হোম > আমার দেশ স্পেশাল

দলনিরপেক্ষ কর্মকর্তা পেতে গলদঘর্ম ইসি

গাজী শাহনেওয়াজ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলনিরপেক্ষ কর্মকর্তা খুঁজতে হয়রান অবস্থা নির্বাচন কমিশন বা ইসির। শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে দলীয়করণের মাধ্যমে পুলিশ-প্রশাসন থেকে সর্বত্রই নিয়োগ দেওয়া হয়েছিল অনুগতদের। ফলে এখন বিতর্কমুক্ত কর্মকর্তা খুঁজতে গিয়ে বড় ধরনের বিপাকে পড়তে হচ্ছে ইসিকে।

অতীতে অন্য কোনো সরকারের আমলে এত দলীয়করণের মাধ্যমে চাকরিতে নিয়োগ হয়নি। অন্যদিকে, নবম সংসদের আগে মেধা-যোগ্যতার ভিত্তিতে যারা নিয়োগ পান, তাদের অনেকেই অবসরে গেছেন। এতে দলনিরপেক্ষ কর্মকর্তার বড় সংকট তৈরি হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব জায়গায়। ফলে বর্তমান প্রশাসনকে দিয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুত একটি ভালো নির্বাচন সম্পন্ন করা বড় চ্যালেঞ্জে পরিণত হয়েছে।

বিগত তিনটি সংসদ নির্বাচনসহ ওই সরকারের স্থানীয় সরকারের নির্বাচনগুলো ছিল বিতর্কিত। দাবি উঠেছে, ওই সব নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বাদ দিয়ে নির্বাচনের মাঠ গোছাতে হবে ইসিকে। নির্বাচন আয়োজনে ইসিই মুখ্য ভূমিকায় থাকে। কারণ, শুধু ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা লাগবে পৌনে আট লাখ। এর সঙ্গে সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব, আনসার ও গ্রামপুলিশ সদস্যসহ আরো পাঁচ লাখ। তাই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করতে ইসির শুধু নির্বাচনি কর্মকর্তাই লাগবে প্রায় ১৩ লাখ। এ অবস্থায় আওয়ামী লীগ আমলে নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারী ও বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনের কর্মকর্তাদের বাদ দিলে দলনিরপেক্ষ কর্মকর্তা বাছাইয়ে ইসিকে বেশ বেগ পেতে হবে। ইসির দায়িত্বশীল সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

গত বছর আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত হয় অন্তর্বর্তী সরকার। তাদের অধীনে পুনর্গঠিত হয় এএমএম নাসির উদ্দিন নেতৃত্বাধীন পাঁচ সদস্যের নির্বাচন কমিশন। এ কমিশনের প্রধান চ্যালেঞ্জ দলনিরপেক্ষ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ।

এ প্রসঙ্গে নির্বাচন কমিশনার মো. আনোয়ারুল ইসলাম সরকার আমার দেশকে জানান, শিশু ও পাগল ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ নন। প্রত্যেকেই কোনো না কোনো দলের সমর্থক। সেটা ভেতরে ভেতরে থাকাই শ্রেয়। কিন্তু বিগত নির্বাচনগুলোয় সেটা ছিল ওপেন সিক্রেট। তাই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলনিরপেক্ষ কর্মকর্তা খুঁজে বের করতে আমাদের চরম হয়রানি ও ভোগান্তি পোহাতে হবে। কারণ, বিভিন্ন মহল থেকে দাবি আসছে- বিতর্কিত তিনটি নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তাদের ভোটের কাজে যুক্ত করা যাবে না। কিন্তু প্রায় আট লাখ নির্বাচনি কর্মকর্তা লাগবে। তাই দলনিরপেক্ষ কর্মকর্তা নির্বাচন করাই হবে মূল চ্যালেঞ্জ।

