প্রতিনিধি, চবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের ভয়াবহ সংঘর্ষে ছাত্রশিবিরের দুই নেতা গুরুতর আহত হয়েছেন। এর মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তিনি চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। অপরজন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তবে পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার দুপুরে ক্যাম্পাসের ২ নম্বর গেট সংলগ্ন জোবরা এলাকায় সংঘর্ষ চলাকালে শিবিরের সাথী মো. রাজিউর রহমান রাজু এবং সাথী প্রার্থী নাইমুর রহমান স্থানীয়দের হামলায় গুরুতর আহত হন।
রাজু বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ও কলা অনুষদ শাখার শিবিরের সাথী। তিনি ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গা উপজেলার সনগাঁও ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসার প্রাক্তন শিক্ষার্থী।
অন্যদিকে, একই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ও সাথী প্রার্থী নাইমুর রহমানকে সংঘর্ষ চলাকালে বেধড়ক কোপানো হয়। তার মাথা, পেট ও হাতে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। প্রথমে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে অবস্থা সংকটজনক হওয়ায় তাকে শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউতে রাখা হয়। সেখানে অবস্থার আরো অবনতি হলে দ্রুত ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
জানতে চাইলে ছাত্রশিবিরের শাখা প্রচার সম্পাদক ইসহাক ভুঁঞা আমার দেশকে বলেন, ‘নাইমুর রহমানের অবস্থা খুবই খারাপ। আমরা আশঙ্কার মধ্য দিয়ে সময় কাটাচ্ছি। চিকিৎসকরা বলেছেন, তার শরীরজুড়ে একাধিক গুরুতর আঘাত রয়েছে। রাজিউর রহমানকে ছাদ থেকে ফেলে দেয়ার খবরটি ঠিক নয়, তবে তিনি গুরুতর আহত হয়ে এখনো চমেকে চিকিৎসাধীন।'
আহত শিক্ষার্থীদের সহপাঠীরা জানান, রাজু ও নাইমুরের ওপর হামলার দৃশ্য এতটাই ভয়াবহ ছিল যে তারা এখনো মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। এক প্রত্যক্ষদর্শী দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী বলেন, 'নাইমুর ভাইকে কয়েকজন মিলে ধানক্ষেতে কোপাতে দেখেছি। সেই দৃশ্য ভুলতে পারছি না। রক্তে ভেসে যাচ্ছিল চারপাশ।'
শিক্ষার্থীদের দাবি, দফায় দফায় সংঘর্ষে এরইমধ্যে এক শ’য়ের বেশি শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে কারো মাথা ফেটে গেছে, কারো শরীরজুড়ে ধারালো অস্ত্রের আঘাত। অনেকেই হাসপাতালে শয্যাশায়ী।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের ভয়াবহ সংঘর্ষে ছাত্রশিবিরের দুই নেতা গুরুতর আহত হয়েছেন। এর মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তিনি চট্টগ্রামের একটি বেসরকারি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। অপরজন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তবে পরে অবস্থার অবনতি হলে তাকে ঢাকায় পাঠানো হয়।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রোববার দুপুরে ক্যাম্পাসের ২ নম্বর গেট সংলগ্ন জোবরা এলাকায় সংঘর্ষ চলাকালে শিবিরের সাথী মো. রাজিউর রহমান রাজু এবং সাথী প্রার্থী নাইমুর রহমান স্থানীয়দের হামলায় গুরুতর আহত হন।
রাজু বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ও কলা অনুষদ শাখার শিবিরের সাথী। তিনি ঠাকুরগাঁও জেলার বালিয়াডাঙ্গা উপজেলার সনগাঁও ইসলামিয়া দাখিল মাদরাসার প্রাক্তন শিক্ষার্থী।
অন্যদিকে, একই বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ও সাথী প্রার্থী নাইমুর রহমানকে সংঘর্ষ চলাকালে বেধড়ক কোপানো হয়। তার মাথা, পেট ও হাতে ধারালো অস্ত্রের আঘাত রয়েছে। প্রথমে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে অবস্থা সংকটজনক হওয়ায় তাকে শহরের একটি বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউতে রাখা হয়। সেখানে অবস্থার আরো অবনতি হলে দ্রুত ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে।
জানতে চাইলে ছাত্রশিবিরের শাখা প্রচার সম্পাদক ইসহাক ভুঁঞা আমার দেশকে বলেন, ‘নাইমুর রহমানের অবস্থা খুবই খারাপ। আমরা আশঙ্কার মধ্য দিয়ে সময় কাটাচ্ছি। চিকিৎসকরা বলেছেন, তার শরীরজুড়ে একাধিক গুরুতর আঘাত রয়েছে। রাজিউর রহমানকে ছাদ থেকে ফেলে দেয়ার খবরটি ঠিক নয়, তবে তিনি গুরুতর আহত হয়ে এখনো চমেকে চিকিৎসাধীন।'
আহত শিক্ষার্থীদের সহপাঠীরা জানান, রাজু ও নাইমুরের ওপর হামলার দৃশ্য এতটাই ভয়াবহ ছিল যে তারা এখনো মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। এক প্রত্যক্ষদর্শী দর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী বলেন, 'নাইমুর ভাইকে কয়েকজন মিলে ধানক্ষেতে কোপাতে দেখেছি। সেই দৃশ্য ভুলতে পারছি না। রক্তে ভেসে যাচ্ছিল চারপাশ।'
শিক্ষার্থীদের দাবি, দফায় দফায় সংঘর্ষে এরইমধ্যে এক শ’য়ের বেশি শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে কারো মাথা ফেটে গেছে, কারো শরীরজুড়ে ধারালো অস্ত্রের আঘাত। অনেকেই হাসপাতালে শয্যাশায়ী।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডের পর স্থগিত হওয়া বিশ্ববিদ্যালয় দিবস আগামী ২৭ অক্টোবর পালিত হবে। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রেজাউল করিম।
৫ ঘণ্টা আগে১৮৪৬ সালের ১৬ অক্টোবর চিকিৎসা বিজ্ঞানের ইতিহাসে এক যুগান্তকারী দিন। বোস্টনের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালে প্রথমবারের মতো এক রোগীর শরীরে ব্যথাহীন অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়। দাঁতের চিকিৎসক ডা. উইলিয়াম মর্টন রোগী গিলবার্ট অ্যাবটের মুখে ইথার গ্যাস শ্বাসের মাধ্যমে প্রয়োগ করেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই রোগী
৫ ঘণ্টা আগেকরোনা ভ্যাকসিনের দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষদের মধ্যে রয়েছে নানা ভুল ধারণা এবং অন্ধবিশ্বাস। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে স্ক্যাবিসসহ কিছু সংক্রামক চর্মরোগ মহামারির আকার ধারণ করেছে। বেশির ভাগ মানুষ বিশ্বাস করে, করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণ করার ফলে তাদের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ হচ্ছে। আবার
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন রোগবালাই আবির্ভাব হয়। বাংলাদেশে হেমন্তকালের শেষের দিকে শীতকাল খুব কাছাকাছি চলে আসে। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় তাপমাত্রার ওঠানামা ও শুষ্ক বাতাসের কারণে সর্দি-কাশি, জ্বরসহ অন্যান্য রোগব্যাধি দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে। শিশুদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা
৬ ঘণ্টা আগে