আসন্ন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে প্রার্থীদের সর্বোচ্চ বয়সসীমা বাতিল করা হয়েছে। তবে ভোটার কিংবা প্রার্থী হতে হলে শিক্ষার্থীকে স্নাতক, মাস্টার্স অথবা এমফিল প্রোগ্রামে অধ্যয়নরত হতে হবে। সান্ধ্যকালীন কোর্সের
আমি প্রশাসনকে জানিয়েছি, এর আগেও বহুবার প্রশাসনের সাথে আমরা ডাকসুর দাবিতে বসেছি। কিন্তু কোনো কাজ হয়নি। ডাকসু নির্বাচন দিতে প্রশাসন কোথায় আটকে যাচ্ছে, এটা আমাদের বলুক। নির্বাচন দিতে তাদের কি বাক্স-জনবল, লোকবলের অভাব নাকি কোনো একটি গোষ্ঠীর চাপের মুখে তারা সেটা দিতে পারছেন না? দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের দিকেই হাঁটছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। নির্বাচনকে ঘিরে নির্ধারিত টাইমলাইন ধরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ প্রশাসনিক ও আনুষঙ্গিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের টাইমলাইন ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ডাকসুর নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে মে মাসের শুরুর দিকে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের রোডম্যাপ দ্রুততম সময়ে ঘোষণার দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল শিক্ষার্থী।
২০১৯ সালের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ ডাকসু নির্বাচনের কারচুপির পুনঃতদন্তের দাবি জানিয়ে ঢাবি উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছে গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁনের।
ডাকসু নির্বাচনের ব্যাপারে আমরা আন্তরিক। সবাইকে নিয়ে আমরা এই নির্বাচনটি করতে চাই। এমনটিই মন্তব্য করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমেদ খান।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচন (ডাকসু) এখন না দিয়ে আরও পরে দেওয়ার কথা জানিয়ে উপাচার্য নিয়াজ আহমদ খানের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়েছেন ছাত্রদলের কয়েকজন নেতা। এ ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল বের করে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ডাকসুর রোডম্যাপ দেওয়ার আল্টিমেটাম দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের