হোম > সাহিত্য সাময়িকী > প্রবন্ধ

দুর্লভ লেখা: ইকবালের ইতিহাস-দর্শন

দেওয়ান মোহাম্মদ আজরফ

মরহুম আল্লামা ইকবালকে প্রচলিত ভাষায় ব্যবহৃত কবি বলা যায় না। তিনি কবিদের মতো শুধু তাদের ধ্যানের ক্ষেত্রে আবিষ্কৃত জগতের বর্ণনা দিয়েই তার কর্তব্য সম্পাদন করেননি। তিনি তার আবিষ্কৃত আদর্শিক জগৎকে প্রতিষ্ঠিত করতেও ছিলেন দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। এ ক্ষেত্রে নবী-মুরসালদের আদর্শের সঙ্গে যোগ রয়েছে। ওঁদের কাছে ধর্মের মূল লক্ষ্য হচ্ছে সত্যকে শুধু লাভ করা নয়, সে সত্যের আলোকে জগৎকে পুনর্গঠন করা। ইকবালও এজন্যই ‘Reconstruction of Religious Thought in Islam’ নামক তার চিন্তাধারার সংকলনে কেবল ইসলামি চিন্তার পুনর্গঠনই প্রয়োজনীয় মনে করেননি। ইসলামি চিন্তার পুনর্গঠনের সঙ্গে জাগতিক চিন্তারও পুনর্গঠন কামনা করেছেন। এজন্য তিনি জ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিচরণ করে এ-বিশ্বের বিবর্তনের সূত্র আবিষ্কার করে তারই আলোকে বিশ্বসভ্যতার গতি নির্দেশ করতে চেয়েছেন। তার সাধনার এ ধারাতে ইতিহাস-দর্শনের এ পর্যায়টি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

তার সময়ে বা এখনো ইতিহাস-দর্শনের চর্চা এ দুনিয়ায় বিশেষভাবে বিস্তৃত হয়নি। মার্কসবাদের প্রভাবের সঙ্গে সঙ্গে ইতিহাস-দর্শন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্তরে স্থান পেয়েছে মাত্র, তবুও তত্ত্বীয় জ্ঞানের প্রসারের মতো তা এখনো তেমন বিস্তৃতি লাভ করেনি। তিনি তার সুদূরপ্রসারী দৃষ্টির আলোকে সে জ্ঞানের অপরিহার্যতা স্পষ্টভাবে উপলব্ধি করেছিলেন এবং সে সম্বন্ধে তার স্পষ্ট বক্তব্য রেখেছেন। এ দর্শনের প্রবক্তা ইবনে খলদুনের-পরবর্তী ভাইকো, ক্যান্ট, হারডার, হিগেল, মার্কস প্রমুখ দার্শনিকদের মতো তিনি শুধু বিচারবুদ্ধির আলোকে বিশ্ব ইতিহাসের গতির ব্যাখ্যা করেননি, তবুও এ সম্বন্ধে তার প্রাসঙ্গিক সিদ্ধান্তকে মানবমানসে নতুন আলোকপাত করতে সমর্থ বলে গ্রহণ করা যায়। তার প্রধান কারণস্বরূপ বলা যায়, তিনি কোরআন-উল-করিমকে পাঠ করেছেন বিজ্ঞান ও দর্শনের আলোকে। যেহেতু তিনি যেমন ছিলেন ধর্মতত্ত্ববিদ (Theologian), তেমনি ছিলেন একজন দার্শনিক (Metaphysician)। এজন্য এ প্রসঙ্গে তার মতবাদ এক অভিনব আলোক বিচ্ছুরণকারীরূপে দেখা দিয়েছে। ইতিহাস সম্বন্ধে তার ধারণাকে তিনটি উৎস থেকে সংগ্রহ করা যায়—

১. তার বিবর্তন-সম্বন্ধীয় ধারণা থেকে।

২. রাজনৈতিক ধারণা থেকে।

৩. ইসলামের গতি সম্বন্ধে তার ধারণা থেকে।

সেকালের জীববিজ্ঞানে বিবর্তনবাদকে সত্যিকার ধারণা বলে গ্রহণ করলেও বর্তমানকালে ডারউইন-প্রবর্তিত বিবর্তনবাদের সত্যতা নানা বিতর্কের বিষয় হয়ে দেখা দিয়েছে। ডারউইনের মূল উদ্দেশ্য ছিল এ দুনিয়ায় মানুষের অবতরণকে বৈজ্ঞানিক সূত্রে প্রকাশ। এ অবতরণ থেকে যে আরোহণও সম্ভবপর এবং তার ধারা অনন্তকালব্যাপী সম্ভবপর, তার কোনো উল্লেখ তিনি করেননি। বিবর্তনের পরিণতিকে তিনি গ্রহণ করেছিলেন জটিলতারূপেই। তার মতানুসারে ক্রমবিকাশের ধারা এতে সরলাবস্থা থেকে জটিলাবস্থায় উপনীত হয়।

এতে ভাবার বিষয় এই—মানবিক স্তরে উপনীত হলে এত সহজে মানবজীবনের সবকিছুর ব্যাখ্যা করা যায় না—মানবিক স্তরে এমন কতকগুলো বিষয় প্রতিভাত হয় যাদের উদ্যম, উদ্যোগ প্রভৃতি চিন্তার মাধ্যমে ব্যাখ্যা করতে হয়। শুধু অস্তিত্বের জন্য সংগ্রাম, উপযুক্ততমের ঊর্ধ্বতন প্রভৃতি চিন্তার মাধ্যমের দ্বারা ব্যাখ্যা করা যায় না। এ দুনিয়ার বিভিন্ন জাতির মধ্যে নানা ক্ষেত্রে উন্নতি কীভাবে দেখা দেয়, তার উত্তর ডারউইন দেননি। তার পূর্বে জার্মান দার্শনিক ক্যান্ট তার উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। তিনি বলেছেন, মানবজীবনে সামাজিক ও অসামাজিক বলে দুটো বৃত্তি রয়েছে কার্যকরী। এ দুয়ের দ্বন্দ্বের ফলে মানবসভ্যতা অগ্রসর হয়। তার পরবর্তী চিন্তানায়ক হারডার কেবলমার মানসজাত প্রবণতাকেই ক্রমবিকাশের কারণ হিসেবে গ্রহণ করেননি, তার সঙ্গে ভৌগোলিক ও জীববিজ্ঞান-সংক্রান্ত কারণগুলোকেও ধর্তব্য গণ্য করেছেন।

এতে স্পষ্টই বোঝা যায়, ইতিহাসের ব্যাখ্যা প্রসঙ্গে ক্যান্ট যে ধারণা পোষণ করতেন, তাতে ইতিহাসের ধারা একটা উদ্দেশ্যসাধনকল্পে ধেয়ে চলছে। হারডারও বিবর্তনের পশ্চাতে একই সাংগঠনিক শক্তি স্বীকার করেছেন।

তবে, সাংগঠনিক শক্তিকে হারডার পরিষ্কার ভাষায় বর্ণনা করেননি এবং তার মাঝে কোনো উদ্দেশ্য বিরাজমান বলেও স্বীকার করেননি।

বর্তমানকালে ইকবালই সর্বপ্রথম হারডারের সে অসমাপ্ত কাজ গ্রহণ করে বিবর্তনের বিভিন্ন ধাপ ও তার লক্ষ্য পরিষ্কার ভাষায় বর্ণনা করেছেন। ক্যান্ট ও হারডার প্রকৃতিতে কোনো জ্ঞানের সন্ধান পাননি। তাই তাকে নিউডান বলে ধারণা করেছেন। ইকবাল প্রকৃতিতে সম্পূর্ণ চেতনাময় সত্তার সন্ধান পেয়েছেন এবং এ সজ্ঞান সত্তাকেই সাংগঠনিক শক্তি বলে স্বীকার করেছেন।

