দলের রান ১৫১, এর মধ্যে ওপেনার তানজিদ হাসান তামিমের রানই ৮৯। তাকে সং দিতে পারলেন না কেউ। তাতে শুরুতে বড় স্কোরের স্বপ্ন দেখলেও সময়ের সঙ্গে তা ফিকে হতে থাকে। শেষ ওভারে তাসকিনের ছক্কায় দেড়শ রানের ঘর পার হতে পারে লিটন দাসের দল। তাসকিন শেষ বলে দুই রান নিতে গিয়ে রানআউট হলে ২০ ওভারে ১৫১ রানেই থামে বাংলাদেশের ইনিংস। বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করতে হলে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে করতে হবে ১৫২।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৪ ওভার পর্যন্ত বাংলাদেশের রান ছিল ২ উইকেটে ৯৯। ১৫তম ওভারে দলীয় ১০৭ রানে সাইফ হাসান আউট হওয়ার পর শুরু হয় ব্যাটারদের আসা-যাওয়ার মিছিল। একপ্রান্তে তানজিদ টিকে থাকায় রানের চাকা এগিয়েছে মন্থর গতিতে। সাইফের ২৩ বাদে অন্য কেউ দুই অঙ্কের ঘরেই যেতে পারেননি।
১২ রানে শেফার্ডের বলে হোল্ডারকে ক্যাচ দিয়ে বেঁচে যাওয়া তানজিদ শেষ পর্যন্ত একই বোলার–ফিল্ডারদের সৌজন্যে ৮৯ রানে আউট হয়েছেন। শেফার্ড এরপরে নুরুল হাসান সোহান আর শরিফুলকে আউট করে হ্যাটট্রিক পূরণ করেছেন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
বাংলাদেশ: ২০ ওভারে ১৫১ (তানজিদ ৮৯, সাইফ ২৩; শেফার্ড ৩/৩৬, পিয়েরে ২/২৩)।