মোহনা জাহ্নবী
বইমেলার আর বেশি দিন বাকি নেই। প্রচ্ছদশিল্পীরা এখন ব্যস্ত তাদের হাতে জমে থাকা বাকি কাজ নিয়ে। তেমনই একজন ব্যস্ত প্রচ্ছদশিল্পী ফারিহা তাবাসসুম।
ফারিহার জন্ম পতেঙ্গায়। পৈতৃকসূত্রে বাড়ি নোয়াখালী হলেও বেড়ে ওঠা ও পড়াশোনা ঢাকায়। ছোটবেলা থেকেই তিনি ছবি আঁকতে পছন্দ করেন। বিভিন্ন প্রদর্শনীতে তার আঁকা ছবি প্রদর্শিত হয়েছে। একসময় শুধু তুলি আর ক্যানভাসে আঁকাআঁকিতে সীমাবদ্ধ থাকলেও এখন সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ডিজিটাল আর্ট ও গ্রাফিক্সেও নিজের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন ফারিহা। তা ছাড়া শাড়ি, ব্যাগ, কাপড়, কাঠ, কাচ, পাতা, গাছ- সব মাধ্যমেই আঁকাআঁকি করেন তিনি।
২০২০-এর বইমেলায় প্রথমবারের মতো তার আঁকা প্রচ্ছদে একটি বই প্রকাশিত হয়। সেই থেকে এখন পর্যন্ত অনেক লেখকের বইয়ের প্রচ্ছদ করেছেন তিনি।
ফারিহা বলেন, ‘প্রচ্ছদশিল্পী হওয়ার আগে এই ফিল্ডে কাজ করব কখনও ভাবিনি। প্রথম কাজ করার পর সবার প্রশংসা পেয়ে আগ্রহ বাড়তে থাকে। প্রচ্ছদশিল্পী সাদিতউজজামান, চারু পিন্টু ও প্রচ্ছদের লিজেন্ড ধ্রুব এষ আমার জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে ভীষণভাবে কাজ করেছে। আমি তাদের কাজ দেখে নিয়মিত শিখছি। তারা সব সময়ই আমার অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবেন।’
শৈল্পিক কাজের ক্ষেত্রে পরিবারের সমর্থন পাওয়াটা আমাদের সমাজে একটু কঠিন ব্যাপার। ফারিহা জানান, প্রচ্ছদের ব্যাপারে তিনি সব সময় মা-বাবার সমর্থন পেয়েছেন। এমনকি তার জীবনসঙ্গীও তাকে খুব অনুপ্রেরণা দেন এবং গর্ব করেন।
নারী হিসেবে এই সেক্টরে কোনো বৈষম্য হয় কি না, জানতে চাইলে ফারিহা বলেন, ‘প্রচ্ছদের কাজে যে যত ভালো, ব্যতিক্রম ও নিখুঁত কাজ করতে পারবে, তার কাজের কদর তত বেশি। এই ফিল্ডে এখন পর্যন্ত ছেলেমেয়ে ভেদাভেদটা দেখিনি। বরং কাজ দিয়েই সবাইকে বিচার করতে দেখেছি।’
প্রচ্ছদশিল্পী হিসেবে কাজ করার প্রতিবন্ধকতা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে বইমেলাকে কেন্দ্র করে প্রতি বছর শত শত বই প্রকাশিত হয়। বইমেলার সময় প্রচ্ছদের যে পরিমাণ কাজের চাপ থাকে, এটা সারা বছর থাকলে অবশ্যই প্রচ্ছদ ডিজাইনের কাজ মানুষকে সচ্ছল করতে যথেষ্ট। কিন্তু এ দেশে সেই সুযোগটা নেই বললেই চলে। তাই এই পেশাকে প্রধান পেশা হিসেবে বেছে নেওয়াটা একপ্রকার অসম্ভব। বরং শখ বা সাময়িক কাজ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। এটা অনেক বড় একটা প্রতিবন্ধকতা বলে আমি মনে করি।’
এই পেশায় নিজেকে আরও যোগ্য করে তুলতে চান ফারিহা। তিনি বলেন, ‘সাফল্য শুধু টাকা দিয়ে বিবেচ্য নয়। মনের প্রশান্তিও মুখ্য। আমি প্রশান্তি নিয়ে আরও ভালো ভালো কাজ উপহার দিতে চাই।’
যারা প্রচ্ছদশিল্পী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে ইচ্ছুক, ‘তাদের উদ্দেশে ফারিহার পরামর্শ- ‘যত কাজ করবেন, তত বেশি শিখবেন, হাত তত পাকা হবে ও মাথায় নতুন নতুন চিন্তার উদয় হবে। লেগে থাকলে সফলতা অবশ্যই আসবে। বাধা আসবে, মন ভাঙবে, তবু ভেঙে পড়া যাবে না।’
