মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমের মাধ্যমে পক্ষপাতহীনভাবে মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার ওপর জোর দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
আপনাদের সাদামাটা কয়েকটা প্রশ্ন করি; দেখেন, উত্তর জানেন কি না। ১. মুক্তিযুদ্ধের দলিল সংরক্ষণের কাজ শুরু হয় কার আমলে? ২. সাভারে যে স্মৃতিসৌধে গিয়ে আমরা মহান মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের শ্রদ্ধা জানাই সেটি কার আমলে, কার তত্ত্বাবধানে নির্মিত হয়েছে?
‘১৯৫৪ সালেই আমার এই ধারণা বদ্ধমূল হয়েছিল যে, পাকিস্তানের কবল থেকে আমাদের পুরোপুরি মুক্ত হতে হবে।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু বলেছেন, যারা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ মানে না তাদের এ দেশে নির্বাচন করার কোনো অধিকার নেই বলে মন্তব্য করেছেন।
মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গঠিত বাংলাদেশকে ফার্স্ট রিপাবলিক উল্লেখ করে নতুন গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সেকেন্ড রিপাবলিকের (বাংলাদেশ ২.০) ওপর বহুদলীয় নতুন সংবিধান প্রতিষ্ঠা চায়।
মুক্তিযুদ্ধ ও দেশের ওপর অনন্ত মালিকানা দাবি করে গণতন্ত্রকে সামন্ততন্ত্রে পরিণত করার চর্চা হয়েছে দেশে ১৬ বছর ধরে হাসিনার শাসনামলে। তবে ছাত্রদের জুলাই বিপ্লব ইতোমধ্যে প্রমাণ করে দিয়েছে, ওই যুগটির ইতি ঘটেছে এবং আমরা একটি নতুন যুগে প্রবেশ করেছি।
মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বলেছেন, অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সক্রিয় আছেন। তাদেরকে ধরে আইনের আওতায় আনা হবে। মুক্তিযোদ্ধা সংসদ পুনর্গঠিত হবে।
এ বিষয়ে 'ছাত্র সংবাদ'-এর পরিষ্কার বক্তব্য হচ্ছে— মহান মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করে, এমন একটি অনাকাঙ্ক্ষিত প্রবন্ধ প্রকাশে 'ছাত্র সংবাদ' আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছে এবং বিতর্কিত এই প্রবন্ধটি অনলাইন থেকে প্রত্যাহার করে নিচ্ছে। সেই সাথে ২০২৪ এর ডিসেম্বর সংখ্যার সকল প্রিন্ট কপিও প্রত্যাহার করে নিচ্ছে।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির ছাত্রশিবির কর্তৃক নিজেদের দলীয় পত্রিকায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের ব্যাপারে আপত্তিকর বক্তব্য প্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে ছাত্রশিবিরকে
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকে ভিত্তি ধরে জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্রকে পরিবর্তন, পরিমার্জন করে তা চূড়ান্ত করবে বিএনপি। এরই মধ্যে ছাত্রদের দেওয়া এ ঘোষণাপত্রের খসড়ায় এক দফা সংশোধন আনা হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার, অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল কে এম সফিউল্লাহ মারা গেছেন। রোববার সকাল পৌনে ৯টার দিকে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। তিনি আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য ছিলেন।
একাত্তরের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম গুমের শিকার হয়েছিলেন সেক্টর কমান্ডার মেজর (অব.) এমএ জলিল। ১৯৭১ সালের ৩১ ডিসেম্বর তিনি ভারতীয় বাহিনী দ্বারা গুম হন।
সমস্যাগুলো বারবার সামনে আসছে। চলুন আমরা এগুলো এক সঙ্গে মীমাংসা করি, যাতে আমরা এগিয়ে যেতে পারি। শাহবাজ শরীফ বলেন, ১৯৭৪ সালের ত্রিপক্ষীয় চুক্তি বাংলাদেশ, পাকিস্তান এবং ভারতের মধ্যে অনেক সমস্যা মীমাংসা হয়েছে। তবে যদি অন্য কোনো সমস্যা থাকে, সেগুলো নিয়ে আলোচনা করতে পাকিস্তান প্রস্তুত।