মো. মাসুদ হোসেন
প্রতিটি নারীর সাফল্যের পেছনে থাকেন তিনি নিজেই। কারণ ইচ্ছাশক্তি ও মনোবল তাকে নিয়ে যেতে পারে বহুদূর। নিজের ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে আজকের নারীরা সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন। নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও নারীরা এগিয়ে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। করপোরেট জগৎসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্বে নারীর সংখ্যা বাড়ছে দিন দিন। সে সঙ্গে নারীরা এখন পড়াশোনা করছেন, চাকরি করছেন, এমনকি স্বাধীন উদ্যোক্তাও হচ্ছেন। দেখা যাচ্ছে, যেসব নারী উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ শুরু করছেন, তারা ভালো করছেন। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী কুমিল্লার বিখ্যাত মোমবাটিক পোশাক নিয়ে ২০১৯ সালে অনলাইনে কাজ শুরু করেন নারী উদ্যোক্তা ইয়াসমিন সুলতানা। চাঁদপুর সদর উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের একটি মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে বেড়ে ওঠা ইয়াসমিন সুলতানার খুব অল্প বয়সেই বিয়ে হয়ে যায় । শৈশব ও পড়াশোনা চাঁদপুরে হলেও স্বামীর চাকরিসূত্রে ঢাকার সাভারে তার বসবাস। বর্তমানে স্বামী-সংসার সামলে দেশীয় পণ্যের একজন ই-কমার্স উদ্যোক্তা ইয়াসমিন। অনলাইনের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবসায় নজর দিয়েছেন এই নারী উদ্যোক্তা।
শূন্য থেকে শুরু করে নিজের চেষ্টা, অধ্যবসায় ও কঠোর পরিশ্রমের বিনিময়ে কীভাবে নিজের একটা আলাদা পরিচয় তৈরি করা যায়, তার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত অদম্য সংগ্রামী নারী ইয়াসমিন। আজ তিনি সফল নারী উদ্যোক্তা। এই পথটা সহজ ছিল না। তাকে অনেক কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়েছে । সেই গল্প জানতে যেতে হবে আরো অনেক পেছনে। ইয়াসমিনের শৈশব ও কৈশোরের স্বর্ণালি দিনগুলো কাটে চাঁদপুরেই। সেখানেই প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে পড়ালেখা করেন।
স্কুল ও কলেজজীবনে সবকিছুই ছিল রঙিন। কলেজ ক্যাম্পাস, পড়ালেখা, বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া, মুক্ত পাখির মতো ঘুরে বেড়ানো—সবকিছুই চলছিল স্বাভাবিক নিয়মে। হঠাৎ করেই বদলে গেল তার জীবনের দৃশ্যপট। তখন সবেমাত্র উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণিতে প্রথম বর্ষে পড়ছেন। পারিবারিকভাবে হঠাৎ করে তাকে বিয়ে দেওয়া হয়, যেতে হয় শ্বশুরবাড়ি। শুরু হয় নতুন জীবন। স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের সহযোগিতায় বিয়ের পরেও পড়াশোনা চালিয়ে এইচএসসি পাস করেন। এর পরই ঘরে আসে একটি কন্যাসন্তান। এক বছর বিরতি দিয়ে তিনি অনার্সে ভর্তি হয়ে আরো দুশ্চিন্তায় পড়ে যান । এদেশে পড়ালেখা করে চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ—পেলেও স্বামী-সংসার ও মেয়েকে সামাল দেওয়ার কেউ থাকবে না। এমনটা ভেবেই অন্যভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর চিন্তা তার মাথায় আসে। স্বামীর দেওয়া হাত খরচের সামান্য কিছু টাকা জমিয়ে শুরু করেন দেশীয় পণ্যের অনলাইন ব্যবসা।
শুরুতেই বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী কুমিল্লার বিখ্যাত মোমবাটিকের বাহারি ডিজাইনের মেয়েদের থ্রি-পিস, ওয়ান-পিস, ওড়না, হাতের কাজ করা শাড়ি, ব্লাউজ ও বেডশিটের প্রদর্শনী শুরু করেন তার ফেসবুক পেজ সঞ্চয়িতা থেকে লাইভে এসে । ওই লাইভ সম্প্রচারে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তের ক্রেতাদের তিনি দেশীয় পণ্যের ব্যাপারে আকৃষ্ট করতে সক্ষম হন। ক্রেতারা তার লাইভ দেখে নিজের পছন্দমতো পোশাকটি অর্ডার করতে শুরু করেন। লাইভে অর্ডার করা পণ্য কুরিয়ারের মাধ্যমে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ক্রেতাদের কাছে ডেলিভারি দেওয়ার যাবতীয় কাজও ইয়াসমিন স্বামীর সহযোগিতায় করে থাকেন। সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও মেলায় অংশগ্রহণ করে তিনি অনেক সম্মাননা কুড়িয়েছেন, পেয়েছেন আর্থিক সহযোগিতাও। দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় অবদানস্বরূপ সর্বশেষ নিজ জেলা চাঁদপুর থেকে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘চাঁদপুর প্রভাত সমাজকল্যাণ সংস্থা’ তাকে সম্মাননায় ভূষিত করে। দীর্ঘ পাঁচ বছরের অনলাইন এই ব্যবসাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া তার স্বপ্ন । যেই ভাবা সেই কাজ। গত এপ্রিল মাসের ২ তারিখে রাজধানীর সাভারের আশুলিয়া এলাকার মির্জানগর এনায়েতপুরে একটি আউটলেট উদ্বোধন করেন। স্বামী-সংসার সামলে অনলাইনের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক এই ব্যবসায়ও নিয়মিত সময় দেন সফল এই নারী উদ্যোক্তা।
উদ্যোক্তা হতে হলে কাজের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাবোধ অত্যাবশ্যক বলে মনে করেন ইয়াসমিন। সফল উদ্যোক্তা হওয়ার পথে বাধা অতিক্রম করে ধৈর্য, শক্তি, সাহস, বিশ্বাস আর সততা দিয়ে স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব বলে তার বিশ্বাস। সফল এই নারী উদ্যোক্তা বলেন, ‘উদ্যোক্তা হওয়ার শুরুটা সহজ ছিল না। তাড়াতাড়ি বিয়ে হয়ে যাওয়ায় পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়।’ তবু তিনি স্বপ্ন দেখা ছেড়ে দেননি। তিনি জানান, স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করতে তার স্বামী অনুপ্রেরণা দেন । স্বামীর অনুপ্রেরণায় নতুন করে শুরু করেন। নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য তিনি এগিয়ে চলেছেন। পরিবার ও সংসার সামলে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়াটা কঠিন; কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা, অধ্যবসায় ও পরিশ্রম থাকলে এটি সম্ভব। তিনি বলেন, ‘এত দিন আমার স্বপ্ন ছিল—কবে একটি শোরুম হবে? নিজের ইচ্ছাশক্তি আর স্বামীর অনুপ্রেরণায় তা সফল করতে পেরেছি। আমার ক্রেতারা অনলাইনে পণ্য কেনার পাশাপাশি এখন সরাসরি শোরুমে এসেও দেখে-বুঝে তাদের পছন্দসই পণ্য কিনতে পারবেন।’
প্রতিটি নারীর সাফল্যের পেছনে থাকেন তিনি নিজেই। কারণ ইচ্ছাশক্তি ও মনোবল তাকে নিয়ে যেতে পারে বহুদূর। নিজের ইচ্ছাশক্তিকে কাজে লাগিয়ে আজকের নারীরা সামনে এগিয়ে যাচ্ছেন। নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও নারীরা এগিয়ে যাচ্ছেন প্রতিনিয়ত। করপোরেট জগৎসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নেতৃত্বে নারীর সংখ্যা বাড়ছে দিন দিন। সে সঙ্গে নারীরা এখন পড়াশোনা করছেন, চাকরি করছেন, এমনকি স্বাধীন উদ্যোক্তাও হচ্ছেন। দেখা যাচ্ছে, যেসব নারী উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ শুরু করছেন, তারা ভালো করছেন। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী কুমিল্লার বিখ্যাত মোমবাটিক পোশাক নিয়ে ২০১৯ সালে অনলাইনে কাজ শুরু করেন নারী উদ্যোক্তা ইয়াসমিন সুলতানা। চাঁদপুর সদর উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের একটি মধ্যবিত্ত পরিবার থেকে বেড়ে ওঠা ইয়াসমিন সুলতানার খুব অল্প বয়সেই বিয়ে হয়ে যায় । শৈশব ও পড়াশোনা চাঁদপুরে হলেও স্বামীর চাকরিসূত্রে ঢাকার সাভারে তার বসবাস। বর্তমানে স্বামী-সংসার সামলে দেশীয় পণ্যের একজন ই-কমার্স উদ্যোক্তা ইয়াসমিন। অনলাইনের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবসায় নজর দিয়েছেন এই নারী উদ্যোক্তা।
শূন্য থেকে শুরু করে নিজের চেষ্টা, অধ্যবসায় ও কঠোর পরিশ্রমের বিনিময়ে কীভাবে নিজের একটা আলাদা পরিচয় তৈরি করা যায়, তার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত অদম্য সংগ্রামী নারী ইয়াসমিন। আজ তিনি সফল নারী উদ্যোক্তা। এই পথটা সহজ ছিল না। তাকে অনেক কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হয়েছে । সেই গল্প জানতে যেতে হবে আরো অনেক পেছনে। ইয়াসমিনের শৈশব ও কৈশোরের স্বর্ণালি দিনগুলো কাটে চাঁদপুরেই। সেখানেই প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে পড়ালেখা করেন।
স্কুল ও কলেজজীবনে সবকিছুই ছিল রঙিন। কলেজ ক্যাম্পাস, পড়ালেখা, বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া, মুক্ত পাখির মতো ঘুরে বেড়ানো—সবকিছুই চলছিল স্বাভাবিক নিয়মে। হঠাৎ করেই বদলে গেল তার জীবনের দৃশ্যপট। তখন সবেমাত্র উচ্চমাধ্যমিক শ্রেণিতে প্রথম বর্ষে পড়ছেন। পারিবারিকভাবে হঠাৎ করে তাকে বিয়ে দেওয়া হয়, যেতে হয় শ্বশুরবাড়ি। শুরু হয় নতুন জীবন। স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের সহযোগিতায় বিয়ের পরেও পড়াশোনা চালিয়ে এইচএসসি পাস করেন। এর পরই ঘরে আসে একটি কন্যাসন্তান। এক বছর বিরতি দিয়ে তিনি অনার্সে ভর্তি হয়ে আরো দুশ্চিন্তায় পড়ে যান । এদেশে পড়ালেখা করে চাকরি পাওয়া যেন সোনার হরিণ—পেলেও স্বামী-সংসার ও মেয়েকে সামাল দেওয়ার কেউ থাকবে না। এমনটা ভেবেই অন্যভাবে ঘুরে দাঁড়ানোর চিন্তা তার মাথায় আসে। স্বামীর দেওয়া হাত খরচের সামান্য কিছু টাকা জমিয়ে শুরু করেন দেশীয় পণ্যের অনলাইন ব্যবসা।
শুরুতেই বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী কুমিল্লার বিখ্যাত মোমবাটিকের বাহারি ডিজাইনের মেয়েদের থ্রি-পিস, ওয়ান-পিস, ওড়না, হাতের কাজ করা শাড়ি, ব্লাউজ ও বেডশিটের প্রদর্শনী শুরু করেন তার ফেসবুক পেজ সঞ্চয়িতা থেকে লাইভে এসে । ওই লাইভ সম্প্রচারে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্তের ক্রেতাদের তিনি দেশীয় পণ্যের ব্যাপারে আকৃষ্ট করতে সক্ষম হন। ক্রেতারা তার লাইভ দেখে নিজের পছন্দমতো পোশাকটি অর্ডার করতে শুরু করেন। লাইভে অর্ডার করা পণ্য কুরিয়ারের মাধ্যমে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ক্রেতাদের কাছে ডেলিভারি দেওয়ার যাবতীয় কাজও ইয়াসমিন স্বামীর সহযোগিতায় করে থাকেন। সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রশিক্ষণ ও মেলায় অংশগ্রহণ করে তিনি অনেক সম্মাননা কুড়িয়েছেন, পেয়েছেন আর্থিক