বইমেলার আর বেশি দিন বাকি নেই। প্রচ্ছদশিল্পীরা এখন ব্যস্ত তাদের হাতে জমে থাকা বাকি কাজ নিয়ে। তেমনই একজন ব্যস্ত প্রচ্ছদশিল্পী ফারিহা তাবাসসুম।
ফারিহার জন্ম পতেঙ্গায়। পৈতৃকসূত্রে বাড়ি নোয়াখালী হলেও বেড়ে ওঠা ও পড়াশোনা ঢাকায়। ছোটবেলা থেকেই তিনি ছবি আঁকতে পছন্দ করেন। বিভিন্ন প্রদর্শনীতে তার আঁকা ছবি প্রদর্শিত হয়েছে। একসময় শুধু তুলি আর ক্যানভাসে আঁকাআঁকিতে সীমাবদ্ধ থাকলেও এখন সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ডিজিটাল আর্ট ও গ্রাফিক্সেও নিজের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন ফারিহা। তা ছাড়া শাড়ি, ব্যাগ, কাপড়, কাঠ, কাচ, পাতা, গাছ- সব মাধ্যমেই আঁকাআঁকি করেন তিনি।
২০২০-এর বইমেলায় প্রথমবারের মতো তার আঁকা প্রচ্ছদে একটি বই প্রকাশিত হয়। সেই থেকে এখন পর্যন্ত অনেক লেখকের বইয়ের প্রচ্ছদ করেছেন তিনি।
ফারিহা বলেন, ‘প্রচ্ছদশিল্পী হওয়ার আগে এই ফিল্ডে কাজ করব কখনও ভাবিনি। প্রথম কাজ করার পর সবার প্রশংসা পেয়ে আগ্রহ বাড়তে থাকে। প্রচ্ছদশিল্পী সাদিতউজজামান, চারু পিন্টু ও প্রচ্ছদের লিজেন্ড ধ্রুব এষ আমার জন্য অনুপ্রেরণা হিসেবে ভীষণভাবে কাজ করেছে। আমি তাদের কাজ দেখে নিয়মিত শিখছি। তারা সব সময়ই আমার অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবেন।’
শৈল্পিক কাজের ক্ষেত্রে পরিবারের সমর্থন পাওয়াটা আমাদের সমাজে একটু কঠিন ব্যাপার। ফারিহা জানান, প্রচ্ছদের ব্যাপারে তিনি সব সময় মা-বাবার সমর্থন পেয়েছেন। এমনকি তার জীবনসঙ্গীও তাকে খুব অনুপ্রেরণা দেন এবং গর্ব করেন।
নারী হিসেবে এই সেক্টরে কোনো বৈষম্য হয় কি না, জানতে চাইলে ফারিহা বলেন, ‘প্রচ্ছদের কাজে যে যত ভালো, ব্যতিক্রম ও নিখুঁত কাজ করতে পারবে, তার কাজের কদর তত বেশি। এই ফিল্ডে এখন পর্যন্ত ছেলেমেয়ে ভেদাভেদটা দেখিনি। বরং কাজ দিয়েই সবাইকে বিচার করতে দেখেছি।’
প্রচ্ছদশিল্পী হিসেবে কাজ করার প্রতিবন্ধকতা সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে বইমেলাকে কেন্দ্র করে প্রতি বছর শত শত বই প্রকাশিত হয়। বইমেলার সময় প্রচ্ছদের যে পরিমাণ কাজের চাপ থাকে, এটা সারা বছর থাকলে অবশ্যই প্রচ্ছদ ডিজাইনের কাজ মানুষকে সচ্ছল করতে যথেষ্ট। কিন্তু এ দেশে সেই সুযোগটা নেই বললেই চলে। তাই এই পেশাকে প্রধান পেশা হিসেবে বেছে নেওয়াটা একপ্রকার অসম্ভব। বরং শখ বা সাময়িক কাজ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। এটা অনেক বড় একটা প্রতিবন্ধকতা বলে আমি মনে করি।’
এই পেশায় নিজেকে আরও যোগ্য করে তুলতে চান ফারিহা। তিনি বলেন, ‘সাফল্য শুধু টাকা দিয়ে বিবেচ্য নয়। মনের প্রশান্তিও মুখ্য। আমি প্রশান্তি নিয়ে আরও ভালো ভালো কাজ উপহার দিতে চাই।’
যারা প্রচ্ছদশিল্পী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করতে ইচ্ছুক, ‘তাদের উদ্দেশে ফারিহার পরামর্শ- ‘যত কাজ করবেন, তত বেশি শিখবেন, হাত তত পাকা হবে ও মাথায় নতুন নতুন চিন্তার উদয় হবে। লেগে থাকলে সফলতা অবশ্যই আসবে। বাধা আসবে, মন ভাঙবে, তবু ভেঙে পড়া যাবে না।’
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
৫ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৫ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৭ ঘণ্টা আগে