ইকবালের মতে, এ পৃথিবীর সত্তা একটা সর্বশক্তিমান চৈতন্য। সে চৈতন্য তার নিজের ক্রিয়াকলাপ সম্বন্ধে সজ্ঞান। এ সত্তাকেই তিনি আত্মচৈতন্য নাম দিয়েছেন এবং এটিই এ জগতের স্রষ্টা। এ সৃষ্টিধর্মী শক্তির একমাত্র লক্ষ্য হচ্ছে মানুষের বিকাশ। তার গতিশীলতার শক্তি হচ্ছে প্রেম। এ গতির আনুষঙ্গিক অপর প্রবৃত্তি হচ্ছে ঘৃণা। তার ফলে এ গতিশীলতার শক্তি সৃষ্টির প্রাথমিক পর্যায়ে আকর্ষণ ও বিকর্ষণের দুভাবেই দেখা দেয়। এতে জড় পদার্থ-সংক্রান্ত সব নীতিই প্রকাশ পায়। এ পর্যায়ে জড় পদার্থে এমন পরিপূর্ণতা দেখা দেয় যে, তা থেকে প্রথম জীবকোষের সৃষ্টি সম্ভব হয়। যেহেতু জীব তার এ সহজাত আকর্ষণ ও বিকর্ষণতার কাজকর্ম প্রকাশ করে, এজন্যই তার জৈবিক সংগঠন জটিল থেকে জটিলতর রূপ ধারণ করে এবং সংগঠনের ব্যাপারে আরো দৃঢ় হয়। অবশেষে এ দুনিয়ার সংগঠনের ক্ষেত্রে সহজাত সবচেয়ে বেশি জটিলতর হয়ে মানবজাতি দেখা দেয়। তাতে তার সহজাত প্রবৃত্তির সংখ্যা ও গুণাবলি আরো বৃদ্ধি পায়। জীবন্ত প্রাণী তাদের সহজাত কামনা-বাসনা ও উদ্দেশ্য রূপায়ণের জন্য যতই চেষ্টা করতে থাকে, তাদের সংগ্রামের ফলে বিশ্বাত্মার পরিচালিকা শক্তির আরো স্ফুরণ হয়। তবে, পরিণতিতে আরো শক্তির বিকাশ হয়। এভাবেই সাধনার দ্বারা পাখির ডানা গজায়, তারা উড়তে পারে, পাখিরা হাঁটতে পারে। মানুষের মধ্যে জীবন আবার তার শক্তি খুঁজে পায় এবং আত্মজ্ঞানের গুণাবলির সন্ধান লাভ করে।

বিবর্তনের পক্ষে সংগ্রাম প্রয়োজনীয় বলার অর্থ হচ্ছে—জীবন প্রতি পদক্ষেপেই নানাবিধ প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয় এবং সেগুলো অতিক্রম করে তাকে চলতে হয়। কারণ জীবনের প্রবৃত্তি কেবল রক্তে পর্যবসিত নয়, স্মৃতি রক্ষণার্থেও নিয়োজিত। জীবন কেবল লক্ষ্যের রূপায়ণেই যুক্তি প্রয়োগ করে না, যেসব লক্ষ্যে সে পূর্বে পৌঁছে গেছে, সেগুলোর প্রতিরক্ষা বিধানে ও সংরক্ষণেও তৎপর হয়। আদর্শ-সংক্রান্ত পর্যায়েও বিবর্তন কার্যসীন থাকে। কেবল প্রাকৃতিক আইন-কানুন থেকেই সে প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হয় না। যেসব সহজাত প্রবৃত্তিকে বিকাশের জন্য জীবন লালনপালন করেছিল, সেগুলো তার প্রতিবন্ধক হয়ে গড়ে। পূর্ববর্তী কওমের সবগুলো আদর্শও তাতে প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়ায়।