সহযোগিতাও। দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় অবদানস্বরূপ সর্বশেষ নিজ জেলা চাঁদপুর থেকে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘চাঁদপুর প্রভাত সমাজকল্যাণ সংস্থা’ তাকে সম্মাননায় ভূষিত করে। দীর্ঘ পাঁচ বছরের অনলাইন এই ব্যবসাকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া তার স্বপ্ন । যেই ভাবা সেই কাজ। গত এপ্রিল মাসের ২ তারিখে রাজধানীর সাভারের আশুলিয়া এলাকার মির্জানগর এনায়েতপুরে একটি আউটলেট উদ্বোধন করেন। স্বামী-সংসার সামলে অনলাইনের পাশাপাশি প্রাতিষ্ঠানিক এই ব্যবসায়ও নিয়মিত সময় দেন সফল এই নারী উদ্যোক্তা।
উদ্যোক্তা হতে হলে কাজের প্রতি ভালোবাসা ও শ্রদ্ধাবোধ অত্যাবশ্যক বলে মনে করেন ইয়াসমিন। সফল উদ্যোক্তা হওয়ার পথে বাধা অতিক্রম করে ধৈর্য, শক্তি, সাহস, বিশ্বাস আর সততা দিয়ে স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব বলে তার বিশ্বাস। সফল এই নারী উদ্যোক্তা বলেন, ‘উদ্যোক্তা হওয়ার শুরুটা সহজ ছিল না। তাড়াতাড়ি বিয়ে হয়ে যাওয়ায় পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়।’ তবু তিনি স্বপ্ন দেখা ছেড়ে দেননি। তিনি জানান, স্বপ্নকে বাস্তবে পরিণত করতে তার স্বামী অনুপ্রেরণা দেন । স্বামীর অনুপ্রেরণায় নতুন করে শুরু করেন। নিজের স্বপ্ন পূরণের জন্য তিনি এগিয়ে চলেছেন। পরিবার ও সংসার সামলে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়াটা কঠিন; কিন্তু সঠিক পরিকল্পনা, অধ্যবসায় ও পরিশ্রম থাকলে এটি সম্ভব। তিনি বলেন, ‘এত দিন আমার স্বপ্ন ছিল—কবে একটি শোরুম হবে? নিজের ইচ্ছাশক্তি আর স্বামীর অনুপ্রেরণায় তা সফল করতে পেরেছি। আমার ক্রেতারা অনলাইনে পণ্য কেনার পাশাপাশি এখন সরাসরি শোরুমে এসেও দেখে-বুঝে তাদের পছন্দসই পণ্য কিনতে পারবেন।’
সংগঠনের তথ্য, উপহার প্রদান, অনুভূতি বক্স এবং মেহেদি দেওয়ার জন্য উৎসবের ছাউনিতে চারটি আলাদা বুথ। সেখানে ছিল নারী শিক্ষার্থীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। আয়োজকরা নতুন সদস্য আহ্বান ও প্রচারপত্র বিলি করেন। ফটকের সামনে একটি ব্যানারে লেখা, ‛প্রিয় ভাইয়েরা, ভেতরে প্রবেশ ও উঁকি মারা থেকে বিরত থাকুন।’
২৫ মিনিট আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেছেন, ছাত্রদল নেতা ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়েদ হোসাইন হত্যাকাণ্ডে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে—কেউ যেন আইনের ফাঁক দিয়ে কেউ বেরিয়ে না যায়।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ইতিহাস বিভাগের শিক্ষার্থী রিয়াদ হাসানের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বোরকা ও পর্দাশীল নারীদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছে। এই মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রীসংস্থা।
২ ঘণ্টা আগেসমাবেশে জোবায়েদের সহপাঠী সজল খান বলেন, “পুলিশ এখনো বর্ষার পরিবারের সদস্যদের জিজ্ঞাসাবাদ করেনি। শুধু বর্ষা ও মাহির নয়, এই ঘটনায় বর্ষার পরিবারও জড়িত। গতকাল আদালতে আমাদের সঙ্গে পুলিশের আচরণ ছিল অমানবিক। আমাদের এক বান্ধবী ভিডিও করতে গেলে তার ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। আমরা পুলিশের এই আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।”
২ ঘণ্টা আগে