আরিফ বিন নজরুল
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ছবি এখন শুধু স্মৃতির বাহন নয়। বরং একেকটি মূল্যবান ডকুমেন্টের মতো। জন্মদিনের মুহূর্ত, পারিবারিক ভ্রমণ, কিংবা অফিসের গুরুত্বপূর্ণ কাগজের ছবি সবই আমরা জমিয়ে রাখি গুগল ফটোসে। কিন্তু হঠাৎ অসাবধানবশত মুছে যাওয়া কোনো ছবিই যেন বুকের ভেতর শূন্যতা তৈরি করে। অনেকেরই মনে প্রশ্ন জাগে—ডিলিট হয়ে যাওয়া ছবিগুলো কি আর ফেরত পাওয়া সম্ভব? উত্তর হলো, হ্যাঁ। কিছু ক্ষেত্রে সম্ভব, তবে এর জন্য দরকার সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ।
প্রথমেই জানা দরকার, গুগল ফটোসে কোনো ছবি ডিলিট করলে তা সঙ্গে সঙ্গে চিরতরে হারিয়ে যায় না। ছবিটি চলে যায় Trash বা Bin ফোল্ডারে। যেখানে তা ৬০ দিন পর্যন্ত সংরক্ষিত থাকে। এ সময়ের মধ্যে সহজেই গুগল ফটোস অ্যাপ খুলে Trash থেকে ছবিটি বেছে নিয়ে ‘Restore’ বাটনে চাপ দিলেই ছবি আবার মূল গ্যালারিতে ফিরে আসে। অর্থাৎ দুর্ঘটনাবশত ডিলিট করা ছবি হারানোর ভয় নেই। যদি সময়মতো খেয়াল করা যায়।
তবে যদি ৬০ দিনের বেশি সময় কেটে যায়, তখন বিষয়টি জটিল হয়ে যায়। এ সময় ছবিটি গুগল সার্ভার থেকে স্থায়ীভাবে মুছে যায়। ফলে সাধারণভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয় না। তবে গুরুত্বপূর্ণ ছবি হলে আপনি চাইলে Google Support টিমের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। অনেক সময় তারা বিশেষ কেসে সাহায্য করতে পারে। যদিও নিশ্চিতভাবে সাফল্য মিলবে এমন গ্যারান্টি নেই।
ডিলিট হওয়া ছবি খুঁজে পাওয়ার আরেকটি উপায় হলো সিংকড ডিভাইস বা ক্লাউড ব্যাকআপ। অনেকেই গুগল ফটোস ছাড়াও গুগল ড্রাইভ, ওয়ানড্রাইভ অথবা ড্রপবক্সে ছবি সেভ করে রাখেন। আবার অনেক স্মার্টফোনেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে লোকাল ব্যাকআপ থেকে যায়। ফলে ডিলিট হওয়ার পরও অন্য জায়গা থেকে ছবিটি পাওয়া যেতে পারে। তাছাড়া যদি ছবিটি আগে শেয়ার করা থাকে। তবে যাকে শেয়ার করা হয়েছিল তার অ্যালবাম বা লিঙ্ক থেকেও ছবিটি উদ্ধার করার সম্ভাবনা থাকে। আর একান্তই জরুরি হলে থার্ড-পার্টি ডেটা রিকভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করে চেষ্টা করা যেতে পারে। যদিও সাফল্যের হার ডিভাইস ও পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে।
সবশেষে বলা যায়, ছবি হারানো মানেই হতাশ হয়ে বসে থাকার বিষয় নয়। তবে সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হলো নিয়মিত ব্যাকআপ রাখা। শুধু গুগল ফটোস নয় বরং অন্তত একটি অতিরিক্ত প্ল্যাটফর্মে ছবি সংরক্ষণ করা বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ স্মৃতির ছবি একবার হারিয়ে গেলে সেটি ফেরত পাওয়া সব সময় সম্ভব হয় না। তাই প্রযুক্তিনির্ভর এই যুগে ছবি সুরক্ষিত রাখতে ব্যাকআপ ও সচেতনতা এই দুটোই হলো ভরসার জায়গা।