হোম > খেলা

মেসির হ্যাটট্রিকে প্লে-অফে মিয়ামি

স্পোর্টস ডেস্ক

মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) চলতি মৌসুমে বল পায়ে আসর জুড়ে আলো ছড়িয়েছেন লিওনেল মেসি। শেষ ম্যাচে এসেও ধারাবাহিকতা বজায় রাখলেন। আসর জুড়ে জোড়া গোলে মাত করার পর এবার পেলেন হ্যাটট্রিক। আর্জেন্টাইন তারকার ৬০তম হ্যাটট্রিকে ন্যাশভিলে বিপক্ষে ৫-২ গোলের বড় জয়ে ইস্টার্ন কনফারেন্সের পয়েন্ট টেবিলে তৃতীয় হয়ে প্লে-অফে উঠেছে ইন্টার মিয়ামি।

রোববার (১৯ অক্টোবর) বাংলাদেশ সময় ভোরে প্রতিপক্ষের মাঠ জিওডিস পার্কে ম্যাচের শুরু থেকেই বল পজিশনে নিজেদের আধিপত্য বজায় রেখেছিল ইন্টার মায়ামি। ৬০% বল দখলে রেখে পুরো ম্যাচে তারা ১৭টি শট নেয়, যার মধ্যে ৯টি ছিল গোলে লক্ষ্যবস্তু। বিপরীতে ন্যাশভিল ১৫টি শট নিয়ে ৭টি টার্গেটে রাখতে পেরেছিল।

আজকের হ্যাটট্রিকটা কাকতালীয়ও বটে। গত বছরও ঠিক ১৯ অক্টোবরেই হ্যাটট্রিক করেছিলেন মেসি। ঠিক ১ বছর পর ফের দেখা পেলেন টানা তিন গোলের। এ ম্যাচ শেষে চলতি এমএলএস আসরে সর্বোচ্চ ২৯ গোল করে গোল্ডেন বুট জয়ের একেবারে দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছেন তিনি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ন্যাশভিলের স্যাম সারিজ এবং লস অ্যাঞ্জলসের ডেনিস বুয়াঙ্গার গোল ২৪টি।

এদিন ম্যাচের ৩৪তম মিনিটে মিয়ামিকে এগিয়ে দেন লিওনেল মেসি। তবে প্রথমার্ধের শেষদিকে দুই মিনিটের ব্যবধানে দুই গোলে মিয়ামিকে ভয় পাইয়ে ন্যাশভিল। ৪৩তম মিনিটে স্যাম সুরিডজ গোল করে সমতা ফেরান। এরপর জেকব শ্যাফেলবার্গ গোল করলে ন্যাশভিল ২-১ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায়।

দ্বিতীয়ার্ধের গল্পটা পুরোটাই মেসি আর মিয়ামির। ৬৩তম মিনিটে পেনাল্টি থেকে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করে দলকে ২-২ সমতায় ফেরান মেসি। ৬৭তম মিনিটে দলক এগিয়ে নেন তরুণ তারকা বাল্টাসার রড্রিগেজ। মেসি হ্যাটট্রিক আদায় করে নেন ৮১তম মিনিটে। এরপর ম্যাচের ইনজুরি সময়ে (৯০+১ মিনিটে) তেলাস্কো সেগোভিয়া মায়ামির হয়ে পঞ্চম গোলটি করলে স্কোরলাইন দাঁড়ায় ৫-২।

টিভির পর্দায় রিয়াল মাদ্রিদ-জুভেন্টাসের লড়াই

স্পিন, স্পিন, স্পিন, আর স্পিন; বিশ্বরেকর্ড!

নাটক, ম্যাচ টাই, সুপার ওভার, উইন্ডিজের জয়

লোপেজের হ্যাটট্রিক, রাশফোর্ড জোড়ায় বার্সার গোল উৎসব

ছোট্ট ক্লাব মিয়ালবির নতুন রূপকথা

যেখানে যে ভুলে হারলেন জ্যোতিরা

মাইকেল জ্যাকসনের সঙ্গে লারার তুলনা শচিনের

পাকিস্তানের ওয়ানডে অধিনায়ক শাহিন

মহারাজের ৭ উইকেট, ব্যাটিংয়ে স্টাবস-জর্জির দ্যুতি

মিরপুরের স্পিন স্বর্গে ‘বিশ্ব রেকর্ড’ উইন্ডিজের