বিএফইউজে, এমইউজে ও প্রেস ক্লাবের নিন্দা

খুলনা ব্যুরো

আমার দেশ-এর খুলনা ব্যুরো প্রধান এহতেশামুল হক শাওন ও স্টাফ রিপোর্টার কামরুল হোসেন মনির ওপর হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার বেলা সোয়া ৩টার দিকে নগরীর শিববাড়ি মোড়ের সুলতান ডাইন রেস্টুরেন্টের নিচে এ হামলার ঘটনা ঘটে। আহত দুই সাংবাদিককে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এহতেশামুল হক শাওন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজের সহকারী মহাসচিব, মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন খুলনার সহসভাপতি ও খুলনা প্রেস ক্লাবের স্থায়ী সদস্য। কামরুল হোসেন মনি মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন খুলনা ও খুলনা প্রেস ক্লাবের স্থায়ী সদস্য। সাংবাদিক নেতারা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে জড়িতদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
এহতেশামুল হক শাওন বলেন, একটি ঘটনা প্রসঙ্গে বক্তব্য নেওয়ার জন্য ০১৭১১-৮৯৩৩০৯ নম্বরে কল করে কথা হয়। হঠাৎ করেই অপর প্রান্তের ব্যক্তি অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করে। একপর্যায়ে শান্ত হলে আমি বলি, আপনি কোথায় আছেন। আমরা সামনা সামনি কথা বলি। তাহলে ভুল বোঝাবুঝির অবসান হবে।
তিনি বলেন, আমি শিববাড়ি মোড়ের সুলতান ডাইন রেস্টুরেন্টের নিচে আছি। আসেন একসঙ্গে চা খাই। আমি সহকর্মী কামরুল হোসেন মনিকে নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে ফোনে কথা বলা ব্যক্তি (ট্রু কলারে পাওয়া নাম বিপ্লব আবির) সহ ৮-১০ জন আমাদের ঘিরে ফেলে। আমি পরিচয় দিতেই তারা এলোপাতাড়ি ঘুষি-চড়-লাথি মারতে থাকে। আমাকে রক্ষা করতে গেলে কামরুল মনি বেদম প্রহারের শিকার হন।
স্থানীয় সাংবাদিকরা খবর পেয়ে টাইগার গার্ডেনে গিয়ে শাওন ও মনিকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
সোনাডাঙ্গা থানার ওসি কবির হোসেন বলেন, সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করেছি। অপরাধীদের চিহ্নিত করে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে।
অন্যদিকে, এ ঘটনায় সাংবাদিক সমাজের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দার ঝড় উঠেছে। বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন ও মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী, মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন খুলনার সভাপতি মো. আনিসুজ্জামান, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান হিমালয়, কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাক রানা, নির্বাহী সদস্য মুহাম্মদ নূরুজ্জামান ও সোহরাব হোসেন এ ঘটনার তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছেন।
এছাড়া বিবৃতি দিয়েছেন বিএফইউজের সাবেক সহসভাপতি ড. মো. জাকির হোসেন, আবু তৈয়ব ও মো. রাশিদুল ইসলাম, সাবেক নির্বাহী সদস্য শেখ দিদারুল আলম ও এইচ এম আলাউদ্দিন। খুলনা প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক এনামুল হক, সদস্য সচিব রফিউল ইসলাম টুটুল, নির্বাহী সদস্য শেখ দিদারুল আলম, মিজানুর রহমান মিলটন, কৈশিক দে, আহমদ মুসা রঞ্জু ও আশরাফুল ইসলাম অনুরূপ বিবৃতি দিয়েছেন।
এদিকে, এহতেশামুল হক শাওন ও কামরুল হোসেন মনির ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদ ও জড়িতদের গ্রেপ্তারে দাবিতে রোববার দুপুর সাড়ে ১২টায় খুলনা প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন খুলনা ও খুলনা প্রেস ক্লাব যৌথভাবে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

আমার দেশ-এর খুলনা ব্যুরো প্রধান এহতেশামুল হক শাওন ও স্টাফ রিপোর্টার কামরুল হোসেন মনির ওপর হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার বেলা সোয়া ৩টার দিকে নগরীর শিববাড়ি মোড়ের সুলতান ডাইন রেস্টুরেন্টের নিচে এ হামলার ঘটনা ঘটে। আহত দুই সাংবাদিককে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এহতেশামুল হক শাওন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজের সহকারী মহাসচিব, মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন খুলনার সহসভাপতি ও খুলনা প্রেস ক্লাবের স্থায়ী সদস্য। কামরুল হোসেন মনি মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন খুলনা ও খুলনা প্রেস ক্লাবের স্থায়ী সদস্য। সাংবাদিক নেতারা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে জড়িতদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
এহতেশামুল হক শাওন বলেন, একটি ঘটনা প্রসঙ্গে বক্তব্য নেওয়ার জন্য ০১৭১১-৮৯৩৩০৯ নম্বরে কল করে কথা হয়। হঠাৎ করেই অপর প্রান্তের ব্যক্তি অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ করে। একপর্যায়ে শান্ত হলে আমি বলি, আপনি কোথায় আছেন। আমরা সামনা সামনি কথা বলি। তাহলে ভুল বোঝাবুঝির অবসান হবে।
তিনি বলেন, আমি শিববাড়ি মোড়ের সুলতান ডাইন রেস্টুরেন্টের নিচে আছি। আসেন একসঙ্গে চা খাই। আমি সহকর্মী কামরুল হোসেন মনিকে নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে ফোনে কথা বলা ব্যক্তি (ট্রু কলারে পাওয়া নাম বিপ্লব আবির) সহ ৮-১০ জন আমাদের ঘিরে ফেলে। আমি পরিচয় দিতেই তারা এলোপাতাড়ি ঘুষি-চড়-লাথি মারতে থাকে। আমাকে রক্ষা করতে গেলে কামরুল মনি বেদম প্রহারের শিকার হন।
স্থানীয় সাংবাদিকরা খবর পেয়ে টাইগার গার্ডেনে গিয়ে শাওন ও মনিকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে।
সোনাডাঙ্গা থানার ওসি কবির হোসেন বলেন, সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ করেছি। অপরাধীদের চিহ্নিত করে দ্রুত গ্রেপ্তার করা হবে।
অন্যদিকে, এ ঘটনায় সাংবাদিক সমাজের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দার ঝড় উঠেছে। বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন-বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ওবায়দুর রহমান শাহীন ও মহাসচিব কাদের গনি চৌধুরী, মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন খুলনার সভাপতি মো. আনিসুজ্জামান, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান হিমালয়, কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাক রানা, নির্বাহী সদস্য মুহাম্মদ নূরুজ্জামান ও সোহরাব হোসেন এ ঘটনার তীব্র ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছেন।
এছাড়া বিবৃতি দিয়েছেন বিএফইউজের সাবেক সহসভাপতি ড. মো. জাকির হোসেন, আবু তৈয়ব ও মো. রাশিদুল ইসলাম, সাবেক নির্বাহী সদস্য শেখ দিদারুল আলম ও এইচ এম আলাউদ্দিন। খুলনা প্রেস ক্লাবের আহ্বায়ক এনামুল হক, সদস্য সচিব রফিউল ইসলাম টুটুল, নির্বাহী সদস্য শেখ দিদারুল আলম, মিজানুর রহমান মিলটন, কৈশিক দে, আহমদ মুসা রঞ্জু ও আশরাফুল ইসলাম অনুরূপ বিবৃতি দিয়েছেন।
এদিকে, এহতেশামুল হক শাওন ও কামরুল হোসেন মনির ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদ ও জড়িতদের গ্রেপ্তারে দাবিতে রোববার দুপুর সাড়ে ১২টায় খুলনা প্রেস ক্লাবের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে। মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন খুলনা ও খুলনা প্রেস ক্লাব যৌথভাবে এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম আবদুল্লাহ বলেছেন, সাংবাদিকদের দলীয় দাসত্ব থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। নিজের দলের আদর্শের অনুসারী সরকার থাকলেও চোখে চোখ রেখে অধিকারের প্রশ্নে কথা বলার সৎ সাহস থাকতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে দীর্ঘদিনের ওয়ারেন্টভুক্ত পলাতক মাদক কারবারি স্বপন মিয়া (৩৪) অবশেষে পুলিশের অভিনব কৌশলের ফাঁদে ধরা পড়েছেন।শনিবার (৮ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার সিন্দুরখান ইউনিয়নের কুঞ্জবন এলাকার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, স্বপন মিয়া দীর্ঘদিন ধরে
২ ঘণ্টা আগে
এ সময় দুর্বৃত্তরা বেশকিছু নাট খুলে ফিশপ্লেট আলাদা করে সিগন্যাল বাতির সাথে বাঁকা করে বেঁধে দেয়। খবর পেয়ে জিআরপি, পুলিশ ও রেল কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থলে গিয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থলে গিয়ে মেরামত কাজ করায় দুর্ঘটনা এড়ানো সম্ভব হয়। স্থানীয়রা জানায়, গেটম্যান আমিনুল ইসলাম সকালে দায়িত্ব পালনে গিয়ে রেললাইনের ওপর এক টুকর
৩ ঘণ্টা আগে
অবিভক্ত বাংলার বিপ্লবী সাংবাদিক ও বৃটিশবিরোধী আন্দোলনের অগ্নিপুরুষ ফজলুল হক সেলবর্ষীর ৫৭তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন করেছে সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটি। শনিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় পৌর বিপণিস্থ সংগঠনের কার্যালয়ে বৃটিশবিরোধী আন্দোলনের নেতা ও সাংবাদিক ফজলুল হক সেলবর্ষীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচন
৩ ঘণ্টা আগে