবাহিনী আক্রমণকারীদের কমপক্ষে ৩৮ বার সহায়তা করেছে। গাজায়, যেখানে একসময় নিজস্ব জলপাই শিল্প ছিল, ইসরাইলের দুই বছরের অভিযানে প্রায় সমস্ত কৃষিজমি ধ্বংস হয়ে গেছে, যেখানে ৬৮,০০০ এরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
এছাড়াও, কৃষিক্ষেত্রের উপর অন্যান্য আক্রমণের অব্যাহত রয়েছে। জল সরবরাহ বন্ধ করা, কূপ ভরাট করা, গবাদি পশু জবাই করা এবং গ্রামীণ বাড়িঘর ভাঙচুর বা ধ্বংস করা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে দখলদার ইসরাইলিদের বসতি স্থাপনকারা।
জলপাই গাছকে ফিলিস্তিনিদের অস্তিত্বের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। এই গাছ তাদের ভূমি, ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক পরিচয়ের সঙ্গে গভীরভাবে যুক্ত। ফলে জলপাই বাগান ধ্বংসের মাধ্যমে ফিলিস্তিনিদের শুধু অর্থনৈতিক নয়, সাংস্কৃতিকভাবেও আঘাত করছে দখলদার ইসরাইলি শক্তি। জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধানরা এসব হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

পুতিন বলেন, ‘প্রথমবারের মতো, আমরা এটি কেবল ক্যারিয়ার সাবমেরিন থেকে লঞ্চ ইঞ্জিন দিয়ে উৎক্ষেপণ করতেই সক্ষম হইনি, বরং এর সাথে পারমাণবিক শক্তি ইউনিটটিও উৎক্ষেপণ করতে সক্ষম হয়েছি’। তিনি আরো বলেন, পোসেইডনকে আটকানোর কোনও কিছুই নেই।
১৯ মিনিট আগে
সূত্রগুলো জানিয়েছে, প্রথম দফার বৈঠকে কোনো অগ্রগতি না হওয়ায় উভয় পক্ষ একে অপরকে ব্যর্থতার জন্য দোষারোপ করেছে। তবে, তুরস্ক ও কাতারের মধ্যস্থতায় আবারো সীমান্ত ইস্যু ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে তারা একমত হয়েছেন।
৩৭ মিনিট আগে
বাংলাদেশের ওড়াকান্দিতে তার জন্ম হলেও গত কয়েক বছর ধরে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনা জেলার হৃদয়পুরে বসবাস করছে তার পরিবার। কনিকা বিশ্বাস ১৯৭৩ সালে প্রথম জাতীয় সংসদের নারী আসন-১১ থেকে মনোনীত সংসদ সদস্য ছিলেন।
২ ঘণ্টা আগে
ফাহমি বলেন, “এখন আর আমেরিকান জনগণ ইসরাইলের প্রচারিত সেই ধারণা গ্রহণ করছে না—যে তারা একটি জঙ্গলের মধ্যে দুর্বল রাষ্ট্র। কারণ, কেউই এমন যুক্তি মেনে নিতে পারে না যে ১,২০০ জনের মৃত্যুর প্রতিক্রিয়ায় ৬৫,০০০ জনকে হত্যা করা ন্যায্য প্রতিক্রিয়া।”
৫ ঘণ্টা আগে