ইলিজা পিয়া
পুরান ঢাকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়ে গেল পিঠা উৎসব। এই উৎসবে অংশ নিয়েছেন পাঠকমেলার সদস্যরা। তা নিয়ে লিখেছেন ইলিজা পিয়া।
পড়ালেখায় শুধু এগিয়ে থাকলে হবে না, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডেও হতে হবে ভালো। এটি প্রায়ই বলেন অধ্যাপকরা। সে জন্যই শীতের আমেজে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের সুর বয়ে আনতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগ আয়োজন করল কদিন আগে পিঠা উৎসবের। সেখানে শুধু বিভাগের অধ্যাপকরাই নন, এসেছেন অন্যান্য বিভাগের শিক্ষকরা, ছাত্রছাত্রীরা ছিলেন নানা বিভাগের। তারা সবাই পিঠা খেতে ও উৎসব দেখতে, বন্ধুদের উৎসাহ দিতে জড়ো হয়েছিলেন।
এবারের উৎসবের স্লোগান ছিল-পিঠার গন্ধে মেতে উঠি, আনন্দে ভরে প্রাণ; শীতের ভোরে মিলেমিশে গড়ি উৎসবের গান। এই আয়োজনটি হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঁঠালতলায়। আয়োজনটি করেছিল ফিলসফি কালচারাল ক্লাব। সারাক্ষণই প্রায় বলতে গেলে ক্লাবের মডারেটর অধ্যাপক জসিম খান-শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ছাত্র, ছাত্রীদের সব কাজে সহযোগিতা করেছেন। তার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছেন বিভাগীয় চেয়ারম্যান ড. এম হাফিজুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক ফরহাদ আহমেদ ও মর্জিনা খাতুন।
আর ক্লাবের সভাপতি ইসরাত জেরিন পায়েল ও সাধারণ মোহাম্মদ শাহজাহান বাদশা সর্বক্ষণ উৎসবটি আয়োজনের জন্য খেটেছেন। তাদের সবার কাজের ফল হলো-১০টি স্টল। আর সেগুলোয় ছিল হরেক রকমের পিঠা, স্বাদে ও গন্ধে অতুলনীয়। যেগুলোর সবগুলোই ছিল মেয়েদের হাতে বানানো। পিঠাগুলোর নাম হলো-চিতই, পাটিসাপ্টা, দুধ চিতই ইত্যাদি। তবে সেগুলোর নাম ছিল স্টলগুলোয় মজার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান নানা পরিস্থিতির সঙ্গে মিলিয়ে রাখা।
যেমন-ছলনাময়ী পাটিসাপ্টা, অপরাজিতা পিঠা, পদ্মার ইলিশ, সমন্বয়ক পিঠা, রিলেশনশিপ পিঠা, আদরের পায়েস, সিজি ৩.৯৯ পিঠা, সিঙ্গেল পিঠা, মেয়েদের মন পিঠা, ব্রেকআপ পিঠা, আপেল পিঠা ইত্যাদি। এমন নাম দেখে অনেকের চক্ষু চড়কগাছ, অনেকের স্মৃতি জাগল। তবে পিঠা খাওয়ার বিরাম ছিল না কোনো। ভিড়ও ছিল খুব।
এই দিনটি ছিল পুরো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের জন্য উৎসবের ও আনন্দের। শীতের এই পিঠা উৎসব শুধু খাবার আর আনন্দের নয়, বাঙালির ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকর প্রতি ভালোবাসার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ফলে আগামী বছর তারা আরো বড় করে পিঠা উৎসব করবেন।
পুরান ঢাকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়ে গেল পিঠা উৎসব। এই উৎসবে অংশ নিয়েছেন পাঠকমেলার সদস্যরা। তা নিয়ে লিখেছেন ইলিজা পিয়া।
পড়ালেখায় শুধু এগিয়ে থাকলে হবে না, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডেও হতে হবে ভালো। এটি প্রায়ই বলেন অধ্যাপকরা। সে জন্যই শীতের আমেজে গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের সুর বয়ে আনতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগ আয়োজন করল কদিন আগে পিঠা উৎসবের। সেখানে শুধু বিভাগের অধ্যাপকরাই নন, এসেছেন অন্যান্য বিভাগের শিক্ষকরা, ছাত্রছাত্রীরা ছিলেন নানা বিভাগের। তারা সবাই পিঠা খেতে ও উৎসব দেখতে, বন্ধুদের উৎসাহ দিতে জড়ো হয়েছিলেন।
এবারের উৎসবের স্লোগান ছিল-পিঠার গন্ধে মেতে উঠি, আনন্দে ভরে প্রাণ; শীতের ভোরে মিলেমিশে গড়ি উৎসবের গান। এই আয়োজনটি হয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের কাঁঠালতলায়। আয়োজনটি করেছিল ফিলসফি কালচারাল ক্লাব। সারাক্ষণই প্রায় বলতে গেলে ক্লাবের মডারেটর অধ্যাপক জসিম খান-শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ছাত্র, ছাত্রীদের সব কাজে সহযোগিতা করেছেন। তার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছেন বিভাগীয় চেয়ারম্যান ড. এম হাফিজুল ইসলাম, সহকারী অধ্যাপক ফরহাদ আহমেদ ও মর্জিনা খাতুন।
আর ক্লাবের সভাপতি ইসরাত জেরিন পায়েল ও সাধারণ মোহাম্মদ শাহজাহান বাদশা সর্বক্ষণ উৎসবটি আয়োজনের জন্য খেটেছেন। তাদের সবার কাজের ফল হলো-১০টি স্টল। আর সেগুলোয় ছিল হরেক রকমের পিঠা, স্বাদে ও গন্ধে অতুলনীয়। যেগুলোর সবগুলোই ছিল মেয়েদের হাতে বানানো। পিঠাগুলোর নাম হলো-চিতই, পাটিসাপ্টা, দুধ চিতই ইত্যাদি। তবে সেগুলোর নাম ছিল স্টলগুলোয় মজার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চলমান নানা পরিস্থিতির সঙ্গে মিলিয়ে রাখা।
যেমন-ছলনাময়ী পাটিসাপ্টা, অপরাজিতা পিঠা, পদ্মার ইলিশ, সমন্বয়ক পিঠা, রিলেশনশিপ পিঠা, আদরের পায়েস, সিজি ৩.৯৯ পিঠা, সিঙ্গেল পিঠা, মেয়েদের মন পিঠা, ব্রেকআপ পিঠা, আপেল পিঠা ইত্যাদি। এমন নাম দেখে অনেকের চক্ষু চড়কগাছ, অনেকের স্মৃতি জাগল। তবে পিঠা খাওয়ার বিরাম ছিল না কোনো। ভিড়ও ছিল খুব।
এই দিনটি ছিল পুরো জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের জন্য উৎসবের ও আনন্দের। শীতের এই পিঠা উৎসব শুধু খাবার আর আনন্দের নয়, বাঙালির ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকর প্রতি ভালোবাসার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। ফলে আগামী বছর তারা আরো বড় করে পিঠা উৎসব করবেন।
‘সত্য, ন্যায় ও জ্ঞানের চর্চায় তরুণরাই সমাজের আলোকবর্তিকা’ এই বিশ্বাসে আমার দেশ পাঠকমেলা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখার উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হলো কার্যনির্বাহী সদস্যদের আলোচনা ও রাকসু নির্বাচনকে ঘিরে এক মতবিনিময় সভা।
৫ দিন আগেঢাকার প্রাণকেন্দ্র জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম প্রাঙ্গণে চলছে মাসব্যাপী আন্তর্জাতিক ইসলামি বইমেলা। বিভিন্ন দেশের প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান এবং বইপ্রেমী মানুষের আগমনে মুখর বইমেলা পরিদর্শনে যান আমার দেশ পাঠকমেলা কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যরা।
১২ দিন আগেবন্দর ব্যবস্থাপনা ও সরবরাহ বিভাগের শিক্ষার্থী রিফাদুল ইসলামের সঞ্চালনায় পাঠচক্রে আলোচ্য বিষয় ছিল ‘বাংলাদেশে পাশ্চাত্য মূল্যবোধের প্রভাব’। এই পাঠচক্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের ও বিভিন্ন সেশনের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত থেকে নির্ধারিত বিষয়ের ওপর তাদের সুচিন্তিত মন্তব্য তুলে ধরেন।
১২ দিন আগেআন্তর্জাতিক ইসলামী বইমেলা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হলো মুসলিম উম্মাহর ইতিহাসবিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
১৯ দিন আগে