১৪০ জন পেল ব্যাগ-খাতা-কলম
এতে ২০০ জন শিশু-কিশোর নামাজ আদায় শুরু করে। চূড়ান্ত পর্বে ৮জন বিজয়ী হয়ে বাইসাইকেল পুরস্কার অর্জন করে। ১০ প্রতিযোগী ৪০ দিনে মাত্র ১ ওয়াক্ত নামাজে অনুপস্থিত ছিল, তাদের জন্য অন্য উপহারের ব্যবস্থা করেছি। এ ধরনের আরও ধর্মীয় প্রতিযোগিতা ভবিষ্যতে অব্যাহত রাখা হবে।
বাংলাদেশের বহু মসজিদে দেখা যায়, অভিভাবকরা ছোট শিশুদের সঙ্গে নিয়ে নামাজে আসেন। কিন্তু এ সময় অনেক শিশু দৌড়ঝাঁপ ও চিৎকার করে কিংবা নামাজের পরিবেশে বিঘ্ন ঘটায়। ফলে মুসল্লিদের মধ্যে বিরক্তি সৃষ্টি হয়, কেউ কেউ শিশুদের প্রতিই উঁচু আওয়াজ করে ফেলেন। অথচ ইসলাম শিশুদের মসজিদে আনার ব্যাপারে ভিন্ন শিক্ষা দিয়েছে।
এখনো তিনি নিজের পরিবারের জন্য এক থেকে দেড় কিলোমিটার পথ পায়ে হেঁটে কলসকাঠী গিয়ে বাজার করেন। গল্পে মাতেন নাতিদের সঙ্গে, পড়ে শোনান কোরআনের আয়াত।
বাংলাদেশ নামাজ বাস্তবায়ন কমিটির আমির মাওলানা অহিদুজ্জামান বলেছেন, নামাজ কায়েম করা ছাড়া দেশের কোথাও শান্তি আসতে পারে না। দেশের সর্বত্রই শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সংসদ থেকে রান্নাঘর পর্যন্ত নামাজ কায়েম করতে হবে।