হোম > আইন-আদালত

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের কঠোর শাস্তির বিধান প্রণয়নে হাইকোর্টের রুল

স্টাফ রিপোর্টার

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগের মামলায় যুক্তিসংগত শাস্তির বিধান প্রণয়নে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছে হাইকোর্ট। আইন সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।

মঙ্গলবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি আসিফ হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. গোলাম কিবরিয়া ।

এর আগে, গত রোববার ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগের মামলায় সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান প্রণয়নের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. গোলাম কিবরিয়া জনস্বার্থে এ রিট করেন। এতে আইন সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে ।

আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. গোলাম কিবরিয়া বলেন, বাংলাদেশ প্যানেল কোডে ধর্মীয় অনুভূতি আঘাতের অভিযোগের মামলায় বর্তমানে দুই বছরের সাজার বিধান রয়েছে। এছাড়া নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইনেও দুই বছরের সাজার বিধান রাখা হয়েছে। আমরা মনে করি এই সাজা অপ্রতুল। এ কারণে বাউল শিল্পী আবুল সরকারের মতো অনেকে মহান আল্লাহ, আমাদের নবীকে নিয়ে কটূক্তি করার সাহস পাচ্ছেন।

তিনি বলেন, রিটে আমরা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের অভিযোগের মামলায় সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রেখে আইন পাস করার নির্দেশনা চেয়েছি। ধর্মীয় অনুভূতি আঘাতের অভিযোগের মামলায় সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রাখা হলে এই অপরাধ করতে কেউ সাহস পাবে না।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ১০৬টি মামলায় চার্জশিট দিল পুলিশ

ইনুর বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ ফের ৭ ডিসেম্বর

আরএনপিএল তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের পুনঃদরপত্রের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা

আলেপ উদ্দিনসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ

বাড়িভাড়া নির্ধারণে নীতিমালা করতে হাইকোর্টের রুল

বিচারপতি রেজাউল হাসান বিপুল সম্পদের মালিক

আওয়ামী প্রধান বিচারপতি ওবায়দুলের যত অপকর্ম

সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় কার্যক্রম আইনি মারপ্যাঁচে আটকে যাবার আশংকা

বাউল শিল্পী আবুল সরকারের নামে ঢাকায় মামলা

‘ভাই, আমার লাশ যেন বিজয় মিছিলে যায়, দাফন না করা হয়’