হোম > মতামত

ছয় কোটি নতুন মুখ দারিদ্র্যসীমার ঝুঁকিতে কেন?

প্রফেসর ড. মো. ফখরুল ইসলাম

ড. মো. ফখরুল ইসলাম

নতুন বাংলাদেশে ছয় কোটি নতুন মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে যাবে কেন? আমাদের দেশের দারিদ্র্য নিয়ে দেশ-বিদেশ ছাড়িয়ে কথা চলে, পড়াশোনা হয়, গবেষণা হয় ব্যাপক। সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে আমাদের দারিদ্র্য কমানোর জন্য হাজারো কর্মসূচি মাঠপর্যায়ে চলমান রয়েছে। দরিদ্র জাতি বিষয়টি আমাদের দেশের জন্ম থেকেই ‘হিটহট বাজওয়ার্ড’ থেকে একটি বিশ্ব আভিধানিক জারগনে পরিণত হয়েছে।

কিন্তু সম্প্রতি গত ২৫ নভেম্বর ২০২৫-এ প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ দারিদ্র্য ও বৈষম্য মূল্যায়ন-২০২৫-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় ৬ দশমিক ২০ কোটি মানুষ নাভিশ্বাসে, যেকোনো অপ্রত্যাশিত ঝড় বা সংকটে দারিদ্র্যসীমার নিচে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। এটি শুনে দারিদ্র্য হ্রাসে কাজ করা একজন সামাজিক গবেষক হঠাৎ বেশ চিন্তায় পড়ে গেছেন বলে মনে হলো। তিনি বিশ্বব্যাংকের উদ্ভাসিত এই ধারণাকে সামনে রেখে একটি তথ্যভিত্তিক বিশ্লেষণ দরকার বলে আমাকে কিছু লিখতে অনুরোধ জানালেন।

তাই দারিদ্র্য ও ভঙ্গুর মধ্যবিত্ত গোষ্ঠীর বর্তমান প্রেক্ষাপট নিয়ে আজকের বিশ্লেষণ শুরু করা যাক। বিশ্বব্যাংকের সাম্প্রতিক মূল্যায়ন অনুযায়ী, ২০১০-২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশে দারিদ্র্য এবং চরম দারিদ্র্য কমানোর ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছে। ২০১০ সালে চরম দারিদ্র্য ১২ দশমিক ২ শতাংশ ছিল, যা ২০২২-এ প্রায় ৫ দশমিক ৬ শতাংশে নেমেছে। একই সময়, মাঝারি দারিদ্র্য ৩৭ দশমিক ১ থেকে ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে নামিয়েছে। কিন্তু ২০১৬ সালের পর থেকে যে গতিতে দারিদ্র্য হ্রাস হচ্ছিল, সেটি থমকে গেছে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি থাকলেও তা আর আগের মতো সমানভাবে সুবিধা পৌঁছে দিচ্ছে না।

ফলে এখন প্রায় ৬ দশমিক ২০ মিলিয়ন বা ৬ কোটি মানুষ কাজের সুযোগহীনতা, রোগ, প্রাকৃতিক ঝুঁকি বা মূল্যস্ফীতির মতো হঠাৎ শকে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যাওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। গত কয়েক বছরে বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন গবেষণা-প্রতিবেদনগুলোর তথ্য দেখায়, গবেষকরা দেশের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও নীতিগত পরিবর্তনগুলোর মূল্যায়ন করায় এমন চিত্র স্পষ্ট হয়ে উঠেছে, যা শঙ্কিত হওয়ার মতো।

ইতিহাস বলে, দীর্ঘ সময় দারিদ্র্য হ্রাস করার পথে ছিল। কিন্তু ২০১৬ সাল থেকে সেই গতি ভেঙে গেছে। অর্থাৎ, যে জনগোষ্ঠী দারিদ্র্যসীমার কাছাকাছি ছিল, তারা খুবই অস্থির অবস্থায় রয়েছে। সামান্য প্রাকৃতিক বিপর্যয়, মূল্যস্ফীতি বা আয়ের শোরগোলেই সহজেই দারিদ্র্যের নিচে নেমে যেতে পারে।