নির্বাচনি কর্মকর্তাদের নিয়োগ প্রসঙ্গে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ইসি প্রিসাইডিং, সহকারী প্রিসাইডিং ও পোলিং কর্মকর্তাদের একটি পূর্ণাঙ্গ প্যানেল তৈরি করছে, যেখানে সরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষক ও সরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তারাও থাকবেন। আমরা চাই নিরপেক্ষ ও দক্ষ কর্মকর্তাদের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ নিশ্চিত করতে। গত বৃহস্পতিবার প্রাক-প্রস্তুতিমূলক সভায় শিক্ষা এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়কে নিরপেক্ষ শিক্ষকদের তালিকা তৈরিতে সহযোগিতা করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আগামী নির্বাচনে ডিসি, এসপি ও মাঠ প্রশাসনে দলনিরপেক্ষ কর্মকর্তা নিয়োগে কাজ করছে সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগও।

এদিকে, ইসিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের তোড়জোড় চলছে পুরোদমে। এ উপলক্ষে ভোটকেন্দ্র ও নির্বাচনি মালামালসহ আনুষঙ্গিক কাজের অংশ হিসেবে ভোট কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত করছেন ইসির জেলা ও উপজেলা কর্মকর্তারা। সেখানে বিগত বিতর্কিত নির্বাচনের কর্মকর্তাদের বাদ না দিয়ে গতানুগতিকভাবেই প্যানেল তৈরি করা হচ্ছে বলে মাঠপর্যায়ে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে। ফলে শেষ মুহূর্তে দলনিরপেক্ষ ভোট কর্মকর্তা বাছাইয়ে হয়রানির শিকার হওয়া লাগতে পারে ইসির।

জানা গেছে, ইসি থেকে এবার প্যানেল তৈরির সময় কর্মকর্তাদের সততা, দক্ষতা, সাহস, নিরপেক্ষতা, পদমর্যাদা, জ্যেষ্ঠতা ও কর্মদক্ষতাকে গুরুত্ব দিতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে বিতর্কিত কর্মকর্তা-কর্মচারী কিংবা কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্যকে প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত না করার নিদের্শনা আছে। এছাড়া নারীদের ভোটকেন্দ্রে দায়িত্ব পালনের জন্য পর্যাপ্তসংখ্যক নারী সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসার রাখার নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। অতিরিক্ত ১০ শতাংশ কর্মকর্তার নামও প্যানেলে রাখতে নির্দেশনা রয়েছে ইসির। কিন্তু ইসির সে সিদ্ধান্ত এক্ষেত্রে উপেক্ষিত হচ্ছে। দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা গতানুগতিক পদ্ধতিতে প্যানেল করছেন। তারা বলছেন, এ ব্যাপারে প্রশ্ন উঠলে পরে রাজনৈতিক দলের লোকজনকে ডেকে তাদের আপত্তির পরিপ্রেক্ষিতে বিতর্কিতদের বাদ দেওয়া হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ আমার দেশকে এ প্রসঙ্গে বলেন, দলনিরপেক্ষ কর্মকর্তা পাওয়া কঠিন। তারপরও বিতর্কমুক্ত নির্বাচন করার জন্য যতটুকু সম্ভব ইসির উচিত যাচাই-বাছাই করে নির্বাচনি কর্মকর্তা নিয়োগ করা। একজন বিতর্কিত কর্মকর্তার কারণে পুরো নির্বাচন প্রক্রিয়া ভণ্ডুল হয়ে যেতে পারে। এর দায় এড়ানোর সুযোগ থাকবে না ইসির। তাই নিরপেক্ষভাবেই প্যানেল তৈরি করা উচিত।

সংসদ নির্বাচনে ৭,৭৬,৭০৮ জন ভোট কর্মকর্তা

প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে একজন প্রিসাইডিং অফিসার, প্রতিটি ভোটকক্ষে একজন সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার এবং দুজন পোলিং অফিসার থাকবেন। এবার মোট ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১টি এবং ভোটকক্ষ পুরুষ-মহিলা মিলিয়ে দুই লাখ ৪৪ হাজার ৬৪৯টি। সব মিলিয়ে প্রিসাইডিং অফিসার ৪২ হাজার ৭৬১ জন, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার দুই লাখ ৪৪ হাজার ৪৪৯ জন এবং পোলিং অফিসার চার লাখ ৮৯ হাজার ২৯৮ জনসহ মোট সাত লাখ ৭৬ হাজার ৭০৮ জন। এবার ভোটার বাড়লেও ভোটকেন্দ্র ও কক্ষ না বাড়ানোয় ভোট কর্মকর্তা কমেছে। ত্রয়োদশ সংসদে মোট ভোটার কম-বেশি ১২ কোটি ৬১ লাখ।

এর আগে ২০০৯ সালের নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রায় আট লাখ ২৫ হাজার, দশম সংসদে ১৫৩টিতে একক প্রার্থী থাকায় ১৪৭ আসনের ভোটে দুই লাখ ৯১ হাজার ৮৪৭ জন ভোট কর্মকর্তা ছিলেন। একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে প্রায় সাড়ে আট লাখ ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেন।

হাসিনার আমলে যেভাবে নিয়োগ হতো ভোট কর্মকর্তা

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ সংসদীয় আসনের মধ্যে ১৫৩টিতে আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। নির্বাচন কমিশন বা ইসির ইতিহাসে ঘটনাটি ছিল নজিরবিহীন। বাকি ১৪৭ আসনের ভোটেও ফলাফলে গরমিল দেখা যায় ৬২টিতে। এর আগে ২০১২ সালে বরিশাল, খুলনা, রাজশাহী ও সিলেট- চার সিটি ভোটে সবকটিতে মেয়র পদে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীরা জয়ী হন। এরপর থেকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ গণভবন থেকে ভোট কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে মাঠে নামে। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে নিয়োগ করা হতো ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা। ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগ পর্যন্ত (দশম থেকে দ্বাদশ সংসদ এবং স্থানীয় পর্যায়) প্রতিটি নির্বাচন এভাবেই সম্পন্ন হয়েছে।

ইসির দায়িত্বশীল কর্মকর্তা সূত্র জানায়, প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দল ও সুশীল সমাজ- সব পক্ষ থেকে এ নিয়ে অভিযোগ উঠলেও হাসিনার কাছে তা ধোপে টেকেনি। বরং যিনি বিকল্প ভাবতে চেয়েছেন, তিনিই শাস্তির খড়্‌গে পড়তেন।

বরং এসব অনিয়ম স্থায়ী করতে টার্গেট অনুযায়ী দলীয় আজ্ঞাবহ ভোটগ্রহণ (প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার ও পোলিং অফিসার) কর্মকর্তা খুঁজে বের করে দলটি। একই ভাবে দলীয়করণের মাধ্যমে শূন্যপদে ব্যাপকভাবে জনবল নিয়োগ করা হয়। লক্ষ্য একটাই, আজ্ঞাবহ দলীয় প্রশাসন গড়ে তোলা। এভাবেই ভারতে পালিয়ে থাকা শেখ হাসিনা গণভবনে বসে সে সময়ে দলীয় আজ্ঞাবহ ভোট কর্মকর্তা নিয়োগ দিতেন। এ কাজে সহায়তা করত প্রভাবশালী দুটি গোয়েন্দা সংস্থা। পরে অনিয়ম পাকাপোক্ত করতে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও পুলিশের ক্ষেত্রেও এ নিয়ম যুক্ত করা হয়।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচর-পরবর্তী চারটি সিটি করপোরেশন (খুলনা, বরিশাল, সিলেট ও রাজশাহী) নির্বাচন হয় ২০১২ সালে। সবকটিতে বিজয়ী হন বিএনপি সমর্থিত মেয়র প্রার্থীরা। আওয়ামী লীগের অধীন অনুষ্ঠিত নির্বাচনে প্রতিপক্ষের বিজয়ে নড়েচড়ে বসেন দলটির সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গণভবনে ডেকে পরাজয়ের ব্যাখ্যা জানতে চাওয়া হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রশাসন বিষয়ক উপদেষ্টা এইচটি ইমামের কাছে। নিজের ব্যর্থতা ঢাকতে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের ওপর দায় চাপিয়ে চাকরি নিরাপদ করেন তিনি।

