হোম > সাহিত্য সাময়িকী > প্রবন্ধ

হুমায়ূন আহমেদ ও বাংলা কথাসাহিত্যের ঘরে ফেরা (শেষ পর্ব)

রেজাউল করিম রনি

একটা বিষয় আমরা সাদা চোখেই দেখতে পারি। আমরা প্রায়ই বলতে শুনি, ভারতের পশ্চিম বঙ্গের লেখকরা বড় বড় উপন্যাস লিখতে পারেন। তাদের উপন্যাসের আখ্যান হয় বহু বিস্তৃত। অন্যদিকে বাংলাদেশের লেখকরা উপন্যাস লিখতে পারেন না। পূর্ণাঙ্গ উপন্যাস লিখতে না পারার অভিযোগ বাংলাদেশের বড় বড় লেখককেও ছেড়ে যায়নি। এ প্রসঙ্গে আমরা স্মরণ করতে পারি বঙ্কিমচন্দ্রের কথা। ‘বাঙ্গালীর ইতিহাস নাই’ বলে বঙ্কিমচন্দ্রের যে আফসোস তা খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। তবে বাংলাদেশে যারা লেখালেখি করেন, তাদের কেউ আমাদের ইতিহাস নিয়ে প্রকৃত প্রস্তাবে চিন্তাভাবনা করেছেন, কোনো প্রশ্ন তুলেছেন—এমনটা দেখা যায়নি। অর্থাৎ বঙ্কিমচন্দ্র যেই অর্থে ইতিহাসের প্রশ্ন উত্থাপনের মধ্য দিয়ে একটা রাজনৈতিক জনগোষ্ঠীর আবির্ভাবের প্রকল্প হাজির করেছেন, বাংলাদেশের লেখকদের বেলায় এমনটা নজরে পড়ে না। কিন্তু এর মধ্যে ইতিহাসের পরিহাস আকারে যে ঘটনা ঘটে গেছে, তা হলো ’৭১-এর স্বাধীনতার সংগ্রাম। এর ফলে রাজনৈতিক জনগোষ্ঠী আকারে নিজেদের আাত্মপরিচয় নির্মাণের ঐতিহাসিক কাজ ব্যতিরেকেই আমরা একটা রাষ্ট্র কায়েম করে ফেলার যোগ্যতা অর্জন করে ফেললাম। রাষ্ট্র করলাম, কিন্তু এর ইতিহাসের বয়ানটা নিলাম উনিশ শতকের যে সাম্প্রদায়িক ঐতিহাসিকতার ন্যারেশন দাঁড়িয়েছিল তার থেকে। এ কারণে ’৭১-এর ঘটনা ঘটলেও বাংলাদেশের ঐতিহাসিক মুক্তির প্রশ্নটি এখনো কারেন্ট ইস্যু। এখনো এর মীমাংসা হয়নি। এখনো এটা নিয়ে রক্ত ঝরছে। এটা এখন যারা জীবনযাপন করছেন, পথ চলছেন, খুব সহজেই বুঝতেছেন। এটা নিয়ে বেশি কিছু বলার দরকার নেই। জীবনই আমাদের এই অভিজ্ঞতার স্বাদ দিচ্ছে।

এই ঘটনার সরাসরি প্রভাব পড়েছে হুমায়ূনের ওপর। তার প্রথম দুটা উপন্যাস লিখিত হয়েছে সেই উনিশ শতকী সাহিত্যের ইতিহাসের প্যরাডাইমের মধ্যেই। এর ফলে এখানকার প্রগতিশীলরা দ্রুত হুমায়ূনে মুগ্ধ হয়ে পড়েন এবং এই দুটা লেখাকে খুব সাদরে গ্রহণ করে নিয়েছিলেন। কিন্তু হুমায়ূনের ধারাবাহিকতার দিক থেকে এ দুটি লেখা ভীষণভাবে অ-হুমায়ূনীয়। কিন্তু প্রগতিশীলদের হাস্যকর অভিযোগ হলো, হুমায়ূন আর নন্দিত নরকে এবং শঙ্খনীল কারাগার-এর মতো লেখা আর লিখতে পারেননি এবং এর জন্য তারা যে পেটি লজিক হাজির করেন তা হলো, এর পরে হুমায়ূন বাজারি হয়ে গেছেন।

