মানবতাবিরোধী অপরাধে মামলা
স্টাফ রিপোর্টার
জুলাই গণহত্যায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হচ্ছে আজ রোববার। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ সূচনা বক্তব্য উপস্থাপনের মাধ্যমে মামলাটির আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হবে। আদালতের অনুমতিসাপেক্ষে মামলার কার্যক্রম টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বলে জানা গেছে।
এ মামলায় শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে গত ১০ জুলাই অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ।
এছাড়া এ মামলার আসামি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন দোষ স্বীকার করে ঘটনার সত্যতা উদঘাটনে রাজসাক্ষী (অ্যাপ্রোভার) হতে চাওয়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
সূত্র জানায়, মামলার অনেক সাক্ষী থাকলেও গুরুত্বপূর্ণ ২০-২৫ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হবে। গত ১৬ জুন ট্র্যাইব্যুনাল-১ পলাতক শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালকে হাজির হতে একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেয়। এর পরদিন দুটি পত্রিকায় শেখ হাসিনা ও কামালকে সাতদিনের মধ্যে আত্মসমর্পণ করতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। তবে এরপরও পলাতক দুই আসামি ট্রাইব্যুনালে হাজির না হওয়ায় তাদের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী দিয়ে এ মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য করে। সে অনুযায়ী, শুনানি শেষে গত ১০ জুলাই এ মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ দেয় ট্র্যাইব্যুনাল-১।
এদিকে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ভারতে পলায়নের পর অন্তর্বর্তী সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করে। আর মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে প্রথম মামলাটি (মিস কেস বা বিবিধ মামলা) হয় সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। এ মামলা ছাড়াও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আরো দুটি মামলা রয়েছে। যার মধ্যে একটি মামলায় আওয়ামী লীগ শাসনামলের সাড়ে ১৫ বছরে গুম-খুনের ঘটনায় তাকে আসামি করা হয়েছে। অন্য মামলাটি হয়েছে, রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায়।
এ প্রসঙ্গে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেছেন, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথম সাক্ষ্য শুরুর পর এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই গণহত্যায় জড়িত শীর্ষ পর্যায়ের বড় অংশের বিচার সম্পন্ন হবে ।
ইতোমধ্যে প্রসিকিউশন অফিস চারটি মামলার আনুষ্ঠানিক তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাবেক ১৩ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী ও প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এসব মামলার তদন্ত প্রতিবেদনে গণহত্যায় হাসিনার সরাসরি নির্দেশনার প্রমাণ মিলেছে। আজকের মামলার সাক্ষ্য তালিকায় রয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, সাংবাদিকসহ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া অনেক সমন্বয়ক।
জুলাই গণহত্যায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হচ্ছে আজ রোববার। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ সূচনা বক্তব্য উপস্থাপনের মাধ্যমে মামলাটির আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হবে। আদালতের অনুমতিসাপেক্ষে মামলার কার্যক্রম টেলিভিশনে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বলে জানা গেছে।
এ মামলায় শেখ হাসিনা, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে গত ১০ জুলাই অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ।
এছাড়া এ মামলার আসামি সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন দোষ স্বীকার করে ঘটনার সত্যতা উদঘাটনে রাজসাক্ষী (অ্যাপ্রোভার) হতে চাওয়ায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
সূত্র জানায়, মামলার অনেক সাক্ষী থাকলেও গুরুত্বপূর্ণ ২০-২৫ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হবে। গত ১৬ জুন ট্র্যাইব্যুনাল-১ পলাতক শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালকে হাজির হতে একটি বাংলা ও একটি ইংরেজি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেয়। এর পরদিন দুটি পত্রিকায় শেখ হাসিনা ও কামালকে সাতদিনের মধ্যে আত্মসমর্পণ করতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। তবে এরপরও পলাতক দুই আসামি ট্রাইব্যুনালে হাজির না হওয়ায় তাদের পক্ষে রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী দিয়ে এ মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির দিন ধার্য করে। সে অনুযায়ী, শুনানি শেষে গত ১০ জুলাই এ মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ দেয় ট্র্যাইব্যুনাল-১।
এদিকে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ভারতে পলায়নের পর অন্তর্বর্তী সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করে। আর মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে প্রথম মামলাটি (মিস কেস বা বিবিধ মামলা) হয় সাবেক এ প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। এ মামলা ছাড়াও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আরো দুটি মামলা রয়েছে। যার মধ্যে একটি মামলায় আওয়ামী লীগ শাসনামলের সাড়ে ১৫ বছরে গুম-খুনের ঘটনায় তাকে আসামি করা হয়েছে। অন্য মামলাটি হয়েছে, রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায়।
এ প্রসঙ্গে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেছেন, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রথম সাক্ষ্য শুরুর পর এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই গণহত্যায় জড়িত শীর্ষ পর্যায়ের বড় অংশের বিচার সম্পন্ন হবে ।
ইতোমধ্যে প্রসিকিউশন অফিস চারটি মামলার আনুষ্ঠানিক তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাবেক ১৩ মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী ও প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও বিচারিক প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এসব মামলার তদন্ত প্রতিবেদনে গণহত্যায় হাসিনার সরাসরি নির্দেশনার প্রমাণ মিলেছে। আজকের মামলার সাক্ষ্য তালিকায় রয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, সাংবাদিকসহ আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া অনেক সমন্বয়ক।
আইনজীবী ড. শরীফ ভূঁইয়া জানান, “ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের যে বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে তার একটি ৫৮’র সি ধারা, যেখানে বলা আছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা গঠিত হবে সংসদ ভেঙে দেয়ার পনের দিনের মধ্যে। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করতে হলে এটা শুধুমাত্র সংসদ ভেঙে ..
২৯ মিনিট আগেগত অগাস্টে নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি ও ম্যানেজিং কমিটি প্রবীধানমালা-২০২৪ সংশোধন করে ম্যানেজিং কমিটি এবং গভর্নিং বডির সভাপতি পদে শুধু সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সংরক্ষণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল অন্তবর্তীকালীন সরকার।
৩৮ মিনিট আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার আসামি পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন নিজের অপরাধ গোপন করে অন্যের ঘাড়ে বন্দুক রেখে বাঁচার জন্য অ্যাপ্রুভার হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআবেদনে বলা হয়, সেলিম প্রধান দেশের মানুষের নিরাপত্তা বিঘ্ন ঘটানো ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি প্রয়াসে একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের অর্থযোগানদাতা, পরামর্শদাতা ও নির্দেশদাতা হিসেবে সক্রিয়ভাবে দেশবিরোধী প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে। সে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠনের সক্রিয় সদস্য বলে প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগে