হোম > ফিচার > তথ্য-প্রযুক্তি

এআই আবেগ বুঝতে পারে না

আবু আহমাদ

প্রযুক্তির যেমন সুবিধা আছে, তেমনি কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। AI সবসময় ভিডিওর আবেগ বুঝতে পারে না। অনেক সময় ভিডিও খুব টেমপ্লেট ধরনে বা যান্ত্রিক হয়ে যায়।

ব্যক্তিগত স্পর্শ, সৃজনশীল চিন্তা, গল্প বলার মানসিকতা। এসব এখনো মানুষের হাতে সবচেয়ে ভালো হয়ে থাকে।

তাই AI হবে সহকারী, পরিচালক নয়। মৌলিকত্ব ধরে রাখতে হলে নির্মাতাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে কীভাবে ভিডিওটিকে ভিন্ন ও আকর্ষণীয় করা যায়। কপিরাইট, লাইসেন্স ও গ্রাফিকস ব্যবহারে সতর্কতাও জরুরি।

রাত জেগে শেষ মুহূর্তে ভিডিও বানানোর সেই যুগ শেষ হয়ে যাচ্ছে। এখন যে নির্মাতা কয়েক মিনিটেই ভিডিও বানিয়ে দিচ্ছেন।

তার কৃতিত্ব শুধু প্রযুক্তির নয় সৃজনশীলতারও। AI Video Editing কনটেন্ট নির্মাণের বিশ্বকে বদলে দিয়েছে। যারা আগে ভাবতেন ভিডিও বানানো কঠিন। সময়সাপেক্ষ বা ব্যয়বহুল।

এখন তারাও সহজেই শুরু করতে পারছেন। শুধু একটি আইডিয়া থাকলেই সুযোগ তৈরি হয়। বাকি কাজ করে দেয় প্রযুক্তি। ভবিষ্যতে হয়তো আমরা ভিডিও বানাতে বলব : ‘আমি যা বলতে চাই, সেটি ৩০ সেকেন্ডে একটি ভিডিও করে দাও’Ñআর AI মুহূর্তেই তা তৈরি করে দেবে।

সেই ভবিষ্যৎ আসতে খুব বেশি সময় লাগবে না। তবে মনে রাখা জরুরিপ্রযুক্তি যত উন্নত হবে, মানুষের গল্প, আবেগ ও ব্যক্তিত্ব তত মূল্যবান হয়ে উঠবে। AI সাহায্য করবে, ভিডিওর প্রাণ দেবে মানুষই।

স্মার্টফোনে সিনেমাটিক ভিডিও

নির্বাচনকে সামনে রেখে ডিপফেকের ছড়াছড়ি

কোন সিস্টেমে কম মেইনটেন্যান্স লাগে?

উদ্ভাবন ও দক্ষ প্রকৌশলীদের অবদান অনস্বীকার্য: ফয়েজ তৈয়ব

অস্ত যাওয়ার সময় সূর্য কেন কমলা-লাল রং ধারণ করে

ফেসবুক অ্যাপে আসছে বড় পরিবর্তন

সরকার সারা দেশে দ্রুতগতিতে ডিজিটাল সেবা সম্প্রসারণ করছে

আনঅফিশিয়াল ফোন ব্যবসায়ীদের এক ছাতার নিচে আনছে বিটিআরসি

এআই ভিডিও এডিটিং

মোবাইল ফোনের জন্মকথা