আমি কসম খেয়ে বলতে পারি, হুমায়ূন যদি এই দুটি বইয়ের মতো বাকি লেখাগুলোও একইভাবে লিখতেন, তাহলে তাকে নিয়ে একটা অক্ষরও লিখতাম না।

ইতিহাসের যে ব্রেকথ্রুটা দরকার ছিল, এরপরে হুমায়ূন সেটা করলেন। মনে রাখতে হবে, ওই দুটা বই ’৭১-এর সময়েই লেখা। ’৭১-এর পরে আমেরিকা থেকে ফিরে আসার পর আমরা যে হুমায়ূনকে পেলাম, সে ছিল বাংলাদেশের হুমায়ূন। আগের হুমায়ূন মোটাদাগে বাঙালি হুমায়ূন। এই বিভাজন তো ঘটালেনই এবং প্রায় একা সেটা জারি রাখলেন। তার বঙ্কিমের মতো ঘোষণার দরকার পড়ল না।

যেহেতু বঙ্কিম যে পরাধীনতার ভেতর থেকে একটা হিন্দু জাতীয় জাগরণের চেতনা জারি করাকে কর্তব্য মনে করেছেন, সেদিক থেকে হুমায়ূন স্বাধীন একটা ভূখণ্ডের লেখক হওয়ায় তাকে বঙ্কিমের মতো গোড়া/কট্টর পথ ধরতে হয়নি। তাকে পড়তে হয়নি পাল্টা মুসলিম জাতীয়তাবাদের খপ্পরেও। বলা যায়, ’৭১ বা নয়া বাংলাদেশ হুমায়ূনকে বাঁচিয়ে দিয়েছে।

এখানে সাবধানতার ব্যাপার হলো, বঙ্কিমের সঙ্গে হুমায়ূনের কোনো কম্পারেটিভ আলোচনা পদ্ধতিগতভাবে যায় না। কারণ হুমায়ূন সম্পূর্ণ উল্টা ধারার নায়ক। যে ধারাটা এখনো ইতিহাসের নিরিখে পাঠ করে উঠতে পারিনি আমরা। এই লেখা সে প্রচেষ্টার একটা খসড়া বলা যেতে পারে।

প্রসঙ্গত, হুমায়ূন লেখার সময় কখনো খেয়াল করতেন না, তার লেখাটা আধুনিক লেখা হলো কি না? এটা ব্যাকরণসম্মত হলো কি না? পুরো ঠাস-বুনট আছে কি না? উপন্যাসের মহাকাব্যিকতা নিয়েও হুমায়ূনের মাথাব্যথা ছিল না। হুমায়ূন শুধু আমাদের গল্পটা বলতে চেয়েছেন এবং সেটা তিনি পেরেছেন। এই পারার মধ্য দিয়া ক্যালকেশিয়ান আধুনিক সাহিত্য হুমকির মধ্যে পড়েছে। হুমাযূনের এই বিজয় বাংলাদেশ রাষ্ট্রের বিজয়ের সঙ্গে সরাসরি জড়িত।

এখন হুমায়ূনের পাঠ যদি দাঁড়িয়ে যায়, তাহলে তথাকথিত আধুনিক সাহিত্য দেওলিয়া হয়ে যাবে। এর আর কোনো ভূমিকা আমাদের সাহিত্যসমাজে থাকবে না। সেই দিক থেকে হুমায়ূন এই ধারার সরাসরি শত্রু। ফলে রাবীন্দ্রিক মহল যে হুমায়ূনকে সব সময় আন্ডারমাইন করে তা বুঝেশুনেই করে। এটা একটা কালচারাল পলিটিকস বা এর সাংস্কৃতিক রাজনৈতিক দিকও আছে। আধুনিক সাহিত্য বেশ বিপদেই আছে হুমায়ূনের বাংলায়।