তবে হঠাৎ কেন এই নতুন দারিদ্র্য সংযুক্তির আশঙ্কা? এর কারণগুলো কি শুধু গরিব গোষ্ঠীর নয়? নতুন দারিদ্র্য এসব ক্ষেত্রে শুধু ঐতিহ্যগত গরিব মানুষ নয়। যারা একটু আগে মধ্যবিত্ত বা নিম্নমধ্যবিত্ত ছিল, তারাও সহজেই দারিদ্র্যের নিচে নেমে যেতে পারেন। এর কারণ মূল্যস্ফীতি প্লাস বেতন বৃদ্ধির অভাব। গত কয়েক বছরে খাদ্য ও নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দামের ঊর্ধ্বগতি হয়েছে। কিন্তু এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে মানুষের আয় বা বেতনের উন্নতি হয়নি। এতে করে মানুষের রিয়েল বা প্রকৃত আয় কমেছে।

এর সঙ্গে আমাদের শ্রমবাজার দুর্বল হয়ে গেছে। গার্মেন্টস বা শিল্প খাতে নতুন কাজ তৈরি হলেও ২০২৩-২৫-তে চাকরি সৃষ্টি দ্রুত বাড়েনি। তার বদলে বেকারত্ব, কাজের স্থায়িত্বের অভাব এবং নিম্ন বেতনের কাজ বাড়ছে। অপ্রত্যাশিত ঝুঁকি বা শক ভালনেরাবিলিটি যেমন : রোগ, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, আকস্মিক খরচ যেকোনো অঘটন মধ্যবিত্ত বা ভুল-মাঝারি আয় পরিবারকে মাত্রাতিরিক্ত ঝুঁকিতে ফেলে দিতে পারে।

এই কারণে, নতুন দারিদ্র্য শুধুই গরিবদের ইতিহাস হিসেবে গণ্য না থেকে এটি এখন মধ্যবিত্ত এবং সচ্ছল বললেই ধরা হতো পরিবারগুলোর নিয়তি হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

আমাদের দেশে কিছুটা সমৃদ্ধি হলেও কেন পরিবর্তন বঞ্চনা থামানো যায়নি, তার প্রকৃষ্ট উদাহরণ গত জুলাই বিপ্লবের কারণের মধ্যে নিহিত রয়েছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করে থাকেন। মানুষের অর্থনৈতিক ও নৈতিক কাঠামোর কোনোরূপ পরিবর্তন জরিপ না করে শুধু কিছু শহরকেন্দ্রিক ভৌত কাঠামোর দিকে নজর দেওয়ার ফলে দরিদ্র মানুষ আরো বেশি দরিদ্র হতে শুরু করেছে। এমনকি মেগাসিটির মেগা বস্তিগুলোর দরিদ্র মানুষের কল্যাণে কিছুই করা হয়নি। সেগুলোতে একটু আগুন লাগলেই ঘটে যাচ্ছে মেগা অগ্নিকাণ্ড।

আমাদের দেশে গরিব উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসে অতীতে কৃষি, গ্রামীণ অর্থনীতি, রেমিট্যান্স, জলবাহী প্রকল্প, শক্তিনির্ভর উন্নয়ন এবং সামাজিক সংস্কার ছিল সমর্থনযোগ্য ভিত্তি। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি থাকলেও তার ফল এখন আর সব শ্রেণিতে ছড়িয়ে পড়ছে না। অর্থাৎ, ধনী বা মধ্য শ্রেণি-উপরের শ্রেণির মানুষ উপকৃত হলে, নিম্ন-মধ্যগোষ্ঠীর জন্য তা যথেষ্ট নয়। বিনিয়োগ ধীর, নতুন শিল্প-কারখানা গঠন বা বিস্তৃতি কম। এমনকি আগের শ্রমিকভিত্তি শিল্পেও কাজ কমেছে, ফলে কর্মসংস্থান সুযোগ হয়ে পড়েছে সীমিত।

এছাড়া সামাজিক সুরক্ষা বা সন্ত্রাস, সামাজিক নেটওয়ার্ক যথেষ্ট সম্প্রসারিত হয়নি। ফলে মধ্যবিত্ত ও বিশাল জনসংখ্যা ঝুঁকির মুখে পড়েছে। এর ফলে, জেন-জিদের মুখে নতুন বাংলাদেশের কথা বলা হলেও উন্নয়নের সুফল এখন আর সমভাবে ছড়িয়ে পড়ছে না। অনেক মধ্যম আয় বা ন্যূনতম আয়কারী গোষ্ঠীই পিছিয়ে পড়ছে।

এর কিছু মানবিক ও সামাজিক প্রভাব রয়ে গেছে। এর ফলে শুধু ইনকামের ঘাটতি নয়, জীবনযাপনের ঝুঁকিও তৈরি হয়েছে। যারা নিরাপদ অর্থনৈতিক পরিমণ্ডলে ছিল, তারা এখন খাদ্য, পুষ্টি, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা—সবখানেই সংকটে। অনেক পরিবার ঘন ঘন ঋণের দিকে ঝুঁকছে। শিশুশিক্ষা, নারীর শিক্ষা বা স্বাস্থ্যসেবায় ক্ষতি হয়েছে। ভবিষ্যতে সামাজিক অস্বাস্থ্য, শিশুশিক্ষা হ্রাস, হস্তচালিত কাজ ও অস্থিরতা—এসব ঝুঁকি আরো বাড়তে পারে।

সামাজিক নিরাপত্তাহীনতা, অসম সামাজিক অবস্থা, সমতাভঙ্গ, নতুন দারিদ্র্য চক্র, যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে হস্তান্তরিত হতে পারে। অর্থনৈতিক সংকট এবং সামাজিক ভঙ্গুরতা মিলিয়ে নতুন দারিদ্র্য শুধু ব্যক্তিগত সমস্যা নয়; এটি জাতীয় সংকট।

এখনই সময়, সমন্বিত উদ্যোগের সতর্কবার্তা ও নীতিপ্রস্তাব গ্রহণ করার। যদি দ্রুত ব্যবস্থা না নেওয়া হয় অর্থনৈতিক নীতি, সামাজিক সুরক্ষা, কর্মসংস্থান—তাহলে নতুন দারিদ্র্য অব্যাহত থাকবে। প্রস্তাবিত পদক্ষেপগুলো—

দরিদ্র ও ভঙ্গুর মধ্যবিত্তকে খাদ্য, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এমনকি শিল্প, কৃষি, ক্ষুদ্র উদ্যোগের মাধ্যমে নিরাপত্তা জোগানো। কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং বেতনের বাস্তব মূল্য রক্ষা, বিশেষ করে যুব ও নারীর কাজে। সামাজিক সুরক্ষা নেটওয়ার্ক ও ঝুঁকিপ্রতিরোধ ব্যবস্থা তৈরি (দুর্যোগ, বেকারত্ব, ঋণ ইত্যাদির জন্য)। এভাবে উন্নয়নের সুফল সমভাবে ছড়িয়ে দেওয়া, যাতে প্রান্তিক ও মধ্য আয় গোষ্ঠীও উন্নয়নের অংশ হয়ে ওঠে।

এখানে নতুন শর্ত দিলেও আসলে এটি একেবারে নতুন নয়; বরং ঝুঁকিতে থাকা অর্থাৎ, আগে যে অর্থনৈতিক, সামাজিক বা আয়ের দৃষ্টিকোণ থেকে নিরাপদ মনে করা হতো, তারা এখন দুশ্চিন্তার আশঙ্কায় পড়েছে। অর্থাৎ, বর্তমান দারিদ্র্যের হিসাবকে শুধু যারা ইতোমধ্যে গরিব, তারাই নয়। মধ্যবিত্ত, ম্যালি-বিত্ত যারা, তারাও ঝুঁকির মধ্যে। এটা বোঝায়, দারিদ্র্য বৃদ্ধি শুধু গরিব বাড়ি বাড়ি হাত পাতাকে বলে না। আমাদের মধ্যবিত্তের মধ্যেও সচ্ছলতার প্রলেপ এখন ঘুমিয়ে আছে।

দারিদ্র্য যে শুধু একক ব্যক্তি বা একক পরিবারের অভাব নয়; বরং সামাজিক ও পারিবারিক কাঠামোতেও পরিবর্তন নিয়ে আসে। কাজ কম হলে পরিবারগুলোর ঋণের বোঝা বাড়ে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, স্বাস্থ্য সুরক্ষা আজ অনেক পরিবারই নেই। তারা অনেকেই কাজ করছে কম বেতনে বা কাজই হারাতে পারে। ভবিষ্যতে বেকারত্ব, খাদ্য নিরাপত্তা, ঋণ, শিশুশিক্ষার পরিত্যাগ, স্বাস্থ্যঝুঁকি—এসব মিলিয়ে একটি বড় মানবিক সংকট দেখা দিতে পারে। মধ্যবিত্তের ভয়, আজ নিরাপদ, কাল ভাঙা এই শঙ্কা। যেই মানুষজন একসময় দারিদ্র্যের সীমার ওপরে ছিল। অর্থাৎ, নিরাপদ ছিল তারা আজ ঝুঁকিপূর্ণ দারিদ্র্যসীমার উপরে দাঁড়িয়ে। মধ্যবিত্ত থেকে সাধারণ মানুষ, যারা একটু আগেই নিরাপদ মনে করতেন, তারা আজ ঝুঁকিপূর্ণ দারিদ্র্যের তোড়জোড় করছে।

এই সংকট সার্থকভাবে মোকাবিলা করতে হবে সমন্বিত নীতি, সামাজিক নিরাপত্তা, এবং অর্থনৈতিক ন্যায্যতা নিশ্চিত করে। সময় ছাড়বে না। কিন্তু কেন ৬ দশমিক ২ কোটি ঝুঁকিপূর্ণ ও দারিদ্র্য আরো বাড়ার সম্ভাবনা? যদিও ২০১০ থেকে ২০২২ পর্যন্ত অর্থনৈতিক উন্নতি ও দারিদ্র্য হ্রাস হয়েছে, তবু নতুন বাংলাদেশে দারিদ্র্য পুরোপুরি নির্মূল হয়নি; বরং দারিদ্র্য রূপ বদলে ভঙ্গুর মধ্যবিত্ত ও ঝুঁকিপূর্ণ গোষ্ঠীর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

আবার ২০২২ সালের এইচআইইএসের দারিদ্র্য হার (১৮ দশমিক ৭ শতাংশ) পেছনের জরিপগুলোর তুলনায় সরাসরি তুলনা করা কঠিন। কারণ ২০২২-এর জরিপে খাদ্য ও অখাদ্য খরচ অন্তর্ভুক্তি পরিবর্তন হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে ৬ দশমিক ২ কোটি সংখ্যা সুনির্দিষ্ট নয়। কারণ এটি নির্ভর করে শক যেমন, মূল্যস্ফীতি, বেকারত্ব, জলবায়ু বা প্রাকৃতিক দুর্যোগ, স্বাস্থ্যঝুঁকি ইত্যাদি কেমন হয় তার ওপর।

কারণ, আজকাল দারিদ্র্য শুধুই আয়ের মানদণ্ড নয়। সামাজিক সুরক্ষা, স্বাস্থ্যের সুযোগ, খাদ্য নিরাপত্তা, নিয়োগ-সংস্থান ইত্যাদির মাপকাঠিতে মানুষের দারিদ্র্য নিরূপণের সংজ্ঞা বদলে গেছে। ফলত, শুধু অতীতের দারিদ্র্যহার দেখলেই বাস্তব ঝুঁকি পুরোপুরি ধরা যায় না। আমাদের দেশে আর্থ-সামাজিক ও পরিবেশগত নানা ঝুঁকির উল্লম্ফন দেশে হয়তোবা বিশ্বব্যাংকের গবেষণামূলক বিশ্লেষণে নতুন বাংলাদেশে ছয় কোটি নতুন মানুষকে দারিদ্র্যসীমায় উদ্ভাসিত হওয়ার আশঙ্কা ফুটে উঠেছে।

বলা যায়, নতুন বাংলাদেশে ছয় কোটি নতুন মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে যাবে, এটি শুধু একটি সম্ভাব্য কথা নয়। এটি ভয়ানক বাস্তবতার দিকে এগিয়ে যাওয়া এক সংকট ও সংকেত। যদি আমরা সময়মতো দৃষ্টিপাত না করি, তাহলে মধ্যবিত্ত-ঐতিহ্যগতভাবে সচ্ছল মনে করা হয়েছে, এমন অনেক পরিবার সামান্য ঝড়েই দারিদ্র্যের তলায় পড়ে যাবে। উন্নয়নের স্বপ্নকে টিকিয়ে রাখতে হলে দরকার সমন্বিত, ন্যায্য এবং সবার জন্য রূপায়িত সামাজিক নীতি।

লেখক : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের প্রফেসর ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের সাবেক ডিন

fakrul@ru.ac.bd

বিডিআর হত্যাকাণ্ড : ভারত ও হাসিনার প্রতিশোধ

স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে শেষ জননন্দিত নেত্রী খালেদা জিয়া

গণতন্ত্র ধার করার প্রয়োজন নেই আফ্রিকার

বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদের রূপান্তর ও বাস্তবতা

সংবিধানে ‘বিসমিল্লায় গলদ’

অর্থহীন হয়ে গেছে ভারতের কৌশলগত স্বায়ত্তশাসন

খালেদা জিয়ার প্রতীক্ষায় জাপানের চেরি ফুল

কপ-৩০ সম্মেলন প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি

বন্দর ব্যবস্থাপনা : ভারতের বয়ানে সমালোচনা

চীনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নয়া ফ্রন্ট মধ্য এশিয়া