টেকনাফে সর্বোচ্চ ১৫২ মিলিমিটার বৃষ্টি
স্টাফ রিপোর্টার
আজ রোববার সারাদেশেই কমবেশি বৃষ্টি হয়েছে। তবে তিন বিভাগে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে সারাদেশের মধ্যে কক্সবাজারের টেকনাফে সবচেয়ে বেশি ১৫২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এরপর কক্সবাজার সদরে বৃষ্টি হয়েছে ১৩৪ মিলিমিটার। এছাড়া পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায় ৯৪, বরিশালে ৫২, পটুয়াখালী সদরে ৪৫ মিলিমিটার, নোয়াখালীর হাতিয়ায় ১১১ মিলিমিটার, মাইজদীকোর্টে ৪৪ মিলিমিটার ও কুতুবদিয়ায় ৩৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আগেই চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তা দিয়েছে । দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সক্রিয় হওয়ায় ১০ জুলাই পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে।
সংস্থাটি বলছে, আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টি থেকে অতিভারী হতে পারে। পাহাড়ি এলাকার ভূমিধসের সতর্কবার্তাও দেওয়া হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলেছে, অতি ভারী বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছ। ভারী বৃষ্টিতে চট্টগ্রাম মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
আজ রোববার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর তাদের নিয়মিত পূর্বাভাসে জানিয়েছে, ১০ জুলাই পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকবে। এ সময়ে তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে বা কমতে কিংবা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ ছাড়া আট বিভাগেই এই পাঁচ দিন কমবেশি বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে।
আজ রোববার খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে, আগামীকাল সোমবার বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে, মঙ্গলবার চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে এবং বৃহস্পতিবার রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
অপর সতর্কবার্তায় দেশের চার সমুদ্রবন্দরে তিননম্বর সতর্ক বার্তা অব্যাহত রেখেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে বলা হয়, সক্রিয় মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে বায়ু চাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরসমূহের উপর দিয়ে দমকা কিংবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে তিন নম্বর পুনঃ তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২৪ ঘণ্টায় ১ থেকে ১০ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে তা হালকা, ১১ থেকে ২২ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে মাঝারি, ২৩ থেকে ৪৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে মাঝারি ধরনের ভারি, ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে তা ভারি এবং ৮৮ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টি রেকর্ড হলে সেটিকে বলা হয়ে থাকে অতিভারি বৃষ্টিপাত।
আজ রোববার সারাদেশেই কমবেশি বৃষ্টি হয়েছে। তবে তিন বিভাগে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হয়েছে। এর মধ্যে সারাদেশের মধ্যে কক্সবাজারের টেকনাফে সবচেয়ে বেশি ১৫২ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। এরপর কক্সবাজার সদরে বৃষ্টি হয়েছে ১৩৪ মিলিমিটার। এছাড়া পটুয়াখালীর খেপুপাড়ায় ৯৪, বরিশালে ৫২, পটুয়াখালী সদরে ৪৫ মিলিমিটার, নোয়াখালীর হাতিয়ায় ১১১ মিলিমিটার, মাইজদীকোর্টে ৪৪ মিলিমিটার ও কুতুবদিয়ায় ৩৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর আগেই চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কবার্তা দিয়েছে । দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সক্রিয় হওয়ায় ১০ জুলাই পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে।
সংস্থাটি বলছে, আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টি থেকে অতিভারী হতে পারে। পাহাড়ি এলাকার ভূমিধসের সতর্কবার্তাও দেওয়া হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর বলেছে, অতি ভারী বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের আশঙ্কা রয়েছ। ভারী বৃষ্টিতে চট্টগ্রাম মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্কসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
আজ রোববার সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর তাদের নিয়মিত পূর্বাভাসে জানিয়েছে, ১০ জুলাই পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকবে। এ সময়ে তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে বা কমতে কিংবা অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ ছাড়া আট বিভাগেই এই পাঁচ দিন কমবেশি বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা বলা হয়েছে।
আজ রোববার খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে, আগামীকাল সোমবার বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে, মঙ্গলবার চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে এবং বৃহস্পতিবার রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
অপর সতর্কবার্তায় দেশের চার সমুদ্রবন্দরে তিননম্বর সতর্ক বার্তা অব্যাহত রেখেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে বলা হয়, সক্রিয় মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে বায়ু চাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরসমূহের উপর দিয়ে দমকা কিংবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে তিন নম্বর পুনঃ তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২৪ ঘণ্টায় ১ থেকে ১০ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে তা হালকা, ১১ থেকে ২২ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে মাঝারি, ২৩ থেকে ৪৩ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে মাঝারি ধরনের ভারি, ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে তা ভারি এবং ৮৮ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টি রেকর্ড হলে সেটিকে বলা হয়ে থাকে অতিভারি বৃষ্টিপাত।
ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলে আজ দিনের প্রথমার্ধে তাপমাত্রা ১ থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে গরমের অনুভূতি গতকালের তুলনায় কিছুটা হ্রাস পেতে পারে। একইসঙ্গে আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে এবং কোথাও কোথাও হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের চারটি জেলায় আজ সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়বৃষ্টির আভাস রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এসব অঞ্চলের নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
২ দিন আগেদেশের দুই জেলার ওপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়ার সঙ্গে বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার ভোর ৫টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৩ দিন আগেদেশের সাত জেলায় দুপুরের মধ্যে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে। এ অবস্থায় এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
৪ দিন আগে