হোম > আইন-আদালত

হাসিনার নির্দেশে শিক্ষার্থীদের ওপর ইসরাইলি কায়দায় হামলা

প্রেস ব্রিফিংয়ে সাদিক কায়েম

স্টাফ রিপোর্টার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (ডাকসু) ভিপি সাদিক কায়েম বলেছেন, গত বছরের ১৪ জুলাই ঢাবি ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ওপর শেখ হাসিনার নির্দেশে ইসরাইলি কায়দায় হামলা করা হয়েছিল।

মানবতারিরোধী অপরাধের মামলায় জবানবন্দি দেওয়ার ফাঁকে বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

সাদিক কায়েম বলেন, গত বছরের ১৪ জুলাই আমরা যৌক্তিক আন্দোলন করছিলাম। কিন্তু শেখ হাসিনা শিক্ষার্থীদের রাজাকার ও রাজাকারের নাতিপুতি বলে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে। এর প্রতিবাদে সেদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রতিটি হল থেকে বেরিয়ে আসে । তুমি কে আমি কে, রাজাকার রাজাকার স্লোগানে পুরো বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস মুখরিত হয়েছিল।

ভিপি বলেন, সেদিন শেখ হাসিনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে নির্দেশ দিয়েছিল শিক্ষার্থীদের দমন করার জন্য এবং তাদেরকে বহিষ্কার করার জন্য। এরপর তৎকালীন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি মাকসুদ কামাল ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম, সেক্রেটারি ইনান এবং ঢাবি ছাত্রলীগের সভাপতি শয়ন ও সেক্রেটারি সৈকতকে তার বাসায় এনে বহিরাগত দিয়ে শিক্ষার্থীদেরকে দমন করতে নির্দেশনা দিয়েছিল।

ভিপি সাদিক কায়েম বলেন, এরপর ১৫ জুলাই রাজু ভাস্কর্যের আমাদের একটি শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ছিল। সেই কর্মসূচিতে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সন্ত্রাসীরা বহিরাগত নিয়ে এসে শিক্ষার্থীদের ওপর নির্মমভাবে হামলা করেছিল।

হামলার পর যখন আমাদের আহত ভাই- বোনদের ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাচ্ছিলাম তখন দফায় দফায় আমাদের ওপর হামলা করা হয়েছিল। গুরুতর আহতদের নিয়ে বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে যাচ্ছিলাম, সেখানেও আমাদের হামলা করেছিল।

ইসরাইলিরা ফিলিস্তিনিদের ওপর যেভাবে হামলা করে আমাদের ওপর সেইভাবে হামলা করেছিল।

এস আলমের ১৬ হাজার ৯৪০ কোটি টাকার জমি জব্দ

জোট করলেও নিজ নিজ প্রতীকে নির্বাচন করতে হবে: হাইকোর্ট

সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় উদ্বোধন

গ্রিস-লিবিয়ায় মানবপাচার চক্রের সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার

মা-মেয়ে হত্যা: গৃহকর্মী আয়েশা ৬ ও স্বামী ৩ দিনের রিমান্ডে

শওকত মাহমুদ ৫ দিনের রিমান্ডে

কোর্ট ফির ২০ ভাগ অর্থের দাবিতে আইনজীবীদের মানববন্ধন

ক্রিকেটার রায়হানের বিরুদ্ধে চার্জশিট

জুলাই হত্যাকাণ্ড: সাক্ষ্য দিতে ট্রাইব্যুনালে ডাকসু ভিপি সাদিক কায়েম

আগের আপিল বিভাগের মতো কোনো রায় দিতে চাই না, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে