ওমর শাহেদ
নানা ধরনের মিনিয়েচার বানান ফারজানা। খাবারের মিনিয়েচারের জন্য বিখ্যাত তিনি। ছোটবেলা থেকে হাতের কাজ ভালোবাসেন ফারজানা। খেলনা বানানো, কাগজ কেটে রঙ করা এসব করতে তিনি খুব আনন্দ পেতেন। ঘর সাজানো এবং নিজের জন্য অনেক কিছু বানানোর কাজ করতেন। সেইসঙ্গে তিনি অনলাইনের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে তার শখের আর্ট ক্র্যাফটিং দেখতেন, শিখতেন।
ক্র্যাফটিং নিয়ে কাজ করার পূর্ব-অভিজ্ঞতা ছিল; নিজেই বানাতেন। এর পাশাপাশি ইউটিউব, ফেসবুক, পিন্টারেস্ট, গুগলসহ আরো অনেক অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে কাজ শিখেছেন। এভাবেই বিদেশের একজন শিল্পীর একটি খাবারের মিনিয়েচার তার চোখে পড়ে। মনে মনে চিন্তা করেন, এত সুন্দর রিয়েলিস্টিক কাজ কীভাবে করলেন ওই শিল্পী। আমাদের বাংলাদেশে ফুড মিনিয়েচার নিয়ে কাজ করতে কোনো শিল্পীকে দেখেননি।
সেই থেকে আগ্রহ হলো, তিনিও খাবারের মিনিয়েচার বানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। তার পর থেকে খাদ্যদ্রব্যের মিনিয়েচার বানানো শুরু করলেন। দেশের বাইরের বিভিন্ন মিনিয়েচার শিল্পীর কাজ দেখে, তাদের লেখা পড়ে বিভিন্ন কিছু শিখেছেন। ফারজানার এখন এগুলো বানাতে খুবই ভালো লাগে।
প্রথম দিকে কয়েকটা মিনিয়েচার বানিয়ে তিনি ফেসবুকে পোস্ট করেন। অভিজ্ঞতা হলোÑসবাই খুব পছন্দ করছেন এবং তারাও মিনিয়েচার কিনে নিতে চাইছেন। তখন থেকেই মিনিয়েচার নিয়ে গভীরভাবে সিরিয়াসলি ভাবতে শুরু করলেন। শুরুটা শখ থেকে হলেও পরে বুঝলেন, মিনিয়েচার বানানোকে পূর্ণকালীন পেশা হিসেবে গ্রহণ করা যায়।
আরো একটি সুবিধা হলো, তিনি ঘরে বসেই কাজ করতে পারবেন। এই কাজটি হবে তার ভালো লাগার, ভালোবাসার কাজ, যেখান থেকে তিনি উপার্জনও করতে পারবেন। এভাবেই তিনি ভাবলেন তার শখের কাজটি নিয়ে।
ফারজানা বেশি বানান বাংলাদেশি বিভিন্ন খাবার আইটেম, ফুচকা, ঝালমুড়ি, শিঙাড়া, বাঙালি খাবারের প্লেট আইটেম, পান্তা-ইলিশ, শীতের পিঠাপুলি, ফাস্টফুড আইটেম, বিভিন্ন ধরনের ফল, সবজি, কেক, চা ও কফি। তিনি অনেক খাবার আইটেম বানান। আর এই মিনিয়েচার নিয়ে তিনি ২০২৪ সালের অক্টোবর থেকে ব্যবসা শুরু করলেন। শুরু হলো তখন থেকে তার মিনিয়েচার আইটেম বিক্রি।
ক্রেতারা তার এই পণ্যগুলো খুব পছন্দ করেন। যখন তারা বলেন, দেখে মনে হয় খাওয়ার মতো আসল জিনিস, তখন ফারজানার আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে যায়। এই পণ্যগুলো তৈরির পেছনে তার ঘাম ও অনেক শ্রম জড়িয়ে থাকে। একেকটা পিসে অনেক সময় লেগে যায়। শ্রমসাধ্য এই কাজ। এমনিতে ছোট জিনিস, ছোট হলেও ডিটেইল; তাই অনেক ধৈর্য প্রয়োজন।
