হোম > মতামত

শিবিরের উত্থান : ছাত্ররাজনীতির নতুন চ্যালেঞ্জ

আলফাজ আনাম

আলফাজ আনাম

চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান দেশের তরুণদের রাজনৈতিক ভাবনায় বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছে। এর প্রতিচ্ছবি আমরা দেখতে পারছি দেশের চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের ভোটের ফল থেকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ বা ডাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবিরের বিজয় দেশের রাজনীতির ভিত কাঁপিয়ে দিয়েছে। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্র সংসদ নির্বাচনেও এর বড় ধরনের প্রভাব পড়ছে। ছাত্রশিবির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় সংসদে ২৮টি পদের মধ্যে ২৩টি, জাহাঙ্গীরনগরে ২৫টির মধ্যে ২০টি, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৬টির মধ্যে ২৪টি এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৩টির মধ্যে ২০টি পদে জয়ী হয়েছে। শিবিরের এই বিজয় দেশের ছাত্ররাজনীতির জন্য এক কঠিন চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে।

বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ইসলামী ছাত্রশিবির ছিল বরাবর এক নিঃসঙ্গ ছাত্র সংগঠন। ১৯৭৭ সালে জন্ম নেওয়া এই ছাত্র সংগঠনকে আশির দশক থেকে নানা ধরনের বৈরী প্রচারণার মুখোমুখি হতে হয়েছে। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগ, ছাত্রদল ও বাম ছাত্র সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে শিবিরকে পড়তে হয়েছে প্রবল প্রতিরোধের মুখে। রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের সঙ্গে অন্য ছাত্র সংগঠনগুলোর বড় ধরনের সংঘাতের ঘটনাও ঘটেছে।

আওয়ামী লীগের প্রথম দফার শাসনামলে সরকারবিরোধী আন্দোলনে বিএনপি ও জামায়াতের নেতৃত্বে চারদলীয় জোট গঠনের পাশাপাশি বিএনপির ছাত্র সংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সঙ্গে ছাত্রশিবিরসহ আরো কয়েকটি সংগঠন মিলে ছাত্র ঐক্য গঠন করা হয়েছিল। সেটি ছিল ছাত্রশিবিরের সঙ্গে অন্য ছাত্র সংগঠনের প্রথম জোটবদ্ধ হওয়া। ছাত্রদলের তৎকালীন সভাপতি নাসির উদ্দিন আহমদ পিন্টু এই জোট গঠনে সক্রিয় ভূমিকা রাখেন। আওয়ামী লীগ বিরোধী আন্দোলনে সে সময় ছাত্র ঐক্য বড় ধরনের ভূমিকা রাখে। চারদলীয় জোট ২১৬ আসনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন করে।

আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় দফায় দেড় দশকের শাসনামলে কয়েক দফায় ছাত্রশিবির ও ছাত্রদলের মধ্যে জোট গঠনের একাধিক উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা সফল হয়নি। এর বড় কারণ ছিল জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ইসলামপন্থি ছাত্র সংগঠনটির সঙ্গে জোট গঠনে মোটেও আগ্রহী ছিল না। অথচ উভয় সংগঠনের নেতাকর্মীরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে গুম ও খুনের শিকার হয়েছেন। ছাত্রলীগের হাতে নির্যাতিত হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের কার্যক্রম এক ধরনের নিষিদ্ধ হয়ে পড়ে। ৫ আগস্টের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে উভয় ছাত্র সংগঠনের নেতাকর্মীদের ভূমিকা থাকলেও তা হয়েছে অরাজনৈতিক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্ল্যাটফর্মে। ছাত্রদের কোটাবিরোধী আন্দোলন এগিয়ে নিতে পরিকল্পনা প্রণয়নে পেছন থেকে ছাত্রশিবির যে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। অন্যদিকে রাজপথের আন্দোলনে ছাত্রদল সামর্থ্য অনুযায়ী মাঠে নেমেছে।