নির্ভরযোগ্য একাধিক সূত্র আমার দেশকে নিশ্চিত করে, সে সময়ে শেখ হাসিনাকে এইচটি ইমাম জানান- আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা বিজয়ী হলেও ভোটগ্রহণ কর্মকর্তারা রেজাল্ট শিট পরিবর্তন করে বিরোধীদের জয়ী করে দিয়েছেন। এর পর থেকে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগ প্রক্রিয়া ইসির অধীন থেকে গণভবনের তত্ত্বাবধানে চলে যায়। শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগ পর্যন্ত তা অব্যাহত ছিল।

ওই ঘটনার সাক্ষী ইসির একজন যুগ্ম সচিব ও একজন উপসচিব আমার দেশকে খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেন। সে সময় নির্বাচনে জিততে না পারায় ভোটগ্রহণের দায়িত্বে থাকা সবাইকে বিএনপি-জামায়াতের লোক বলে অভিযুক্ত করা হয়। সে সময়েই সিদ্ধান্ত হয়, আগামীতে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা কিংবা নির্বাচনে কারা দায়িত্ব পালন করবেন, সে তালিকা গণভবন থেকে করা হবে। গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে যাচাই করে নিজ দলীয় অনুসারী কর্মকর্তাদের নিয়োগ দেওয়া হবে। ইসির কাজ হবে শুধু প্যানেল তৈরি করে দেওয়া।

আগের এমন পরিস্থিতির কারণে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য কর্মকর্তার প্যানেল প্রস্তুত ও দলনিরপেক্ষ প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তা নিয়োগ করতে গিয়ে হয়রান অবস্থা ইসির।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য বদিউল আলম মজুমদার আমার দেশকে বলেন, ভোটকেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগটা গুরুত্বপূর্ণ। তফসিল ঘোষণার পর তাদের নিয়োগ হলেও এর আগেই প্যানেল প্রস্তুতসহ প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করতে হয় ইসিকে। তফসিল ঘোষণার পর রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ পুলিশ প্রশাসনের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে দলনিরপেক্ষদের নিয়োগ করতে হবে। বিগত নির্বাচনে যারা দায়িত্ব পালন করেছিলেন, তাদের কাউকে নিয়োগ দেওয়া ‍যাবে না। বিশেষভাবে আগামী নির্বাচনে পক্ষপাতদুষ্ট কর্মকর্তাকে নিয়োগ করা হলে ইসির নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হবে। এদিকে বিশেষভাবে নজর দিতে হবে তাদের।

তিনি আরো বলেন, এর বিপরীতে নিরপেক্ষ কর্মকর্তাকে নির্বাচনের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় পদায়ন করতে হবে। এ চ্যালেঞ্জ ইসিকে নিতে হবে- যোগ করেন এই নির্বাচন বিশেষজ্ঞ।

বাংলাদেশি রোগীদের নতুন চিকিৎসা গন্তব্য তুরস্ক

রূপনগর লেক প্রায় ‘উধাও’ গভীর ঘুমে কর্তৃপক্ষ

ফুলের সঙ্গে সারা বেলা, তবু জীবন নয় ওদের ফুলের মতো

এনায়েতের জবানবন্দিতে ষড়যন্ত্রের নেটওয়ার্ক ফাঁস

পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল ঘিরে বিদেশিদের মহাপরিকল্পনা

বিটিআরসির গণশুনানিতে অভিযোগ দিতে পারবেন গ্রামের গ্রাহকও

চালের বাজার অস্থির করার পাঁয়তারা সিন্ডিকেটের

সারের কৃত্রিম সংকট

বাড়তি পাঠ্যবই ছাপিয়েও আওয়ামী আমলে লুটপাট

ফজরে মসজিদে তরুণদের নজরদারি থেকে গুম