আব্দুল্লাহ আলমামুন আশরাফী
জাকাত ইসলামের ৫ টি রোকনের একটি। ইসলাম যে ক’টি রোকন বা ভিত্তির ওপর সগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে, জাকাত তার অন্যতম। ঈমান আনার পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য ইবাদত হলো সালাত ও জাকাত।
কোরআন মাজিদে বহু স্থানে সালাত-জাকাতের আদেশ করা হয়েছে এবং আল্লাহর অনুগত বান্দাদের জন্য অশেষ সওয়াব, রহমত ও মাগফিরাতের পাশাপাশি আত্মশুদ্ধিরও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
কোরআনের ভাষায় জাকাত
কোরআন মাজিদে বিভিন্নভাবে জাকাতের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কখনো সরাসরি জাকাতের আদেশ দেওয়া হয়েছে। কখনো মুত্তাকি বা নেককারদের গুণাবলি বর্ণনার মধ্য দিয়ে পরোক্ষভাবে জাকাতে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। যারা যথার্থভাবে জাকাত আদায়ে সচেষ্ট থাকে, কোরআন মাজিদে তাদের জন্য অনেক পুরস্কারের ঘোষণা এসেছে। ইরশাদ হয়েছেÑ ‘তোমরা সালাত আদায় করো এবং জাকাত প্রদান করো। তোমরা যে উত্তম কাজ নিজেদের জন্য অগ্রে প্রেরণ করবে তা আল্লাহর কাছে পাবে। নিশ্চয়ই তোমরা যা করো আল্লাহ তা দেখছেন।’ (সুরা বাকারা : ১১০)
অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছেÑ ‘তোমরা সালাত আদায় করো, জাকাত দাও এবং রাসুলের আনুগত্য করো, যাতে তোমরা অনুগ্রহভাজন হতে পার।’ (সুরা নূর : ৫৬) সুরা নিসার ১৬২ নম্বর আয়াতে আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের জন্য ‘আজরুন আজিম’-এর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছেÑ ‘এবং যারা সালাত আদায় করে, জাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও পরকালে ঈমান রাখে, আমি তাদের মহাপুরস্কার দেব।’
অন্য আয়াতে জাকাতের গুরুত্বপূর্ণ সুফল বর্ণনা করে আল্লাহতায়ালা বলেনÑ ‘তাদের সম্পদ থেকে সদকা গ্রহণ করুন, যার দ্বারা আপনি তাদের পবিত্র করবেন এবং পরিশোধিত করবেন এবং আপনি তাদের জন্য দোয়া করবেন। আপনার দোয়া তো তাদের জন্য চিত্ত স্বস্তিকর। আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।’ (সুরা তাওবা : ১০৩)
এ ছাড়া কোরআন মাজিদের বিভিন্ন আয়াত থেকে পরিষ্কার জানা যায়, সালাত ও জাকাতের পাবন্দি ছাড়া আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের প্রশ্নই অবান্তর। কোরআন মাজিদের বিভিন্ন আয়াতে, যেখানে খাঁটি মুমিনের গুণ ও বৈশিষ্ট্য উল্লিখিত হয়েছে, সেখানে সালাত-জাকাতের কথা এসেছে অপরিহার্যভাবে।
কোরআনের দৃষ্টিতে প্রকৃত পুণ্যশীলদের পরিচয় যেখানে দেওয়া হয়েছে, সেখানে সালাত-জাকাতের উল্লেখ এসেছে। (সুরা বাকারা : ১৭৭) মুমিনের বন্ধু কারাÑ এই প্রশ্নের উত্তরেও সালাত-জাকাতের প্রসঙ্গ শামিল রয়েছে। (সুরা মায়েদা : ৫৫) ‘সৎকর্মপরায়ণদের বৈশিষ্ট্য ও কর্মের তালিকায় সালাত-জাকাতের প্রসঙ্গ অনিবার্য। (সুরা লুকমান : ৪) মসজিদ আবাদকারীদের পরিচয় জানতে চাইলেও সালাত-জাকাত তাদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। (সুরা তাওবা : ১৮)
কোরআন মাজিদ কাদের জন্য হেদায়েত ও সুসংবাদদাতা, এর উত্তর পেতে চাইলেও সালাত-জাকাত অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। (সুরা নামল : ৩) ভূপৃষ্ঠে ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব লাভের পরও মুমিনদের অবস্থা কী তা জানতে চাইলে সালাত-জাকাতই অগ্রগণ্য। (সুরা হজ : ৪১) বিধর্মী কখন মুসলিম ভ্রাতৃত্বে শামিল হয়, এ প্রশ্নের উত্তরে তাওবার সঙ্গে সালাত-জাকাতও উল্লিখিত। (সুরা তাওবা : ১১) দ্বীনের মৌলিক পরিচয় পেতে চাইলে সালাত-জাকাত ছাড়া পরিচয়দান অসম্ভব। (সুরা বাইয়েনা : ৫)
মোট কথা, এত অধিক গুরুত্বের সঙ্গে সালাত-জাকাত প্রসঙ্গে কোরআন মাজিদে এসেছে যে, এটা ছাড়া দ্বীন ও ঈমানের অস্তিত্বই কল্পনা করা যায় না। ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী (রহ.)-এর ভাষায়Ñ ‘জাকাত শরিয়তের এমন এক অকাট্য বিধান, যে সম্পর্কে দলিল-প্রমাণের আলোচনা নিষ্প্রয়োজন। জাকাত-সংক্রান্ত কিছু কিছু মাসয়ালায় ইমামদের মধ্যে মতভিন্নতা থাকলেও মূল বিষয়ে অর্থাৎ জাকাত ফরজ হওয়া সম্পর্কে কোনো মতভেদ নেই। জাকাতের ফরজিয়তকে যে অস্বীকার করে, সে ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যায়।’ (ফাতহুল বারী : ৩/৩০৯)।
জাকাত না দেওয়ার ভয়াবহতা
ফরজ হওয়া সত্ত্বেও যারা জাকাত আদায় করে না, তারা অত্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হবে। জাকাতের সব সুফল থেকে বঞ্চিত হওয়ার পাশাপাশি আল্লাহর আদেশ অমান্য করার কারণে তাদের যে মর্মন্তুদ শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে তা-ও কোরআন মাজিদে বলে দেওয়া হয়েছে। ইরশাদ হয়েছেÑ ‘আর আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে যা তোমাদের দিয়েছেন, তাতে যারা কৃপণতা করে তারা যেন কিছুতেই মনে না করে যে এটা তাদের জন্য মঙ্গল। না, এটা তাদের জন্য অমঙ্গল। যে সম্পদে তারা কৃপণতা করেছে, কিয়ামতের দিন তা-ই তাদের গলায় বেড়ি হবে। আসমান ও জমিনের স্বত্বাধিকার একমাত্র আল্লাহরই। তোমরা যা করো আল্লাহ তা বিশেষভাবে অবগত।’ (সুরা আলে ইমরান : ১৮০)
নবী (সা.) বলেন, ‘যাকে আল্লাহ সম্পদ দিয়েছেন, কিন্তু সে তার জাকাত দেয়নি, কিয়ামতের দিন তা বিষধর স্বর্পরূপে উপস্থিত হবে এবং তা তার গলায় পেঁচিয়ে দেওয়া হবে। সাপটি তার উভয় অধরপ্রান্তে দংশন করবে এবং বলবে, আমিই তোমার ওই ধন, আমিই তোমরা পুঞ্জীভূত সম্পদ।’ (বোখারি)
লেখক : মুহাদ্দিস, জামিয়া গাফুরিয়া মাখজানুল উলুম টঙ্গী, গাজীপুর
জাকাত ইসলামের ৫ টি রোকনের একটি। ইসলাম যে ক’টি রোকন বা ভিত্তির ওপর সগৌরবে দাঁড়িয়ে আছে, জাকাত তার অন্যতম। ঈমান আনার পর সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ও অপরিহার্য ইবাদত হলো সালাত ও জাকাত।
কোরআন মাজিদে বহু স্থানে সালাত-জাকাতের আদেশ করা হয়েছে এবং আল্লাহর অনুগত বান্দাদের জন্য অশেষ সওয়াব, রহমত ও মাগফিরাতের পাশাপাশি আত্মশুদ্ধিরও প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
কোরআনের ভাষায় জাকাত
কোরআন মাজিদে বিভিন্নভাবে জাকাতের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। কখনো সরাসরি জাকাতের আদেশ দেওয়া হয়েছে। কখনো মুত্তাকি বা নেককারদের গুণাবলি বর্ণনার মধ্য দিয়ে পরোক্ষভাবে জাকাতে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে। যারা যথার্থভাবে জাকাত আদায়ে সচেষ্ট থাকে, কোরআন মাজিদে তাদের জন্য অনেক পুরস্কারের ঘোষণা এসেছে। ইরশাদ হয়েছেÑ ‘তোমরা সালাত আদায় করো এবং জাকাত প্রদান করো। তোমরা যে উত্তম কাজ নিজেদের জন্য অগ্রে প্রেরণ করবে তা আল্লাহর কাছে পাবে। নিশ্চয়ই তোমরা যা করো আল্লাহ তা দেখছেন।’ (সুরা বাকারা : ১১০)
অন্য আয়াতে ইরশাদ হয়েছেÑ ‘তোমরা সালাত আদায় করো, জাকাত দাও এবং রাসুলের আনুগত্য করো, যাতে তোমরা অনুগ্রহভাজন হতে পার।’ (সুরা নূর : ৫৬) সুরা নিসার ১৬২ নম্বর আয়াতে আল্লাহতায়ালা তার বান্দাদের জন্য ‘আজরুন আজিম’-এর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। ইরশাদ হয়েছেÑ ‘এবং যারা সালাত আদায় করে, জাকাত দেয় এবং আল্লাহ ও পরকালে ঈমান রাখে, আমি তাদের মহাপুরস্কার দেব।’
অন্য আয়াতে জাকাতের গুরুত্বপূর্ণ সুফল বর্ণনা করে আল্লাহতায়ালা বলেনÑ ‘তাদের সম্পদ থেকে সদকা গ্রহণ করুন, যার দ্বারা আপনি তাদের পবিত্র করবেন এবং পরিশোধিত করবেন এবং আপনি তাদের জন্য দোয়া করবেন। আপনার দোয়া তো তাদের জন্য চিত্ত স্বস্তিকর। আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ।’ (সুরা তাওবা : ১০৩)
এ ছাড়া কোরআন মাজিদের বিভিন্ন আয়াত থেকে পরিষ্কার জানা যায়, সালাত ও জাকাতের পাবন্দি ছাড়া আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের প্রশ্নই অবান্তর। কোরআন মাজিদের বিভিন্ন আয়াতে, যেখানে খাঁটি মুমিনের গুণ ও বৈশিষ্ট্য উল্লিখিত হয়েছে, সেখানে সালাত-জাকাতের কথা এসেছে অপরিহার্যভাবে।
কোরআনের দৃষ্টিতে প্রকৃত পুণ্যশীলদের পরিচয় যেখানে দেওয়া হয়েছে, সেখানে সালাত-জাকাতের উল্লেখ এসেছে। (সুরা বাকারা : ১৭৭) মুমিনের বন্ধু কারাÑ এই প্রশ্নের উত্তরেও সালাত-জাকাতের প্রসঙ্গ শামিল রয়েছে। (সুরা মায়েদা : ৫৫) ‘সৎকর্মপরায়ণদের বৈশিষ্ট্য ও কর্মের তালিকায় সালাত-জাকাতের প্রসঙ্গ অনিবার্য। (সুরা লুকমান : ৪) মসজিদ আবাদকারীদের পরিচয় জানতে চাইলেও সালাত-জাকাত তাদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। (সুরা তাওবা : ১৮)
কোরআন মাজিদ কাদের জন্য হেদায়েত ও সুসংবাদদাতা, এর উত্তর পেতে চাইলেও সালাত-জাকাত অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। (সুরা নামল : ৩) ভূপৃষ্ঠে ক্ষমতা ও কর্তৃত্ব লাভের পরও মুমিনদের অবস্থা কী তা জানতে চাইলে সালাত-জাকাতই অগ্রগণ্য। (সুরা হজ : ৪১) বিধর্মী কখন মুসলিম ভ্রাতৃত্বে শামিল হয়, এ প্রশ্নের উত্তরে তাওবার সঙ্গে সালাত-জাকাতও উল্লিখিত। (সুরা তাওবা : ১১) দ্বীনের মৌলিক পরিচয় পেতে চাইলে সালাত-জাকাত ছাড়া পরিচয়দান অসম্ভব। (সুরা বাইয়েনা : ৫)