এবার আমরা দেখি পশ্চিম বাংলা আর বাংলাদেশের সাহিত্য বলে যে পৃথক্‌করণ, তার হুমায়ূনী প্রকরণটা কী। পশ্চিম বাংলা ভারত রাষ্ট্রের একটি রাজ্য। আর বাংলাদেশ একটি রাষ্ট্র, যার রাজধানী ঢাকা। এই বিষয়টি একটু কড়াভাবে খেয়াল রাখার নিবেদন রাখি। পশ্চিম বঙ্গের লেখক দেবেশ রায় কিছু দিন আগে এক সাক্ষাৎকারে বলছেন, ‘প্রশ্ন: বাংলাদেশের সাহিত্য বলে আলাদা একটা সাহিত্যসীমা চিহ্নিত করার পক্ষে আপনিও বলছেন। প্রশ্ন হচ্ছে, দেশ-রাষ্ট্র-ইতিহাস বদলে গেলে সাহিত্যও বদলে যায় কি না? গেলে সেই বদলকে আমরা কোন কোন শর্ত দিয়ে চিনব?’

উত্তর: এই প্রশ্ন নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে আমি আলোড়িত আছি। এ কারণে আলোড়িত আছি যে, বেশ কিছুদিন ধরে বাংলাদেশের সাহিত্য নিয়ে আমার আগ্রহ ও পড়াশোনা বেড়েছে এবং আমি কতগুলো সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি, যার সঙ্গে এই প্রশ্ন ভীষণভাবে জড়িত। আমি মনে করি, পশ্চিম বঙ্গ এবং বাংলাদেশের সাহিত্য দুটোই বাংলা ভাষায় লেখা হলেও এক সাহিত্য নয়। এপার-বাংলা ওপার-বাংলা বা এক বাংলা—এসব সেন্টিমেন্টাল কথা দিয়ে সাহিত্যের ইতিহাস নির্ধারিত হয় না। ১৯৪৭ সালে দেশ ভাগ হওয়ার পর এবং ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্মের পর, অর্থাৎ সুদীর্ঘ ষাট বছরে যে ইতিহাসের মধ্য দিয়ে দুটি দেশ অগ্রসর হয়েছে, তাতে বাংলাদেশের শিল্পসাহিত্য পশ্চিম বঙ্গ থেকে আলাদা হয়ে গেছে। এটাকে ভাবাবেগ দিয়ে বোঝা যাবে না।

মুক্তি পাওয়ার একমাত্র উপায় এটা স্বীকার করা যে, দুটো দেশের সাহিত্য আলাদা সাহিত্য। আমি এই তুলনার মধ্যে যেতে চাইছি না যে, একই ভাষায় পৃথিবীতে কত আলাদা আলাদা সাহিত্য তৈরি হয়েছে। যাচ্ছি না এ কারণে যে, প্রতিটি ক্ষেত্রেই আলাদা আলাদা কারণ সক্রিয় থেকেছে। সুতরাং তুলনার কোনো প্রয়োজন নেই। মানুষের জীবনযাপন, সমাজের জীবনযাপন, রাজনীতি, পৃথিবীর সঙ্গে সম্পর্ক, দৈনন্দিন জীবনের রকমফের—এগুলোর বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে গল্প-উপন্যাসও বদলায়। কবিতার কথা বলছি না, তবে বাংলাদেশের গল্প-উপন্যাস আর পশ্চিম বঙ্গের গল্প-উপন্যাস সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র।’ (৩০-১১-১২, প্রথম আলো)