শেখ হাসিনার পতন ও পলায়নের পর দেশের রাজনীতির দৃশ্যপট পাল্টে যায়। ছাত্রদের আন্দোলনের মুখে ছাত্রলীগ প্রথম দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে পালিয়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, ইসলামী ছাত্রশিবির ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গর্ভে জন্মে নেওয়া বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ বা বাগছাস প্রধান ছাত্র সংগঠন হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সক্রিয় হয়ে ওঠে। কিন্তু দেশের প্রধান চারটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনে ছাত্রদল ও বাগছাস ছাত্রদের সমর্থন পেতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু প্রশ্ন হলোÑকেন সাধারণ ছাত্ররা বাগছাস ও ছাত্রদলের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নিল?

ছাত্রদলের অভিযোগ ছাত্রশিবির হাসিনার শাসনামলে পরিচয় লুকিয়ে তাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম চালালেও ছাত্রদল নেতাকর্মীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোয় যেমন অবস্থান করতে পারেননি, তেমনি ছাত্রলীগের সন্ত্রাসের মুখে রাজনৈতিক কোনো কর্মসূচি পালন করতে পারেনি। ফলে সাধারণ ছাত্রদের সঙ্গে ছাত্রদলের সম্পর্ক গড়ে ওঠেনি। পরিচয় লুকিয়ে ছাত্রশিবিরের হলগুলোয় অবস্থানের বিষয়টি অস্বীকার করার উপায় নেই। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, শিবিরের পরিচয় দিয়ে কখনো তারা রাজনীতি করতে পারত না। কারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় শিবিরের বহু নেতাকর্মী নির্যাতনের শিকার হয়েছেন, এমনকি শিবির সন্দেহে আবরার ফাহাদ ও বিশ্বজিৎ হত্যার মতো ঘটনাও ঘটেছে। আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে ছাত্রলীগকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে বিতাড়নে শিবির প্রকাশ্য ভূমিকা পালন করেছে। এছাড়া দলীয় কোন্দল না থাকায় শিবির বৈরী পরিস্থিতির মধ্যেও কেন্দ্রীয় ও বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি নির্দিষ্ট সময় দিতে পেরেছে। ফলে সংগঠনটিতে প্রতিবছর নিয়মিত ছাত্রদের মধ্য থেকে নতুন নেতৃত্ব চলে এসেছে।

অন্যদিকে ছাত্রদল বছরের পর বছর পুরোনো কমিটি দিয়ে সংগঠন পরিচালনা করেছে। নিয়মিত ছাত্রদের সঙ্গে ছাত্রদলের দূরত্ব তৈরি হয়েছে। দেখা যাচ্ছে, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর হল সংসদগুলোয় ছাত্রদল বিজয়ী হতে পারছে না। এর কারণ, সাধারণ ছাত্রদের সঙ্গে ছাত্রদলের নেতাদের মিথস্ক্রিয়া হয়নি। ৫ আগস্টের পর এক বছরের বেশি সময় ছাত্র সংসদ নির্বাচন হলেও এখন পর্যন্ত ছাত্রদল কেন্দ্রীয় ও বিশ্ববিদ্যালয় কমিটিগুলোয় বড় কোনো পরিবর্তন আনতে পারেনি। ছাত্রদলের নেতৃত্ব নির্বাচনে যারা ভূমিকা রাখছেন, তারা নব্বই দশকের কৌশল মাথায় নিয়ে নীতি প্রণয়ন করার চেষ্টা করছেন। ১৯৯০ সালে ডাকসুতে ছাত্রদল বিজয়ী হয়েছিল। তখন ছাত্রদের মধ্যে জিয়াউর রহমানের বিপুল প্রভাব ছিল। তিনি যে মেধাবী ছাত্রদের সঙ্গে সংযোগ গড়ে তুলেছিলেন, তাদের অনেকে তখনো বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ছিলেন। খালেদা জিয়া স্বৈরশাসক এরশাদের বিরুদ্ধে আপসহীন আন্দোলনের জন্য ছিলেন তুমুল জনপ্রিয়। এর প্রভাব তখন ডাকসুতে পড়েছিল। কিন্তু এখনকার প্রেক্ষাপট সম্পূর্ণ ভিন্ন। গণঅভ্যুত্থানে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় নতুন এক পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে। দুনিয়ার প্রায় সব দেশে গণঅভ্যুত্থান বা বড় আকারের পটপরিবর্তনের পর দেখা গেছে, যে দলের সংগঠন শক্ত থাকে, তারাই বিজয়ী হয়। শিবিরের ক্ষেত্রেও তাই ঘটেছে।