ফারজানা ভালোবাসা দিয়ে করেন বলে কষ্ট লাগে না, কোনো কষ্টকে কষ্ট মনে হয় না। বিক্রিও ভালো হয়। তিনি এখন নিয়মিত অর্ডার পাচ্ছেন। পণ্যগুলো ইউনিক হওয়ায় বুস্টিং ছাড়াই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। তিনি নিজে থেকে এই পণ্যগুলো নিয়ে গবেষণা করেন, নানা ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। কিছু কিছু কাজ নিজের মতো করে নতুনভাবে তৈরি করেন (মিনিয়েচারের মাধ্যমে)। ফলে ভালো বিক্রি হয়।
শুরু থেকেই তার পরিবার এই কাজে সহযোগিতা করেছে। এখন তারা গর্ব করে বলেন—‘এই কাজ আমাদের মেয়ের... আমার বোনের... আমার স্ত্রীর।’ শুনতে খুব ভালো লাগে, অনুপ্রাণিত হন ফারজানা। আর কাজ করতে করতে নানা ধরনের অভিজ্ঞতা হয়েছে। স্মরণীয় অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে তিনি বলেন, একজন বিদেশি ক্রেতা আমার মিনিয়েচার ফুড কিনে নিয়ে বললেন, ‘এই পিসটা দেখে আমার দেশের খাবারের কথা মনে পড়ে গেল। কিন্তু এই খাবারগুলো তো এ দেশে পাওয়া যায় না।’
মিনিয়েচার নিয়ে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো, তিনি আরো কাজ বাড়াতে চান। সেগুলোয় আরো বেশি পেশাদারত্ব যোগ করতে চান, ওয়ার্কশপ চালু করতে চান। তিনি আমাদের দেশের শিল্পদ্রব্যগুলোকে বৈশ্বিকভাবে তুলে ধরার স্বপ্ন বুনে চলেছেন।
মিনিয়েচার আর্টে অনেক উপাদান লাগে। ক্লে, রঙ, রেজিন ও প্যাকেজিং খরচ আছে। তবে সঠিক পরিকল্পনা করে কাজ করলে লাভও মন্দ থাকে না।
মিনিয়েচার শুরু করার আগে শাড়িতে আর্ট করতেন তিনি। একেকটি শাড়িতে হাতের তুলি দিয়ে ডিজাইন করেনসেগুলোয় থাকে বাংলার নানা ধরনের থিম, যেগুলো কাস্টমাররা পছন্দ করে অর্ডার করেন; আর তিনি রঙ করে দেন। কোনো কোনো সময় নিজের পছন্দের থিম দিয়ে শাড়ি রঙ করে দেন। ক্রেতাদের কেনা এই শাড়িগুলো রঙ করে দিয়ে তিনি আবার তাদের হাতে তুলে দেন। হ্যান্ডপেইন্ট হলেও শাড়িগুলো ওয়াশেবল। যত্ন করলে অনেক দিন টেকে।
শিল্পের প্রতি তার এই ভালোবাসা আজীবনের, একেবারে শুরু থেকে। ফারজানা বললেন, শিল্প আমার মনের শান্তি। ক্লান্ত লাগলে, মন খারাপ লাগলে রঙে ডুবে যাই। রঙ আমার ভাষা। আর এই কাজে আমাকে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করেন আমার স্বামী। তিনি মানসিকভাবে সবসময় আমার পাশে আছেন। তিনি আমাকে সময় দেন, উৎসাহও দেন।
বরিশালের এই নারী উত্তরা ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ পাস করেছেন। সংসার ও সন্তান সামলে কাজ করা সংসারের শুরুর দিকে কঠিন কাজ ছিল। তবে তিনি ধীরে ধীরে সময় ভাগ করে চলতে শিখেছেন। সংসার, সন্তান আর শিল্পÑসবই এখন তার জীবনের অংশ হয়ে গেছে। তার হাতে অনিন্দ্য সুন্দর ও দেখতে হুবহু আসলের মতো প্রতিটি ছোট ছোট শিল্পদ্রব্য যেন একেকটি গল্প বলে চলেছে।
নানা ধরনের মিনিয়েচার বানান ফারজানা। খাবারের মিনিয়েচারের জন্য বিখ্যাত তিনি। ছোটবেলা থেকে হাতের কাজ ভালোবাসেন ফারজানা। খেলনা বানানো, কাগজ কেটে রঙ করা এসব করতে তিনি খুব আনন্দ পেতেন। ঘর সাজানো এবং নিজের জন্য অনেক কিছু বানানোর কাজ করতেন। সেইসঙ্গে তিনি অনলাইনের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে তার শখের আর্ট ক্র্যাফটিং দেখতেন, শিখতেন।
ক্র্যাফটিং নিয়ে কাজ করার পূর্ব-অভিজ্ঞতা ছিল; নিজেই বানাতেন। এর পাশাপাশি ইউটিউব, ফেসবুক, পিন্টারেস্ট, গুগলসহ আরো অনেক অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে কাজ শিখেছেন। এভাবেই বিদেশের একজন শিল্পীর একটি খাবারের মিনিয়েচার তার চোখে পড়ে। মনে মনে চিন্তা করেন, এত সুন্দর রিয়েলিস্টিক কাজ কীভাবে করলেন ওই শিল্পী। আমাদের বাংলাদেশে ফুড মিনিয়েচার নিয়ে কাজ করতে কোনো শিল্পীকে দেখেননি।
সেই থেকে আগ্রহ হলো, তিনিও খাবারের মিনিয়েচার বানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। তার পর থেকে খাদ্যদ্রব্যের মিনিয়েচার বানানো শুরু করলেন। দেশের বাইরের বিভিন্ন মিনিয়েচার শিল্পীর কাজ দেখে, তাদের লেখা পড়ে বিভিন্ন কিছু শিখেছেন। ফারজানার এখন এগুলো বানাতে খুবই ভালো লাগে।
প্রথম দিকে কয়েকটা মিনিয়েচার বানিয়ে তিনি ফেসবুকে পোস্ট করেন। অভিজ্ঞতা হলোÑসবাই খুব পছন্দ করছেন এবং তারাও মিনিয়েচার কিনে নিতে চাইছেন। তখন থেকেই মিনিয়েচার নিয়ে গভীরভাবে সিরিয়াসলি ভাবতে শুরু করলেন। শুরুটা শখ থেকে হলেও পরে বুঝলেন, মিনিয়েচার বানানোকে পূর্ণকালীন পেশা হিসেবে গ্রহণ করা যায়।
আরো একটি সুবিধা হলো, তিনি ঘরে বসেই কাজ করতে পারবেন। এই কাজটি হবে তার ভালো লাগার, ভালোবাসার কাজ, যেখান থেকে তিনি উপার্জনও করতে পারবেন। এভাবেই তিনি ভাবলেন তার শখের কাজটি নিয়ে।
ফারজানা বেশি বানান বাংলাদেশি বিভিন্ন খাবার আইটেম, ফুচকা, ঝালমুড়ি, শিঙাড়া, বাঙালি খাবারের প্লেট আইটেম, পান্তা-ইলিশ, শীতের পিঠাপুলি, ফাস্টফুড আইটেম, বিভিন্ন ধরনের ফল, সবজি, কেক, চা ও কফি। তিনি অনেক খাবার আইটেম বানান। আর এই মিনিয়েচার নিয়ে তিনি ২০২৪ সালের অক্টোবর থেকে ব্যবসা শুরু করলেন। শুরু হলো তখন থেকে তার মিনিয়েচার আইটেম বিক্রি।
ক্রেতারা তার এই পণ্যগুলো খুব পছন্দ করেন। যখন তারা বলেন, দেখে মনে হয় খাওয়ার মতো আসল জিনিস, তখন ফারজানার আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে যায়। এই পণ্যগুলো তৈরির পেছনে তার ঘাম ও অনেক শ্রম জড়িয়ে থাকে। একেকটা পিসে অনেক সময় লেগে যায়। শ্রমসাধ্য এই কাজ। এমনিতে ছোট জিনিস, ছোট হলেও ডিটেইল; তাই অনেক ধৈর্য প্রয়োজন।
ফারজানা ভালোবাসা দিয়ে করেন বলে কষ্ট লাগে না, কোনো কষ্টকে কষ্ট মনে হয় না। বিক্রিও ভালো হয়। তিনি এখন নিয়মিত অর্ডার পাচ্ছেন। পণ্যগুলো ইউনিক হওয়ায় বুস্টিং ছাড়াই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে। তিনি নিজে থেকে এই পণ্যগুলো নিয়ে গবেষণা করেন, নানা ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। কিছু কিছু কাজ নিজের মতো করে নতুনভাবে তৈরি করেন (মিনিয়েচারের মাধ্যমে)। ফলে ভালো বিক্রি হয়।
শুরু থেকেই তার পরিবার এই কাজে সহযোগিতা করেছে। এখন তারা গর্ব করে বলেন—‘এই কাজ আমাদের মেয়ের... আমার বোনের... আমার স্ত্রীর।’ শুনতে খুব ভালো লাগে, অনুপ্রাণিত হন ফারজানা। আর কাজ করতে করতে নানা ধরনের অভিজ্ঞতা হয়েছে। স্মরণীয় অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে তিনি বলেন, একজন বিদেশি ক্রেতা আমার মিনিয়েচার ফুড কিনে নিয়ে বললেন, ‘এই পিসটা দেখে আমার দেশের খাবারের কথা মনে পড়ে গেল। কিন্তু এই খাবারগুলো তো এ দেশে পাওয়া যায় না।’
মিনিয়েচার নিয়ে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো, তিনি আরো কাজ বাড়াতে চান। সেগুলোয় আরো বেশি পেশাদারত্ব যোগ করতে চান, ওয়ার্কশপ চালু করতে চান। তিনি আমাদের দেশের শিল্পদ্রব্যগুলোকে বৈশ্বিকভাবে তুলে ধরার স্বপ্ন বুনে চলেছেন।
মিনিয়েচার আর্টে অনেক উপাদান লাগে। ক্লে, রঙ, রেজিন ও প্যাকেজিং খরচ আছে। তবে সঠিক পরিকল্পনা করে কাজ করলে লাভও মন্দ থাকে না।
মিনিয়েচার শুরু করার আগে শাড়িতে আর্ট করতেন তিনি। একেকটি শাড়িতে হাতের তুলি দিয়ে ডিজাইন করেনসেগুলোয় থাকে বাংলার নানা ধরনের থিম, যেগুলো কাস্টমাররা পছন্দ করে অর্ডার করেন; আর তিনি রঙ করে দেন। কোনো কোনো সময় নিজের পছন্দের থিম দিয়ে শাড়ি রঙ করে দেন। ক্রেতাদের কেনা এই শাড়িগুলো রঙ করে দিয়ে তিনি আবার তাদের হাতে তুলে দেন। হ্যান্ডপেইন্ট হলেও শাড়িগুলো ওয়াশেবল। যত্ন করলে অনেক দিন টেকে।
শিল্পের প্রতি তার এই ভালোবাসা আজীবনের, একেবারে শুরু থেকে। ফারজানা বললেন, শিল্প আমার মনের শান্তি। ক্লান্ত লাগলে, মন খারাপ লাগলে রঙে ডুবে যাই। রঙ আমার ভাষা। আর এই কাজে আমাকে সবচেয়ে বেশি সহযোগিতা করেন আমার স্বামী। তিনি মানসিকভাবে সবসময় আমার পাশে আছেন। তিনি আমাকে সময় দেন, উৎসাহও দেন।
বরিশালের এই নারী উত্তরা ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ পাস করেছেন। সংসার ও সন্তান সামলে কাজ করা সংসারের শুরুর দিকে কঠিন কাজ ছিল। তবে তিনি ধীরে ধীরে সময় ভাগ করে চলতে শিখেছেন। সংসার, সন্তান আর শিল্পÑসবই এখন তার জীবনের অংশ হয়ে গেছে। তার হাতে অনিন্দ্য সুন্দর ও দেখতে হুবহু আসলের মতো প্রতিটি ছোট ছোট শিল্পদ্রব্য যেন একেকটি গল্প বলে চলেছে।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির বলেন, আমরা স্পষ্টভাবে বলছি, শাকসু বানচালের চেষ্টা চলছে। শিক্ষার্থীরা এটা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। যদি আগামী সোমবার ভিসি এসে নির্বাচন কমিশন গঠন করে রোডম্যাপ ঘোষণা না করেন, তাহলে প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের...
৫ ঘণ্টা আগেসংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
৫ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
৭ ঘণ্টা আগে