ভোলায় ঘূর্ণিঝড় শক্তির প্রভাবে মৎস্য খামারে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। জেলায় ২৩৭টি মাছের ঘের, ২ হাজার ৬২৬টি পুকুরের মোট ৪৬৩ হেক্টর জমির ঘেরের মাছ ও পুকুরের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
অতীতের যে ঘূর্ণিঝড়গুলো শত বছরে একবার হতো, এখন তা ১০ বছরেই হতে পারে। অর্থাৎ কম সময়ের ব্যবধানে বড় বিপদের ঝুঁকি বাড়ছে।
প্রতিবছর বাঁধ মেরামতের কাজ শেষ করতে না করতে আবারও ঝড় জলোচ্ছ্বাসে বাঁধ ভেঙে সর্বস্বান্ত হচ্ছে এখানকার মানুষরা। ২৪ মে বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হয়েছে ঘূর্ণিঝড় শক্তি। এর প্রভাবে বর্তমানে উপকূলে থেমে থেমে হালকা বৃষ্টি হচ্ছে। এতে করে কয়রা, শ্যামনগর, আশাশুনি ও দাকোপের শিবসা, কপোতাক্ষ ও শাকবাড়িয়া নদী সংলগ্ন...
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট সুস্পষ্ট নিম্নচাপটি গভীর থেকে গভীর নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে। এতে বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ এবং সেইসঙ্গে উপকূলীয় এলাকায় ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। ইতোমধ্যে দেশের চার সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। দেশের চার বিভাগেই ভারী বর্ষণের সতর্কবার্তা ইতোমধ্যেই দিয়ে রেখে
রংপুরে কালবৈশাখী ঝড় ও শিলাবৃষ্টিতে বোরো ধান ও ভুট্টার ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। গাছ-গাছালি ভেঙে পড়ে বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মাত্র ২০ মিনিটের কালবৈশাখী ঝড়, সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টি। এতেই লন্ডভন্ড হয়েছে মিরসরাই উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়ন। উপড়ে গেছে বৈদ্যুতিক খুঁটি ও গাছপালা। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অনেক ঘরবাড়ি। বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে পুরো উপজেলা।
মোজাম্বিকে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় চিডোর তাণ্ডবে ৩৪ জন নিহত হয়েছেন। ঝড়ে হাজার হাজার পরিবার তাদের বাড়ি-ঘর হারিয়েছে। স্কুল ও স্বাস্থ্য কেন্দ্রসহ বহু অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।