অভ্যুত্থানের পর ছাত্রদের রাজনৈতিক ভাবনায় বড় দুটি বিষয় সামনে এসেছে প্রথমত, ছাত্ররা তাদের অধিকার নিয়ে অনেক বেশি সচেতন। ছাত্র সংগঠনগুলো তাদের সমস্যা সমাধানে কতটা আন্তরিক, তা তারা দেখতে চায়। দ্বিতীয়ত, ছাত্রলীগের মতো শিক্ষার্থীদের ক্ষমতাসীন কোনো ছাত্র সংগঠন রাজনৈতিক পরিচয়ের ভিত্তিতে হলে সিট বরাদ্দ এবং জোর করে মিছিল- সমাবেশে নেবে না, তা নিশ্চিত করা। একইভাবে সাধারণ ছাত্ররা পুরোনো চেতনার রাজনীতির নামে অন্যের রাজনৈতিক অধিকার হরণ করাকে সমর্থন করছে না।

ছাত্ররা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোয় এক ধরনের মুক্ত পরিবেশ চায়। সম্ভবত এখানেই ছাত্রশিবির অন্য ছাত্র সংগঠনগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জ তৈরি করবে। ছাত্রদের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে শিবিরের কার্যক্রমকে ওয়েল ফেয়ার পলিটিকস বলে অন্য ছাত্র সংগঠনগুলো সমালোচনা করলেও সাধারণ শিক্ষার্থীরা এই কর্মকাণ্ডকে ভালোভাবে গ্রহণ করেছে বলে মনে হচ্ছে। শিবিরের নারী ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিয়ে ইনক্লুসিভ অবস্থান ধর্মীয় ছাত্র সংগঠন হিসেবে তাদের বিরুদ্ধে পুরোনো প্রচারণা নতুন প্রজন্ম গ্রহণ করেনি। নেতৃত্ব নির্বাচনে মেধাবী শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য দেওয়ার ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে।

গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় নতুন এই পরিস্থিতিতে ছাত্রদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নির্মূলে মেরূকরণের পুরোনো যে কৌশল, তা আর কাজ করবে না। বরং অন্য ছাত্র সংগঠনগুলোকে ছাত্রদের সমস্যা সমাধানের দিকে নজর দিতে হবে। আবার শিবির যদি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় ভিন্নমতের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক তৎপরতায় বাধা সৃষ্টি করে কিংবা মুক্ত পরিবেশের সুযোগ সংকুচিত করে দলীয় পরিমণ্ডলের মধ্যে আনতে চায়, তাহলেও ছাত্রদের সমর্থন হারাবে।

সাধারণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভারতীয় আধিপত্যবাদবিরোধী মনোভাব ও গণঅভ্যুত্থানের চেতনার প্রতিফলনও আমরা ছাত্র সংসদ নির্বাচনগুলোয় দেখছি। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে ভিপি পদে যিনি নির্বাচিত হয়েছেন, তিনি জুলাইয়ের আন্দোলনের প্রথমসারির নেতা ছিলেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে জিএস পদে নির্বাচিত হয়েছেন জুলাই আন্দোলনের আরেকজন নেতা। তারা শিবিরের প্রার্থীদের সঙ্গে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। একইভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের প্রার্থীকে পরাজিত করে জুলাইয়ের আন্দোলনের নিপীড়িত এক নারী শিক্ষার্থী বিজয়ী হয়েছেন। শিবিরের ভিপি প্রার্থীও ছিলেন জুলাই আন্দোলনের সামনের সারির নেতা। এ থেকে বোঝা যায়, জুলাইয়ের আন্দোলনে যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাদের প্রতি শিক্ষার্থীদের সমর্থন ও সহানুভূতি আছে। কিন্তু বিস্ময়করভাবে জুলাইয়ের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠন গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজয়ী হতে পারেনি। ডাকসু নির্বাচন হয়েছে সেপ্টেম্বর মাসে। জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি মাসে এক জরিপে দেখা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতি ছিল সাধারণ ছাত্রদের বেশি সমর্থন। কিন্তু ৯ মাসের ব্যবধানে তারা তৃতীয় অবস্থানে চলে যায়। এর প্রধান কারণ হতে পারে প্রতিপক্ষ ছাত্র সংগঠনের বিরুদ্ধে অতি আক্রমণাত্মক বক্তব্য দেওয়া। আওয়ামী বয়ানের মতো পুরোনো ধারার কৌশল, যা সাধারণ ছাত্ররা ভালোভাবে গ্রহণ করেনি।

মুক্তিযুদ্ধবিরোধী কিংবা মৌলবাদের তকমা দিয়ে কোনো ছাত্র সংগঠনকে কোণঠাসা করার রাজনীতি প্রত্যাখ্যান করেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। ছাত্রলীগের পাশাপাশি বাম ছাত্র সংগঠনগুলো গণবিরোধী অবস্থানের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে অনেকটা বিলীন হওয়ার পথে। বাস্তবতা হচ্ছে, শেখ হাসিনার দেড় দশকের নিপীড়নমূলক শাসনে বাংলাদেশের সামাজিক কাঠামোয় যে পরিবর্তন এসেছে, তার প্রতিফলন ঘটেছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয়। ধর্মনিরপেক্ষতা ও প্রগতিশীলতার নামে গত দেড় দশকে ভারতীয় আধিপত্যবাদের স্বার্থপূরণের রাজনীতি এবং সংস্কৃতি চাপিয়ে দেওয়ার যে চেষ্টা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে ছাত্ররা রুখে দাঁড়িয়েছে। গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মানুষ তার মুসলিম জাতিসত্তার পরিচয় এখন গর্বের সঙ্গে তুলে ধরছে। শুধু ইসলামপন্থি হওয়ার কারণে কারো রাজনৈতিক ও মানবিক অধিকার হরণের রাজনীতি তারা প্রত্যাখ্যান করেছেন। রাজনৈতিক দল ও ছাত্র সংগঠনগুলো এখন এই নতুন বাস্তবতা উপলব্ধি করে রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণ করতে হবে। না হলে বাম ছাত্র সংগঠনগুলোরে মতো তারাও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়বে।

লেখক: সহযোগী সম্পাদক, আমার দেশ

বাংলাদেশের টেকসই অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য নবায়নযোগ্য জ্বালানি কৌশল

নদীর বুকে বিষের স্রোত

ইসলামে সময়ের গুরুত্ব

যুক্তরাষ্ট্র কি গাজায় সংঘাতে জড়াবে?

আস্থাহীন উদ্যোক্তা স্থবির কর্মসংস্থান

ভারতের প্রেসক্রিপশনে গোয়েন্দা সংস্থার অবক্ষয়

রাজনৈতিক সংস্কৃতি ও ন্যায়বিচারে যুগান্তকারী ঘটনা

বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাংকিং বাড়াতে যা প্রয়োজন

ইউক্যালিপটাস আকাশমণি ও সেগুনের কথা

আগামী সংসদ নির্বাচনে ভারত ফ্যাক্টর