আমি যে কথাটা ওপরে বলার চেষ্টা করেছি, তা দেবেশ রায় বেশ জোর দিয়ে বলে দিয়েছেন। এই যে আলাদা, তাকে দেবেশ রায় যেভাবে শুধু জীবনযাপন বা সাংস্কৃতিক ভিন্নতা দিয়ে বুঝতে চাইছেন, তা মনে হয় না কাজের হবে। এই আলাদা ঐতিহাসিকভাবে যেমন তেমনি ভাবাদর্শ অর্থেও। চিন্তাশীলতার বাংলাদেশীয় যে দার্শনিক অবস্থান, তা পশ্চিম বঙ্গ থেকে আলাদা বলেই বাংলাদেশের সাহিত্য আলাদা। অন্যদিকে দেবেশ রায়ের কথাটা পাকাপাকিভাবে মেনে নেওয়ার জন্য টেক্সট ধরে ধরে দেখাতে হবে কীভাবে কোন কালপর্বে বাংলাদেশের সাহিত্য আলাদা। এখানে সেই সুযোগ নেই। খেয়াল রাখতে হবে অন্য কারণগুলোও গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমি এতেই সন্তুষ্ট নই।

পশ্চিম বঙ্গের সাহিত্য থেকে বাংলাদেশের সাহিত্যের স্বাতন্ত্র্য দিয়ে আমার কোনো কাজ নেই। আমি আরো এক কাঠি এগিয়ে যেতে চাই। আমি বলতে চাই, পশ্চিম বঙ্গে যা কিছু হয়েছে, হচ্ছে, তা আমাদেরই সম্পদ। আমরা সেটাকে আলাদা বলে দূরে রাখতে চাই না। মানে তারা ইংরেজি শিক্ষার প্রভাবের ফলে তৎকালীন পূর্ব বঙ্গের মানুষের সাহিত্যকে যেভাবে অবহেলা করেছেন, আজ তা হিন্দি আর ইংরেজির দাপটে আত্মারাম খাঁচা-ছাড়া অবস্থায় আছে। আমরা তাদের অবহেলা করতে চাই না। পচা সেন্টিমেন্ট নিয়ে তাদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়াতে চাই না। আমাদের একটা রাষ্ট্র আছে, যেটা আমাদের পশ্চিম বঙ্গ থেকে এক হাজার বছর এগিয়ে দিয়েছে। ফলে আমাদের এখন কিছুটা দায়িত্বও নিতে হবে। এই ঘোর বিপর্যয়ের দিনে পশ্চিম বঙ্গের সঙ্গে আমরা যেন তাদের অতীত আচরণের অনুবৃত্তি থেকে বিরত থাকি, এটা সতর্কতার সঙ্গে খেয়াল রাখতে হবে।

এই ঘটনা হুমায়ূনের মধ্যে কী প্রভাব ফেলেছে, সেটা একটু দেখা দরকার। হুমায়ূন লিখছেন, ‘ঔপন্যাসিক বিমল মিত্র এসেছেন বাংলাদেশে। উঠেছেন সোনার গাঁও হোটেলে। কৈশোরে বিমল মিত্রের বই কড়ি দিয়ে কিনলাম খাটের তলায় বসে শেষ করেছি। ক্ষণে ক্ষণে অশ্রু বিসর্জন করেছি।

এক সন্ধ্যায় বিমল মিত্রের কাছ থেকে টেলিফোন—হুমায়ূন, আসো, আমার সঙ্গে দেখা করে যাও। আমার আনন্দিত হয়ে ছুটে যাবার দরকার ছিল। তা না করে আমি বিনয়ের সঙ্গে বললাম, আমি কারো সঙ্গে দেখা করি না। আমি আসছি না। আপনি কিছু মনে করবেন না। আমার কর্মকাণ্ডের ব্যাখ্যা—লেখককে চিনব তার লেখা দিয়ে। ব্যক্তিগতভাবে তাকে চিনার কিছু নেই। কিন্তু সেটাই সব কথা নয়, পশ্চিম বঙ্গের লেখকের প্রতি আমার বিরাগও ছিল, তারা পিঠ চাপড়ানো কথা বলতে ভালবাসেন। নিজেদের ব্রাহ্মণ ভাবেন। বাংলাদেশের লেখকদের জল-চল জাতের ওপরে কিছু ভাবেন না। (চতুরঙ্গ, সেপ্টেম্বর, ১৯৮৭ কলকাতা। তবে আমি এই উদ্ধৃতি নিয়েছি মাসিক উত্তরাধিকার শ্রাবণ ১৪১৯ সংখ্যা, পৃষ্ঠা ৫০ থেকে)।’