মোট কথা, এত অধিক গুরুত্বের সঙ্গে সালাত-জাকাত প্রসঙ্গে কোরআন মাজিদে এসেছে যে, এটা ছাড়া দ্বীন ও ঈমানের অস্তিত্বই কল্পনা করা যায় না। ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী (রহ.)-এর ভাষায়Ñ ‘জাকাত শরিয়তের এমন এক অকাট্য বিধান, যে সম্পর্কে দলিল-প্রমাণের আলোচনা নিষ্প্রয়োজন। জাকাত-সংক্রান্ত কিছু কিছু মাসয়ালায় ইমামদের মধ্যে মতভিন্নতা থাকলেও মূল বিষয়ে অর্থাৎ জাকাত ফরজ হওয়া সম্পর্কে কোনো মতভেদ নেই। জাকাতের ফরজিয়তকে যে অস্বীকার করে, সে ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যায়।’ (ফাতহুল বারী : ৩/৩০৯)।
জাকাত না দেওয়ার ভয়াবহতা
ফরজ হওয়া সত্ত্বেও যারা জাকাত আদায় করে না, তারা অত্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হবে। জাকাতের সব সুফল থেকে বঞ্চিত হওয়ার পাশাপাশি আল্লাহর আদেশ অমান্য করার কারণে তাদের যে মর্মন্তুদ শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে তা-ও কোরআন মাজিদে বলে দেওয়া হয়েছে। ইরশাদ হয়েছেÑ ‘আর আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে যা তোমাদের দিয়েছেন, তাতে যারা কৃপণতা করে তারা যেন কিছুতেই মনে না করে যে এটা তাদের জন্য মঙ্গল। না, এটা তাদের জন্য অমঙ্গল। যে সম্পদে তারা কৃপণতা করেছে, কিয়ামতের দিন তা-ই তাদের গলায় বেড়ি হবে। আসমান ও জমিনের স্বত্বাধিকার একমাত্র আল্লাহরই। তোমরা যা করো আল্লাহ তা বিশেষভাবে অবগত।’ (সুরা আলে ইমরান : ১৮০)
নবী (সা.) বলেন, ‘যাকে আল্লাহ সম্পদ দিয়েছেন, কিন্তু সে তার জাকাত দেয়নি, কিয়ামতের দিন তা বিষধর স্বর্পরূপে উপস্থিত হবে এবং তা তার গলায় পেঁচিয়ে দেওয়া হবে। সাপটি তার উভয় অধরপ্রান্তে দংশন করবে এবং বলবে, আমিই তোমার ওই ধন, আমিই তোমরা পুঞ্জীভূত সম্পদ।’ (বোখারি)
লেখক : মুহাদ্দিস, জামিয়া গাফুরিয়া মাখজানুল উলুম টঙ্গী, গাজীপুর
মক্কার মসজিদুল হারামের অন্যতম পবিত্র স্থান হাতিম। কাবার মূল কাঠামোর অংশ হিসেবে বিবেচিত এ স্থানটি মুসল্লিদের জন্য অত্যন্ত সম্মানিত ও নামাজ আদায়ের আকাঙ্ক্ষিত জায়গা। এখানে শৃঙ্খলাপূর্ণ উপায়ে ইবাদত নিশ্চিত করতে পুরুষ ও নারী উভয়ের জন্য আলাদা সময় নির্ধারণ করেছে কর্তৃপক্ষ।
১ দিন আগেখাদ্যগ্রহণ যেমন ক্ষুধা মেটানোর জন্য অপরিহার্য, প্রাত্যহিক জীবনের অংশ হিসেবে খাদ্যগ্রহণের ক্ষেত্রে উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার অনুসরণ করাও গুরুত্বপূর্ণ। মানুষ যা খায়, যেভাবে খায়—তা তার চরিত্র, নীতি ও রুচির পরিচয় বহন করে। তাই ইসলাম আমাদের খাওয়ার উত্তম সংস্কৃতি ও শিষ্টাচার শিখিয়েছে।
২ দিন আগেসম্প্রতি ইসলামি আলোচক আমীর হামজা আল্লাহর রাসুল (সা.)–কে ‘সাংবাদিক’ বলেছেন। তিনি যুক্তি দিয়েছেন, যেহেতু নবী (সা.) ছিলেন আল্লাহর বার্তাবাহক, তাই রূপক অর্থে তাঁকে সাংবাদিক বলা যেতে পারে। কিন্তু বাস্তবে এই তুলনা ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে বিভ্রান্তিকর এবং রাসুলের মর্যাদার পরিপন্থী।
৫ দিন আগেআমাদের সমাজে বেশ পরিচিত দুটি শব্দ হলো অলি-আওলিয়া। বাঙালি মুসলমান সমাজে সাধারণত মুসলমানদের একটি বিশেষ শ্রেণিকে অলি-আওলিয়া মনে করা হয়। অলি-আওলিয়াদের বিশেষ মর্যাদা ও ক্ষমতা আছে এমন বিশ্বাসও সাধারণ মুসলমানদের রয়েছে।
৫ দিন আগে