এ পর্যায়ে প্রত্যেক আদর্শ পরিচালিত কওম কেবল প্রাকৃতিক রীতিনীতি থেকে নয়, বা সহজাত প্রবৃত্তি থেকে নয়, সমসাময়িক আদর্শপরিচালিত কওমের পূর্ববর্তী উদ্দেশ্য থেকেও নানা প্রতিবন্ধতার সম্মুখীন হয়। আদর্শ-পরিচালিত কওমের এ সংগ্রাম পরিচালিত হয় তার আদর্শের অন্তর্গত উহ্য শক্তি থেকে এবং ক্রমে কওমের জীবনে তা রূপায়িত হয়। সময়ে তা আবার স্থিতিশীল, স্বয়ংক্রিয় ও স্থায়ীরূপ ধারণ করে এবং কওমের সংবিধানরূপে নাগরিক ও সামরিক আইনরূপে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। এ পর্যায়ে যদি সেই কওমের অন্তর্গত লোকেরা পরবর্তী উচ্চতর আদর্শের জন্য একে পরিত্যাগ করতে চায়, তাহলে তাদের পক্ষে প্রচলিত আইনের প্রতিবন্ধকতা ধ্বংস করার জন্য আইনের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হয়। যদি এতে তারা সফল হয়, তাহলে তাকে বলা হয় বিপ্লব অন্যথায় বলা হয় বিদ্রোহ।

এক্ষেত্রে ইকবাল দুনিয়ার বা ইতিহাসের গতি প্রসঙ্গে তার যে লক্ষ্যের উল্লেখ করেছেন, তাতে রয়েছে কোরআন করিমের দর্শন। কোরআনের মধ্যে যে তার উল্লেখ রয়েছে, তাতে বলা হয়েছে—এ বিশ্ব চরাচর সৃষ্টির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ইনসান-ই-কামিল সৃষ্টি করা। তাই দুনিয়ায় রয়েছে সে ইনসান-ই-কামিল সৃষ্টি করার এক প্রস্তুতি। তাই ইতিহাস-দর্শনে তার এ মতবাদ একটা বিশিষ্ট স্থানের অধিকারী। তিনি ডারউইন বা লেমাকির মতো এ দুনিয়ায় সর্বত্র একটা সংগ্রামের সন্ধান পেয়েছেন। তারা এ সংগ্রামকে জীবজগতের মধ্যে সীমাবদ্ধ রেখেছেন। ইকবাল জড়জগতের মধ্যেও তার সন্ধান পেয়েছেন। রাজনৈতিক জীবনে তিনি এ দুনিয়ার মানুষের মধ্যে সততই সংঘাত ও সংগ্রামের দৃশ্য অবলোকন করেছেন—তার মূলে যে মানবজীবনে অবস্থিত নানাবিধ প্রতিকূলবৃত্তি বর্তমান, তার উল্লেখ করেছেন। মানবজীবনের বিকাশের ধারাতে এসব প্রতিকূলবৃত্তির কার্যকারিতাও স্বীকার করেছেন। সঙ্গে সঙ্গে এসব সংগ্রাম ও সংঘর্ষের মূলে যে বিশ্বচেতনা বর্তমান, তারও উল্লেখ করেছেন। এ বিশ্বচেতনার যে লক্ষ্য রয়েছে, তা বিবৃত করে বলেছেন, বিশ্বচেতনার লক্ষ্য জাতীয়তাবাদের বিষময় পর্যায়ে থেকে মানুষ যখন আন্তর্জাতীয়তার পর্যায়ে আরোহণ করবে, তখনই এ জগতে শান্তির রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হবে।