হুমায়ূন কিন্তু বর্জনবাদী ছিলেন না। আমরা জানি, কলকাতার প্রায় সব তথাকথিত বড় বড় লেখকের সঙ্গে তার যোগাযোগ ছিল। তিনি সেখানকার সেরা পত্রিকাতে উপন্যাসও লিখেছেন। কিন্তু একটি বারের জন্য তিনি দাদাগিরির কথা ভুলে যাননি। আমরা হুমায়ূনের এই দিকটি একটু বিশদভাবে হাজির করলাম এজন্য যে, এই বিষয়টি আমাদের এখানে এখন সাহিত্যিক তর্কের একটি রেলিভেন্ট ইস্যু, যার মীমাংসা হুমায়ূন তার মতো করে সেরেছেন। এই মীমাংসার জন্য যে গোড়ার জোর দরকার, তার সঙ্গে ইতিহাসের প্রশ্নটি সরাসরি জড়িত। ফলে আমাদের এখানে এখনো অনেকে বলেন, কলকাতার লেখকরা বড় মহান আর এখানকার লেখকরা নাদান। আসলে এখনকার লেখকরা অনেক অগ্রসর, পশ্চাৎপদ তারা, যারা ইতিহাসের দুটি ভিন্ন দিক সম্পর্কে সজাগ না থেকেই এই সব বিষয়ে তর্ক করেন। কাজে এখনো আমরা হুমায়ূনকে কীভাবে পাঠ করব, তার তরিকাটাই ঠিক করে উঠতে পারিনি। হুমায়ূন পাঠের সূত্রটা একবার ধরে ফেলতে পারলে আমাদের আধুনিকতার আপদ কেটে যাবে।

আমাদের লিখিত জাতীয় ইতিহাস নেই, সত্য; কিন্তু হূমায়ূনের মধ্যে ইতিহাসের ইশারাটা আছে। ঐতিহাসিক সতীশচন্দ্র মিত্র বাংলাকে বলেছেন উপন্যাসপ্লাবিত জনপদ, যার ইতিহাস রচনা করা সত্যিই খুব কঠিন। হুমায়ূন এই প্লাবনের মধ্যে এত বেগে ছুটে চলেছেন যে, আমরা তাকে ধরতে পারছি না। কিন্তু তাকে ছাড়া আমাদের চলবে না। কলোনিয়াল আছর কাটানোর জন্য হুমায়ূন খুব শক্তিশালী হাতিয়ার বাংলাদেশের। আগামী দিনে আমরা হুমায়ূনের দিকে আরো বেশি করে ফিরব। ফিরব নিজেদের অন্তর্গত ইতিহাসের টানেই। ফিরতে বাধ্য হবো।

লেইস ফিতা ও জাদুর বাক্স

বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্য, সীমান্ত ও আজকের লড়াই

দুর্লভ লেখা: ইকবালের ইতিহাস-দর্শন

প্রতিভার সাহস : আবুল কালাম শামসুদ্দীন

বাংলাদেশের বিলুপ্তপ্রায় পথকাব্য

সাহিত্যবিশারদ ও পুঁথিবিশারদ

সাহিত্যবিশারদের জীবনদৃষ্টি ও বিষণ্ণ তিন দশক নিয়ে তিন নোক্তা

সাহিত্যবিশারদকে কেন শুধুই ‘পুঁথি-সংগ্রাহক’ হিসাবে দেখাটা সমস্যা?

জনমানুষের বাংলা ও আমাদের লেখনরীতি (শেষ পর্ব)

একটি কবিতার জন্ম-মর্মকথা