নজরুল ইসলাম
তার জীবনের চিত্রনাট্য অন্যদের চেয়ে আলাদা। কখনো স্কুল ফাঁকি দেননি। সিকান্দার রাজা পড়াশোনায় ছিলেন মনোযোগী ছাত্র। যার স্বপ্নের আকাশে কখনোই ডানা মেলতে পারেনি ক্রিকেট। জন্ম পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের শিয়ালকোটের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে। ক্রিকেট উন্মাদনার দেশের একটি ছেলের শৈশবে ক্রিকেট দাগ কাটতে পারেনি। ব্যাপারটা অবাক করার মতো হলেও বাস্তবে তেমনটাই ঘটেছে।
সিকান্দার নামের অর্থ ‘যোদ্ধা’ বা ‘মানবতার রক্ষক’। সিকান্দার রাজার স্বপ্ন ছিল নিজের নামকে স্বার্থক করার। পরিকল্পনা ছিল যোদ্ধা বা রক্ষক হওয়ার। আদা-জল খেয়েই নেমে পড়েছিলেন যুদ্ধবিমান চালক হওয়ার প্রত্যয় নিয়ে। ‘ফাইটার পাইলট’ হয়ে প্রিয় জন্মভূমিকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করবেন ১১ বছর বয়স থেকেই এমন স্বপ্ন দেখতেন। বাবা-মা সায় দিলে যুদ্ধবিমানের পাইলট হওয়ার ইচ্ছেটাই হয়ে দাঁড়ায় তার ধ্যান-জ্ঞান।
স্বপ্ন সত্যি করতে চালিয়ে যান কঠিন অধ্যবসায়। তাতে আশার আলোও দেখতে থাকেন। নাম লেখান পাকিস্তান এয়ারফোর্সের এক স্কুলে। ১০ হাজারের অধিক প্রতিযোগী থেকে জায়গা করে নেন বেছে নেওয়া ৬০ জনের মধ্যে। যুদ্ধবিমান চালনাবিদ্যায় পড়াশোনা চালিয়ে যান সাড়ে তিন বছর। কিন্তু হঠাৎ তার স্বপ্ন হয়ে যায় চুরমার। দৃষ্টিশক্তিতে ত্রুটি ধরা পড়ে তার। নিজের স্বপ্নের রাজ্যে নিজেই হয়ে পড়েন ব্রাত্য।
স্বপ্ন ভাঙার কষ্ট নিয়ে সিকান্দার রাজা চলে যান স্কটল্যান্ডে, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে। সেখানেই টুকটাক ক্রিকেট খেলতে থাকেন। ক্লাব লেভেলে খেলে ক্রিকেটের প্রতি অনুভব করেন টান। তবে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনায় মন বসছিল না তার। পরিবারের অনুমতি নিয়েই ক্রিকেটে থিতু হন। গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে গড়ে নেন পেশাদার ক্রিকেট ক্যারিয়ার। বাবা ছিলেন ব্যবসায়ী। ব্যবসার কাজে ২০০২ সালে গিয়েছিলেন জিম্বাবুয়েতে। আফ্রিকার দেশটিতে তার বাবা পরিবার নিয়ে স্থায়ী হওয়ার পরিকল্পনা করে ফেলেন। সিকান্দার রাজাও পরিবারের সঙ্গে পাড়ি জমান জিম্বাবুয়েতে।
মুসলিম পরিবারে জন্ম সিকান্দার রাজার। তাই ইসলামি অনুশাসনের শিক্ষা ছোটবেলা থেকেই পেয়ে যান। ক্রিকেট তারকা বনে গিয়েও শৈশবের শিক্ষা ভুলে যাননি। ক্রিকেট দুনিয়ার অন্যতম প্র্যাকটিসিং মুসলিম খেলোয়াড় তিনি। যাকে মাঠেই নামাজ আদায় করতে দেখা যায়। একবার তো আফগান ক্রিকেটাররা মাঠে নামাজ আদায় করেছিলেন তার ইমামতিতেই।
রাজার মতো জীবন না থাকলেও মাঠের পারফরম্যান্সে ও মাঠের বাইরে তার উপস্থিতি ছিল রাজার মতোই। অন্তঃপ্রাণ মুসলিম সিকান্দার রাজা ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী জনতার ওপর ইসরাইলি বোমা হামলা ও আগ্রাসনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলনের টেবিল থেকে কোকের দুটি বোতল সরিয়ে রাখার সাহস দেখিয়েছেন।
মাঠে খেলা চলাকালে সাব-ফিল্ডার এনে বাইরে চলে যান সিকান্দার রাজা। কোনো চোটের জন্য নয়। জিম্বাবুয়ে টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক যান নামাজ পড়তে। অথচ এমনটা নিয়মের মধ্যে পড়ে না। তবে আইসিসি বাধা দেয়নি কখনো। কিন্তু ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নিয়মের বেড়াজাল ভেঙে রাজাকে মাঠের বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেন ক্যাপ্টেন ও আম্পায়াররা। নিত্যদিনের ঘটনাই এটা।
রাজার ভাষায়, ‘ক্রিকেটের বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী কোনো খেলোয়াড়ের ইনজুরি ছাড়া কোনো অতিরিক্ত ফিল্ডার মাঠে নেওয়া যায় না। কিন্তু নামাজের সময় কেউ আমাকে আটকায় না। একজন সাব-ফিল্ডার নেওয়ার জন্য আমাকে অনুমতি দেওয়া হয়। তার মানে আইসিসিও আমার ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যখন নামাজের সময় হয়, তখন আমার অধিনায়ককে পাঁচ মিনিট সময় দেওয়ার জন্য বলি। আমি তাকে শ্রদ্ধা করি এবং সে আমার ধর্ম ও বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করে।’
জিম্বাবুয়ের একমাত্র মুসলিম ক্রিকেটার রাজা। তবে মুসলিম হলেও দলে কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি আফ্রিকার দেশটির ব্যাটিং স্তম্ভকে। উল্টোটাই ঘটে তার সঙ্গে। তাকে সমর্থন করে যান সতীর্থরা। এতে নিজেও মুগ্ধ রাজা। তাই মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়ে গর্বিত তারকা এ অলরাউন্ডার বলেন, ‘মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়ে আমি গর্বিত। যখনই আজান হয়, আমার সতীর্থরা আমাকে মনে করিয়ে দেয় যে, তোমার নামাজের সময় হয়েছে। কেউ আমাকে বলে, এটা তোমার জন্য এলার্ম ঘড়ি। এটা আমার বিশ্বাস ও ধর্মের প্রতি সতীর্থদের শ্রদ্ধাবোধের বহিঃপ্রকাশ।’
পাকিস্তানে ছিলেন ‘যোদ্ধা’ সিকান্দার; জিম্বাবুয়ে গিয়ে বনে যান ক্রিকেটের ‘রাজা’। তবে সেই ‘যোদ্ধা’ জীবনের প্রভাব রাখছে এখন ‘রাজা’র জীবনেও। ‘ফাইটার পাইলট’ হওয়ার প্রশিক্ষণ ক্রিকেট মাঠেও কাজে দিয়েছে ব্যাপকভাবে। বোন ম্যারো বা অস্থিমজ্জায় টিউমার ধরা পড়েছিল রাজার। যে কারণে পুরোনো অ্যাকশনে বল করতে পারছিলেন না। হাতের শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলেন খানিকটা।
তবে সার্জারির পর অ্যাকশন বদলে নতুন অ্যাকশনে ফিরেছেন। বাড়িয়ে নিয়েছেন নিজের বোলিংয়ের ধার! ক্রিকেটার রাজা যেমন লড়াই করেন, ঠিক তেমনি রক্ষক রূপে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে যান প্রতিপক্ষের ক্রিকেটারদের সামনে! আকাশসীমার যুদ্ধে না হলেও সন্দেহ নেই বাইশ গজের ‘মহারাজা’ সিকান্দার রাজা।
তার জীবনের চিত্রনাট্য অন্যদের চেয়ে আলাদা। কখনো স্কুল ফাঁকি দেননি। সিকান্দার রাজা পড়াশোনায় ছিলেন মনোযোগী ছাত্র। যার স্বপ্নের আকাশে কখনোই ডানা মেলতে পারেনি ক্রিকেট। জন্ম পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের শিয়ালকোটের সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে। ক্রিকেট উন্মাদনার দেশের একটি ছেলের শৈশবে ক্রিকেট দাগ কাটতে পারেনি। ব্যাপারটা অবাক করার মতো হলেও বাস্তবে তেমনটাই ঘটেছে।
সিকান্দার নামের অর্থ ‘যোদ্ধা’ বা ‘মানবতার রক্ষক’। সিকান্দার রাজার স্বপ্ন ছিল নিজের নামকে স্বার্থক করার। পরিকল্পনা ছিল যোদ্ধা বা রক্ষক হওয়ার। আদা-জল খেয়েই নেমে পড়েছিলেন যুদ্ধবিমান চালক হওয়ার প্রত্যয় নিয়ে। ‘ফাইটার পাইলট’ হয়ে প্রিয় জন্মভূমিকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করবেন ১১ বছর বয়স থেকেই এমন স্বপ্ন দেখতেন। বাবা-মা সায় দিলে যুদ্ধবিমানের পাইলট হওয়ার ইচ্ছেটাই হয়ে দাঁড়ায় তার ধ্যান-জ্ঞান।
স্বপ্ন সত্যি করতে চালিয়ে যান কঠিন অধ্যবসায়। তাতে আশার আলোও দেখতে থাকেন। নাম লেখান পাকিস্তান এয়ারফোর্সের এক স্কুলে। ১০ হাজারের অধিক প্রতিযোগী থেকে জায়গা করে নেন বেছে নেওয়া ৬০ জনের মধ্যে। যুদ্ধবিমান চালনাবিদ্যায় পড়াশোনা চালিয়ে যান সাড়ে তিন বছর। কিন্তু হঠাৎ তার স্বপ্ন হয়ে যায় চুরমার। দৃষ্টিশক্তিতে ত্রুটি ধরা পড়ে তার। নিজের স্বপ্নের রাজ্যে নিজেই হয়ে পড়েন ব্রাত্য।
স্বপ্ন ভাঙার কষ্ট নিয়ে সিকান্দার রাজা চলে যান স্কটল্যান্ডে, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে। সেখানেই টুকটাক ক্রিকেট খেলতে থাকেন। ক্লাব লেভেলে খেলে ক্রিকেটের প্রতি অনুভব করেন টান। তবে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনায় মন বসছিল না তার। পরিবারের অনুমতি নিয়েই ক্রিকেটে থিতু হন। গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে গড়ে নেন পেশাদার ক্রিকেট ক্যারিয়ার। বাবা ছিলেন ব্যবসায়ী। ব্যবসার কাজে ২০০২ সালে গিয়েছিলেন জিম্বাবুয়েতে। আফ্রিকার দেশটিতে তার বাবা পরিবার নিয়ে স্থায়ী হওয়ার পরিকল্পনা করে ফেলেন। সিকান্দার রাজাও পরিবারের সঙ্গে পাড়ি জমান জিম্বাবুয়েতে।
মুসলিম পরিবারে জন্ম সিকান্দার রাজার। তাই ইসলামি অনুশাসনের শিক্ষা ছোটবেলা থেকেই পেয়ে যান। ক্রিকেট তারকা বনে গিয়েও শৈশবের শিক্ষা ভুলে যাননি। ক্রিকেট দুনিয়ার অন্যতম প্র্যাকটিসিং মুসলিম খেলোয়াড় তিনি। যাকে মাঠেই নামাজ আদায় করতে দেখা যায়। একবার তো আফগান ক্রিকেটাররা মাঠে নামাজ আদায় করেছিলেন তার ইমামতিতেই।
রাজার মতো জীবন না থাকলেও মাঠের পারফরম্যান্সে ও মাঠের বাইরে তার উপস্থিতি ছিল রাজার মতোই। অন্তঃপ্রাণ মুসলিম সিকান্দার রাজা ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী জনতার ওপর ইসরাইলি বোমা হামলা ও আগ্রাসনের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলনের টেবিল থেকে কোকের দুটি বোতল সরিয়ে রাখার সাহস দেখিয়েছেন।
মাঠে খেলা চলাকালে সাব-ফিল্ডার এনে বাইরে চলে যান সিকান্দার রাজা। কোনো চোটের জন্য নয়। জিম্বাবুয়ে টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক যান নামাজ পড়তে। অথচ এমনটা নিয়মের মধ্যে পড়ে না। তবে আইসিসি বাধা দেয়নি কখনো। কিন্তু ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে নিয়মের বেড়াজাল ভেঙে রাজাকে মাঠের বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেন ক্যাপ্টেন ও আম্পায়াররা। নিত্যদিনের ঘটনাই এটা।
রাজার ভাষায়, ‘ক্রিকেটের বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী কোনো খেলোয়াড়ের ইনজুরি ছাড়া কোনো অতিরিক্ত ফিল্ডার মাঠে নেওয়া যায় না। কিন্তু নামাজের সময় কেউ আমাকে আটকায় না। একজন সাব-ফিল্ডার নেওয়ার জন্য আমাকে অনুমতি দেওয়া হয়। তার মানে আইসিসিও আমার ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যখন নামাজের সময় হয়, তখন আমার অধিনায়ককে পাঁচ মিনিট সময় দেওয়ার জন্য বলি। আমি তাকে শ্রদ্ধা করি এবং সে আমার ধর্ম ও বিশ্বাসকে শ্রদ্ধা করে।’
জিম্বাবুয়ের একমাত্র মুসলিম ক্রিকেটার রাজা। তবে মুসলিম হলেও দলে কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি আফ্রিকার দেশটির ব্যাটিং স্তম্ভকে। উল্টোটাই ঘটে তার সঙ্গে। তাকে সমর্থন করে যান সতীর্থরা। এতে নিজেও মুগ্ধ রাজা। তাই মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়ে গর্বিত তারকা এ অলরাউন্ডার বলেন, ‘মুসলিম পরিবারে জন্ম নিয়ে আমি গর্বিত। যখনই আজান হয়, আমার সতীর্থরা আমাকে মনে করিয়ে দেয় যে, তোমার নামাজের সময় হয়েছে। কেউ আমাকে বলে, এটা তোমার জন্য এলার্ম ঘড়ি। এটা আমার বিশ্বাস ও ধর্মের প্রতি সতীর্থদের শ্রদ্ধাবোধের বহিঃপ্রকাশ।’
পাকিস্তানে ছিলেন ‘যোদ্ধা’ সিকান্দার; জিম্বাবুয়ে গিয়ে বনে যান ক্রিকেটের ‘রাজা’। তবে সেই ‘যোদ্ধা’ জীবনের প্রভাব রাখছে এখন ‘রাজা’র জীবনেও। ‘ফাইটার পাইলট’ হওয়ার প্রশিক্ষণ ক্রিকেট মাঠেও কাজে দিয়েছে ব্যাপকভাবে। বোন ম্যারো বা অস্থিমজ্জায় টিউমার ধরা পড়েছিল রাজার। যে কারণে পুরোনো অ্যাকশনে বল করতে পারছিলেন না। হাতের শক্তি হারিয়ে ফেলেছিলেন খানিকটা।
তবে সার্জারির পর অ্যাকশন বদলে নতুন অ্যাকশনে ফিরেছেন। বাড়িয়ে নিয়েছেন নিজের বোলিংয়ের ধার! ক্রিকেটার রাজা যেমন লড়াই করেন, ঠিক তেমনি রক্ষক রূপে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে যান প্রতিপক্ষের ক্রিকেটারদের সামনে! আকাশসীমার যুদ্ধে না হলেও সন্দেহ নেই বাইশ গজের ‘মহারাজা’ সিকান্দার রাজা।
দারুণ ফর্মে রয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। ঘরোয়া থেকে ইউরোপিয়ান ফুটবল- প্রতিটি জায়গাতেই দাপট দেখিয়ে চলেছে কোচ জাবি আলোনসোর শিষ্যরা। লা লিগায় এখন পর্যন্ত ৯ ম্যাচ খেলে জিতেছে ৮টিতেই। হার বলতে একটিতে।
৮ ঘণ্টা আগেদারুণ সময় কাটছে আর্সেনালের। আগে থেকেই জয়ের ছন্দে ছিল কোচ মিকেল আর্তেতার শিষ্যরা। ছুটে চলছিল জয়ে রথে চেপে। তার ধারাবাহিকতায় চ্যাম্পিয়নস লিগে তুলে নিয়েছে আরও একটি বড় জয়। ইংলিশ জায়ান্ট ক্লাবটি ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদকে। সব ধরনের টুর্নামেন্ট মিলিয়ে এনিয়ে টানা ছয় ম্যাচে জয় পেল ক্লাবটি।
৮ ঘণ্টা আগেবার্সেলোনাকে হারানোর পর থেকেই সময়টা যেন ভালো যাচ্ছিল না। মাঠের পারফরম্যান্সে কোথায় যেন খেই হারিয়ে ফেলেছিল পিএসজি। ফরাসি লিগ ওয়ানে হোঁচট খেয়ে বসে পরপর দুই ম্যাচে। স্ত্রাসবুর্গের বিপক্ষে ছয় গোলের থ্রিলার ম্যাচে জয়বঞ্চিত হয়েছে দলটি।
৮ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর মতো ছেলেও খেলবেন পর্তুগালের জাতীয় দলে। স্বপ্নের সেই পথে একটু একটু করে এগোচ্ছেন তনয় ক্রিশ্চিয়ানো জুনিয়র। গত মে’তে পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে জায়গা পেয়েছিলেন।
১২ ঘণ্টা আগে