ইকবালের বদ্ধমূল ধারণা ছিল, জাতীয়তাবাদ থেকে এ দুনিয়ায় যতসব অমঙ্গলের উৎপত্তি হয়েছে। তাই অশ্রুরুদ্ধ কণ্ঠে বলেছেন, মানুষ প্রশ্ন করে প্রগতির ও সভ্যতার বিবর্তনের কি এখানেই ইতি? মানুষ মানুষকে ঘৃণার বশবর্তী হয়ে খুন করছে এবং দুনিয়ার মানুষের আবাসস্থল মানুষের পক্ষে অযোগ্য হয়ে উঠেছে। আমাদের স্মরণ রাখতে হবে, মানবজাতিকে শ্রদ্ধা করেই মানুষ এ দুনিয়ায় বাঁচতে পারে। সমস্ত পৃথিবীর মানুষের শক্তি ও শিক্ষা-সংক্রান্ত ব্যাপারে যদি নিয়োজিত না হয়, তাহলে এ দুনিয়া ভয়ানক জন্তু-জানোয়ারের যুদ্ধস্থলে পরিণত হবে। রক্ত, জাতীয়তা, ধর্ম ও ভাষার ঊর্ধ্বে অবস্থিত মানুষের ঐক্যই একমাত্র প্রত্যয়ের মূল। যতদিন পর্যন্ত তথাকথিত প্রজাতন্ত্র, এই অভিযুক্ত জাতীয়তাবাদ এবং অনুন্নত সাম্রাজ্যবাদকে চূর্ণ-বিচূর্ণ না করা যায়, যতদিন না তাদের কার্যকলাপে এ দুনিয়াকে আল্লার পরিবার বলে প্রমাণ না করে, যতদিন পর্যন্ত রক্ত ও ভৌগোলিক সীমাসম্ভূত জাতিগুলো এ দুনিয়া থেকে নিশ্চিহ্ন না হয়, ততদিন পর্যন্ত তারা সুখী ও তৃপ্তিপূর্ণ জীবনযাপনে সমর্থ হবে না। ফলে স্বাধীনতা, সাম্য ও ভ্রাতৃত্বের মধুর ধারণাগুলো রূপায়িত হবে না।

কেবল ভৌগোলিক জাতীয়তাবাদের মারাত্মক ভাবধারা নয়—তথাকথিত প্রজাতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধা এবং এ দুনিয়ার শ্রদ্ধা দুনিয়ার সর্বশেষ লক্ষ্যে পৌঁছার গতিতে প্রতিবন্ধক স্বরূপ। জীবনের সর্বোচ্চমানের প্রতি শ্রদ্ধাবিহীন যে প্রজাতন্ত্রকে বর্তমানকালে এত ঊর্ধ্বে তোলা হয়েছে, তা মস্তক গণনার ব্যাপারেই পর্যবসিত এবং সে মস্তকের মধ্যে রয়েছে ব্যক্তিগত স্বার্থলাভের ধারণা বা জাতীয় স্বার্থলাভের আকাঙ্ক্ষা। জীবনের উচ্চস্তরের মানের সঙ্গে সম্পর্কবিহীন প্রজাতন্ত্র, ইকবালের কাছে মস্তক গণনার অন্ধ ও যান্ত্রিক পদ্ধতি ব্যতীত কিছুই নয়। এতে রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও ন্যায়বিচার, সংখ্যাগরিষ্ঠ লোকের একটা সাধারণ কারবারে পরিণত হয়।

(পুরো লেখা পড়ুন আমার দেশ অনলাইনে সাহিত্য সাময়িকী)

প্রতিভার সাহস : আবুল কালাম শামসুদ্দীন

বাংলাদেশের বিলুপ্তপ্রায় পথকাব্য

সাহিত্যবিশারদ ও পুঁথিবিশারদ

সাহিত্যবিশারদের জীবনদৃষ্টি ও বিষণ্ণ তিন দশক নিয়ে তিন নোক্তা

সাহিত্যবিশারদকে কেন শুধুই ‘পুঁথি-সংগ্রাহক’ হিসাবে দেখাটা সমস্যা?

জনমানুষের বাংলা ও আমাদের লেখনরীতি (শেষ পর্ব)

একটি কবিতার জন্ম-মর্মকথা

জনমানুষের বাংলা ও আমাদের লেখনরীতি (২য় পর্ব)

জালালউদ্দিন রুমি আজও কেন প্রাসঙ্গিক

নজরুলের দার্শনিক সত্তা ও বিশ্ববোধ