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ছবি এখন শুধু স্মৃতির বাহন নয়। বরং একেকটি মূল্যবান ডকুমেন্টের মতো। জন্মদিনের মুহূর্ত, পারিবারিক ভ্রমণ, কিংবা অফিসের গুরুত্বপূর্ণ কাগজের ছবি সবই আমরা জমিয়ে রাখি গুগল ফটোসে। কিন্তু হঠাৎ অসাবধানবশত মুছে যাওয়া কোনো ছবিই যেন বুকের ভেতর শূন্যতা তৈরি করে। অনেকেরই মনে প্রশ্ন জাগে—ডিলিট হয়ে যাওয়া ছবিগুলো কি আর ফেরত পাওয়া সম্ভব? উত্তর হলো, হ্যাঁ। কিছু ক্ষেত্রে সম্ভব, তবে এর জন্য দরকার সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ।
প্রথমেই জানা দরকার, গুগল ফটোসে কোনো ছবি ডিলিট করলে তা সঙ্গে সঙ্গে চিরতরে হারিয়ে যায় না। ছবিটি চলে যায় Trash বা Bin ফোল্ডারে। যেখানে তা ৬০ দিন পর্যন্ত সংরক্ষিত থাকে। এ সময়ের মধ্যে সহজেই গুগল ফটোস অ্যাপ খুলে Trash থেকে ছবিটি বেছে নিয়ে ‘Restore’ বাটনে চাপ দিলেই ছবি আবার মূল গ্যালারিতে ফিরে আসে। অর্থাৎ দুর্ঘটনাবশত ডিলিট করা ছবি হারানোর ভয় নেই। যদি সময়মতো খেয়াল করা যায়।
তবে যদি ৬০ দিনের বেশি সময় কেটে যায়, তখন বিষয়টি জটিল হয়ে যায়। এ সময় ছবিটি গুগল সার্ভার থেকে স্থায়ীভাবে মুছে যায়। ফলে সাধারণভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হয় না। তবে গুরুত্বপূর্ণ ছবি হলে আপনি চাইলে Google Support টিমের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। অনেক সময় তারা বিশেষ কেসে সাহায্য করতে পারে। যদিও নিশ্চিতভাবে সাফল্য মিলবে এমন গ্যারান্টি নেই।
ডিলিট হওয়া ছবি খুঁজে পাওয়ার আরেকটি উপায় হলো সিংকড ডিভাইস বা ক্লাউড ব্যাকআপ। অনেকেই গুগল ফটোস ছাড়াও গুগল ড্রাইভ, ওয়ানড্রাইভ অথবা ড্রপবক্সে ছবি সেভ করে রাখেন। আবার অনেক স্মার্টফোনেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে লোকাল ব্যাকআপ থেকে যায়। ফলে ডিলিট হওয়ার পরও অন্য জায়গা থেকে ছবিটি পাওয়া যেতে পারে। তাছাড়া যদি ছবিটি আগে শেয়ার করা থাকে। তবে যাকে শেয়ার করা হয়েছিল তার অ্যালবাম বা লিঙ্ক থেকেও ছবিটি উদ্ধার করার সম্ভাবনা থাকে। আর একান্তই জরুরি হলে থার্ড-পার্টি ডেটা রিকভারি সফটওয়্যার ব্যবহার করে চেষ্টা করা যেতে পারে। যদিও সাফল্যের হার ডিভাইস ও পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে ভিন্ন হতে পারে।
সবশেষে বলা যায়, ছবি হারানো মানেই হতাশ হয়ে বসে থাকার বিষয় নয়। তবে সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হলো নিয়মিত ব্যাকআপ রাখা। শুধু গুগল ফটোস নয় বরং অন্তত একটি অতিরিক্ত প্ল্যাটফর্মে ছবি সংরক্ষণ করা বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ স্মৃতির ছবি একবার হারিয়ে গেলে সেটি ফেরত পাওয়া সব সময় সম্ভব হয় না। তাই প্রযুক্তিনির্ভর এই যুগে ছবি সুরক্ষিত রাখতে ব্যাকআপ ও সচেতনতা এই দুটোই হলো ভরসার জায়গা।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
৫ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৫ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৭ ঘণ্টা আগে